The radioactive blackhole magnetic field made by Covid-19 is a terrible disease.
Black hole and anti-black hole theories show Earth's surface and sky are interconnected, causing climate issues. Rakim University warns that pollution worsens these problems, urging immediate planting of 24-hour oxygenated plants.
In the black hole field and anti-black hole theory, the twin Earth's surface is connected to the sky or atmosphere, and the sky to the surface is connected to the opposite. The surface connected to the sky is the black hole field connected to the charges of the opposite Earth's metal rays. These metal beams have long created the Covid-19 black hole field in the oxygen crisis. Its positive activity is a radioactive metal magnetic field.One side of the magnet has a high positive black hole field and the other side has a low field oxygen black hole field.That is why the magnet of the twin charge black hole field is rotating. The artificial earth's magnet has already shifted 64 degrees. Then you understand that the artificial twin is losing the negative charge of the Earth's atmosphere or even the night surface. In this, the radioactive black hole field of metallic matter is increasing as the use of oxygen in vehicles and in the production of fertilizers increases. According to the writings of Rakim University scientist, we know that the black hole twin magnet of each asteroid meteorite comet jumps from one world to another world. Asteroids, meteors, comets are additionally created because we use technology to use the charge of oxygen nitrogen as a negative charge field. Because the black hole field of electrical charge or chemical charge is teaching civilization to use more than the earth's production ratio.
The two opposite Earths spin opposite to each other, roughly 30 miles to 600 miles outside the ionosphere. Hence this safe distance is created. In between, the magnetic field of two gaseous matter electron-anti-electron, proton-anti-proton beam, black hole field magnet had opposite spin normal. Now the undefined science of current civilization thought that the situation was normalized with the vaccine of covid-19.Its radioactive field has increased more than before. Rays are a matter because metal radioactivity is now creating smaller concentrated ray magnets of positive-ray black holes in dust particles. That is why Europe is covered in dust. These magnets cause fires, earthquakes, volcanoes. Creates a dust storm. Increases human disease rates. Creates a warm atmosphere. Anomalous metal emits radiation.
At the same time, the other side of the rotating magnet is creating an unusual rain shower as the non-metallic ionic black hole field builds up more. These magnets create unusually cold conditions. Ozone gas is produced. Earth's surface is becoming acidic due to the formation of non-metallic substances. For example, when sulfur increases, sulfuric acid is produced. So is the wind. And due to excessive use of alkali, the water is creating salinity.
The natural atmosphere's normal metallomagnetic black hole field has entered the anomalous region or the twin artificial Earths, causing dark matter surface dust rays in the sky and surface dust rays in the day and night sky as the opposite space approaches. Again the opposite is happening as discussed below.
And the West is dying when it says that the sand dust of the African desert has crossed the Mediterranean Sea and flown 1000 kilometers to Europe. And sea fish vitamins are also these dust particles. No human civilization can say such things without brain distortion.
During the covid-19 pandemic, the world was locked down. Because of this, due to the reduced pollution of vehicles, the negative charge loss of the earth due to the closure of factories, the oxygen supply would have increased and the corona would have decreased. Now with the threat of increased vehicle and factory production, many plants are burning as the two worlds come together.
Which side will handle now. I have been asking for 24 hours oxygenated trees to be planted in the environment for 3 years. No one listened. Among them, the world's charge production capacity in war games and weapons production and transportation is gradually moving towards epidemics.
When the two worlds come close, if the oxygen nitrogen chamber is not filled, the ionosphere can burn all the metal rays? Europe's sky and surface day turned to dust in two spaces of night. I have been saying that all universities in the world should be closed. Not being able to teach properly. Facebook stories of Bangladeshi scientists telling us to read fast and save our planet.
I have established a model university for the entire world because there is no theory of science so that everyone can read its theory and work for the liberation of the people in great danger. Civilizations as stupid as the West did not emerge in the last 3000 years. Asia, Africa, South America, Australia has also made the situation miserable. Covering it with radiation.
Lock down the whole world. Do as I say. Read Black Hole Twin Field Theory, Dark Matter Theory, Twin Universe Theory. If sky metal is attached to the surface, these civilizations will be crushed. And if the opposite surface is the sky, then the opposite sky (atmosphere) is connected to it. Rakim University's definition of science says either civilization will disappear or Rakim University's theory will apply. Three years have passed and still not implemented.If it started three years ago, the world would never have been in such a state.
Allah knows best whether there is time for correction. May Allah bless you.
