PT-5, PT-3 and what is going to happen on the moon and on earth!
The artificial air condition system is a permanent anti-Venus anti-satellite system. The mechanical wastes of technology are being newly created on the surface of the natural world, the universities of the world or the new generation who are entering the work life.
The artificial air condition system is a permanent anti-Venus anti-satellite system. The mechanical wastes of technology are being newly created on the surface of the natural world, the universities of the world or the new generation who are entering the work life.
They are bringing the machines to the cooling system while industrializing and adding new vehicles with central air conditioning. They are creating the artificial world by borrowing the cooling system of the natural world and starting the anti black hole field engine. They are continuously adding to the anti cyclic order black hole field of Venus and Moon.
Man on the moon is now conducting flights under ambitious plans. Anti moon field is directly created by this wrong uneducated civilization.
The equator of the moon was created by the guide of the entire mankind, Hazrat Muhammad (pbuh): the two hemispheres of the moon are made like the earth.
Europe, North America, Planck, Einstein, Hawking's concepts have permanently created the artificial world on Earth. Due to which the tectonic plate cracks are getting bigger. Mars is getting bluer, water entering, as much as the Earth is moving from the surface to the ground every minute.
The eastern horizon dips down towards the north. That is, many natural areas of the southern hemisphere are seen below. Earth's magnetic field was reported to have shifted 64 degrees before the Israeli invasion of Gaza began.
Our world sprouts from the satellite system every day. These things are supposed to be told in a twin way, but because the world of satirical artificial civilization is connected to this world, the explanation has to be said like this.
So many artificial worlds are growing every minute cutting off the natural world or planetary system.
The idea of going to the moon or living on any other planet is also unscientific, the black hole formula has warned the civilization for a few years.
The idea of going to the moon or living on any other planet is also unscientific, the black hole formula has warned the civilization for a few years.Ignoring these warnings, Einstein Hawking Planck's race to become billions of scientists in one space education is now traveling at an even faster pace in these anti-spaces. Which has put mankind in great danger.
Moon itself is a natural object with 16 fields. The United States exhausts its own country's minerals when it goes to a country on Earth to extract minerals, sending the natural world of that space underground first. And planetary space is brought up. This reduces the volume of the natural two spaces of the earth, i.e. the twin black hole field reverses the charge.Artificial worlds like the United States are becoming larger in size.
Charged objects, organic matter, anti-matter are added to the surface of the inner planet as asteroids, comets in 14 fields. And where the minerals are picked up, the anti-matter of the skeleton planet is coming and depositing.These objects spread through the two belts of the sky as comets, asteroids, and 16 fields. The artificial machines that transport them as vehicles are passing through the Earth's space as tumor asteroid comets that last for several centuries.
Now the new asteroid is taking the comet to carry the civilized country like USA. A huge amount of charge is lost by carrying these.Then the asteroid, the comet oil gas, fills the artificial tiny moon of the black hole's artificial engine and burns rapidly, running through the 16 fields, expanding it like polythene. They are fusion taking the world under polythene.
This is how civilization carries skeletons. And the world is losing its space. Because they are doing fusion reactions for earth and fission for skeleton planets.
The age of theoryless Einsteins Planck Hawkings has left civilization in a maze.
The moon is being formed every month from 12 of the 6 twin skeletons in a planetary field where water is frozen and flowing in the earth like the soil of a flower plant, there the scientists of the reverse era are taking these virus bacteria to the bacteria-free, virus-free natural space of the moon. Adding more radioactivity. They are entering the orbit of the moon as asteroid comets. These tumor-producing civilizations are gradually leading the natural space of the world to a terrible state.
PT-5 movement is trending . Natural Earth's Moon is visible from two sides in one month for both hemispheres of the Earth. Civilization knew the account of one.But the people looking through the telescope are dressed as scientists, who do not know the definition of space.
They will see this artificial PT-5 for one month from artificial, one month from natural earth. This report is being prepared when PT-5 is in lunar orbit.
PT3 2020 has lost as much space as it has added. Many such unseen poisonous objects are added and subtracted to the moon every minute.
Who owns the moon now? Many of Earth's artificial spaces, including their countries, are on the path to disaster. Half of the virus and bacteria space on the moon is going to be built for you. Along with technology there is artificial earth or skeleton earth and virus bacteria born moon. If not stopped, the moon will be free of sterile radioactivity, Planetary's natural seven worlds and a virus-free moon soon. They cut half of their other tumor in half. All the places in the universe are going to be halved. Emergency is not being declared yet.
PT-5, PT-3 এসব কি এবং কি হতে চলেছে চাঁদে ও পৃথিবীতে!
