The rainbow of different colors of the seven planets is our world
These have now been clarified in the Black Hole Theory by Rakim University. All stars are called planets. Our planetary system is diagnosed in Rakim University lab.
The planets are all stars. These have now been clarified in the Black Hole Theory by Rakim University. All stars are called planets. Our planetary system is diagnosed in Rakim University lab. This has been proved from the analysis of the data of Google and other social media which are seen by the eyes of the whole world. New theories have been made in data analysis from the facts and data that are practically seen in nature.The Oneness of God Almighty between the Creator and creation and the inspiration to quote Al Qur'an at the beginning of Surah Yasin, the scientific book, made the founder of Rakim University inquisitive from childhood. It is the great grace of God Almighty that everything in twin created universe is twin which is the beginning of creation in the black hole theory from where clear scientific evidence about its end result has been raised by student and founder of Rakim University.The entire human race can be guided into the future and the scientific Twin Earth Humanity can be trained through Twin Charge production. It is hoped that the relationship of the creation with the Creator will continue to develop and illuminate for a long time.
Science is very sensitive. The life of flora and fauna is threatened by the application of his wrong theory. Not only due to disease, early death or extinction of many species, their habitat and movement on the surface of the earth moving in opposite directions through land and sky are also threatened.A world civilization made of concrete is on the way to creating such a situation as if something is worn on the sand.
The surface of these civilizations can now be seen by spacecraft. Many big cities of the world are like other planets. The world disappeared from these places long ago. Again all are competing to increase these.
No one could understand where such soil came from on the surface of the earth. Everyone knows it was lifted from the mine. Even if the mountain is cut, it means removing mineral matter, anti matter. Actually, these 6 skeletons are the anti-matter of twin planets.
A black hole is an area that has no known limit. It is colorless water like or gum like.From here something is created when it is a microbiological object or an object of physics and even if it is a photon, its 7 twins form 14 black hole fields.We see a part of an opposite space. 13 We don't see dark matter.
For example, we see twin color mixing of 7 planets in color sagittarius. But the other seven are dark matter. When counting the colors it is not possible to see all 13 at once by looking at each one individually. If you put all the planets together, their opposite spaces also merge into one point and have no color. This is the black hole. Waves of colored light are created on the earth every day. But getting distorted in urban civilization. Due to which we have lost many species due to wrong teaching of science.
You can't draw a rainbow on any planet except Earth. Because there is a planet made of dark matter of one and distinct color. Their anti-field twin is being used to make earth colors.
The subject is like a flower tub. If the tub is plastic then the black hole field is used as a reactor surface in the twin fields of non-metal magnets and anti-magnets. The soil in the tub will mix organic and inorganic black hole fields with atmospheric matter anti-matter and organic and inorganic fields of plant bodies to form the ionosphere or twin sky. The fission fusion that will be created here will come from the atmosphere of oxygen nitrogen but some plastic will also be added in fission fusion here to the twin surface of the plant world and the twin soil. which will be continuously mixing with other twin matter. Although the amount is small, there is reason to fear.
In fact, as the soil of this tub is kept with plastic, this plastic tub will disappear within a few days. where did it go In fact, that soil also becomes attached to the plant body. Which will continue to fission and fusion with the twin surfaces of bacteria, viruses, twin sky organisms, non-metal plastics and other metal spaces.
Therefore, using tubs of naturally fertile soil will keep the soil structure of all planets intact. Now we are making plants by mixing different kinds of chemicals in the soil. Without chemical fertility we are uneducated. We cannot use the earth's soil. The anti-fields of the 6 planetary twins are trapped inside the earth like a tub.Thus the two earths change 12 month tubs over the six skeletal planets.
