Rumors of Russell's viper or Chandrabora snake
Urbanization and deforestation have disrupted ecosystems, leading to oxygen shortages and increased radioactive exposure. This imbalance has heightened health risks and venom toxicity, highlighting the need for conservation and proper plant management.
Hawks, chil, vultures, hutum birds, dahuk, buck, forest cat, jackal, beji are no longer in rural towns or cities like before. The city has been cut off from the ground by clearing the forest and laying concrete. The twin Earth's black hole field produces radioactive radiation and collects oxygen from nearby land or oceans. Then the city's artificial black hole engines can anti-spin and burn oxygen with oil or gas. Both artificial and natural worlds of opposite spin black holes matter and anti matter. The natural earth bombards the twin earth's ground and opposite sky dark objects with oxygen nitrogen charge beams so that life on the twin earth can move.And any technology that creates an artificial twin world is reducing the twin matter by burning it through the charge of the opposite spin of the anti black hole twin field. The era of the box dictionary of horror lore and horror science is on.
In rural towns, night-oxygenated plants have been cut down. Even then, at night, the vehicles run like fireflies burning the oxygen in the sky with the fossil matter of the ground. Surface and opposite sky spaces are reduced. Opposite this dark matter is another world (the night world) and it is fast approaching.The more the rate of their coming towards each other, the more the radioactivity is spreading. Anomalous ionization occurs in the negative black hole field of the opposite magnetic field. As the nature of nature has become negative, in the words of medical science, the presence of the covid-19 black hole twin magnetic field is destroying the reproduction of the living world and the twin black hole field of physics and chemistry is destroying the living surface.
All faculties are competing to destroy the world first. It is not that anyone is doing this on purpose. What is being done is going against nature by attaching wrong definitions of science to the certificate. From 1500 to 1600 BC, the same amount of damage was done from 1700 to 1900. century in 300 years.And from 1500 to 1900 century before Christ, the damage equal to 3400 years, Planck, Einstein, Hawking Gong did that damage in only 124 years (until 2024).
However, the mentioned animals are practically taught to the generation by showing them in the zoo of urban civilization. Bacteria, insects, spiders cannot survive due to the pesticide chemicals applied by these academics. If these insects were there, the birds would have food. Birds flocked to the bushes. Snakes, foxes, wildcats, and rodents originated. Snakes, forest cats, cats eat rats. Hawks, chiles, hutum birds, snakes used to stay healthy. Beji used to catch the snake. The dead body of the snake increased the fertility of the land. Beji fox wildcat foxes are a class of people who take their food when they need it. The pro-environmental society heats up the social media when it seems like an organism is growing in a crop field or garden or anywhere in the environment.
If rats increase, snakes will increase. And Russell's viper panic disease is now two Bengals. However, if you list the other poisonous snakes in India with deadly venom, the Russell Viper is after 30. Russell's viper, like other snakes, strikes from its own place when its tail or body is attacked. Adequate hospitals have anti-venom for the much more dangerous bull snake than Russell's viper. Why are these rumors made? Hawks, hutum pakhi chil is no more because there are no bushes like before. Modern varieties of fruit root and native varieties of these have been cut and orchards of eucalyptus and mahogany have been created. As these plants cannot produce oxygen at night, they are at the level of extinct animals in these areas. Many such fauna are almost extinct in the artificial world as the night world lives in the radioactive black hole field or corona field like the urban civilization. Now snake bites are also becoming poisonous. Mosquitoes also carry dengue and their bites are poisonous.Anti-biotics do not work properly because the human body is also an anti-body.
Chandrabora snake or Russell's Viper fear suddenly Bangladesh, India. By changing the corona virus variant, people's immune system is further reduced or new symptoms of the disease will continue to appear. Humans are possessing reproductive powers like the West. If the artificial world had not disappeared into a black hole, then all the people of the West would have disappeared in the next hundred years. No matter how many people immigrate to those countries, they will lose fertility within 10 years.
Before Russell's viper, the sanctuaries of these snakes were in India, including Bangladesh. The man killed the snake. People also died due to lack of antidote. The number of doctors was also very less. People could not go to the hospital. And now the door to door hospital. Why do snakes bite? Do these snakes come to eat people? If they step on it, they bite. Keep snake plants indoors.
