Read the theories of Rakim University at all universities on Earth.

Pair Earth’s magnetic fields, atmosphere, and environments with technological impacts, revealing how the misuse of energy and pollutants contributes to cosmic phenomena.


Pair Earth's atmosphere, surface or sub-surface or seas, oceans or its subsoil by metallic fossil fuel burning vehicles moving or any high speed vehicles moving or warships or warplanes moving or cities and countries where there is no night only by electric light. Billions of asteroids and comets are formed from these spent charged rays of light. NASA's spaceships are similarly ironically taking to the skies as asteroid comet debris that is being operated by a technologically ignorant civilization. Einstein wanted to understand about science but because of not knowing the theory, he told some imaginary things through which he deserves to be recognized as a simple blacksmith. He could not see the destruction of Western civilization due to his teasing.Because of Einstein, the suffering or destruction of Western civilization has started, but Einstein himself could not see it.

The mass of all objects can be converted into energy. The proof of this could not even be said to be in front of the eyes. Because they turned the technology into garbage by driving light in a straight line. And the fundamental law of physics theory is a mistake and because of this mistake, the word scientist attached to the name of all of them (of the present civilization) is now irrelevant.

The use of toxic iron dome technology on earth and even more destructive versions, the development and testing of atomic ray bombs, the energy used to make a KFC meal, the energy used to send rockets into space, all of these are big garbage and Einstein's wrong theory. It can be easily imagined by seeing the movement of meteoroids and comets.

The amount of energy a US warship expends on sailing is watched by NASA mechanics from opposite space as asteroid matter or mass is formed and burned up in Earth's atmosphere. There are also many comets that are coming towards the Earth and leaving again in outer space.

This sighting of outer space is for NASA a sighting of our arrival on Earth. And when it comes towards him, it means the opposite side of the earth or NASA's earth. As the two worlds one is watching NASA and the other is watching the USA landing opposite it. That US civilization moved away from the natural world to an artificial world like NASA decades ago. The inhabitants of the two worlds are troubled to see and describe day and night at the same time.

The day world and the night world are totally different which the current civilization can start to know science subject if it can acquire the technology knowledge about 'Black Hole Twin Field Theory' or 'Rakeem Twin Field Theory'. And only then can the impending artificial civilization be saved from the cataclysm of extinction.

Nasa and the European Space Agency are showing that the garbage that is created by running clean smokeless planes and ships and cars or that is consumed by creating artificial charges of black holes by producing dust and sand-like matter in opposite space. Which Einstein's m mass is deposited where in western civilization, how the covid-19 metal radioactive field is trapped, burnt to ashes in the fire, but the western civilization and the civilization educated by the teachings of Einstein, Hawking, Max Planck are watching silently.

Just open social media and see some Israeli illiterate blacksmiths flying Western garbage in Middle Eastern skies. The westerners have made these without smoke, but from the opposite space, NASA is showing the world like a fool's circus. And living on the dustbin of Western garbage, it is Westerners who say Dhaka and Delhi have the most dust in the air.Hey, that's what western uneducated embassy workers say when they see dust flying in the streets. And their civilization is affected by incurable diseases. What NASA sees is the garbage of all western civilizations and the cities and industrial cities that have been built on the model of some new western civilizations, the mass of garbage of electricity charges. Any amount of charge or power consumption is thus creating dark matter and NASA is watching. The US and Europeans are still looking for dark matter.This is how dark matter is moving towards metallic space. Sometimes this dark matter negative is actually creating rain and good weather naturally, but most of the time this dark matter negative is creating terrible storms and creating water in the opposite space and hitting the artificial world. Anti space.

And that space present tense time is space matter and the natural world then has anti-space matter. Because the natural earth cannot produce oxygen ions, there is no precipitation or tornadoes. Learn science online through Facebook stories. All stories are from Rakim University scientists in Bangladesh


রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এর থিওরি পড়ুন পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়

