Recharge the blackhole field to avoid mass catastrophe
To prevent catastrophic collapse, charge black hole fields by maintaining 24-hour oxygenating plants and avoiding artificial fertilizers and fuels. Follow Bangladeshi black hole theory for a balanced, natural environment.
Charge the black hole field. Otherwise everything will go into a black hole. Those who observe the behavior of black holes in telescopes in distant galaxies have at least learned to understand what black holes can do.
I am an insignificant Bangladeshi science researcher who can explain these things easily due to the discovery of the theory, so I can inform you about different topics almost every day.Coupled space is driven by the day-night black hole field spinning opposite to each other.One of the existing space is the black hole field of the other anti-exist space. Or the magnetic field of the existing space is the magnetic field of the other anti-exist space.There has been much discussion of how to charge the day-night magnetic field of Earth and anti-Earth or polar stars. These discussions will be interesting to all labels now to arrive at the new black hole theory.
Daytime Earth gets about 90% of the plants to produce oxygen from the black hole field magnet that nighttime Earth gives to the North Pole. Because current civilizations have not yet had magnetic fields change or naturally shift positions or all technology destroyed or a black hole engulf artificial Earth with debris created by technology.
Constant stars are the anti-part black holes of our earth, that will change the magnetic field. It is producing daytime oxygen through west-to-east spinning connections. And it will charge its opposite part more if it gets a plant that gives oxygen for 24 hours then it will supply nitrogen 78℅.First of all, the artificial civilization on land is making chemical nitrogen fertilizers by taking nitrogen from the environment during the day and its ability to make nitrogen is becoming an anti-blackhole field. Blackholes of various sizes, from its smallest to the Earth's surface, block the path. Blackhole fields in the ground that have tunnelled distances are opening to oxygen and closing the pathway to nitrogen production.As a result, the polar system is losing its function to hold the earth's soil, air, and water etc.
The night world is not getting enough oxygen in the space or about 10℅ to make oxygen nitrogen in 24 hours. In such a situation, the world-famous polluted port cities or glittering cities burn oxygen and are almost equal in some places of space, so the black holes spark each other and spark the sky and the opposite sky as much as possible in the space.
Fires in the forest, meteor showers in the sky, asteroids, comets in the eyes of NASA, the behavioral characteristics of our habitable double space star-Earth are being observed between the asteroid Kuiper belt pairs.
Blackhole vortices are formed where the uncharged atmosphere is receiving, which creates strong storm tides. Generating excess ions of water over large areas. Along with normal rain, excess water is flowing into cities, mountains or seas by the oxygen released by antispaces.
The opening of anti-Earth space means that the black hole could not fit the space in its specified tunnel path, hitting the bottom of the Earth and causing it to rotate, causing earthquakes or burning everything below the surface of space to form the lava that we see as volcanoes. Or the ground gets hot. Basically, the black hole field of any matter, soil, air, water, plants, behaves hostilely against the artificial world of present scientific civilization.
The night space is positively charged as the anti-space of the plants which are oxygenated during the day till the morning, they are almost exhausted while supplying them with oxygen. Even though there is no fire on the plant, the bread is getting burnt. Which the people of Bangladesh are treating as the current insect of paddy and wheat in the grain field and which medical science is calling as Corona.
So to charge the black hole, it is mandatory to keep oxygenating plants for 24 hours along with the oxygenating plants every day. Then the blackhole will constantly remove the accumulated debris. Of course artificial fertilizers cannot be applied compulsorily. Fossil fuels cannot be burned. Electricity cannot be used unnecessarily. Cultivation should be done organically. If necessary, apply organic fertilizer even if it is crushed with a cutting machine.
Build water reservoir in own area. Create plants that give oxygen for 24 hours there so that the water level is close or the water will not dry up. At night, the polar star's black hole field will keep the day water filled with ionic space water, producing oxygen at night.
There are many more prohibitions. Many articles explaining these in detail are given in the Facebook link above. Any debris caused by mistakes in the fundamental principles of modern civilization's science will be cleared when the black hole is recharged. The space of the two worlds will be naturally air-conditioned if the absolute theory of science is followed.
It will not be a sin if the doomsday is delayed. Because Prophet Mohammad (PBUH) wanted him to lead the most Mohammadi Ummah in front of Allah Almighty in the field of doomsday. May Allah guide everyone. Ameen.