Keep at least one Lajjavati tree around the house. These plants can produce anti-venom. Keep sparingly in plant formations as it destroys fertility. Oxygen shortage is going on in the world. So make the plant more oxygenated at night. You can plant a camphor tree there to create a forest of these.
No poisonous insects will be produced. Russell's Viper Snake mania may require jungle clearing. The dire corona effect will begin. Black hole radiation can be even more terrifying. And the plants that give oxygen at night should not be cut. The oxygenated matter anti-matter of the earth of these nights strengthens the double field of the immune system of the human body, the weakened immune system increases a lot. And with Earth's ground running in the sky with another Earth running in the opposite direction, the two surfaces create fertile and powerful black hole fields and anti-fields.
রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোরা সাপের গুজব
বাজপাখি, চিল,শকুন, হুতুম পাখি ডাহুক, বক, বনবিড়াল, শেয়াল,বেজি আগের মতো গ্রামীণ জনপদে কিংবা শহরে এখন আর নেই। শহরে জঙ্গল পরিস্কার করে কঙ্ক্রিট বসিয়ে মাটির সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশন তৈরি করা আর অক্সিজেন পাশ্ববর্তী দেশ কিংবা সাগর মহাসাগর থেকে সংগ্রহ করে আনে টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। তারপর শহরের কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন গুলো এন্টি স্পিন করে অক্সিজেন তেল বা গ্যাস দিয়ে পোড়াতে পারে। দুটিই কৃত্রিম ও ন্যাচারাল দুই পৃথিবীর দুধরনের বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোলের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার । ন্যাচারাল পৃথিবী অক্সিজেন নাইট্রোজেনের চার্জ বিম দিয়ে টুইন পৃথিবীর ভূমি ও বিপরীত আকাশের ডার্ক অবজেক্ট জমা করে যেনো টুইন পৃথিবীতে জীবজগত চলাচল করতে পারে । আর কৃত্রিম টুইন পৃথিবী যে কোনো প্রযুক্তি তৈরি করে সেই টুইন ম্যাটারগুলো এন্টি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের বিপরীত স্পিনের চার্জের মাধ্যমে জ্বালিয়ে কমিয়ে ফেলছে। ভয়ানক বিদ্যা ও ভয়ানক বিজ্ঞান বাক্সের ডিকশনারির যুগ চলছে।
গ্রামীণ জনপদে রাতে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ কেটে সাবার করে ফেলা হয়েছে। এরপরও রাতে জোনাকী পোকার মতো লাইট জ্বালিয়ে আকাশের অক্সিজেন ভূমির ম্যাটার ফসিলের সাথে পুড়িয়ে যানবাহন চলে। সারফেস ও বিপরীত আকাশের স্পেস ছোট হয়ে গেছে। এই ডার্ক ম্যাটার বিপরীতই যে আরেক পৃথিবী (রাতের পৃথিবী) এবং তা দ্রুত এগিয়ে আসছে। ওদের পরস্পরের দিকে এগিয়ে আসার হার যতো বেশি হচ্ছে ততো তেজস্ক্রিয়তা