Repair warped artificial civilization's magnetic field quickly
Each creation activates the magnet of the twin field as it exits from The Back Hole. The magnet is never single. It is double on the contrary. And there too north south, south north connected by black hole field.
Each creation activates the magnet of the twin field as it exits from The Back Hole. The magnet is never single. It is double on the contrary. And there too north south, south north connected by black hole field.
They go beyond their specific ionosphere label to carry out the purpose of creation. It follows the black hole fields fission clustering from the smallest to the highest in the ionosphere and the anti-clustering from the maximum to the fusion backwards, respectively like a DNA RNA twisted ladder. That is, creation is running from the black hole to black hole fields. On the contrary, it is coming back from the fields to the black hole.
Sun is darkness or night world. Its positive charge will ignite only if it sparks with the negative charge of the day. This will show a path of burning. How will this path appear? These issues have been discussed in detail.
Cut the entire earth into four pieces along the two poles. If it is divided into two sides by the equator, it will be divided into eight parts. Its four positive charges are nitrogen or dark and its four negative or oxygen charges. Since Earth is the planet of life.
Now the four four eights of the two hemispheres make two lines of the planetary system. Which is showing two lines of four solar system diagram. Which Rakim University canceled and made Twin Planetary System.
And Rakim University has shown that the two lines of this planetary system will be two lines of three planets each. Earth's oxygen-nitrogen coating flows over the field of one side of its magnetic field and Uranus, Venus flows through their anti-field which is our twin Earth.
Lines of planets in this planetary system orbit our twin Earth in opposite directions every six months, with magnetic fields in the asteroid belt and other magnetic fields in the Kuiper Belt.
From this paragraph it is understood that the two lines of the planets are established on the plates or tubs of the three planets each in the Northern and Southern Hemispheres of the Northern and Southern Hemispheres of the Earth. It spends six months day and night passing through the asteroid belt's magnetic field and the next six months through the Kuiper belt.
The function of the black hole is to produce light by twisting opposite charges. When it exists, it creates a negative charge and illuminates everything. And anti-exist makes it dark. That is, if there is a magnetic field of the black hole of oxygen nitrogen in the atmosphere, the day is revealed.And if there is nitrogen and oxygen, it is night, which will make day and night if the magnetic field is turned.
Now as I am writing this article it is a world of nitrogen at night in Bangladesh. Which oxygen is coming from Brazil in two ways.One is coming between the poles and through the ground. The flow of oxygen is also at the surface as anti-space, coming from the pole star's anti-exist space. But nitrogen is bound to space (not anti-space) and thus night currents are now ongoing.
It means that in the flame of the twin earth in the galaxy we will see that the beam that illuminates the surface of the earth during the day and then the surface of the night is shining from one surface to another surface and the surface of the opposite side is turning dark. Two objects can be seen in any one.
Rays of light twist the beam of darkness to spark, just as the beam of darkness or black twists the beam of light. A beam of darkness is being used so that one side of an object that is black is illuminated on the other. Similarly, black objects exist with the object that emits light rays. It is doing the black hole engine. They are also seen to open again. The one that twists inward is the anti-exist space and the ray that expands is the exist space. These two issues are simultaneously held in opposition. which are pulsars and nebulae. . We have made our abode ill at the nebula and pulsar levels. Sometimes asteroids hit, sometimes comets hit. Sometimes virus bacteria injury. Humanity's unscientific consumption of these charges has seriously curbed the magnetic field.
To fix this curb, I have been asking everyone to plant different species of benyan tree, neem, bamboo around their residence. The magnetic field around you is curved to help straighten out the amount that is out of the Earth.
This practice is sufficient for those who have mineral resources or anti-fields of 6 planets underground. And those who have removed the minerals dig the ground and grind iron, nickel, gold, diamond, copper, silver, etc. and add the ore they had roughly, and bury them by mixing the metal and non-metallic matter.With these plants on top of that, the carb magnets in those spaces will create a world standard rainbow. Disaster won't even come close. The huge edifices of urban civilization must be reduced to subterranean tubs. For the urban civilization, the respective governments must definitely handle the economic shock for years and decades.
There is no other option to survive in the world. Those who have a large stockpile of weapons and military equipment can break these easily. These raw materials can be returned as much as possible to the surface from where they were taken. What can civilization do? If not, there is evidence of the extinction of civilization soon in THE BLACK HOLE THEORY.
