Rakim University Monogram, Color Accuracy
Twins of two Earth-like beams, one negative and the other positively charged, fielded by the black hole. They have the positive opposite to the negative. Again the negative opposite to the positive is connected to the magnetic field by the spin of the black hole. That is why one is a nebula and the other is a pulsar.
Twins of two Earth-like beams, one negative and the other positively charged, fielded by the black hole. They have the positive opposite to the negative. Again the negative opposite to the positive is connected to the magnetic field by the spin of the black hole. That is why one is a nebula and the other is a pulsar.
Since we see opposite field all the time. So we are looking at either of the opposite negative and positive fields. Now, if you want to see the opposite, how can you accurately see the two worlds?
When we are in the daytime we see the world green. So when we see the opposite space as green then surely our space is dark or the opposite space is seen from night. That means the charge of darkness brings into existence the charged objects of the day. That is, the viewer is viewing from the positive charge field of the sun.Because solar space is dark or night environment. As people have two opposites, one is negative and the other is positive. The opposite of man is the shadow of his day. This darkness behind his eyes is like the internal matter of the earth from the surface of the earth and another part of anti-space inside the sun or body. I see the opposite of which the sun shines. In fact, the Sun is the positive charge of the earth and how it looks like negative charge is created by the anti-spinning negative beam in the spin direction of its body, showing the anti-object of the black hole as a green earth.
So the green seen during the day is positive and dark. It is seen by sparking it with a negative beam. This negative beam is another world or pole star. In fact, this is why the Sun and the Pole Star are seen to spin creating the East and West magnetic fields of the two hemispheres of the Earth.
So how do they look? Earth looks like a skeleton. It is covered with green or earth color. We see this earth in opposite space. Which is the mountain of the moon or the spinning old woman of the old days of South east Asia. But this is not Everest. The skeleton of the world looks like this.This skeleton is a mixture of six planets. Its color is the color of the mountains of the moon. The color of the earth is the color of the seven colors of the rainbow with the moon in the opposite sky. This color is the color of the positively charged beam that the moon shines on the night earth.In this way, the spin of the day-night black hole is changing by making the difference between the concentration beam of seven earths and six earths or the beam of seven earths and eight objects (Uranus). And these two, the world of day and night, are our two opposite spinier worlds. Rakim University's monogram shown spinning in two opposite directions were the two opposite Earth spin directions of the day. It was initially shown to attract people.Again, since the two hemispheres have two days and two nights, such colors can also be shown as direction of DC current flow (arrow marks). Again, as the color of the earth, the directions of the two worlds can also be shown in this way.
Now day and night are the two opposite worlds day and night would be the correct monogram as the picture published today attached below is the monogram of Rakim University.
thank you
Saiful Islam Juboraj Student and founder Rakim University [World's First Black Hole Science University] Prince Palace Prannathpur Santahar Bogra Bangladesh
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম, রঙের একুইরেসি
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম, রঙের একুইরেসি
পরস্পর দুই পৃথিবীর রূপের একটি নেগেটিভ অপরটি পজিটিভ চার্জের ব্ল্যাক হোলের ফিল্ডযুক্ত বিমের টুইন। এদের নেগেটিভের সাথে পজিটিভ বিপরীত দিকে আছে।আবার পজিটিভের বিপরীত দিকে নেগেটিভ ব্ল্যাক হোলের স্পিন দ্বারা ম্যাগনেটিক ফিল্ড দিয়ে সংযুক্ত। যে কারণে একটি নীহারিকা অপরটি পালসার সারফেস
যেহেতু আমরা বিপরীত দিকের ফিল্ড সব সময় দেখি। তাহলে বিপরীত দিকের নেগেটিভ এবং পজিটিভ ফিল্ডের মধ্যে যে কোন একটি আমরা দেখছি। এখন তাহলে বিপরীত দেখতে চাইলে কিভাবে একুইরেটভাবে দেখা হবে দুই পৃথিবীকে?
