Rakim field theory technology application method to create fresh water source on Earth's surface

Create reservoirs with afforestation to retain water and balance oxygen production. Juboraj's theory suggests day-night opposite fields affect moisture. COVID-19 results from radiation, highlighting the need for spiritual and scientific harmony.


Build reservoirs without taking water from deep in the ground or by afforestation of various plants like benyan tree (bot, pikar), neem, bamboo around the nearby reservoirs which provide oxygen for 24 hours, the reservoir water will never dry up.Therefore, if the number of days and nights is balanced equally with food production, fruits, flowers, medicines, jungle trees, there will be no over flow. By creating this, oxygen supply will increase in the global environment at night. Plants given only oxygen during the day produce a positive field at night or a black hole field of nitrogen. Due to which oxygen becomes anti-field in the night environment, the black hole field of oxygen turns against the magnet of the beam to form water.

(As per Jubiraj's theory the day and night Rakim fields or black hole fields are completely opposite and the day oxygen-nitrogen Rakim field magnet, the night is the nitrogen-oxygen Rakim field).

Due to which moisture is lost in the air. Groundwater is still available for this purpose. And fresh water is drying up from the surface and most of the surface is dry. There is no other way for the people of the earth to retain the fresh water in the moving space of the two surfaces of the earth. Once the reserve of water needed during the rainy season is created, that water will not dry up.

Prepare adequate water reservoirs as required. The river will flow from the mountains down to the plains to the sea shore. Application of the technology of Rakim Twin Field Theory can thus protect the artificial world.

All the world's universities stand to eradicate the human settlement of uneducated skinny artificial intelligence.

I saw the news broadcast on a channel in Bangladesh. There European women discovered the theory of being pregnant by the Aryan community. And so it does. This is the behavior of the Aryan community. Chaotic doctrine. Shakespeare's contribution to literature and world civilization has also been undervalued by creating bonds of love between men and women in the construction of marital relations and society.Such a mentality that science has not been practiced.

The covid 19 radiation hit western civilization two hundred years ago. These results are available in the scientific analysis of black hole twin field theory discovered by Bangladeshi scientist Juboraj.

Since their dual space is passing near the black hole field or Rakim field, the radiation of the black hole due to the dual rays has given them a decrepit life with many physical and mental problems including hormonal problems. The covid-19 radioactive rakeem (black hole) twin field theory shows that they created separate artificial worlds.They have deviated from the path shown by God. The results of the radioactive corona field permanently created by Einstein, Max Planck, Hawking, who are ignorant of science, are evidences of meeting the civilization of 1000 years before Christ.

That's why Almighty Allah sent Jesus (as) as a guide. When the purpose of the creation of mankind started going astray with the creation, the Creator sent guides throughout the ages. With the message of Islam. These words are meant to re-establish the deep love relationship of the creation with the Creator.

Islam is an Arabic word which means shanti in Bengali and English means peace. Through these guides through the ages have come the scriptures which have been and still are absolute scientific doctrines. The last came the Holy Qur'an. Before that came the Holy Injil (Bible) which is an incomplete scripture.Because the life of Jesus (AS) remains incomplete and he will come again. Through the rest of his work, he would leave this world fully in harmony with the book of Islam, Al-Qur'an. Islam came in different languages. That is why the names of religious books differed linguistically. Because the names of the guides were also linguistically different. But the identity of the religion was Islam in Arabic.


পৃথিবীর সারফেসে মিঠা পানির উৎস তৈরি করার রাকীম ফিল্ড থিওরির প্রযুক্তি প্রয়োগ পদ্ধতি

মাটির গভীর থেকে পানি না তুলে জলাশয় তৈরি করুন বা নিকটবর্তী জলাশয়ের চারিধারে বেনিয়েন ট্রি (বট, পাইকর) নিম বাঁশ জাতীয় বিভিন্ন উদ্ভিদ যেগুলো ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের বনায়ন করলে জলাশয়ের পানি কখনো শুকাবে না। এজন‍্য খাদ‍্য উৎপাদন, ফল ,ফুল,ঔষধী, জুংলী গাছ দিয়ে দিবস রাতের সংখ‍্যা সমান সমান ব‍্যালান্স করলে ওভার ফ্লো হবে না। এরকম তৈরি করলে বিশ্ব পরিবেশে রাতে অক্সিজেন সাপ্লায় বেড়ে যাবে। শুধু দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ রাতে পজিটিভ ফিল্ড তৈরি করে বা নাইট্রোজেনের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে। যে কারণে রাতের পরিবেশে অক্সিজেন এন্টি ফিল্ড হয়ে যাওয়ায় পানি তৈরির জন‍্য অক্সিজেনের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড রশ্মির ম‍্যাগনেট বিপরীতে ঘুরে যায়। [যেহেতু যুবরাজের থিওরি মোতাবেক দিবস ও রাতের রাকীম ফিল্ড বা ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড সম্পূর্ণ বিপরীত এবং দিনের অক্সিজেন-নাইট্রোজেন রাকীম ফিল্ড ম‍্যাগনেট, রাতে হয় নাইট্রোজেন-অক্সিজেন রাকীম ফিল্ড ]।

