Reverse space exists or dark matter collides with artificial Earths
A Bangladeshi educational center critiques modern science, asserting that current technology fails to understand black hole mechanics. They argue that fusion and fission processes drive the natural world's energy, revealing flaws in artificial systems.
The two worlds are reciprocating by starting the black hole engine to create the double field black hole of multi-matter rays. Its inner and outer twin space day and night counter-spinning charges are produced naturally by fusion fission which we have demonstrated through certain rules. The science of present civilization thought that there was an infinite charge that would never end.
Knowing about black hole and its theory, the results of data science analysis of non-profit educational center of Bangladesh and the research paper of world laboratory have been published. which will develop the knowledge of science and technology. The science and technology of the current civilization has created so much garbage that there is a danger that the black hole field tunnels in the future will be closed to traffic.
The morning, evening, evening, and morning of the two worlds meet at a distance which is the meeting point of the distance between the two Mashriks and the two Maghribs. This applies to the black hole field of all creation pairs of space.
The electricity that people generate or rotate the generator creates the double field charge of the artificial black hole field. It is basically because there are double black hole field charges in the two natural worlds, on the contrary, the magnetic field of the black hole is turned. In this, the Earth has created a magnetic field from the source of the matter of the black hole, in the reverse process, human civilization is using the opposite magnetic field or black hole field.
The electricity that people generate or rotate the generator creates the double field charge of the artificial black hole field. It is basically because there are double black hole field charges in the two natural worlds, on the contrary, the magnetic field of the black hole is turned.In this, the Earth has created a magnetic field from the source of the matter of the black hole, in the reverse process, human civilization is using the opposite magnetic field or black hole field. The charge consumed in it is due to the oxygen field magnet from the south.
That is, the space where we live is oxygen nitrogen. Nitrogen settles into black holes on anti-space Earths during the day. Vehicles run on positively charged metallic and positively charged fuel or its north magnet is normal to us. This north and south of Earth's magnet oxygen can spin opposite to each other as long as we can keep the fossil fuel connection to spin the vehicle's artificial little black hole engine.
We are running the world of black hole engine by doing fusion in it. On the contrary, we are creating acidic substances in the artificial world by creating two new substances, carbon dioxide and water, through fission. This is the environment of the artificial world. Now at night the earth was in nitrogen magnet space and oxygen in anti space. And 24 hours oxygenated plants balance with it soil sky, atmosphere, seas, oceans, dark matter (opposite) space of moving black holes around.
Plants given 24 hours of oxygen are lost to the atmosphere. Fossil fuel magnets can't catch up with nighttime Earth's space nitrogen south. Therefore, the black hole of the night Earth is spinning with the oxygen of antispace by turning the magnet. It seems that people with PhD degrees are living in an artificial world. Is the heart of the world in good shape or is it cancerous? If the black hole engine of the natural world does not turn, can the human civilization with Einstein Hawking's brain start the artificial engine?
Keep the entire world without electricity at night. Do not drive the vehicle. Walk to daily activities close to residence. Ask those who will not listen to give a scientific theory on how to get rid of covid-19 from the world. Fresh water will form on Earth's surface, ice won't melt, natural Earth's magnet won't move, Mars won't turn blue, Saturn won't lose its rings. No formula is known in any university of present civilization.
When driving on the road you or your vehicle is moving forward because the anti-field black hole magnet spins positive north to counter-spin the opposite dark matter negative charge field. What if for some reason you don't have this negative charge field in front of you? A metallic field will appear.Current civilizations have experienced many such events, lost or destroyed, or drifted into the black hole field of an artificial world. Even those who survived such incidents cannot be explained by the current civilization. For example, a group of sailors traveling in the middle of the ocean came back from seeing the space of the city and reported that a beautiful ancient city did not collide with their ship for a short time in the Pacific Ocean. This city was drowned in this sea long ago and now it has woken up. The issues have gone viral on social media.As the opposite dark matter loses spin, a magnet of the black hole on the way loses its pair space and is crushed by the collision of two metallic materials. Scientific analysis of these small tunnels of black holes.Matters are such that suddenly there is a pair of black hole fields that have lost spin in opposite directions. Then a space is visible and it breaks into pieces and disappears. Or it broke a little due to the fact that the moment the anti space dark matter lost its spin the negative charge became positive but there was a flow of oxygen or negative charge black hole field a little later. That's why the fragment was fragmented without being completely destroyed.