সাত গ্রহের পৃথক পৃথক রঙের রঙধনু আমাদের পৃথিবী
গ্রহগুলো সবগুলো তারকা। এসব এখন ব্ল্যাক হোল থিওরিতে পরিস্কার হয়ে গেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে। সব তারকাকে গ্রহ বলে। আমাদের প্ল্যানেটারী সিস্টেমের ডায়াগনোসিস করা হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে।
সমগ্র পৃথিবীর চোখে দেখা যেসব তথ্য উপাত্ত রয়েছে গুগলসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সেসবের ডাটার বিশ্লেষন থেকে এসব প্রমাণ করে করা হয়েছে। প্রকৃতির মাঝে প্রকৃতির যে তথ্য, উপাত্ত প্র্যাকটিক্যালি দেখা যায় সেসব থেকে ডাটা বিশ্লেষনে নতুন থিওরিগুলো করা হয়েছে। স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে মহান আল্লাহর একত্ববাদ ও আল কোরআনকে বিজ্ঞানময় গ্রন্হ সূরা ইয়াসিনের শুরুতে বলার অনুপ্রেরণা ছোটবেলা থেকে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতাকে অনুসন্ধিৎসু করে। মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহ এই যে টুইনভাবে সৃষ্ট মহাবিশ্বের সবকিছুই টুইন যা ব্ল্যাক হোল থিওরিতে সৃষ্টির শুরু হয়েছে যেখানে সেখান থেকে এর শেষ পরিণতি সম্পর্কে সুস্পষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ উত্থাপিত হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও প্রতিষ্ঠাতার মাধ্যমে। সমগ্র মানবজাতিকে আগামীতে পথ চলতে এবং বিজ্ঞানময় টুইন পৃথিবীর মানবসভ্যতা টুইন চার্জ উৎপাদন শিক্ষার মাধ্যমে করে নিতে পারবে। স্রষ্টার সাথে সৃষ্টির সম্পর্ক বিকশিত ও আলোকিত হতে থাকবে আরও বহুকাল আশা করা যায়।
বিজ্ঞান বিষয় অত্যন্ত স্পর্শকাতর। যার ভুল থিওরির প্রয়োগে উদ্ভিদ প্রাণীজগতের জীবন হুমকির সম্মুখীন। শুধু রোগশোকের কারণে তাড়াতাড়ি মৃত্যু নয় বা বিলুপ্ত হয়ে যায়নি অনেক স্পেসিস, এসবের ঘর এবং চলাফেরা করার জন্য পৃথিবীর যে সারফেস ভূমি ও আকাশ দিয়ে দুই বিপরীত দিকে চলাচল করছে সেটিও হুমকির সম্মুখীন। চোরা বালিতে কিছু পরলে যেমন তলিয়ে যায়, সেরকম পরিস্হিতি তৈরি হবার পথে কঙ্ক্রিট দিয়ে তৈরি করা বিশ্বসভ্যতা।
এসব সভ্যতার সারফেস এখন আকাশ যান দিয়ে দেখা হয়। পৃথিবীর অনেক বড় বড় শহর যেনো অন্যান্য নিরেট গ্রহের মতো। এসব স্হান থেকে পৃথিবী হারিয়ে গেছে বহু দিন আগে। নতুন করে সকলে মিলে এসব আরও বৃদ্ধি করার জন্য প্রতিযোগিতা করছে।
পৃথিবীর সারফেসে এতো এরকম মাটি কোথা থেকে এসেছে কেউ বুঝতে পারেনি। সকলেই জানে খনি থেকে তুলে আনা হয়েছে। পাহাড় কাটলেও খনিজ ম্যাটার, এন্টি ম্যাটার তুলে ফেলা বুঝায়। আসলে এসব ৬ টি কঙ্কাল গ্রহের টুইনের এন্টি ম্যাটার।