ছড়াচ্ছে। বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ডের নেগেটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে অস্বাভাবিক আয়নাইজেশন হচ্ছে। প্রকৃতির ন্যাচার যতো বিরূপ হয়ে গেছে তা এভাবে মেডিকেল সাইন্সের ভাষায় বললে কোভিড-১৯ ব্ল্যাক হোল টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপস্হিতি জীব জগতের প্রজনন ধ্বংস করছে ও ফিজিক্স কেমিস্ট্রির জড় বস্তুর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বসবাসের সারফেস ধ্বংস করছে।
সব ফ্যাকাল্টি প্রতিযোগিতা করছে কে কার আগে পৃথিবী ধ্বংস করে ফেলবে। বিষয়টা এমন নয় যে ইচ্ছা করে কেউ এসব করছে। সাইন্সের ভুল সংজ্ঞা সার্টিফিকেটের সাথে সংযুক্ত হওয়াতে যা করা হচ্ছে তা ন্যাচারের বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। খৃষ্টপূর্ব ১৫০০ (কাছাকাছি ) সময় থেকে ১৬০০ শতাব্দী পর্যন্ত যতোটা ক্ষতি হয়েছে তার সমান ক্ষতি হয়েছে ১৭০০ শতাব্দি থেকে ১৯০০. শতাব্দী ৩০০ বছরে। সব ফ্যাকাল্টি প্রতিযোগিতা করছে কে কার আগে পৃথিবী ধ্বংস করে ফেলবে। বিষয়টা এমন নয় যে ইচ্ছা করে কেউ এসব করছে। সাইন্সের ভুল সংজ্ঞা সার্টিফিকেটের সাথে সংযুক্ত হওয়াতে যা করা হচ্ছে তা ন্যাচারের বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। খৃষ্টপূর্ব ১৫০০ (কাছাকাছি ) সময় থেকে ১৬০০ শতাব্দী পর্যন্ত যতোটা ক্ষতি হয়েছে তার সমান ক্ষতি হয়েছে ১৭০০ শতাব্দি থেকে ১৯০০. শতাব্দী ৩০০ বছরে। আর খৃষ্ট পূর্ব ১৫০০ থেকে ১৯০০ শতাব্দি ৩৪০০ বছরের ক্ষতির সমান ক্ষতি করেছে প্ল্যাঙ্ক আইনস্টাইন হকিং গং মাত্র ১২৪ বছরে (২০২৪ সাল পর্যন্ত) সেই ক্ষতি করেছে।
যাহোক উল্লেখিত প্রাণীদের শহুরে সভ্যতার চিড়িয়াখানায় দেখিয়ে প্র্যাকটিক্যালভাবে প্রজন্মকে শিক্ষা দেওয়া হয়। ব্যাকটেরিয়া পোকা মাকড় বাঁচতে পারে না এসব শিক্ষাবিদদের কীটনাশক কেমিক্যাল প্রয়োগ করার কারণে। এই পোকামাকড় থাকলে পাখিদের খাবার থাকতো। পাখিদের আনাগোনা ঝোপঝাড়ে বাড়তো। সাপ শেয়াল বেজি বনবিড়াল ইঁদুরদের উৎপাত থাকতো। সাপ, বন বিড়াল, বিড়াল ইঁদুর খেতো। বাজপাখি, চিল, হুতুম পাখী, সাপ খেয়ে স্বাস্হ্যবান থাকতো। বেজি সাপকে ধরে ফেলতো।সাপের মৃতদেহ ভূমির উর্বরতা বাড়াতো। বেজি শেয়াল বনবিড়াল শেয়াল এক শ্রেণীর মানুষ ধরে নিয়ে যায় তাদের খাবার প্রয়োজনে। শস্যের মাঠে কিংবা বাগানে বা পরিবেশে একেক স্হানে একেক জীবের উপদ্রুপ বাড়ার মতো মনে হলে পরিবেশ বিপর্যয়কারী সোসাইটি সোশ্যাল মিডিয়া গরম করে ফেলে। ইঁদুর বেড়ে গেলে সাপ বাড়বে। আর রাসেলস ভাইপার আতঙ্ক রোগে আক্রান্ত এখন দুই বাংলা। অথচ মারাত্মক বিষক্রিয়ায় অন্যান্য যেসব বিষাক্ত সাপ ভারতবর্ষে আছে, তার তালিকা করলে ৩০ এর পরে হয় রাসেল ভাইপার। রাসেলস ভাইপারও অন্যান্য সাপের মতো ওর লেজে কিংবা বডি আক্রান্ত হওয়ার বিষয় থাকলে ওর নিজের জায়গা থেকে ছোবল মারে। রাসেলস ভাইপারের চেয়ে অনেক ভয়ঙ্কর গোখরো সাপের বিষের এন্টি ভেনম আছে পর্যাপ্ত হাসপাতালে। কারা এসব গুজব তৈরি করে মজা পায়? বাজপাখী হুতুম পাখী চিল এখন নেই এজন্য যে আগের মতো ঝোপঝাড় নেই।