বিপরীত স্পেস এক্সিস্ট হচ্ছে বা ডার্ক ম্যাটারের সাথে কৃত্রিম পৃথিবীর সংঘর্ষ হচ্ছে
দুই পৃথিবী পরস্পর বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন স্টার্ট দিয়ে বহু পদার্থের রশ্মির যুগল ফিল্ড ব্ল্যাক হোল তৈরি করে চলছে। এর অভ্যন্তরীণ এবং বাইরের যুগল স্পেস দিবস ও রাত্রির পরস্পর বিপরীত স্পিনিংয়ের চার্জ ফিউশন ফিশন হয়ে উৎপন্ন হচ্ছে ন্যাচারালি যা আমরা নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্য দিয়ে প্রত্যক্ষ করেছি। বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞান মনে করেছিলো এখানে অফুরন্ত চার্জ আছে যা কখনো শেষ হবে না।
ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে জানা এবং এর থিওরি সম্পর্কে বাংলাদেশের নন প্রফিট শিক্ষা কেন্দ্রের ডাটা সাইন্স এনালাইসিস ও বিশ্ব গবেষণাগার এর রিসার্চ পেপারের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে এসব সম্পর্কে পৃথিবীবাসীর সকলের জ্ঞান অর্জন অত্যাবশ্যক। যা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জ্ঞানকে বিকশিত করবে।বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিষয়গুলো এতো আবর্জনা তৈরি করেছে যে সামনে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের সূরঙ্গ পথের চলাফেরার রাস্তায় বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
দুই পৃথিবীর সকাল সন্ধ্যা সন্ধ্যা সকাল দূরত্বে মিলিত হয়ে চলে যা দুই মাশরিক ও দুই মাগরিবের দূরত্বের মিলিত স্হান। এটি সকল সৃষ্টি যুগলের স্পেসের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
মানুষ যে বিদ্যুত তৈরি করে বা জেনারেটর ঘুরিয়ে চলে তা কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের যুগল ফিল্ডের চার্জ তৈরি করে চলে।এটি মূলতো ন্যাচারাল দুই পৃথিবীতে যুগল ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ আছে বলে বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে ইজ্ঞিনকে ঘুরানো হয়। এতে পৃথিবী ব্ল্যাক হোলের ম্যাটারের যে সোর্স থেকে চার্জ তৈরি করে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করেছে এর শক্তির সামর্থের মধ্যে বিপরীত প্রক্রিয়ায় মানব সভ্যতা বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ব্যবহার করছে।
মানুষ যে বিদ্যুত তৈরি করে বা জেনারেটর ঘুরিয়ে চলে তা কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের যুগল ফিল্ডের চার্জ তৈরি করে চলে।এটি মূলতো ন্যাচারাল দুই পৃথিবীতে যুগল ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ আছে বলে বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে ইজ্ঞিনকে ঘুরানো হয়। এতে পৃথিবী ব্ল্যাক হোলের ম্যাটারের যে সোর্স থেকে চার্জ তৈরি করে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করেছে এর শক্তির সামর্থের মধ্যে বিপরীত প্রক্রিয়ায় মানব সভ্যতা বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ব্যবহার করছে। এতে যে চার্জ খরচ হচ্ছে অক্সিজেনের ফিল্ড ম্যগনেট দক্ষিণ থেকে করছে।
অর্থাৎ আমরা যেখানে বসবাস করছি তার স্পেস অক্সিজেন নাইট্রোজেন। নাইট্রোজেন দিনের বেলা এন্টি স্পেস পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলে অবস্হান করে। যানবাহন পজিটিভ চার্জের মেটালিক ও পজিটিভ চার্জের জ্বালানি দিয়ে চলে বা এর উত্তর ম্যাগনেট আমাদের জন্য স্বাভাবিক।এই উত্তর ও পৃথিবীর ম্যাগনেট অক্সিজেনের দক্ষিণ পরস্পর বিপরীত স্পিন করতে পারে যতক্ষন যানবাহনের কৃত্রিম ছোট্ট ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনকে স্পিন করানোর জন্য ফসিল জ্বালানীর সংযোগ রাখতে পারি।
এতে ফিউশন ঘটিয়ে ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের দুনিয়া চালাচ্ছি। বিপরীতে ফিশনের মাধ্যমে কার্বন ডাইঅক্সাইড ও পানি নতুন দুটি পদার্থ তৈরি করে কৃত্রিম দুনিয়ায় এসিডিক পদার্থ তৈরি করছি। এটিই কৃত্রিম দুনিয়ার ইনভাইরনমেন্ট। এখন রাতের বেলা পৃথিবী ছিলো নাইট্রোজেন ম্যাগনেট স্পেসে আর অক্সিজেন ছিলো এন্টি স্পেসে। আর চব্বিশ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ ওর সাথে ব্যালান্স করে মাটি আকাশ, বায়ুমন্ডল,সাগর, মহাসাগর, চলাফেরা করার চারিদিকের ব্ল্যাক হোলের ডার্ক ম্যাটার (বিপরীত) স্পেসকে ধরে আটকে থাকতো।
