Rakim doctrine is essential for understanding science and planetary survival
Rakim Doctrine reveals that twin black hole fields—one metallic, one non-metallic—create opposite charge currents and affect cosmic phenomena. The theory highlights dark matter and offers crucial insights for human survival.
You have dark matter anti-space very close to you. This is the twin black hole field of matter. One metallic and the other non-metallic black hole field of radiation. Metal fusion-fission at the same time non-metal fission-fusion reaction. And if the four twin magnets are on one side, then the four magnet spins on opposite sides create a black hole field of opposite charge.
The first space in which the DC current flows in the space in which another current flows in the opposite direction. An eastward current in DC is associated with a westward ray charge (black hole field).
In anti-matter dark space DC will become AC current as opposed to matter. The charge that first flowed east will flow west and the charge that flowed west will flow east. Although very simple, the matter is such that if seen from outside then the matter of two spaces is not going in any direction.We cannot see dark matter. Black hole twin fields of opposing AC currents are observed by light rays from metallic planets and non-metallic comets. They face each other as tails and burn, creating a distance between the gaseous oxygen nitrogen black hole field and the anti-field black hole field magnet. The burning of this gas is not over yet, because the plant is still doing this work in some way to supply the necessary charge to the total matter of the artificial earth. But the comet's tail is behind and the asteroid's tail is in front. If you are in the black hole field opposite to the space from which you saw it, you will see this tail behind the planet and in front of the comet.
This is what appears to be the spin-free state of the black hole twin field space, because dark matter cannot be seen by anyone. But real. Dark matter is the inability to see anything. Such is the structure of the universe, just as no light can be lit without a twin of electrical charge. A black hole exists without a black hole field. Then there is nothing but the present of time. Like static.But dynamic.
Electron beam black hole is real and anti-electron beam as it is but cannot be seen. This is reversed in antimatter. Proton beams can be seen as electrons and positrons as protons. While this confusion of science has solved the black hole twin field theory, the black hole (RAKIM) field analysis of the covid-19 metallic charge activity on earth is giving a message of catastrophe to mankind. Because all the theories of one space have been invalidated.
Rakim University scientist's new Rakim Doctrine is giving message of welfare for all mankind. In order for mankind to survive in the twin fields of the planetary system, the scientific theory of Rakim University, Prannathpur, Bangladesh scientists must be accepted. There is no alternative.
বিজ্ঞানের সংজ্ঞায় রাকীম মতবাদের বিকল্প নেই। গ্রহ সিস্টেেমের মধ্যে জীবজগতকে টিকে থাকতে হলে জানতেই হবে
আপনার খুব কাছাকাছি ডার্কম্যাটার এন্টি স্পেস আছে। এটি ম্যাটারের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। একটি ধাতবধর্মী অপরটি অধাতব ধর্মী রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড।ধাতব ফিউশন-ফিশন করলে একই সময় অধাতব ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া করছে। এবং চারটি টুইন ম্যাগনেট একদিকে হলে বিপরীত দিকে বিপরীতভাবে চারটি ম্যাগনেট স্পিন পরস্পর বিপরীত ধর্মী চার্জের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে।
এর প্রথম যে এক স্পেস সেই স্পেসে ডিসি কারেন্ট প্রবাহিত হয় যে দিকে তার বিপরীতে আর একটি কারেন্ট প্রবাহিত হয়। যে কারেন্ট পূর্ব দিকে যায় ডিসিতে তার সাথে পশ্চিমের রশ্মি চার্জ (ব্ল্যাক হোল ফিল্ড) যুক্ত থাকে।
এন্টি ম্যাটার ডার্ক স্পেসে ডিসি হবে এসি কারেন্ট হয়ে ম্যাটারের বিপরীতে। প্রথমে যে চার্জ পূর্বে গিয়েছে সেই চার্জ পশ্চিমে যাবে আর পশ্চিমে যে চার্জ প্রবাহিত হয়েছে সেটি যাবে পূর্বে। অতি সাধারন হলেও বিষয়টি এমন যে বাহির থেকে যদি দেখা যেতো তাহলে দুই স্পেসের ম্যাটার কেউ কোন দিকে যাচ্ছে না। ডার্ক ম্যাটার আমরা দেখতে পাই না। পরস্পর বিপরীতে থাকা এসি কারেন্টের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডকে ধাতব ধর্মী গ্রহানু ও অধাতব ধর্মী ধুমকেতুর আলোক রশ্মি দেখে থাকি। এরা পরস্পর লেজ যেনো মুখোমুখি হয়ে পুড়ে জ্বলছে,দূরত্ব তৈরি করে গ্যাসিয়াস অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড ব্ল্যাকহোলের ফিল্ড ম্যাগনেট হয়ে। এই গ্যাস পুড়ে যাওয়া শেষ এখনও হয়নি।কেননা উদ্ভিদ এখনো এই কাজ কোনোরকম করে যাচ্ছে কৃত্রিম পৃথিবীর সার্বিক ম্যাটারের প্রয়োজনীয় চার্জের যোগান। অথচ ধূমকেতুর লেজ পিছনে থাকে আর গ্রহাণুর লেজ সামনে থাকে। যে স্পেস থেকে এটি দেখলেন সেই স্পেসের বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে থাকলে এই লেজ দেখবেন গ্রহানুরটি পিছনে আর ধূমকেতুর সামনে।
এই যে স্হিতাবস্হার মতো মনে হলো এটি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড স্পেসের স্পিন বিহীন অবস্হা হয়।কেননা ডার্ক ম্যাটার কারো পক্ষেই দেখা সম্ভব নয়। অথচ বাস্তব। ডার্ক ম্যাটার বলতে কোনো কিছু না দেখতে পাওয়া। বৈদ্যতিক চার্জের টুইন ছাড়া যেমন কোনো আলো জ্বালানো যায় না বিষয়টি সৃষ্টি জগতের স্ট্রাক্চারে এমন। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড না থাকলে ব্ল্যাক হোল থাকে। তখন সময়ের বর্তমান ছাড়া কিছুই নেই। স্হিতাবস্হার মতো। কিন্তু বাস্তবে গতিশীল।
ইলেক্ট্রন রশ্মির ব্ল্যাক হোল বাস্তব আবার এন্টি ইলেক্ট্রন রশ্মি যেমন আছে অথচ দেখা যাবে না। এটি এন্টি ম্যাটারে উল্টা হয়ে থাকে। প্রোটন রশ্মিকে কে ইলেক্ট্রন এবং পজিট্রনকে প্রোটন হিসাবে দেখা যাবে। বিজ্ঞানের এই বিভ্রান্তি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি সমাধান যখন করেছে তখন পৃথিবীতে কোভিড-১৯ ধাতব চার্জ এক্টিভিটির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বিশ্লেষন মহাবিপদের বার্তা দিচ্ছে মানবজাতিকে।কেননা এক স্পেসের সব তত্ব বাতিল হয়ে গেছে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর নতুন রাকীম মতবাদ সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণের বার্তা দিচ্ছে। গ্রহ সিস্টেমের টুইন ফিল্ডে মানবজাতির অস্তিত্ব টিকে থাকতে হলে, রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশের বিজ্ঞানীর বিজ্ঞান তত্ব মানতেই হবে। কোনো বিকল্প নেই।