পেয়ার পৃথিবীর অভ‍্যন্তরে বায়ুমন্ডল, সারফেস কিংবা সারফেসের নীচে অথবা সাগর, মহাসাগরে অথবা এর তলদেশ দিয়ে যেসব ধাতব ফসিল জ্বালানি ‍পুড়িয়ে দূষিত যানবাহন চলাচল করছে কিংবা দ্রত গতির যে কোনো যানবাহন চলছে অথবা যুদ্ধ জাহাজ বা যুদ্ধ বিমান চলছে বা শহর ও যেসব দেশে রাত নেই কেবল বিদ‍্যুতের আলোয় আলোকিত এসব ব‍্যবহৃত চার্জিত রশ্মি থেকে কোটি কোটি গ্রহাণু ও ধূমকেতুর ভর তৈরি হয়ে ছুটে চলেছে। নাসার স্পেস শীপও তদ্রুপ বিদ্রুপাত্মকভাবে আকাশে যাবার সময় তেমন গ্রহাণু ধূমকেতুর আবর্জনা যা প্রযুক্তির সভ‍্যতার অবুঝ কর্মকান্ডে পরিচালিত হচ্ছে। আইনস্টাইন বিজ্ঞান সম্পর্কে বুঝতে চেয়েছিলেন কিন্তু থিওরি না জানার কারণে কতো কাল্পনিক বিষয় বলে গেছেন যার মাধ‍্যমে তিনি একজন সিম্পল কামার হিসাবে স্বীকৃতি পাবার যোগ‍্য। আইনস্টাইনের কারণে পশ্চিমা সভ‍্যতার দূর্দিন বা ধ্বংস শুরু হয়েছে অদচ আইনস্টাইন নিজে তা দেখে যেতে পারেন নি ।

সকল বস্তুর ভরকে শক্তিতে রূপান্তর করা যায়। এটির প্রমাণ চোখের সামনে থাকতেও বলে যেতে পারেননি।কেননা আলোকে স্ট্রেইট লাইনে চালিয়ে ওরা প্রযুক্তিকে আবর্জনায় পরিণত করেছেন।আর ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল তত্ব একটি ভুল এবং এই ভুলের কারণে তাদের সকলের (বর্তমান সভ‍্যতার) নামের পাশে লাগানো বিজ্ঞানী শব্দ এখন বেমানান।

পৃথিবীতে যে বিষাক্ত আয়রন ডোম প্রযুক্তিসহ এদের চেয়েও বিধ্বংসী সংস্করনের ব‍্যবহারে,পরমাণু রশ্মির বোমা তৈরি ও পরীক্ষায়, এক‍টি কেএফসির খাবার তৈরিতে যে ইনার্জির ব‍্যবহার, মহাকাশে রকেট পাঠাতে যে ইনার্জি খরচ হয় এসব একেকটি কতো বড় আবর্জনা ও আইনস্টাইনের ভুল থিওরি E=mc2 এর m ভর তৈরি করতে ‍পারে তা মিটিওরয়েড,ধূমকেতুর চলাচল দেখে সহজেই অনুমেয়। একটি মার্কিন রণতরি যে পরিমাণ ইনার্জি খরচ করে সাগরে চলে তা বিপরীত স্পেস থেকে নাসার ম‍্যাকানিক্সরা দেখে গ্রহাণুর ম‍্যাটার বা ভর তৈরি হওয়া দেখে এবং পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে এসে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে। আবার অসংখ্য ধূমকেতু দেখছে যা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এসে আবার আউটার স্পেসে চলে যাচ্ছে।

এই যে আউটার স্পেস দেখা সেটি নাসার জন‍্য আমাদের পৃথিবীতে আসা দেখা বুঝায়। আর ওর দিকে যখন ধেয়ে আসে তখন পৃথিবীর অপজিট বা নাসার পৃথিবী বুঝায়। যেহেতু পৃথিবী দুটি একটি নাসা দেখছে এবং অপরটি ওর বিপরীতে ল‍্যান্ডিং হয়ে যুক্তরাষ্ট্র বিপরীতে অবস্হান করে দেখছে। যে মার্কিন সভ‍্যতা ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে সরে গেছে নাসার মতো কৃত্রিম পৃথিবী হয়ে কয়েক দশক আগেই। দুই পৃথিবীর বাসিন্দা দিবস ও রাত একই সাথে দেখতে ও বর্ণনা করতে গিয়ে বিপাকে পরেছে। দিবসের পৃথিবী ও রাতের পৃথিবী সম্পূর্ণ আলাদা যা বর্তমান সভ‍্যতা বিজ্ঞান বিষয় জানা শুরু করতে পারে যদি ' ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি ' বা 'রাকীম টুইন ফিল্ড থিওরি' সম্পর্কে প্রযুক্তির জ্ঞান অর্জন করতে পারে। আর তাহলেই কেবল আসন্ন কৃত্রিম সভ‍্যতা বিলুপ্তির মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষা পেতে পারে।