সমুহ বিপর্যয় এড়াতে ব্ল্যাকহোল ফিল্ড রিচার্জ করুন
ব্ল্যাকহোল ফিল্ডকে চার্জ করুন। না হলে সবকিছু ব্ল্যাকহোলে চলে যাবে। ব্ল্যাকহোলের আচরন টেলিস্কোপে দূর গ্যালাক্সিতে যারা দেখেন তারা অন্তত বুঝতে শিখেছেন ব্ল্যাকহোল কি করতে পারে। আমি একজন নগন্য বাংলাদেশী বিজ্ঞান গবেষক যে এর থিওরি আবিস্কার করায় সহজে এসবের ব্যাখ্যা করতে পারছি বলে আপনাদের প্রায় প্রতিদিন বিভিন্ন টপিক জানাতে পারছি। দিবস রাত্রির ব্ল্যাকহোল ফিল্ড দ্বারা যুগল স্পেস পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করে চলছে সবকিছু।এর একটি এক্সিস্ট স্পেস অপরটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের ব্ল্যাকহোল ফিল্ড।অথবা এক্সিস্ট স্পেসের ম্যাগনেটিক ফিল্ড অপরটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের ম্যাগনেটিক ফিল্ড। পৃথিবীর ও এন্টি পৃথিবীর বা ধ্রুবতারার দিবস রাত্রির ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে চার্জ করবেন কিভাবে তা বহু আলোচনা হয়েছে। নতুন ব্ল্যাকহোল থিওরিতে পৌঁছানোর জন্য এখন সব লেবেলের কাছে ইন্টারেস্টিং হবে এসব আলোচনা।
দিনের পৃথিবী প্রায় ৯০ % উদ্ভিদ পাচ্ছে অক্সিজেন তৈরি করতে যা ব্ল্যাকহোল ফিল্ড ম্যাগনেট থেকে রাতের পৃথিবী ধ্রুবতারার উত্তরকে দিচ্ছে। কেননা বর্তমান সভ্যতার কাছে এখনও ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন হয় নি বা স্বাভাবিকভাবে স্হান পরিবর্তন করেনি বা সব প্রযুক্তি ধ্বংস হয়নি বা প্রযুক্তির দ্বারা তৈরি ডেবরিজযুক্ত কৃত্রিম পৃথিবীকে ব্ল্যাকহোল গ্রাস করেনি।
ধ্রুবতারা আমাদের পৃথিবীর এন্টি পার্ট ব্ল্যাকহোল,সেই করবে এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন। ও দিনের অক্সিজেন তৈরি করে দিচ্ছে পশ্চিম থেকে পূর্বের স্পিনিং সংযুক্তি দিয়ে।ওর ভিতরে যতটুকু ব্ল্যাকহোলের চার্জ মেলাতে পারছে। ও ওর বিপরীত পার্টকে বেশি চার্জ করবে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ পেলে তাহলে নাইট্রোজেন সরবরাহ করবে ৭৮℅। প্রথমত জমিতে কৃত্রিম সভ্যতা দিনের নাইট্রোজেন পরিবেশ থেকে নিয়ে কেমিক্যাল নাইট্রোজেন সার তৈরি করছে আর ওর নাইট্রোজেন তৈরি করার ক্ষমতা এন্টি ব্ল্যাকহোল ফিল্ড হয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর মাটির সাথে ওর যে ক্ষুদ্রতম থেকে বিভিন্ন আকারের ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের জোড়া লাগানো আছে সেই পথ বন্ধ করে দিয়েছে। মাটিতে যে ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের নির্দিষ্ট নিয়মের সূরঙ্গযুক্ত দূরত্ব রয়েছে তা অক্সিজেনের জন্য খুলে যাচ্ছে আর নাইট্রোজেন উৎপাদনের পথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে ধ্রুবতারা ওর কার্যকারিতা হারাচ্ছে পৃথিবীর স্পেসের মাটি বাতাস পানি ইত্যাদি ধরে রাখতে।
রাতের পৃথিবী অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরির জন্য ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ পরিমাণমতো স্পেসে পাচ্ছে না বা প্রায় ১০℅ পাচ্ছে। এমনি অবস্হায় বিশ্ববিখ্যাত দুষিত বন্দর নগরীগুলো বা চাকচিক্যের সিটিগুলো অক্সিজেন পুড়িয়ে সাবার করতে গিয়ে স্পেসের কোনো কোনো স্হানে প্রায় সমান সমান হওয়ায় ব্ল্যাকহোল পরস্পরকে স্পার্ক করে আকাশ ও বিপরীত আকাশের যতটুকু স্পেসে সমান পায় সেখানে স্পার্ক করে আগুণ দেখাচ্ছে।