এসব কেটে আধুনিক জাতের ফল মূল এবং দেশী জাতের এসবের বাগান এবং ইউকালিপ্টা মেহগণির বাগান তৈরি হয়েছে। রাতে এসব উদ্ভিদ অক্সিজেন তৈরি করতে পারে না বলে এরা এসব এলাকার বিলুপ্ত প্রাণীর পর্যায়ে। রাতের পৃথিবী শহুরে সভ্যতার মতো তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বা করোনার ফিল্ডে থাকে বলে কৃত্রিম পৃথিবীতে এরকম বহু প্রাণীজগত বিলুপ্ত প্রায়। এখন সাপের কামড়ও বিষাক্ত হয়ে যাচ্ছে। মশাও ডেঙ্গু হয়েছে এবং এদের কামড়ও বিষাক্ত। মানবদেহও এন্টি বডি হয়ে এখন এন্টি বায়োটিক ঠিকমতো কাজ করে না।
চন্দ্রবোড়া সাপ বা রাসেল্স ভাইপার আতঙ্কে হঠাৎ বাংলাদেশ, ভারত। করোনা ভাইরাস ভ্যারিয়েন্ট পরিবর্তন করে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও কমিয়ে ফেলেছে বা নতুন নতুন উপসর্গের রোগ আসতে থাকবে। পাশ্চাত্যের মতো প্রজনন ক্ষমতার অধিকারী হচ্ছে মানুষ। যদি কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত না হতো তাহলে পাশ্চাত্যের সব মানুষ আগামী এক'শ বছরে বিলুপ্ত হয়ে যেতো। যতোই ইমিগ্র্যান্ড করুক না কেনো যারাই সেসব দেশে যাবে তারাই ১০ বছরের মধ্যে প্রজনন ক্ষমতা হারাবে।
রাসেলস ভাইপার আগে এসব সাপের অভয়ারন্য ছিলো আমাদের বাংলাদেশসহ ভারতবর্ষে। মানুষ সাপ মেরেছে। মারাও গেছে প্রতিষেধক না থাকায় মানুষ। ডাক্তারদের সংখ্যাও ছিলো খুব কম। মানুষ হাসপাতাল পর্যন্ত যেতে পারতো না। আর এখন ঘরে ঘরে হাসপাতাল। সাপ কামড়াবে কেনো? এসব সাপরা কি মানুষ খেতে আসে। ওর গায়ে পা পরলে ওরা কামড়ে দেয়। স্নেক প্ল্যান্ট ঘরে রাখুন। লজ্জ্বাবতী গাছ ঘরে বাড়ির আশে পাশে অন্তত একটি হলেও রাখুন। এসব উদ্ভিদ এন্টি ভেনম তৈরি করতে পারে। ফার্টিলিটি নষ্ট করে বলে উদ্ভিদের বিন্যাসের মধ্যে অল্প সংখ্যায় রাখুন। অক্সিজেন শর্টেজ চলছে পৃথিবীতে । তাই রাতে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ তৈরি করুন বেশি বেশি। এসবের বন তৈরি করতে সেখানে একটি কর্পূর গাছ লাগাতে পারেন। বিষাক্ত পোকামাকড় তৈরি হবে না। রাসেলস ভাইপার সাপের ম্যানিয়ায় জঙ্গল পরিস্কার করার হিড়িক লাগতে পারে। ভয়াবহ করোনার ইফেক্ট শুরু হয়ে যাবে। ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় বিম আরও ভয়াবহ হতে পারে। আর রাতে যেসব উদ্ভিদ অক্সিজেন দেয় সেসব উদ্ভিদ একটিও যেনো না কাটা হয়। এসব রাতের পৃথিবীর অক্সিজেনেটেড ম্যাটার এন্টি ম্যাটার মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ডাবল ফিল্ড মজবুত করে , দূর্বল হয়ে যাওয়া ইমিউন সিস্টেম বৃদ্ধি পায় অনেক। আর পৃথিবীর মাটির সাথে আকাশে বয়ে চলা বিপরীত দিকে চলমান আরেক পৃথিবীসহ দুই পৃষ্ঠভাগকে উর্বর ও শক্তিশালী ব্ল্যাক হোলের ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড তৈরি করে দেয়।