যে কারণে বাতাসে আর্দ্রতা হারিয়ে গেছে। ভূ অভ‍্যন্তরীন পানি পাওয়া যায় এখনো এজন‍‍্য। আর মিঠা পানি সারফেস থেকে শুকিয়ে যাচ্ছে এবং অধিকাংশ সারফেস শুকিয়ে গেছে । পৃথিবীর দুই পৃষ্ঠের (দিবস রাতের) চলমান স্পেসের মিঠা পানি ধরে রাখতে হলে এই পদ্ধতি ছাড়া পৃথিবীবাসীর কাছে আর কোনো উপায় নেই। বর্ষা মৌসুমে প্রয়োজনীয় পানির রিজার্ভ একবার তৈরি হলে সে পানি আর শুকিয়ে যাবে না। প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত পানির আধার তৈরি করুন। পাহাড় থেকে সমতল বেয়ে সাগর কিনার পর্যন্ত নদীর প্রবাহ চলমান হবে। রাকীম টুইন ফিল্ড থিওরির প্রযুক্তির প্রয়োগ এভাবে কৃত্রিম পৃথিবীকে রক্ষা করতে পারে।

পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয় দাঁড়িয়ে আছে শিক্ষাহীন রোগা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মানব বসতিকে বিলুপ্ত করে দেওয়ার জন‍্য। বাংলাদেশের একটি চ‍্যানেল সম্প্রচারিত নিউজ দেখলাম।সেখানে ইউরোপের মহিলারা আর্য সম্প্রদায়ের দ্বারা প্রেগন‍্যান্ট হওয়ার থিওরি আবিস্কার করেছে। এটি আর্য সম্প্রদায়ের মতোই বিহ‍্যাভিয়ার। বিশৃঙ্খল মতবাদ। বৈবাহিক সম্পর্ক এবং সমাজ বিনির্মানে নারী পুরুষের মধ‍্যে প্রেমের বন্ধন সৃষ্টি শেক্সপিয়ারের সাহিত‍্য ও বিশ্ব সভ‍্যতায় তাঁর সমাজিক অবদানকেও অবমূল‍্যায়ন করেছে। বিজ্ঞান চর্চা হয়নি বলে এমন মানসিকতা। কোভিড ১৯ তেজস্ক্রিয়তা দুই'শ বছর আগে পশ্চিমা সভ‍্যতাকে গ্রাস করেছে। বাংলাদেশী বিজ্ঞানী যুবরাজের আবিস্কৃত ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনে এসব রেজাল্ট পাওয়া যাচ্ছে। যেহেতু ওদের ডুয়েল স্পেস ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড বা রাকীম ফিল্ডের কাছাকাছি দিয়ে চলছে একারণে ব্ল‍্যাক হোলের তেজস্ক্রিয়তা ডুয়েল রশ্মি ওদের হরমোনাল প্রোবলেমসহ দৈহিক মানসিক বহু সমস‍্যার জরাজীর্ণ অবস্হায় জর্জরিত জীবনের অধিকারী করেছে। কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় রাকীম (ব্ল‍্যাক হোল ) টুইন ফিল্ড থিওরিতে দেখা যাচ্ছে ওরা আলাদা কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করেছে। স্রষ্টার দেখানো পথ থেকে দূরে সরে গেছে তারা। বিজ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ আইনস্টাইন, ম‍্যাক্স প্ল‍্যাঙ্ক, হকিংরা যে তেজস্ক্রিয় করোনা ফিল্ড স্হায়ীভাবে তৈরি করে দিয়েছিলো এর ফলাফল খৃষ্টপূর্ব ১০০০ বছর আগের সভ‍্যতার সাথে মিলিত হওয়ার প্রমাণ দিচ্ছে।

একারণেই কিন্তু মহান আল্লাহ হযরত ঈসা (আ:) কে পথ প্রদর্শক হিসাবে পাঠিয়েছিলেন। সৃষ্টার সাথে মানবজাতির সৃষ্টির উদ্দেশ‍্য বিপথে যেতে লাগলে স্রষ্টা এজন‍্য যুগে যুগে পথ প্রদর্শক পাঠিয়েছিলেন। ইসলাম ধর্মের বাণী দিয়ে। এসব বাণী স্রষ্টার সাথে সৃষ্টির সুগভীর প্রেমের সম্পর্ক পূন:প্রতিষ্ঠিত করে দেওয়ার জন‍্য। এই ইসলাম আরবী শব্দ যার বাংলা অর্থ শান্তি ও ইংরেজী অর্থ peace । যুগে যুগে এসব পথ প্রদর্শকের মাধ‍্যমে ধর্ম গ্রন্হ এসেছে যেখানে পরম বৈজ্ঞানিক মতবাদ ছিলো এবং এখনও রয়েছে। সর্বশেষ পবিত্র আল কোরআনের আগে পবিত্র ইঞ্জিল ( বাইবেল ) এসেছে যা অসম্পূর্ণ ধর্ম গ্রন্হ। কেননা ঈসা (আ:) এর জীবন অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে এবং তিনি আবার আসবেন । তাঁর বাকী কর্মের মাধ্যমে, তিনি ইসলামের গ্রন্থ আল-কুরআনের সাথে তার কর্মময় জীবনকে সম্পূর্ণরূপে সামঞ্জস্য করে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবেন। বিভিন্ন ভাষায় ইসলাম এসেছে। যে কারণে ধর্ম গ্রন্হের নাম ভাষাগতভাবে ভিন্ন হয়েছে। কারণ পথ প্রদর্শকদের নামও ভাষাগতভাবে ভিন্ন ছিলো।কিন্তু ধর্মের পরিচয় ছিলো আরবী ভাষায় ইসলাম।