বনে হলে দাবানল, আকাশে হলে উল্কা বৃষ্টি নাসার চোখে এস্টরয়েড ধুমকেতু যা এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট যুগলের মাধ্যমে আমাদের বসবাসের যুগল স্পেস ধ্রুবতারা-পৃথিবীর আচরনগত বৈশিষ্ট পরিলক্ষিত হচ্ছে।
যেখানে চার্জহীন পরিবেশ পাচ্ছে সেখানে ব্ল্যাকহলের ঘূর্নিপাক তৈরি করছে যা প্রবল ঝড় জলোচ্ছাস তৈরি করছে। বিশাল এলাকায় পানির অতিরিক্ত আয়ন তৈরি করছে। স্বাভাবিক বৃষ্টির সাথে এন্টি স্পেসের ছেড়ে দেওয়া অক্সিজেনের দ্বারা অতিরিক্ত পানির ঢল প্রবাহিত হচ্ছে শহর,পাহাড় কিংবা সমুদ্রে।
এন্টি পৃথিবীর স্পেস খুলে যাওয়া মানে ব্ল্যাকহোল সেই স্পেস ওর নির্দিষ্ট সূরঙ্গ পথে মেলাতে পারেনি বলে পৃথিবীর নীচে আঘাত করে ওর ঘূর্নন দিয়ে এতে ভূমিকম্প হতে পারে বা স্পেসের পৃষ্ঠভাগের নীচে সবকিছু পুড়ে গলিয়ে লাভা তৈরি করে ফেলে যা আগ্নেয়গিরি হিসাবে আমরা দেখে থাকি। অথবা মাটি উত্তপ্ত হয়ে যায়। মূলত বিষয়টি মাটি বাতাস পানি উদ্ভিদ যেকোন ম্যাটারের ব্ল্যাকহোল ফিল্ড বর্তমান বিজ্ঞান সভ্যতার কৃত্রিম পৃথিবীর বিরুদ্ধে বৈরি আচরন করে।
রাতের স্পেস সকাল অবধি দিনে উদ্ভিদ অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের এন্টি স্পেস পজিটিভ চার্জে থাকায় ওদের অক্সিজেন সরবরাহ করতে করতে কোথাও প্রায় নিঃশেষ হয়ে যায়। সেখানে উদ্ভিদের গায়ে আগুণ না লাগলেও রুটি শেকার মতো হয়ে যাচ্ছে। যাকে বাংলাদেশের লোকজন শস্যের মাঠে ধান গমের কারেন্ট পোকা হিসাবেসট্রিট করছে আর মেডিকেল সাইন্স যাকে করোনা বলছে।
তাহলে ব্ল্যাকহোলকে চার্জ করতে হলে প্রতিটি দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের সাথে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ বাধ্যতামূলকভাবে রাখতে হবে।তবেই ব্ল্যাকহোল ধ্রুবতারায় জমাকৃত ডেবরিজ অপসারণ করবে। অবশ্যই বাধ্যতামূলকভাবে কৃত্রিম সার প্রয়োগ করা যাবে না।ফসিল জ্বালানি পোড়ানো যাবে না। অপ্রয়োজনে বিদ্যুত ব্যবহার করা যাবে না। জৈব প্রক্রিয়ায় চাষ করতে হবে।প্রয়োজনে কাটার মেশিন দিয়ে গুাড়া করে হলেও জৈব সার দিবেন।
নিজস্ব এলাকায় পানির রিজার্ভার তৈরি করুন। সেখানে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ তৈরি করুন তাহলে পানির স্তর কাছাকাছি পাবেন বা পানি শুকিয়ে যাবে না। রাতে ধ্রুবতারার ব্ল্যাকহোল ফিল্ড দিনের পানি রাতেও অক্সিজেন তৈরি করে আয়নিক স্পেস পানিতে ভরে রাখবে।
আরও অনেক নিষেধ আছে।এসব বিস্তারিত ব্যাখ্যার অনেক আর্টিকেল দেওয়া আছে উপরের ফেসবুক লিঙ্কে। বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানের মৌলিক নীতি ভুলের কারণে সৃষ্ট যে কোনো ডেবরিজ পরিস্কার হবে ব্ল্যাকহোল রিচার্জ হলে। দুই পৃথিবীর স্পেস প্রাকৃতিকভাবে এয়ারকন্ডিশন হবে বিজ্ঞানের পরম থিওরি ফলো করলে ।
কেয়ামত বিলম্ব হলে পাপ হবে না।কেননা রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর ইচ্ছা ছিলো তিনি কেয়ামতের ময়দানে সবচেয়ে বেশি উম্মতে মোহাম্মদীর নেতৃত্ব দিবেন মহান আল্লাহর সামনে। আল্লাহ সকলকে হেদায়েত নসীব করুন। আমিন।