২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ পরিবেশে হারিয়ে গেছে। রাতের পৃথিবীর স্পেস নাইট্রোজেনের দক্ষিণের সাথে ফসিল জ্বালানি ম্যাগনেট ধরতে পারে না। এজন্য রাতের পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেট ঘুরিয়ে দিয়ে এন্টি স্পেসের অক্সিজেনের সাথে স্পিন করছে। বুঝতে পারছেন মনে হয় যারা পিএইচডি ডিগ্রি নিয়ে কৃত্রিম পৃথিবীতে বসবাস করছেন। পৃথিবীর হৃদযন্ত্র ঠিক আছে না কি ক্যানসারে আক্রান্ত। ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন না ঘুরলে কৃত্রিম ইঞ্জিন চালু করতে পারবেনতো আইনস্টাইন হকিংয়ের ব্রেইনের অধিকারী মানব সভ্যতা? রাতের বেলা সম্পূর্ণ পৃথিবী বিদ্যুতহীন রাখুন। যানবাহন চালাবেন না। বসবাসের কাছাকাছি দিয়ে দৈনন্দিন কাজকর্ম পায়ে হেঁটে করুন। যারা কথা শুনবে না তাদের বৈজ্ঞানিক থিওরি দিতে বলবেন কিভাবে দুনিয়া থেকে কোভিড-১৯ চলে যাবে। পৃথিবীর সারফেসে মিঠা পানি তৈরি হবে, বরফ গলবে না,ন্যাচারাল পৃথিবীর ম্যাগনেট সরবে না,মঙ্গল গ্রহ নীল হবে না,শনির বলয় হারাবে না। এর কোনো ফর্মূলা জানা নেই বর্তমান সভ্যতার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে।
রাস্তায় যখন চলছেন আপনার বা আপনার যানবাহন এন্টি ফিল্ড ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেট পজিটিভ উত্তরকে স্পিন করে বিপরীতে থাকা ডার্ক ম্যাটার নেগেটিভ চার্জ ফিল্ডকে বিপরীতভাবে স্পিন করাতে পারছেন বলে এগিয়ে যাচ্ছেন। কোনো কারণে আপনার সামনে এই নেগেটিভ চার্জ ফিল্ড না থাকলে কি হবে। কোনো মেটালিক ফিল্ড চলে আসবে। বর্তমান সভ্যতা এরকম ঘটনার সম্মুখীন হয়েছে অনেক, হারিয়ে গেছে বা ধ্বংস হয়েছে বা কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে চলে গেছে । এরকম ঘটনায় যারা বেঁচে যান তাদেরও গল্পের ব্যাখ্যা দিতে পারে না বর্তমান সভ্যতা। যেমন মহাসাগরের মধ্যে বেড়াতে যাওয়া নাবিকদের দল শহরের স্পেস দেখে ফিরে এসে জানায় প্রশান্ত মহাসাগরে অল্পের জন্য তাদের জাহাজের সাথে সুন্দর একটি প্রাচীন শহরের ধাক্কা লাগেনি। এই শহর বহু কাল আগে এই সাগরে ডুবে গিয়েছিলো এখন জেগে উঠেছে। বিষয়গুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে আছে। বিপরীত ডার্ক ম্যাটার স্পিন হারালে চলার পথে ব্ল্যাক হোলের এক ম্যাগনেট ওর যুগল স্পেস হারায় এবং পরস্পর দুই ম্যাটালিক পদার্থের সংঘর্ষে চূর্ন হয়ে যায়। এসব ব্ল্যাক হোলের ছোট ছোট সূরঙ্গের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন। বিষয়গুলো এমন যে হঠাৎ সেখানে ব্ল্যাক হোলের যুগল ফিল্ড পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন হারিয়ে ফেলেছে। তাহলে দেখতে পাওয়া যায় এক স্পেস এবং তা ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে অদৃশ্য হয়ে গেছে। অথবা অল্প ভেঙ্গেছে এ কারণে যে যেমুহুর্তে স্পিন হারিয়েছিলো তখন এন্টি স্পেস ডার্ক ম্যাটার নেগেটিভ চার্জ পজিটিভ হয়েছিলো কিন্তু সেখানে অক্সিজেনের বা নেগেটিভ চার্জের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের প্রবাহ ছিলো একটু পরেই।যে কারণে পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে খন্ড খন্ড হয়ে পরেছিলো । ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ফর্মূলার বৈজ্ঞানিক পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষন দেওয়া হয়েছে, কোভিড -১৯ ব্ল্যাক হোলের কৃত্রিম দুনিয়ার ক্যান্সার দূর করার ফর্মূলা দেওয়া হয়েছে পৃথিবীর একমাত্র নন প্রফিট ডাটা সাইন্স এনালাইসিস ল্যাবরেটরী ও শিক্ষা কেন্দ্র প্রিন্স প্যালেস,প্রান্নাথপুর,সান্তাহার,বাংলাদেশ থেকে। ফেসবুকের গল্পে ধারাবাহিক বিশ্লেষন পেয়ে যাবেন। প্রতিটি গল্পে উপরে লিঙ্ক দেওয়া থাকে।