Today's sacred and scientific night story and natural double earth, artificial double earth
Tonight’s revelations connect scientific discoveries with prophetic insights, revealing black hole dynamics and their environmental impact. Despite advancements like the Hadron Collider, true understanding requires balancing technology with ecological harmony.
Tonight is the night of scientific discoveries for the human civilization of the world. The Holy Prophet Muhammad (PBUH) went from the beginning to the end of the creation through the east-west, north-south twin spinning dot points of the black hole in the special space ship at the invitation of the creator during morning dawn time today.and returned at about the same time.Where not even a photon beam can enter except with the permission of the Supreme Lord.As mentioned earlier, photons are born from black holes as anti-photon pairs, through which pairs of black holes are formed. So far we have collected them artificially and used them as fundamental particles. But we cannot split them from the inside. If we split them from the outside, they are artificially created with the smallest black holes like soap bubbles. Four pairs of black hole rays exist in space, and four more anti-exist space rays exist in opposite directions.
Science is something that no one will believe without thorough proof. Current civilization cannot explain many things for a long time. Such as Sars Cove, Cancer, Diabetes etc. Again the burning of space or the creation of fires, flowing fountains, tectonic plates, what is dark matter, what is black hole? etc.
The main reason for not being able to do this was that nothing was known in making the distinction between elemental and composite matter for everything, which was not even a subject of any branch of science. What has happened is the difference between basic and compound substances, chemical reactions, and ideas about fission and fusion, and galaxies entering black holes in distant space were the achievements of present civilization. And the fundamental theory in the particle model is similar to particle theory.Nothing smaller than photons and single nucleo particles were the achievements of present civilization.
Who would like to explain the same thing over and over again? The Faculty of Science of the University of American and European Civilization has not yet been closed. Or they didn't correct it. All their studies are followed as international standards all over the world and the rankings are done by themselves.No university science faculty has degrees in practical terms. The science that sustains and improves civilization has made all civilizations impossible to survive in space. There is no place in the universe where human civilization has the opportunity to proliferate.
All of my paid new theory discoveries and new survival theories from three years of writing are published on my official Facebook story.
I am writing now because many want to say that infinity energy has been discovered in fusion reactions. And many countries are developing these models. I understand the trend of my writing that many may want to focus on such power generation and make space non-metallic. There is no alternative to oxygenation and anti-space matter nitrogenation to increase the coupling of non-metallic rays to space. For this, plants with daily oxygen and 24-hour oxygen-giving plants will not have the same arrangement and twin growth. This is number one. Secondly, the leaves, unused parts of the plant, which produce waste, are composted and soil is created and space is enlarged.
It is a matter of perfect alignment. Perfect science theory but not the application of sound engineering knowledge. Man's violent nature and actions lead to lack of loyalty to the Creator and thus our failure to correct the causes of our mistakes has led to the extinction of civilizations that have occurred in the past.
Now it is good to have knowledge of techniques or technology of power generation with any space (place) item in our living environment which has increased radioactivity. But in the case of these uses, some theory must be remembered. Because no space is one. All pairs of rays are due to the opposite spins between the dark side ray pair and the illuminayed side ray pair of the black hole.
The person reading this story is not alone. On the contrary, another one is charging each other from anti-space with opposite spins. If one of these becomes less charged, the other twin loses spin to the black hole, creating less twin space. This requires balance. In the same way, look at the twin space of the earth and see the condition of the twin space of day and night.Night Space In most western civilizations and in the world's big cities, capitals, seaports, airports, industrial areas, etc., night existence is difficult to find. Electrified. It is not natural civilization in the first place. Because this night space is supposed to naturally charge the day space. Beams of oppositely charged spins have given off the spin of black holes in many Western civilizations and in the space-dual space referred to, which is why they can see opposite-sky or opposite-space objects. This is a terrible message for the artificial space duo of human civilization. And in this most frightening matter, the areas of the human body where various diseases are caused have also been identified. I can apply the Sars Cove theory I discovered. We can easily apply this theory in the areas where Nipah virus is caught in date palm tree juice or the grain fields are burnt like bread. And the black hole field twin theory will make accurate measurements.
Again, we can take action in those areas where there is fire or cancer, acidity, diabetes, heart disease. In order to do all this, the world civilization has to come on one platform. Because if China becomes the world's number one country burning fossil fuels, Asia will also suffer. The rifts of the tectonic plate of Tibet did not grow so large without a reason. The twin worlds have cracks in the seas, oceans, glaciers, and ice that the current civilization is sitting on with the false theory of tectonic plates.Current civilization does not know any exact structure to explain these tectonic plates. All these are explained on my Facebook.