আমরা যখন দিনে থাকি তখন পৃথিবীকে সবুজ দেখি। তাহলে বিপরীত স্পেসকে আমরা যখন সবুজ দেখছি তখন নিশ্চয় আমাদের স্পেস অন্ধকার বা বিপরীত স্পেস রাত থেকে দেখছি। তার মানে অন্ধকারের চার্জ দিয়ে দিনের চার্জিত বস্তুকে অস্তিত্বসম্পন্ন করে। অর্থাৎ যে দেখছে সে সূর্যের পজিটিভ চার্জের ফিল্ড থেকে দেখছে। কেননা সূর্যের স্পেস অন্ধকার বা রাতের পরিবেশ। মানুষের পরস্পর দুই বিপরীত থাকায় একটি নেগেটিভ অপরটি পজিটিভ। মানুষের অপজিট তার দিনের যে ছায়া তা। এই অন্ধকার তার চোখের পিছনে চক্ষু কোঠর সূর্য বা বডির ভিতরের আর একটি পার্ট এন্টি স্পেস পৃথিবীর সারফেস থেকে মাটির অভ্যন্তরীণ ম্যাটারের মতো। যার বিপরীত সূর্যকে আলোকিত দেখি। আসলে সূর্য পৃথিবীর পজিটিভ চার্জ এবং এ দেখতে কেমন নেগেটিভ চার্জ তৈরি করে ওর বডির স্পিন ডাইরেকশনের বিমে এন্টি স্পিনিং নেগেটিভ বিম ফেললে সবুজ পৃথিবী হিসাবে ব্ল্যাক হোলের এন্টি অবজেক্টকে দেখাচ্ছে।
তাহলে দিনে যে সবুজ দেখা যায় এটি পজিটিভ এবং অন্ধকার। একে নেগেটিভ বিম দিয়ে স্পার্ক করালে দেখা যাচ্ছে। এই নেগেটিভ বিম তাহলে অপর পৃথিবী বা পোল স্টার। আসলে এজন্যই সূর্য ও পোল স্টার পৃথিবীর দুই গোলার্ধের পূর্ব পশ্চিম ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে স্পিন করতে দেখা যায়।
তাহলে এদের রূপ কেমন? আর্থকে দেখলে যেমন দেখায় বা কঙ্কালের মতো মাটি। একে ঢাকা থাকে সবুজ দিয়ে বা পৃথিবীর রঙ দিয়ে । এই আর্থকে আমরা দেখি বিপরীত স্পেসে। যা চাঁদের পাহাড় বা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আগের দিনের চরকাকাটা বুড়ি। এটি কিন্তু এভারেস্ট নয়। পৃথিবীর কঙ্কাল দেখতে এমন। এই কঙ্কাল ছয় গ্রহের মিশ্রণ।এর রঙ চাঁদের পাহাড়ের রঙ। বিপরীত আকাশে চাঁদের সাথে সবুজ ও রঙ ধনুর সাত রঙের মিশ্রণে যে কালার হয় তাই আর্থের রঙ। এই রঙটি রাতের পৃথিবীতে চাঁদের আলো পরলে যে রঙ তাই পজিটিভ চার্জ বিমের রঙ। এভাবে সাত পৃথিবী ছয় পৃথিবীর কনসেন্ট্রেশনের বিম বা সাত পৃথিবী আটটি অবজেক্টের বিমের (ইউরেনাসের ) পার্থক্য তৈরি করে দিবস রাতের ব্ল্যাক হোলের স্পিন পরিবর্তিত হয়ে চলছে। আর এই দুই, দিনের ও রাতের পৃথিবীর পরস্পর দুই বিপরীত স্পিনিয়ের পৃথিবী আমাদের। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম যে দুই পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করানো দেখানো হয়েছিলো তাই দিনের দুই বিপরীত পৃথিবীর স্পিন ডাইরেকশন ছিলো। এটি প্রাথমিক অবস্হায় মানুষের আকর্ষন সৃষ্টির জন্য এভাাবে দেখানো হয়েছিলো। আবার এভাবে দুই গোলার্ধের দুটি করে দিন ও দুটি করে রাতও আছে বলে ডিসি কারেন্ট প্রবাহের দিক নির্দেশনা হিসাবে এমন কালার দেখানোও যায়।আবার আর্থের কালার হিসাবেও এভাবে পরস্পর দুই পৃথিবীর ডাইরেকশন দেখানো যায়।
এখন দিবস ও রাতের দুই পরস্পর বিপরীত পৃথিবী দিবস ও রাতেরটিই কারেক্ট মনোগ্রাম হবে বিধায় যে ছবির প্রকাশ আজকে নিম্নে সংযুক্ত থাকলো তাই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম। ধন্যবাদ সাইফুল ইসলাম যুবরাজ ছাত্র ও প্রতিষ্ঠাতা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় [পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি] প্রিন্স প্যালেস প্রান্নাথপুর সান্তাহার বগুড়া বাংলাদেশ