Quantum field theory is a dangerous theory for human civilization
Discard quantum theory; black hole field theory reveals its flaws. Artificial black hole engines disrupt Earth’s twin fields, negating quantum’s vacuum concept. Rakim University’s theories expose the dangers of misapplying these ideas.
Throw quantum theory into the dustbin quickly. The black hole field theory suggests that this blacksmith technology will destroy Earth's twin fields as much as its engineering infrastructure is applied. And there is no space matter anywhere. Its twin field of black holes has anti-matter. That means all creation is twin. They are twin black hole fields of opposite charges. By running artificial black hole engines, the fixed anti-field matter is cut off, which is Planck's quantum theory.
He never knew there was no such thing as a black hole twin field vacuum somewhere in the universe. Planck gave this theory by experimenting with the vacuum field that created the vacuum field, showing that a field in the black hole theory does not exist, meaning that there is no anti-field. Light is a matter. The matter of this black hole cannot move forward without the support of the anti-matter of the anti-exist space of the black hole. That is to say, if there is a bed, the light can be turned on or seen. What is the purpose of vacuuming space and sending light? What anti-matter would glow with anti-spin? What anti-matter would glow with anti-spin? Or an experiment declaring one space of the twin field of the universe to be zero means a non-existent universe.
Quickly understand the words and understand the new science theories of the student scientist and founder of the newly established Rakim University in Bangladesh. Surely you can understand how they have put the civilization in great danger.
কোয়ান্টাম ফিল্ড তত্ব মানব সভ্যতার জন্য বিপদজনক থিওরি
কোয়ান্টাম তত্ব দ্রুত ডাস্টবিনে ফেলে দিন। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তত্বে দেখা যাচ্ছে এই কামার প্রযুক্তির বিদ্যা ধ্বংস করে ফেলবে পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে যতটা এর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনফ্রাস্ট্রাক্চার প্রয়োগ হয়েছে। আবার এক স্পেসের ম্যাটারও কোথাও নেই। এর ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডের এন্টি ম্যাটার আছে।অর্থাৎ সব সৃষ্টি টুইন। এরা পরস্পর বিপরীত চার্জের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন চালিয়ে ফিক্স্টভাবে এন্টি ফিল্ড ম্যাটার কেটে ফেলছেন।যা প্ল্যাঙ্কের কোয়ান্টাম তত্ব।
সে কখনো জানতে পারেনি মহাবিশ্বের কোথাও কোনো ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডের ভ্যাকুয়াম বলে কোনো স্হান নেই। ভ্যাকুয়াম ফিল্ড তৈরি করে যে রের পরীক্ষা চালিয়ে এই তত্ব দিয়েছিলো প্ল্যাঙ্ক তা ব্ল্যাক হোল তত্বে একটি ফিল্ডকে অস্তিত্বহীন দেখানো মানে সেখানে এন্টি ফিল্ডও থাকে না। আলো একটি ম্যাটার।এই ব্ল্যাক হোলের ম্যাটার ব্ল্যাক হোলের এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের এন্টি ম্যাটারের সাপোর্ট না পেলে সামনে এগিয়ে যাবে না। অর্থাৎ বলতে চাইছি বিছানা থাকলে তাতে আলো চালানো যাবে বা দেখা যাবে।
বা মহাবিশ্বের টুইন ফিল্ডের এক স্পেসকে শূন্য ঘোষনা করে কোনো পরীক্ষা চালানোর অর্থ অস্তিত্বহীন মহাবিশ্ব।
এই ভ্যাকুয়াম তত্বের সকল শাখার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং অবকাঠামো ন্যাচারাল পৃথিবীর মহাবিপদ ডেকে এনেছে। মানুষ না বুঝে বেপোরোয়া হয়ে এসবের প্রয়োগ বিদ্যায় পারদর্শী হওয়ার প্রতিযোগিতা করছে। আর যতটুকু ভ্যাকুয়াম তৈরি করার জন্য রে পরিচালনা করছে ততটুকু নতুন গ্রহের টুইন ম্যাটার তৈরি করছে। যা ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন স্পেসের প্ল্যানেটারী সিস্টেম থেকে আলাদা হয়ে নিজেদের পরিবেশ বসবাস অযোগ্য করে ফেলেছে। আইনস্টাইন হকিং ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের ফিজিক্স থিওরি সভ্যতা বিলুপ্তির জন্য প্রধানত দায়ী হবে। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যেনো এসব ফিজিসিস্টদের গিলে খাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে। বিশ্লেষনে এমনই বোঝা যাচ্ছে।
দ্রুত কথাগুলো বুঝে ফেলুন এবং বাংলাদেশে সদ্য প্রতিষ্ঠিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিজ্ঞানী ও প্রতিষ্ঠাতার নতুন বিজ্ঞান তত্বগুলো বুঝে ফেলুন। অবশ্যই বুঝতে পারবেন ওরা সভ্যতাকে কিভাবে মহাবিপদে ফেলেছে ।