Three-fourths of the earth is protected by water. Somehow yet Artificial pairs are entangled in the twin field of black holes in space. Leaving the spin of these is dangerous. There will be no part of the artificial Earth's surface. It will go into a black hole. If the infidel Dajjal had not come at that time, then the situation of Iblish Satan would have worsened.
With the bow and arrow the survivors will learn to fight against each other again.
The national game of Bangladesh is Ha Doo Doo. Let the game of football come back. Mud and rain do not interrupt play. Let the practice of physical exercise and intellectual games begin. Let the game begin under the banyan tree, bamboo, neem floor. May the cycle of seasons return. I am finishing writing now with the wish of a natural world in all parts of the world. According to the local time of Bangladesh, it is now 0305pm
আজকের পবিত্র ও সাইন্টিফিক রাতের গল্প এবং প্রাকৃতিক যুগল পৃথিবী, কৃত্রিম যুগল পৃথিবী
পৃথিবীর মানব সভ্যতার জন্য সাইন্টিফিক নিদর্শনের রাত আজকের রাত। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা:) আজকের সুবহে সাদিকের সময় সৃষ্টি কর্তার আমন্ত্রনে স্পেশাল স্পেস শীপে ব্ল্যাক হোলের পূর্ব-পশ্চিম, উত্তর-দক্ষিণ যুগল স্পিনিং ডট পয়েন্ট দিয়ে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষে গিয়েছিলেন। এবং প্রায় একই সময়ে ফিরে এসেছিলেন। যেখানে একটি ফোটন রশ্মিও প্রবেশ করতে পারে না একমাত্র মহান প্রভুর অনুমতি ব্যতিত। আগেই বলেছি ফোটন ব্ল্যাক হোল থেকে এন্টি ফোটন যুগল হয়ে জন্ম নেয় যার মধ্যেই যুগল ব্ল্যাক হোল তৈরি হয়ে জন্ম হয়। আমরা এই পর্যন্ত কৃত্রিমভাবে এদের কুড়িয়ে পেয়ে ফান্টামেন্টাল কণা হিসাবে ব্যবহার করেছি।কিন্তু ভিতর থেকে একে স্প্লিট করতে পারি না।বাহির থেকে স্প্লিট করলে ও সাবানের ফেনা রাশির মতো ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল নিয়েই কৃত্রিমভাবে তৈরি হয়। চারটি যুগল ব্ল্যাক হোল রশ্মি এক্সিস্ট স্পেস করে,আরও চারটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেস রশ্মি পরস্পর বিপরীতভাবে থাকে।
বিজ্ঞান বিষয় এমন যার পুঙ্খানুপুঙ্খ প্রমাণ না হলে কেউ বিশ্বাস করবে না। বর্তমান সভ্যতা অনেক দিন হয়ে গেলো বহু বিষয়ের ব্যাখ্যা দিতে পারে না। যেমন সার্স কোভ ,ক্যান্সার,ডায়াবেটিস ইত্যাদি। আবার স্পেস পুড়ে যাওয়া বা দাবানল সৃষ্টি হওয়া,ঝর্নাধারা প্রবাহিত হওয়া, টেকটোনিক প্লেট,ডার্কম্যাটার কি,ব্ল্যাক হোল কি? ইত্যাদি।
