There was no such thing as quantum method
Particle physics is ending, with U.S. facilities becoming obsolete. Embrace Bangladesh’s Black Hole Twin Field Theory, revealing how black holes and magnetic fields form hydrogen-anti-hydrogen pairs and shape cosmic matter.
The world of particle physics is coming to an end. Billions of dollars in U.S. particle physics building are coming to an end. The whole world must come to the black hole twin field theory. This is the beginning of the breakthrough chapter of the era of Islamic Science. Human civilization has no way out except the theory I have discovered to survive the double earth and double universe.
There is nothing called quantum theory anywhere. Black hole twin field theory was discovered from Bangladesh. A black hole's photon-anti-photon beam produces a black hole's Newton-anti-neutron beam. And the magnetic field reveals the existence of black holes with opposite spins. A counter-spinning magnet is then formed, tunneling the proton-anti-proton beam to the black hole, creating a hydrogen-anti-hydrogen black hole.Then, when counter-spinning magnets form, tunneling black holes with proton-anti-proton and anti-proton-proton beams, hydrogen-anti-hydrogen black holes are formed. The black hole then causes fission and fusion of the gaseous space. Fission goes through clustering in the exit space way. Electron-anti-electron, positron-electron pairs of black holes are formed opposite to each other.And anti-clustering is done in anti-exist space ways. Helium anti-helium gas beam pair magnets are created. Anti-space matter rays travel in anti-exist space ways. Here, the electron anti-electron forms the reverse of the positron-electron pair forming the opposite space anti-helium-helium magnet pair.
Quantum মেথড বলে কোন কিছু ছিলো না।
পার্টিকেল ফিজিক্সের দুনিয়া শেষ হতে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পার্টিকেল ফিজিক্স বিল্ডিংয়ের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয়ের পরিসমাপ্তি হচ্ছে। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড তত্বে আসতেই হবে সমগ্র পৃথিবীকে। এটি ইসলামিক সাইন্স যুগের যুগান্তকারী অধ্যায়ের সূচনা।মহাবিপদগ্রস্হ যুগল পৃথিবী ও যুগল মহাবিশ্বকে সারভাইভ করতে হলে আমার আবিস্কৃত তত্ব ব্যতিত উদ্ধার হওয়ার কোনো রাস্তা নেই মানব সভ্যতার।
Quantum থিওরি বলে কোথাও কিছু নেই। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। ব্ল্যাকহোল থেকে ব্ল্যাকহোলের ফোটন-এন্টি ফোটন রশ্মি জন্ম নিয়ে ব্ল্যাকহোলের নিউটন-এন্টি নিউট্রন রশ্মি সৃষ্টি হয়। এবং ম্যাগনেটিক ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোলের অস্তিত্ব প্রকাশ করে। এরপর প্রোটন-এন্টি প্রোটন ও এন্টি প্রোটন-প্রোটন রশ্মি যুক্ত ব্ল্যাকহোলের সূরঙ্গযুক্ত পরস্পর বিপরীত স্পিনিংযুক্ত ম্যাগনেট তৈরি হলে হাইড্রোজেন এন্টি হাইড্রোজেন যুক্ত ব্ল্যাক হোল তৈরি হয়। এরপর ব্ল্যাকহোল গ্যাসীয়াস স্পেসের ফিশন ফিউশন ঘটায়। ফিশন চলে ক্লাস্টারিং হয়ে এক্সিস্ট স্পেস ওয়েতে।ইলেক্ট্রন-এন্টি ইলেক্ট্রন,পজিট্রন-ইলেক্ট্রনের যুগল ব্ল্যাকহোল পরস্পর বিপরীতভাবে তৈরী হয়। আর এন্টি ক্লাস্টারিং হয় এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ওয়েতে।হিলিয়াম এন্টি হিলিয়াম গ্যাস রশ্মির যুগল ম্যাগনেট তৈরি হয়। এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ওয়েতে চলে এন্টি স্পেস ম্যাটার রশ্মি। এখানে ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রন ফর্ম হয়ে বিপরীতভাবে পজিট্রন-ইলেক্ট্রন পেয়ারের বিপরীত স্পেস এন্টি হিলিয়াম-হিলিয়াম ম্যাগনেট তৈরি যুগলভাবে তৈরি হয়।