বেঁকে যাওয়া কৃত্রিম সভ্যতার ম্যাগনেটিক ফিল্ড মেরামত করুন দ্রুত সময়ে
প্রতিটি সৃষ্টি ব্ল্যাক হোল থেকে বাহির হলেই টুইন ফিল্ডের ম্যাগনেট কার্যকর করে। ম্যাগনেটটি সিঙ্গেল নয় কখনো। তা বিপরীতভাবে ডাবল। এবং সেখানেও উত্তর দক্ষিণ, দক্ষিণ উত্তর ব্ল্যাক হোলের ফিল্ড দ্বারা সংযুক্ত।
এরা সৃষ্টির উদ্দেশ্য কার্যকর করতে ওদের নির্দিষ্ট আয়নোস্ফেয়ার লেবেল পর্যন্ত বেড়িয়ে যায়। তা ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ফিশনকে ক্লাস্টারিং করে সবচেয়ে ছোট থেকে সর্বোচ্চ আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত এবং এন্টি ক্লাস্টারিংয়ে ফিউশনে সর্বোচ্চ থেকে পিছিয়ে চলে যথাক্রমে ডিএনএ আরএনএর প্যাঁচানো মইয়ের মতো। অর্থাৎ সৃষ্টি ছুটে চলছে ব্ল্যাক হোল থেকে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড নিয়ে পেঁচিয়ে। আবার বিপরীতে ফিল্ড থেকে ফিরেই আসছে ব্ল্যাক হোলে।
সূর্য অন্ধকার বা রাতের পৃথিবী। যার পজিটিভ চার্জ দিনের নেগেটিভ চার্জের সাথে স্পার্ক করলে তবেই জ্বলে উঠবে। এই জ্বলার একটি পথ দেখাবে। এই পথ কিভাবে দৃশ্যমান হবে। এসব বিষয়ের বিষদ আলোচনা হয়েছে। সমগ্র পৃথিবীকে দুই মেরু বরাবর চারটি টুকরা করুন। বিষুব রেখা দিয়ে একে দুদিকে ভাগ করলে আটটি ভাগ হবে। এর চারটি পজিটিভ চার্জ নাইট্রোজেন বা অন্ধকার রাখুন আর চারটি নেগেটিভ রাখুন বা অক্সিজেনের চার্জে রাখুন। যেহেতু পৃথিবী জীবনের গ্রহ।
এখন দুই গোলার্ধের চারটি চারটি আটটিকে প্ল্যানেটারি সিস্টেমের দুটি করে লাইন বানান। যা চারটি করে দুই লাইন দেখিয়ে আসছে সোলার সিস্টেম ডায়াগ্রাম। যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাতিল করে টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেম করেছে।
আর রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় দেখিয়েছে এই প্ল্যানেটারি সিস্টেমের দুই লাইন হবে তিনটি করে গ্রহের দুইটি লাইন। যাদের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের একসাইডের ফিল্ডের উপরে পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের প্রলেপ প্রবাহমান এবং ইউরেনাস, শুক্র প্রবাহিত হচ্ছে ওদের এন্টি ফিল্ড দিয়ে যা আমাদের টুইন পৃথিবী। প্ল্যানেটারি সিস্টেমের এই গ্রহের লাইন এস্টরয়েড বেল্টে অপর ম্যাগনেটিক ফিল্ড কাইপার বেল্টে অনুরূপ বিপরীতে ছয় মাস করে কক্ষ পথ পরিক্রমা করাচ্ছে আমাদের টুইন পৃথিবীকে বিপরীতভাবে।
এই প্যারাগ্রাফ থেকে বোঝা গেলো গ্রহের যে দুইটি লাইন তিনটি করে গ্রহের এরা টুইন পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের ছয়টি করে গ্রহের প্লেট বা টবের উপর প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধে। এটি ছয়মাস ধরে দিবস রাত এস্টরয়েড বেল্টের ম্যাগনেটিক ফিল্ড দিয়ে অতিক্রম করে আর পরের ছয় মাস কাইপার বেল্ট দিয়ে অতিক্রম করে।
ব্ল্যাক হোলের কাজ হলো পরস্পর বিপরীত চার্জকে পেঁচিয়ে আলো তৈরি করা। এ যখন এক্সিস্ট করে তখন নেগেটিভ চার্জ তৈরি করে এবং আলোকিত করে সবকিছু। আর এন্টি এক্সিস্ট করলে অন্ধকার করে। অর্থাৎ বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড থাকলে দিন প্রকাশ করে। আর নাইট্রোজেন অক্সিজেন থাকলে রাত যা ম্যাগনেটিক ফিল্ড ঘুরিয়ে রাখলেই তবে দিবস রাত তৈরি করবে।