ব্ল্যাক হোল এমন একটি এরিয়া যার কোনো সীমা পরিসীমা খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। এটি কালারলেস পানির মতো বা আঠার মতো। এখান থেকে কোনো সৃষ্টি হয় যখন তা মাইক্রোবায়োলজিক্যাল অবজেক্ট বা ফিজিক্সেরও অবজেক্ট তৈরি হয় এবং তা ফোটন হলেও এর ৭টির টুইন ১৪ টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে। এর একটি বিপরীত স্পেসের এক অংশ আমরা দেখি। ১৩ টি ডার্ক ম্যাটার আমরা দেখি না। যেমন রঙ ধনুতে ৭টি গ্রহের রঙ মিশ্রিত টুইন আমরা দেখি। কিন্তু অপর সাতটি ডার্ক ম্যাটার। যখন রঙগুলো গণনা করি প্রত্যেকটি একটি করে অবলোকন করতে করতে ১৩ টি একসংগে দেখা সম্ভব হয় না। সব গ্রহকে এক সাথে করলে ওদের বিপরীত স্পেসও এক সাথে এক বিন্দুতে মিশে যায় এবং এর রঙ থাকে না । এটিই ব্ল্যাক হোল। এর উপর রঙের আলোর ওয়েভ তৈরি হচ্ছে পৃথিবীর রঙে প্রতিদিন। কিন্তু বিকৃত হয়ে যাচ্ছে শহুরে সভ্যতায়। যে কারণে বহু স্পেসিস হারিয়েছি আমরা বিজ্ঞানের ভুল শিক্ষার মাধ্যমে।
পৃথিবী ছাড়া কোনো গ্রহে রঙধনু আঁকতে পারবেন না। কারণ সেখানে এক এবং পৃথক কালারের ডার্ক ম্যাটার দিয়ে তৈরি গ্রহটি। এদের এন্টি ফিল্ড টুইন পৃথিবীর কালার তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে।
বিষয়টি একটি ফুলের টবের মতো। টবটি যদি প্লাষ্টিকের হয় তাহলে ব্ল্যাক হোলের ফিল্ড অধাতব ম্যাগনেট ও এন্টি ম্যাগনেটের টুইন ফিল্ডে রিয়াক্টরের সারফেস হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে। টবে যে মাটি তা অন্যান্য গ্রহের মাটির মিক্চার দিয়ে অর্গানিক ও ইনঅর্গানিকের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের সাথে বায়ুমন্ডলীয় ম্যাটার এন্টি ম্যাটার ও উদ্ভিদের দেহের অর্গানিক ও ইনঅর্গানিক ফিল্ডসহ অন্যান্য গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের মিশ্রণ আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করে বা টুইন আকাশ তৈরি করে দেবে। এখানে যে ফিশন ফিউশন তৈরি হবে সেখান থেকে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের বায়ুমন্ডল আসবে কিন্তু কিছু প্লাস্টিকও ফিশন ফিউশনে এখানে উদ্ভিদ জগতের টুইন সারফেস ও টুইন মাটিতে যুক্ত হবে। যা কন্টিনিউ অন্যান্য টুইন ম্যাটারের সাথে মিক্সিং হয়ে থাকবে।যদিও পরিমাণে কম হলেও ভয়ের কারণ রয়েছে।
আসলে এখানে এই টবের মাটিকে প্লাস্টিকের সাথেই রাখা হয়েছে বলে এই প্লাস্টিকের টব কিছুদিনের মধ্যে হারিয়ে যাবে। এটি কোথায় গেলো। আসলে সে মাটিও উদ্ভিদের দেহের সাথে সংযুক্ত হয়ে গেছে। যা ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাসের টুইন সারফেস, টুইন আকাশের জীবদেহে অধাতব প্লাস্টিক অন্য ধাতব স্পেস নিয়ে ফিশন ফিউশন করতে থাকবে।
একারণে ন্যাচারালি উর্বর মাটির টব ব্যবহার করলে সব গ্রহের মাটির স্ট্রাক্চার অক্ষুন্ন থাকে। এখন মাটিতে কতোরকমের কেমিক্যাল মিশিয়ে রেখে উদ্ভিদ তৈরি করছি আমরা। কেমিক্যাল ফার্টিলিটি ছাড়া আমরা যেনো অশিক্ষিত । আমরা পৃথিবীর মাটি ব্যবহার করতে পারছি না। ৬ টি গ্রহের টুইনের এন্টি ফিল্ড মাটির অভ্যন্তরে টবের মতো আটকে দেওয়া আছে। এভাবে দুই পৃথিবী ছয় কঙ্কাল গ্রহের উপর দিয়ে ১২ মাস টব বদলায়।