পরিস্কার করে ধূঁয়া বিহীন প্লেন চালিয়ে ও জাহাজ চালিয়ে মটরকার চালিয়ে যে আবর্জনা তৈরি হচ্ছে বা যে ব্ল‍্যাক হোলের কৃত্রিম চার্জ তৈরি করে খরচ হচ্ছে তা বিপরীত স্পেসে ধূলা বালির মতো ম‍্যাটার উৎপন্ন করে দেখিয়ে দিচ্ছে নাসা ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সী। যা আইনস্টাইনের m ভর পশ্চিমা সভ‍্যতার কোথায় কোথায় জমা হয়ে আছে, কোভিড -১৯ ধাতব তেজস্ক্রিয় ফিল্ড কিভাবে আটকে ধরে আছে ,দাবানলে পুড়ে ছাই হয়েও নিরবে চেয়ে চেয়ে দেখছে পশ্চিমা সভ‍্যতা এবং আইনস্টাইন, হকিং, ম‍্যাক্স প্ল‍্যাঙ্কের শিক্ষায় শিক্ষিত সভ‍্যতা।

সোশ‍্যাল মিডিয়া খুললেই দেখা যাচ্ছে কয়েকজন ইসরাইলী অশিক্ষিত কামার মধ‍্যপ্রাচ‍্যের আকাশে পশ্চিমা আবর্জনা নিয়ে উড়ছে। এসব ধোঁয়াবিহীনভাবে পরিস্কার করে তৈরি করেছে পশ্চিমারা কিন্তু বিপরীত স্পেস থেকে নাসা গ্রহানু ধূমকেতুর আবর্জনা দেখে বোকার মতো সার্কাস দেখাচ্ছে বিশ্বকে । আর পশ্চিমা আবর্জনার ডাস্টবিনের উপর বসবাস করে পশ্চিমারাই বলছে ঢাকা এবং দিল্লীর বাতাসে সবচেয়ে বেশি ধূলিকণা। আরে এটিতো পশ্চিমা অশিক্ষিত দূতাবাসের কর্মীরা রাস্তায় ধূলাবালি উড়তে দেখে বলে থাকে। আর ওদের সভ‍্যতাতো দূরারোগ‍্য ব‍্যধীতে আক্রান্ত হয়েছে।নাসা যা দেখে সব পশ্চিমা সভ‍্যতার আবর্জনা ও নতুন কিছু পশ্চিমা সভ‍্যতার আদলে গড়ে উঠেছে যেসব শহর ও শিল্প নগরী,সেসবের বিদ‍্যুতের চার্জ খরচের আবর্জনার ভর। যে কোনো মাত্রার চার্জ বা বিদ‍্যুত খরচ এভাবে ডার্ক ম‍্যাটার তৈরি করছে আর নাসা দেখছে।যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীরা ডার্ক ম‍্যাটার এখনও খুঁজে চলেছে। এভাবেই ডার্ক ম‍্যাটার অপজিট ধেয়ে আসছে মেটালিক স্পেস হয়ে। কখনো এই ডার্ক ম‍্যাটার নেগেটিভ হয়ে স্বাভাবিকভাবে আসলে বৃষ্টিপাত ও সুস্হ আবহাওয়া তৈরি হচ্ছে কিন্তু বেশিরভাগ সময় এই ডার্ক ম‍্যাটার নেগেটিভ ভয়াবহ ঘূর্নিঝড় ও বিপরীত স্পেসের পানি তুলে এনে আঘাত করছে কৃত্রিম পৃথিবীতে।কেননা ন‍্যাচারাল পৃথিবীতে যে অক্সিজেন স্পেস থেকে আয়োনাইজ্ড দেখানোর কথা তা কৃত্রিম পৃথিবীতে এন্টি স্পেসের। এবং ঐ স্পেসের বর্তমান হয় স্পেস ম‍্যাটার এবং ন‍্যাচারাল পৃথিবীর তখন থাকে এন্টি স্পেস ম‍্যাটার। ন‍্যাচারাল পৃথিবী অক্সিজেনের আয়োন তৈরি করতে পারে না বলে সেখানে বৃষ্টিপাত হয়না বা ঘূর্নিঝড়ের তান্ডব আসতে পারে না। বিজ্ঞান শিখুন অন লাইন ফেসবুক গল্পের মাধ‍্যমে।সব গল্প বাংলাদেশের রাকীম ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্পে উন্মুক্ত করে দেওয়া আছে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন‍্য এবং সব সভ‍্যতার মানুষের জন‍্য।