কোভিড-১৯ কারণ সৃষ্টির তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটিক ফিল্ড একটি ভয়াবহ পৃথিবীর অসুখ।
ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ব্ল্যাক হোল থিওরিতে টুইন পৃথিবীর সারফেসের সাথে আকাশ বা বায়ুমন্ডল সংযুক্ত।আর আকাশের সাথে সারফেস সংযুক্ত দুই বিপরীতে। আকাশের সাথে যে সারফেস সংযুক্ত তা বিপরীত পৃথিবীর ধাতব রশ্মির চার্জ সংযুক্ত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দ্বারা। এই ধাতব রশ্মি অক্সিজেন সংকটে এতোদিন কোভিড -১৯ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করেছে। এর পজিটিভ এক্টিভিটি একটি তেজস্ক্রিয় ধাতব ম্যাগনেটিক ফিল্ড। ম্যাগনেটটির এক সাইড পজিটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বেশি অপর সাইডে কম ফিল্ড অক্সিজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। যে কারণে টুইন চার্জ ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ম্যাগনেট ঘুরে যাচ্ছে। কৃত্রিম পৃথিবীর ম্যাগনেট অলরেডি ৬৪ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হয়েছে। তাহলে বুঝতে পারছেন কৃত্রিম টুইন পৃথিবীর বায়ুমন্ডলীয় নেগেটিভ চার্জ হারাচ্ছে বা রাতের সারফেসও। এতে ধাতব পদার্থের তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বেড়ে যাচ্ছে যেহেতু অক্সিজেনের ব্যবহার যানবাহনে ও সার তৈরিতে নাইট্রোজেন ব্যবহার বেড়ে চলেছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর লেখার মাধ্যমে আমরা জেনেছি যে এস্টরয়েড উল্কা ধূমকেতুর প্রত্যেকটির ব্ল্যাক হোল টুইন ম্যাগনেট এক পৃথিবী থেকে অপর পৃথিবীতে ছুটাছুটি করে। আমরা প্রযুক্তির ব্যবহারে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের চার্জ নেগেটিভ চার্জ ফিল্ড হিসাবে ব্যবহার করায় এস্টরয়েড,উল্কা ধূমকেতু অতিরিক্তভাবে সৃষ্টি হয়।কেননা বৈদ্যুতিক চার্জ বা কেমিক্যাল চার্জের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ব্যবহার পৃথিবীর উৎপাদন রেশিওর চেয়ে বেশি ব্যবহার করতে শেখাচ্ছে সভ্যতা।
দুই বিপরীত পৃথিবী পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করছে মোটামুটি ৩০ মাইল থেকে ৬০০ মাইলের আয়নোস্ফেয়ারের বাহির দিয়ে। একারণে এই নিরাপদ দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে দুটি গ্যাসিয়াস ম্যাটারের ম্যাগনেটিক ফিল্ড ইলেক্ট্রন -এন্টি ইলেক্ট্রন,প্রোটন -এন্টি প্রোটন রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের পরস্পর বিপরীত স্পিন স্বাভাবিক ছিলো। এখন বর্তমান সভ্যতার সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞান কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন নিয়ে পরিস্হিতি স্বাভাবিক করেছে মনে করেছিলো। এর তেজস্ক্রিয় ফিল্ড আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। রশ্মি একটি ম্যাটার যে কারণে ধাতব তেজস্ক্রিয়তা এখন ধূলিকণারও পজিটিভ রশ্মির ব্ল্যাক হোলের ক্ষুদ্রতর কনসেন্ট্রেটেড রে ম্যাগনেট তৈরি করছে। যে কারণে ইউরোপ ধূলিকণায় ছেয়ে গেছে। এই ম্যাগনেট দাবানল সৃষ্টি করে,ভূমিকম্প,আগ্নেয়গিরি তৈরি করে। ধূলিঝড় সৃষ্টি করে। মানুষের রোগের হার বাড়িয়ে দেয়। উত্তপ্ত অবস্হা তৈরি করে। অস্বাভাবিক ধাতব রেডিয়েশন ছড়ায়।