এসব না পারার মূল কারণ ছিলো সব কিছুর জন্য মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের পার্থক্য তৈরি করতে গিয়ে কোনো কিছুই জানা হয়নি।যা বিজ্ঞানের যে কোনো শাখার একটি সাবজেক্টও হয়নি। যা হয়েছে মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের পার্থক্য দ্বারা ক্যামিক্যাল রিয়্যাক্শন,আর ফিশন ফিউশন সম্পর্কে ধারনা আর দূর মহাকাশে গ্যালাক্সিগুলো ব্ল্যাক হোলে প্রবেশ করা এই ছিলো বর্তমান সভ্যতার অর্জন।আর পার্টিকেল তত্বেও একইরূপ কণার মডেলে ফান্ডামেন্টাল তত্ব। ফোটনের চেয়ে ছোট নেই এবং একক নিউক্লিও কণা এসব ছিলো বর্তমান সভ্যতার অর্জন।
একই বিষয় বার বার ব্যাখ্যা দিতে ভালো লাগবে কার? এখনও মার্কিন ও ইউরোপীয় সভ্যতার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স ফ্যাকাল্টি বন্ধ হয়নি। বা সংশোধন করেনি তারা। তাদের সকল পড়াশোনা সমগ্র পৃথিবীতে আন্তর্জাতিক মানদন্ড হিসাবে সকলে ফলো করে এবং র্যাংকিংগুলো তারা নিজেরা করে থাকে।বাস্তবিক অর্থে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স ফ্যাকাল্টির ডিগ্রি নেই। যে সাইন্স সভ্যতাকে টেকসই এবং উন্নত করবে সেই সাইন্স সকল সভ্যতার জন্য স্পেসে টিকে থাকায় দূরহ করে তুলেছে। সৃষ্টি জগতের এমন কোনো স্হান নেই যে যেখানে মানব সভ্যতা গিয়ে বংশ বিস্তার করার সূযোগ আছে। আমার প্রদেয় সকল নতুন থিওরি আবিস্কার এবং নতুন সার্ভাইভাল থিওরি তিন বছরের লেখায় প্রকাশিত হয়ে আছে আমার অফিসিয়াল ফেসবুক গল্পে।
এখন লিখছি এজন্য যে অনেকে বলতে চাইছেন ফিউশন বিক্রিয়ায় ইনফিনিটি ইনার্জির খোঁজ পাওয়া গেছে। এবং অনেক দেশ এসবের মডেল উত্থাপন করছেন। আমি বুঝতে পারছি আমার লেখার ট্রেন্ড ধরে অনেকে হয়তো এরকম বিদ্যুত উৎপাদনের দিকে মনোযোগী হতে চাইছেন এবং স্পেসকে অধাতব পদার্থ বানাতে চাইছেন। স্পেসকে অধাতব রশ্মির যুগল বৃদ্ধি করতে হলে অক্সিজেনেশন ও এন্টি স্পেস ম্যাটার নাইট্রোজেনেশনের বিকল্প নেই। এর জন্য উদ্ভিদের দিনের অক্সিজেন ও ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের সমান সমান বিন্যাস ও এদের যুগল বংশ বৃদ্ধি ব্যতিত হবে না। এটি এক নম্বর। দ্বিতীয়ত উদ্ভিদের লতা পাতা, অব্যবহৃত অংশ যেসব আবর্জনা তৈরি করে সেগুলো জৈব সার হলে মাটি তৈরি হয় এবং স্পেস বড় হয়।
এটি একটি নিঁখুত এলাইনমেন্টের বিষয়।পরম বিজ্ঞান তত্ব হলেও সঠিক প্রকৌশল জ্ঞানের প্রয়োগ হয় না। মানুষের হিংস্র স্বভাব ও কৃতকর্মের কারণে স্রষ্টার প্রতি আনুগত্যের অভাব তৈরি হয় আর এভাবে আমাদের ভুলের কারণ সংশোধন করতে ব্যর্থতার দায় সভ্যতার বিলুপ্তি ঘটায় যা অতীত থেকে হয়ে এসেছে।
এখন আমাদের বসবাসের পরিবেশের কোন স্পেস আইটেমের তেজস্ক্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে সেসব দিয়ে বিদ্যুত উৎপাদনের কৌশল বা প্রযুক্তির জ্ঞান থাকা ভালো। কিন্তু এসব ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু থিওরি অনুস্মরণ করে করতে হবে। কেননা কোনো স্পেস একটি নয়। সব যুগল রশ্মির মধ্যে ব্ল্যাক হোলের ডার্ক সাইড রশ্মি যুগল ও আলোকিত রশ্মি সাইড যুগলের মাধ্যমে পরস্পর বিপরীত স্পিনের জন্য সৃষ্টি জগত।
যিনি পড়ছেন এই গল্প তিনি একজন নন। তার বিপরীতে আর একজন এন্টি স্পেসে থেকে একে অপরকে চার্জ করছেন পরস্পর বিপরীতকে স্পিন করে। এর একজন কম চার্জ হলে অপরজন টুইন ব্ল্যাক হোলের স্পিন হারায় ফলে কম টুইন স্পেস তৈরি করে। এজন্য ব্যালান্স দরকার। ঠিক তেমনি ভাবে পৃথিবীর টুইন স্পেসের দিকে তাকিয়ে দেখতে হবে দিবস রাত্রির টুইন স্পেসের অবস্হা। রাত্রির স্পেস অধিকাংশ পশ্চিমা সভ্যতায় ও পৃথিবীর বড় বড় শহর,রাজধানী,সি পোর্ট,এয়ারপোর্ট শিল্প এলাকা ইত্যাদিতে রাত্রির অস্তিত্ব পাওয়া কঠিন। বিদ্যুতায়িত হয়ে আছে। এটি প্রথমত ন্যাচারাল সভ্যতা নয়। কেননা রাতের এই স্পেস দিনের স্পেসকে প্রাকৃতিকভাবে চার্জ করার কথা । পরস্পর বিপরীত চার্জের স্পিনের রশ্মি ব্ল্যাক হোলের স্পিন ছেড়ে দিয়েছে বহু পশ্চিমা সভ্যতায় এবং উল্লেখিত যুগল স্পেসে।যে কারণে বিপরীত আকাশের বা বিপরীত স্পেসের বস্তু দেখতে পাচ্ছে তারা। এটি মানব সভ্যতার কৃত্রিম স্পেস যুগলের জন্য ভয়ানক ম্যাসেজ।আর এই সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপারের মধ্যে মানব দেহের বিভিন্ন রোগ আপদ সৃষ্টি হওয়ার এলাকাগুলোও চিহ্নিত হয়েছে। আমার আবিস্কৃত সার্স কোভ তত্বের প্রয়োগ করতে পারি। যেসব এলাকার খেজুর গাছের রসে নিপাহ ভাইরাস ধরে কিংবা শস্য ক্ষেত রুটি শেকার মতো পুড়ে যায় সেখানেও এই তত্ব সহজে প্রয়োগ করতে পারি।আর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড টুইন তত্ব সঠিক মিজার্মেন্ট করবে।
আবার যেখানে দাবানল হচ্ছে বা ক্যানসার তৈরি হচ্ছে, এসিডিটি হচ্ছে,ডায়াবেটিস, হার্ট ডিজিজ হচ্ছে এসব দেখে সেসব এলাকায় একশন নিতে পারি। এসব করতে হলে বিশ্ব সভ্যতাকে এক প্লাটফর্মে আসতে হবে। কেননা চীন যদি পৃথিবীর ফসিল জ্বালানি পোড়ানোর এক নম্বর দেশ হয়ে যায় এশিয়ার কপালেও দূর্ভোগ আসবে। তিব্বতের টেকটোনিক প্লেটের ফাটল কারণ ছাড়া এমনিতে বড় হয়নি।যুগল পৃথিবীর যুগল সাগর, মহাসাগর, স্হলভাগে, বরফে ফাটল ধরেছে যেগুলোকে টেকটোনিক প্লেটের ভ্রান্ত থিওরি দিয়ে বর্তমান সভ্যতা বসে আছে।। এসব টেকটোনিক প্লেটের ব্যাখ্যার কোনো সঠিক স্ট্রাক্চার বর্তমান সভ্যতা জানে না। এসবের ব্যাখ্যা প্রদান করা হয়েছে আমার ফেসবুকে।
পৃথিবীর চারভাগের তিনভাগ পানি হওয়াতে কোনোরকম এখনো যুগল স্পেসের ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ড আটকে আছে। এসবের স্পিন ছেড়ে দিলেই বিপদ। কৃত্রিম পৃথিবীর স্হলভাগের কোনো অংশ থাকবে না।ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে।তীর ধনুক লোহার বল্লম দিয়ে বেঁচে থাকা লোকগুলো আবার একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে শিখবে। ঐসময় যদি কাফের দাজ্জাল না আসতো তাহলে ইবলিশ শয়তানের অবস্হা খারাপ হয়ে যেতো।
বাংলাদেশের জাতীয় খেলা হা ডু ডু খেলা। ফুটবল খেলা আবার ফিরে আসুক। কর্দমাক্ত এবং বৃষ্টি বিঘ্নিত খেলা নয়। শারীরিক কসরত ও বুদ্ধিদীপ্ত খেলার প্রচলন শুরু হোক। বেনিয়েন ট্রি,বাঁশ,নিম তলায় খেলা শুরু হোক। ষড়ঋতু চক্র ফিরে আসুক। পৃথিবীর সকল প্রান্ত ন্যাচারাল পৃথিবীর কামনায় এখনকার মতো লেখা শেষ করছি। বাংলাদেশের লোকাল টাইম অনুযায়ী এখন রাত ০৩.০৫