কৃত্রিম এয়ার কনডিশন সিস্টেম একটি পারম্যানেন্ট এন্টি শুক্রের এন্টি উপগ্রহ সিস্টেম। প্রযুক্তির যান্ত্রিক যেসব আবর্জনা ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেসে নতুন নতুন তৈরি হয়ে বৃদ্ধি করছে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বা নতুন জেনারেশন কর্মজীবনে পা দিচ্ছে যারা।
এরা শিল্পায়ন করতে গিয়ে মেশিনগুলোকে কুলিং সিস্টেমে আনছে আবার সেন্ট্রালি এয়ারকন্ডিশনিংসহ নতুন নতুন যানবাহন সংযোজন করছে এরা ন্যাচারাল পৃথিবীর কুলিং সিস্টেম ধার নিয়ে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিন চালু করে কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করে চলেছে। এরা শুক্র ও চাঁদের এন্টি সাইক্লিক অর্ডারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড সংযোজন করছে কনটিনিউ।
চাঁদে মানুষ এখন উচ্চভিলাষী পরিকল্পনার আওতায় ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এন্টি চাঁদের ফিল্ড সরাসরি তৈরি করছে এই ভুল অশিক্ষিত সভ্যতা। চাঁদের বিষুব রেখা তৈরি করে গেছেন সমগ্র মানবজাতির পথ প্রদর্শক হযরত মোহাম্মদ (সা:) যা চাঁদের দুই গোলার্ধ পৃথিবীর মতো তৈরি হয়ে আছে।
পৃথিবীর বুকে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা প্ল্যাঙ্ক, আইনস্টাইন,হকিংদের কনসেপ্টের কৃত্রিম পৃথিবী পারম্যানেন্টভাবে তৈরি করে ফেলেছে। যে কারণে টেকটোনিক প্লেটের ফাটল বড় হচ্ছে। প্রতি মিনিটে পৃথিবী যে পরিমাণ সারফেস থেকে মাটির নীচে যাচ্ছে সেই পরিমাণ মঙ্গল গ্রহ নীলাভ হচ্ছে, পানি প্রবেশ করছে।
পূর্ব দিগন্ত উত্তরের দিকে নীচে নেমে গেছে। অর্থাৎ দক্ষিণ গোলার্ধের বহু ন্যাচারাল এলাকাকে এভাবে নীচে দেখা যাচ্ছে। পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড ৬৪ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হওয়ার খবর ইসরাইলীদের গাজায় আগ্রাসন শুরু হওয়ার আগে।
উপগ্রহ সিস্টেম থেকে প্রতিদিন অঙ্কুরিত হয় আমাদের পৃথিবী। এসব কিন্তু টুইনভাবে বলার কথা কিন্তু এই পৃথিবীতে বিদ্রুপাত্মক কৃত্রিম সভ্যতার পৃথিবী যুক্ত থাকায় ব্যাখ্যা এভাবে বলতে হচ্ছে।
এতোসব কৃত্রিম পৃথিবী প্রতি মিনিটে বৃদ্ধি হচ্ছে নন্যাচারাল পৃথিবী বা প্ল্যানেটারী সিস্টেমকে কেটে।
চাঁদে যাওয়া কিংবা অন্য কোনো গ্রহে বসবাসের চিন্তাও অবৈজ্ঞানিক কয়েকবছর হলো ব্ল্যাক হোল ফর্মূলায় সতর্ক করা হয়েছে সভ্যতাকে। এসব সতর্কতাকে উপেক্ষা করে আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কদের এক স্পেসের শিক্ষায় কোটি কোটি বিজ্ঞানী হওয়ার প্রতিযোগিতা চলায় এখন আরও বেশি গতিতে এসব এন্টি স্পেসে ভ্রমণ চলছে। যা মানবসভ্যতাকে মহাবিপদে ফেলে দিয়েছে।
চাঁদ নিজেও একটি ন্যাচারাল অবজেক্ট যার ১৬ টি ফিল্ড আছে। যুক্তরাষ্ট্র তার নিজের দেশের খনিজ শেষ করে যখন পৃথিবীর কোনো দেশে গিয়ে খনিজ তুলছে সেই স্পেসের ন্যাচারাল পৃথিবী প্রথমে মাটির নীচে পাঠায়। আর গ্রহের স্পেস উপরে উঠে আনা হয়। এতে পৃথিবীর ন্যাচারাল দুই স্পেসের আয়তন কমে যায় অর্থাৎ টুইন ব্ল্যাকহোল ফিল্ড চার্জ রিভার্স করে । যুক্তরাষ্ট্রের মতো আর্টিফিসিয়াল পৃথিবীর আয়তন বৃহৎ হয়ে যাচ্ছে।