এখন যখন এই আর্টিকেল লিখছি তখন বাংলাদেশে রাতের নাইট্রোজেনের পৃথিবী। যা ব্লাজিল থেকে অক্সিজেন আসছে দুই পথে। একটি আসছে ধ্রুবতারার মাধ্যমে আর মাটির অভ্যন্তর দিয়ে। অক্সিজেনের প্রবাহ সারফেসেও আছে এন্টি স্পেস হিসাবে, আবার পোল স্টারের এন্টি এক্সিস্ট স্পেস দিয়ে আসছে। কিন্তু নাইট্রোজেন স্পেসে যুক্ত (এন্টি স্পেস নয়) আছে এবং এভাবে এখন রাতের প্রবাহ চলমান আছে। মানে হলো গ্যালাক্সিতে টুইন পৃথিবীর যে শিখা আমরা দেখবো তাতে দেখা যাবে দিনের পৃথিবীর সারফেসে যে বিম পরে রাতের সারফেসকে আলোকিত দেখাচ্ছে তার বিম এক সারফেস থেকে আরেক সারফেসে পরছে আর ওর বিপরীতের সারফেস অন্ধকার করে চলেছে পেঁচিয়ে। যেকোনো একটির মধ্যে দুটি অবজেক্ট দেখা যায়।
আলোক রশ্মি পেঁচিয়ে থাকে অন্ধকারের বিমকে স্পার্ক করতে করতে যেমন,অন্ধকার বা কালো বিম পেঁচিয়ে থাকে আলোক রশ্মিকে। অন্ধকারের বিম ব্যবহৃত হয়ে আসছে এজন্য যে কোনো অবজেক্টের একদিকে কালো অপরদিকে আলোকিত। তেমনি আলোক রশ্মি উদগীরণ করে যে অবজেক্ট তার সাথেও কালো অবজেক্ট বিদ্যমান থাকে। এটি ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন করছে। এদের আবার খুলে যেতেও দেখা যায়। যেটি পেঁচিয়ে ভিতরে যায় তা এন্টি এক্সিস্ট স্পেস আর রশ্মি ছুটে বেড় হয়ে যায় তা এক্সিস্ট স্পেস। এই দুটি বিষয় একই সাথে বিপরীতভাবে অনুষ্ঠিত হয়। যা পালসার ও নীহারিকা।
নীহারিকা ও পালসার পর্যায়ে অসুস্হ করে ফেলেছি আমরা আমাদের বসবাসের ঠিকানাকে। কখনো এস্টরয়েডের আঘাত আসছে কখনো ধুমকেতুর আঘাত। কখনো ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার আঘাত। এসব পৃথিবীর মানবসভ্যতার অবৈজ্ঞানিকভাবে চার্জ খরচ করায় ম্যাগনেটিক ফিল্ড মারাত্মকভাবে অনেক কার্ব করে ফেলেছে।
এই কার্ব ঠিক করতে প্রত্যেকের বসবাসের চারিদিকে বিভিন্ন প্রজাতির বেনিয়েন ট্রি, নিম,বাঁশ লাগাতে বলে আসছি। এরা আপনার চারিদিকে যে ম্যাগনেটিক ফিল্ড বাঁকা হয়ে পৃথিবী থেকে যে পরিমাণ বাহিরে আছে তা সোজা রাখতে সহায়তা করবে।
খনিজ সম্পদ বা ৬ টি গ্রহের এন্টি ফিল্ড যাদের মাটির নীচে আছে তাদের ক্ষেত্রে এই ব্যবস্হাই যথেষ্ঠ। আর যারা খনিজ তুলে ফেলেছেন তারা মাটি খনন করে লোহা নিকেল স্বর্ণ হিরক কপার সিলভার ইত্যাদি গুঁড়া করে ওদের যেসব আকরিক ছিলো মোটামুটি সেসব যুক্ত করে ধাতব অধাতব ম্যাটার মিক্সিং করে পুঁতে ফেলুন। এর উপরে এসব উদ্ভিদ থাকলে সেসব স্পেসের কার্ব ম্যাগনেট পৃথিবীর স্টান্ডার্ড মানের রঙধনু তৈরি করবে। ডিজাস্টার ধারে কাছেও আসবে না। শহুরে সভ্যতার বিশাল বিশাল অট্টালিকা কমিয়ে মাটির নীচের পৃথিবীর টব করতে হবে। শহুরে সভ্যতার জন্য বিষয়টি বছর দশেকের জন্য অর্থনৈতিক ধাক্কা নিশ্চিতভাবে সামলে নিতে হবে স্ব স্ব সরকারকে।
পৃথিবীতে টিকে থাকার আর কোনো বিকল্প সামনে নেই। যাদের প্রচুর অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম মজুদ আছে তারা এসব ভেঙ্গে সহজেই করতে পারে। এসবের কাঁচামাল যেখান থেকে নেওয়া হয়েছিলো সেসবের সারফেসে যতোটা সম্ভব রিটার্ন করানো যায়। এসব কি করতে পারবে সভ্যতা? তা নাহলে অচিরেই সভ্যতা বিলুপ্ত হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে ব্ল্যাক হোল থিওরিতে।