Rakim University is a non-profit model school in the whole world

NASA's black hole radiation field affects Earth as artificial worlds form. A large asteroid’s approach today exemplifies the shift in Earth's magnetic field due to nuclear testing and technological activities.


In the twin space black hole theory, we know that NASA is living in the radiation field of a black hole in the opposite space of the Earth. The natural space of the earth is being destroyed and the artificial world is being created. A very large asteroid (don't remember the size) will pass the earth today. These things happen when a country tests a nuclear beam bomb anywhere in the world's twin space. Or on a somewhat larger scale, a country detonates a weapon on another country.

In this way, the amount of charge consumed by the world is moving from the natural world to the artificial world as matter. Or the double matter of the country where the attack was or happened was the natural diversity of the country that was seen from the black hole radioactive field of the opposite space.

I have given such articles before. The charge consumed in the movement of any metallic object on the surface of the earth's double space or in the sky is from the natural earth. And from that dark matter is thus added to the artificial world. The country or region where the explosion of the explosive or the bomb is artificial, the black hole of the opposite space, the black hole of the transmission line of oxygen nitrogen, the area has been affected by the magnet.That is, the artificial earth, if you move your position in any way, the black hole connected to the opposite space will turn its magnet and connect to the other natural field. And this way, the magnetic field of the artificial earth will become 90 degrees faster than 90 degrees. A few days ago, the West found that the Earth's magnet had shifted 64 degrees.

And only 26 degrees of transition is happening in the fastest time. Because there is no visible change yet. The students of the world have to come to the field. The elders are sitting as scientists. Science education has gone terribly wrong and before we know it this 26 degree natural earth black hole pairing will happen very quickly.

Earth's magnetic northern hemisphere connects the spinning of a 90 degree 90 degree black hole with the southern hemisphere. Anti Earth Southern Hemisphere Northern Hemisphere Other Magnets 90 Degrees 90 Degrees Opposite Black Hole Field Magnets Connect. Daytime Earth's North spins with Nighttime Earth's South and Daytime Earth's South spins with Nighttime Earth's North.Now billions of friends of scientists created by the technology of present civilization prove that any contralateral artificial earth will rotate between 90 degrees and 90 degrees. Make chemicals? Or build vehicles to move faster, or use electricity all night, or produce chemical fertilizers for food. Keep the weapons in the pentagon or nato headquarters. Any metallic substance on the surface absorbs the charge of the natural earth. Which way civilization has opened the way? I am telling the world leaders for whom they do politics. You yourselves are trapped between the 64 degree black hole pairs of this artificial world. How do you provide security to the people?


রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নন প্রফিট একটি মডেল স্কুল সমগ্র পৃথিবীর

টুইন স্পেসের ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে আমরা জেনে গেছি নাসা পৃথিবীর বিপরীত স্পেসে ব্ল‍্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় ফিল্ডে বসবাস করছে। পৃথিবীর ন‍্যাচারাল স্পেস ধ্বংস হয়ে কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করছে। আজকে অনেক বড় আয়তনের একটি এস্টরয়েড (মনে নেই এর মাপ) পৃথিবী অতিক্রম করবে। এসব বিষয় তখনই হয় যখন কোনো দেশ পৃথিবীর টুইন স্পেসের যে কোনো স্হানে একটি পারমাণবিক রশ্মি বোমার পরীক্ষা চালায়।অথবা কিছুটা বড় পরিসরে কোনো দেশ কোনো দেশের উপর ওয়েপনের বিস্ফোরন ঘটায়। এতে যে পরিমাণ চার্জ পৃথিবীর খরচ হয়েছে তা ম‍্যাটার হয়ে এভাবে ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে কৃত্রিম পৃথিবীতে চলে যাচ্ছে।বা পৃথিবীর যে দেশে হামলা হলো বা হয়েছে সেই দেশের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ধারনের যে যুগল ম‍্যাটার ছিলো তা বিপরীত স্পেসের ব্ল‍্যাক হোল তেজস্ক্রিয় ফিল্ড থেকে দেখা হলো।

এরকম আর্টিকেল আগেও দিয়েছি। পৃথিবীর যুগল স্পেসের সারফেস কিংবা আকাশে যেকোনো ধাতব বস্তুর চলাচলে যে চার্জ খরচ হচ্ছে তা ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে হচ্ছে। আর তা থেকে ডার্ক ম‍্যাটার এভাবে কৃত্রিম পৃথিবীতে যোগ হচ্ছে। যে দেশ বা অঞ্চলে বিস্ফোরক কিংবা বোমার বিস্ফোরন হলো তা কৃত্রিম যতোটুক হলো ওর বিপরীত স্পেসের ব্ল‍্যাক হোল বিপরীত ততোটুকু এলাকা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ট্রান্সমিশন লাইনের ব্ল‍্যাক হোল ম‍্যাগনেট এফেক্টেড হয়ে গেলো। অর্থাৎ কৃত্রিম পৃথিবী যেকোনোভাবে আপনি আপনার স্হানকে করলে বিপরীত স্পেসের সংযুক্ত ব্ল‍্যাক হোল স্পিনিং ওর ম‍্যাগনেট ঘুরিয়ে অন‍্য ন‍্যাচারাল ফিল্ডে সংযুক্ত হবে।আর এভাবেই কৃত্রিম পৃথিবীর যুগল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ৯০ ডিগ্রির বিপরীত ৯০ ডিগ্রি দ্রুত হয়ে যাবে। যা কিছুদিন আগে পাশ্চাত‍্য পরীক্ষা করে দেখেছিলো যে পৃথিবীর ম‍্যাগনেট ৬৪ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হয়েছে।

আর মাত্র ২৬ ডিগ্রি স্হানান্তর দ্রুত সময়ে হয়ে যাওয়ার পরিস্হিতি চলছে। কেননা চোখে পরার মতো কোনো পরিবর্তন এখনও দেখা যাচ্ছে না।পৃথিবীর স্টুডেন্টদের মাঠে নামতে হবে। বয়স্কোরা বিজ্ঞানী হয়ে বসে আছে। বিজ্ঞান শিক্ষায় মারাত্মক ভুল হয়েছে এবং তা বুঝে উঠার আগে এই ২৬ ডিগ্রি ন‍্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল যুগল তৈরি হওয়া খুব দ্রুত সময়ে সংঘটিত হয়ে যাবে।

পৃথিবীর ম‍্যাগনেট উত্তর গোলার্ধ দক্ষিণ গোলার্ধ নিয়ে একটি ৯০ ডিগ্রি ৯০ ডিগ্রির ব্ল‍্যাক হোলের স্পিনিং সংযুক্ত করুন। এন্টি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ উত্তর গোলার্ধ অপর ম‍্যাগনেটকে ৯০ ডিগ্রি ৯০ডিগ্রি পরস্পর বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ম‍্যাগনেট সংযুক্ত করুন। দিবসের পৃথিবীর উত্তর রাতের পৃথিবীর দক্ষিণের সাথে স্পিন করছে আর দিবসেদ পৃথিবীর দক্ষিণ রাতের পৃথিবীর উত্তরের সাথে স্পিন করছে। এখন বর্তমান সভ‍্যতার প্রযুক্তির তৈরি বিজ্ঞানীর কোটি কোটি বন্ধুরা প্রমাণ করে দেখান কোন কোন পরস্পর বিপরীত কৃত্রিম পৃথিবী ৯০ ডিগ্রির বিপরীত ৯০ ডিগ্রির মধ‍্যে পরবে। কেমিক‍্যাল পদার্থ তৈরি করবেন? না দ্রুত চলাচল করার জন‍্য যানবাহন তৈরি করবেন, নাকি সারা রাত বিদ‍্যুত ব‍্যবহার করবেন, নাকি খাবারের জন‍্য কেমিক‍্যাল সার উৎপাদন করবেন। যুদ্ধাস্ত্র পেন্টাগণে না ন‍্যাটোর সদর দপ্তরে রাখবেন। সারফেসে থাকলেই ন‍্যাচারাল ‍পৃথিবীর চার্জ খায়। কোন পথে যাওয়ার রাস্তা খোলা রেখেছে সভ‍্যতা? কার জন‍্য রাজনীতি করেন বিশ্বনেতাদের বলছি। আপনারা এই কৃত্রিম পৃথিবীর ৬৪ ডিগ্রির ব্ল‍্যাক হোল যুগলের মধ‍্যে আটকা পরে গেছেন।