চার্জিত অবজেক্ট গুলো জৈব ম্যাটার,এন্টি ম্যাটার অভ্যন্তরীণ গ্রহের সারফেসে এস্টরয়েড,ধূমকেতু হয়ে যুক্ত করছে ১৪ টি ফিল্ডে। আর যেখানে খনিজগুলো তোলা হলো সেখানে কঙ্কাল গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার এসে জমা করছে। এই অবজেক্টগুলো আকাশ পথের দুই বেল্ট দিয়ে ধূমকেতু এস্টরয়েড হয়ে ১৬ টি ফিল্ডে ছড়িয়ে যায়। এদের পরিবহনে যেসব কৃত্রিম মেশিন যানবাহন হিসাবে চলাচল করছে এরা কয়েক শতাব্দির স্হায়ী টিউমার এস্টরয়েড ধূমকেতু হয়ে পৃথিবীর স্পেস কেটে চলেছে।
এবার নতুন এস্টরয়েড ধূমকেতু বহনের জন্য নিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের মতো সভ্যতার দেশে। এসব বহনে বিপুল চার্জ ক্ষয় হচ্ছে। এরপর এস্টরয়েড ধূমকেতু তৈল গ্যাস হলে ব্ল্যাক হোলের কৃত্রিম ইঞ্জিনের কৃত্রিম টিনি চাঁদে ভরে দ্রুত পোড়াতে থাকে যা ১৬ টি ফিল্ড দিয়ে ছুটে চলে পলিথিনের মতো বিস্তৃত করে দিচ্ছে। এরা ফিউশন হয়ে পৃথিবীকে পলিথিনের নীচে নিয়ে যাচ্ছে। কঙ্কাল বহন করে চলেছে। আর পৃথিবী ওর স্পেস হারাচ্ছে। কেননা এরা ফিউশন বিক্রিয়া করছে পৃথিবীর জন্য আর কঙ্কাল গ্রহের জন্য করছে ফিশন।
থিওরি বিহীন আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্ক হকিংদের যুগ সভ্যতাকে গোলকধাঁধাঁয় ফেলে দিয়েছে। চাঁদ তৈরি হচ্ছে প্রতিমাসে ৬ টি টুইন কঙ্কালের ১২ টি থেকে একটি গ্রহের ফিল্ডে যে বরফ জমিয়ে পানি প্রবাহিত করা হচ্ছে ফুল গাছের টবের মাটির মতো পৃথিবীতে, সেখানে উল্টা যুগের বিজ্ঞানী দাবিদার চাঁদের ব্যাকটেরিয়াহীন, ভাইরাসহীন ন্যাচারাল স্পেসে এসব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া নিয়ে যাচ্ছে। আরও যোগ করছে তেজস্ক্রিয়তা। এরা এস্টরয়েড ধূমকেতু হয়ে চাঁদের কক্ষপথ দিয়ে প্রবেশ করছে । পৃথিবীর ন্যাচারাল স্পেসকে ক্রমেই ভয়াবহ অবস্হার দিকে নিয়ে যাচ্ছে এসব টিউমার উৎপাদনকারী সভ্যতা।
PT-5 চলাচলে তোলপাড় চলছে। ন্যাচারাল পৃথিবীর চাঁদ পৃথিবীর দুই গোলার্ধের জন্য এক মাসে দুই দিক থেকে দুটি দেখা যায়। একটির হিসাব জানতো সভ্যতা। কিন্তু দূরবীনে দেখা লোকজন বিজ্ঞানী সেজেছে, যারা কোনো স্পেসের ব্যাখ্যায় জানে না।
ওরা এই আর্টিফিশাল PT-5 কে আর্টিফিসিয়াল থেকে দেখবে এক মাস, ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে দেখবে একমাস। এই রিপোর্ট তৈরি হচ্ছে যখন তখন PT-5 চাঁদের কক্ষ পথে এসে গেছে।
PT3 ২০২০ সালে যতোটা যোগ হয়েছে ওর ততোটা স্পেস কেটে গেছে। অদেখা এরকম বহু পয়জোনাস অবজেক্ট যোগ বিয়োগ হচ্ছে প্রতিমিনিটে চাঁদে।
চাঁদ এখন কার কার দখলে। তাদের দেশসহ পৃথিবীর বহু আর্টিফিশিয়াল স্পেস মহাবিপদের পথে। চাঁদে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার অর্ধেক স্পেস নির্মিত হতে চলেছে আপনাদের জন্যই। প্রযুক্তির সাথেই থাকছে আর্টিফিসিয়াল পৃথিবী বা কঙ্কাল পৃথিবী ও ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেওয়া চাঁদ। না থামলে চাঁদকে জীবাণুমুক্ত রেডিও এক্টিভ মুক্ত করবে প্ল্যানেটারির ন্যাচারাল সাত পৃথিবী এবং ভাইরাসহীন চাঁদ অচিরেই। এরা অর্ধেক হয়ে ওদের অপর টিউমারের অর্ধেক কেটে ফেলবে। মহাাবিশ্বের সব স্হান অর্ধেক হতে চলেছে। এখনও ইমার্জেন্সী ঘোষনা করা হচ্ছে না।
PT3 ২০২০'শে যতোটা যোগ হয়েছে ওর ততোটা স্পেস কেটে গেছে। অদেখা এরকম বহু পয়জোনাস অবজেক্ট যোগ বিয়োগ হচ্ছে প্রতিমিনিটে চাঁদে।