Rakim University Bangladesh challenges all definitions of technology

Rakim University’s theories challenge singularity concepts, introducing black hole, anti-field, and twin universe theories. They argue that all matter is created in pairs with opposite spins, influencing global phenomena and impending extinction.


Read the theories of newly established Rakim University Pranathpur, Santahar, Rajshahi Bangladesh. Earlier, this institute worked as World Data Analysis Center and discovered the Covid-19 black hole field and anti-field theory. Black hole theory, black hole field and anti field theory, dark matter twin field and anti field theory. Any matter twinned with the opposite spin of a black hole is real.And because of this dual theory Rakim University Bangladesh refuses to call all singularity theory technology as science. Any matter is twin-created. As such, the twin universe theory was discovered and millions of delivery papers went to different places in the world from the mentioned place in Bangladesh. Single means that no object space exists in creation. The analysis of these theories has been inserted in the Facebook story of Saiful Islam Juboraj, a scientist of the institute, about 1100 stories have been mentioned in small 1-minute stories.

The magnetic fields and anti-fields of all the planets (6) are connected to the twin fields of the earth in cyclic order every month.The Earth is what happens when plants and organisms are planted in the fields and anti-fields of all planets in a natural way. While those twin space black holes naturally orbit the ionospheric field, the artificial Earth has anti-black hole engines against the twin use of the planets as antimatter minerals on the surface and sky. Their twin black hole field plates have also ruined technology. Just as the billions of tons of oil, gas, and gas inside the ground of the twin matter of the organic and inorganic earth burned with the oxygen of the sky, the metallic plates of the anti-fields of oxygen nitrogen stood on the planetary plates, the twin engines of the anti-black holes of artificial civilizations shrunk those plates.

The West is in dire straits. Many countries and cities in the East and Middle East are in the same situation. Even the continent of Africa in the Southern Hemisphere, South America is also fast consuming.

Most of these places in the north will be suddenly isolated. As the anti-field engine of the artificial Earth's black hole is held tight by a spring-like screw, this isolation is effective as the screw suddenly opens and loosens. Space disappears when a black hole loses spin. Therefore, the twin surface of the artificial earth and the twin sky will disappear. This is the black hole. Such an end is near. Definitions of these science subjects cannot be written targeting any community or group.

The entire human race is going to be affected, most of which will become extinct. Such evidence is said to be forthcoming in explaining this new theory. You also understand quickly. The Creator is the Wise, I am His servant. No one knows as little as I do. Everyone knows more. I am writing the definition of science from such a situation. I am a student of Rakim University. Always be a student. This is how I understand myself.


রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ সকল প্রযুক্তি বিদ‍্যার সংজ্ঞাকে চ‍্যালেঞ্জ করছে

সদ‍্য প্রতিষ্ঠিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর, সান্তাহার, রাজশাহী বাংলাদেশের থিওরীগুলো পড়ুন। এর আগে এই প্রতিষ্ঠানটি ওয়ার্লড ডাটা এনালাইসিস সেন্টার হিসাবে কাজ করে কোভিড-১৯ ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড থিওরি আবিস্কার করেছিলো। ব্ল‍্যাক হোল থিওরি, ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড থিওরি, ডার্ক ম‍্যাটার টুইন ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড থিওরি করেছে। যে কোনো ম‍্যাটার টুইনভাবে সৃষ্টি এটি বাস্তব। এবং এই ডুয়েল তত্বের কারণেই সব সিঙ্গুলারিটি তত্বের প্রযুক্তিবিদ‍্যাকে সাইন্স বলতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ। যে কোনো ম‍্যাটার টুইনভাবে সৃষ্টি। সেই হিসাবে টুইন ইউনিভার্স থিওরি আবিস্কার করে বাংলাদেশের উল্লেখিত স্হান থেকে লক্ষাধিক ডেলিভারি পেপার্স চলে গেছে পৃথিবীর বিভিন্ন স্হানে। সিঙ্গেল বলতে সৃষ্টিতে কোনো অবজেক্টের স্পেসের অস্তিত্বই নেই। এসব থিওরির বিশ্লেষন ছোট ছোট ১ মিনিটের গল্পের মাধ‍্যমে ১১০০ এর কাছাকাছি গল্প উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানী সাইফুল ইসলাম যুবরাজের ফেসবুক গল্পে সন্নিবেশন করা হয়েছে।

সব গ্রহের (৬ টির) ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড প্রতিমাসে সাইক্লিক অর্ডারে পৃথিবীর টুইন ফিল্ডের সাথে কানেক্টেড। পৃথিবী বলতে সব গ্রহের ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডে উদ্ভিদ ও জীবজগতের ন‍্যাচারাল পদ্ধতিতে আবাদ করলে যা হয় তাই। যখন যারা যে টুইন স্পেসের ব্ল‍্যাক হোলের আয়নোস্ফেয়ার ফিল্ডে ন‍্যাচারালি পরিক্রমা করে তার বিরুদ্ধে কৃত্রিম পৃথিবী এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ইঞ্জিন দিয়ে সারফেস ও আকাশের ম‍্যাটারকে খনিজ হিসাবে গ্রহগুলোর টুইন ম‍্যাটার ব‍্যবহার করে আকাশ ও সারফেসের টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড প্লেটও নষ্ট করে ফেলেছে । যেমন অর্গানিক ও ইনঅর্গানিক পৃথিবীর টুইন ম‍্যাটারের ভূমির অভ‍্যন্তরীণ কোটি কোটি টন তেল, গ‍্যাসের টুইন স্পেস আকাশের অক্সিজেনের সাথে পুড়িয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের এন্টি ফিল্ডের ধাতব প্লেট গ্রহের প্লেটের উপর দাঁড়িয়ে থাকতো, কৃত্রিম সভ‍্যতার এন্টি ব্ল‍্যাক হোলের টুইন ইঞ্জিন সেসব প্লেট ছোট করে ফেলেছে।

ভয়ানক বিপদের মধ‍্য দিয়ে চলছে পাশ্চাত‍্য। প্রাচ‍্য ও মধ‍্য প্রাচ‍্যের অনেক দেশ,শহরের একই দশা হয়েছে । এমনকি দক্ষিণ গোলার্ধের আফ্রিকা মহাদেশ, দক্ষিণ আমেরিকাকেও দ্রুত গ্রাস করে ফেলছে ।

উত্তরের বেশির ভাগ এসব স্হান হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোলের এন্টি ফিল্ডের ইঞ্জিন যতোটা স্প্রিংয়ের মতো প‍্যাঁচের দ্বারা টাইট হয়ে থাকা অবস্হায় এই বিচ্ছিন্নতা কার্যকর হবে ততটা প‍্যাঁচ হঠাৎ খুলে ঢিলা হয়ে যাবে । ব্ল‍্যাক হোল স্পিন হারালে স্পেস অদৃশ‍্য হয়ে যায়। এজন‍্য কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন সারফেস ও টুইন আকাশ অদৃশ‍্য হয়ে যাবে। এটিই ব্ল‍্যাক হোল। এমন পরিণতি অতি নিকটে। এসব বিজ্ঞান বিষয়ের সংজ্ঞা কোনো সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীকে উদ্দেশ‍্য করে লেখা যায় না। সমগ্র মানবজাতি এফেক্টেড হতে চলেছে।যার বেশিরভাগ বিলুপ্ত হবে। এমন প্রমাণ এই নতুন থিওরির ব‍্যাখ‍্যায় আসছে বলে এমনভাবে বলা হচ্ছে। আপনারাও দ্রুত বুঝে ফেলুন। সৃষ্টিকর্তা মহাজ্ঞানী আমি তাঁর দাস। আমার মতো কম কেউ জানে না। সকলে বেশি জানে। এমন অবস্হা থেকে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা লিখছি। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আমি। চিরদিন ছাত্রই থাকতে হবে। এভাবেই বুঝি নিজেকে।