একই সময়ে ঘুরিয়ে থাকা ম্যাগনেটের অপর অংশ অধাতব আয়নিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বেশি তৈরি করায় অস্বাভাবিক বৃষ্টি পাতের ঢল তৈরি করছে। এই ম্যাগনেট অস্বাভাবিক ঠান্ডা অবস্হা তৈরি করে। ওজোন গ্যাস তৈরী করছে। অধাতব পদার্থ তৈরি করায় পৃথিবীর সারফেস এসিডিক হয়ে যাচ্ছে। যেমন সালফার বেড়ে গেলে সালফিউরিক এসিড তৈরি করছে। বাতাসও তাই। আর ক্ষারের ব্যবহার অতিরিক্ত হওয়ায় লবণাক্ততা তৈরি করছে পানি।
ন্যাচারাল বায়ুমন্ডলের স্বাভাবিক ধাতব অধাতব ম্যাগনেটের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড অস্বাভাবিক এলাকায় প্রবেশ করেছে বা টুইন কৃত্রিম পৃথিবী বিপরীত স্পেস এগিয়ে আসায় ডার্ক ম্যাটার সারফেসের আকাশে ধূলিকণার রশ্মি সৃষ্টি করছে আবার আকাশে সারফেসের ধূলিকণা রশ্মি তৈরি করছে দিবস রাতে। আবার উল্টোটা ঘটছে যা নীচের আলোচনায় আছে।
আর পাশ্চাত্য মরতে বসেছে যখন তখন বলছে আফ্রিকার মরুভূমির বালু ধূলিকণা ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ১০০০ কিলোমিটার দূরে ইউরোপে উড়ে গেছে। আর সমুদ্রের মাছের ভিটামিনও হয়েছে এসব ধূলিকণা। মস্তিষ্কের বিকৃতি ছাড়া এমন ধরনের কথা কোনো মানব সভ্যতা বলতে পারে না।
কোভিড-১৯ মহামারির সময় লক ডাউন দিয়েছিলেন বিশ্বব্যপী।যে কারণে যানবাহনের উপদ্রুপ কমে যাওয়ায়,ফ্যাক্টরী বন্ধ থাকায় পৃথিবীর নেগেটিভ চার্জ ক্ষয় কম হওয়ায় অক্সিজেন সাপ্লায় বেড়ে যেতো বলে করোনা কমে যেতো। এখন যানবাহন ও ফ্যাক্টরীর উৎপাদন বৃদ্ধির উপদ্রুপের সাথে বহু গাছপালা এক সাথে দুই পৃথিবী কাছে আসায় দাবানলে পুড়ে যাচ্ছে।
কোন দিক এখন সামলাবেন। ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া গাছ পরিবেশে লাগাতে বলে আসছিলাম ৩ বছর ধরে।কেউ কথা শোনেনি। এর মধ্যে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা আর অস্ত্র তৈরি ও এসব পরিবহণে পৃথিবীর চার্জ উৎপাদন ক্ষমতা ক্রমেই মহামারির দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
দুই পৃথিবী কাছে আসলে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের চ্যাম্বার ভর্তি না করলে আয়নোস্ফেয়ার ধাতব রশ্মি সব পুড়তে পারবে? ইউরোপের আকাশ ও সারফেস দিবস রাত্রির দুই স্পেসে ধূলিকণায় পরিণত হয়েছে। আমি বলে আসছি পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে দিন। সঠিক পাঠদান করতে পারছেন না বলে। বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর ফেসবুকের গল্পগুলো দ্রুত পড়তে এবং আমাদের গ্রহকে উদ্ধার করতে বলে আসছি।
আমি বিজ্ঞানের থিওরি নেই বলে সমগ্র পৃথিবীর জন্য একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপন করেছি এজন্য যে সকলে এর থিওরি পড়ে মহাবিপদগ্রস্হ মানুষের মুক্তির জন্য কাজ করুক। পাশ্চাত্যের মতো মূর্খ সভ্যতা বিগত ৩০০০ বছরের মধ্যে আসেনি। এশিয়া আফ্রিকা দক্ষিণ আমেরিকা অস্ট্রেলিয়ার অবস্হাও শোচনীয় করে ফেলেছে।তেজস্ক্রিয়তায় ছেয়ে ফেলছে। সমগ্র পৃথিবী লক ডাউন দিন।যেরকম বলেছি সেরকম করুন। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি,ডার্ক ম্যাটার থিওরি, টুইন ইউনিভার্স থিওরি পড়ুন। সারফেসের সাথে সংযুক্ত আকাশ মেটাল হলে পিষে যাবে এসব সভ্যতা। আর বিপরীত সারফেস আকাশ হলে ওর সাথে সংযুক্ত বিপরীতও আকাশ (বায়ুমন্ডল ) হয়। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বলছে হয় সভ্যতা বিলুপ্ত হবে অথবা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি প্রয়োগ হবে। তিনবছর সময় অতিবাহিত হয়েছে এখনও প্রয়োগ হয়নি। তিনবছর আগে থেকে শুরু হলে পৃথিবীর এমন অবস্হা কখনোই হতো না।
আল্লাহ ভালো জানেন সংশোধনের জন্য হাতে সময় আছে কি না। আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন।