Prothom Alo's news is from the Stone Age of several hundred thousand years ago.
The story of the prothom alo, is not made by itself but is taught by hearing from other countries. These are now fictional novels in Black Hole Twin Field Theory.
Today I am sharing with my friends what I have written in reply to Prothom Alo's e-mail against the writing of western ideas of inventions of stone usage, weapon making etc. And finally, my speech was not finished because the page of their mail box was finished.
"At all times of the world, people have been ionized after being exposed to radioactive rays. New Rakim fields have been created by the spinning of black hole twin fields or Rakim pair fields. The power of the organizational spinning rays of matter and life of earlier times has diminished. Mankind's artificial world has disappeared into a black hole or rakim over time, leaving half of the natural field. The way technology has progressed in the present time, none of the theories of science have been developed, which means that there was no theory of science. For example, Einstein's theory is not correct. Max Planck's theory is not correct. There is no fundamentality in matter. They spin each other in pairs and spin against each other to create magnets in pairs, north-south, south-north fission and fusion. Humans have not learned to drive these by theory.
For this reason, trapped in the trap of the catastrophe, the pair of the artificial earth has created the black hole pair field or the artificial Rakim pair field. These are now debris. Bangladesh has given corona or covid-19 field theory to clarify these. Which is being promoted by a Non Profit Voluntary Education Centre. It has established itself as a data science analysis center and world laboratory. All the modern weapon technology and metallic space that have become part of the artificial world have progressed massively towards black holes that are reflected through the telescopes and microscopic visions of Western commercial and academic centers. Opposite space never sees a healthy environment. Because when a man is made of his opposite, that opposite is always spinning against the black hole. When it comes forward, the eyes will either see darkness or stars or something bright.This has been the case in the western business environment. The region from which they are seeing this has become a radioactive region of corona or covid space at least 50 years ago that has brought the opposite space to the black hole. These pair spaces have become unhealthy. People are sitting with the vaccine for fear of corona infection. As the USA and Europe come closer to the opposite space, they become inhabitants of the northern hemisphere and see the world of the southern hemisphere.A magnet looks opposite. Again, looking from day to day, the opposite side of the same hemisphere is seen as the path of the shadow. As the sun or black hole moves forward creating energy in the field, the north of the westerlies fissions through the south of the sun or black hole (Raqim) and moves away to create night. moves away
As Western space is unhealthy or too close to the black hole (as the corona field has been for centuries), the opposite sees space moving away from the black hole. Thus seeing the scattering of photon rays from the black hole. In this they have fooled the whole world by pretending to be inventors and an advanced civilization of their own space science university, when they themselves do not know what a terrible unhealthy environment they have fallen into. Many more civilizations are marching with artificial earth civilization or western civilization. Who are driving fast vehicles in seas, oceans, sky and ground. Dumping chemicals on land, running artificial factories. Metallic materials are rapidly forming on the surface of the Earth. Seeing the solar radiation coming from the black hole as a storm. These have become the misdeeds of mankind, these weapons of destruction called science are killing oxygen nitrogen. This has been warned through the scriptures throughout the ages.A class of pragmatic atheists who combine religion with science do not believe in a creator because of the lack of scientific evidence. Just as they did not believe the Qur'an because the meaning of the word Rakim mentioned in Surah Kahaf was not explained, again the matter of the sun moving from the south to the north seemed strange to them. Taking Muhammad (pbuh) to meet Allah in the sky and seeing the creation of 47 years in a very short time of 27 seconds seems strange to non-believers.If it were the case that Einstein was the scientist of the age If the theory is true, the time dimension can be reached, but these atheists and sectarians would believe it. But this science laboratory in Bangladesh has proposed the theory of black hole twin field by analyzing the data through the technology of Western and other civilizations. Corona field theory has been proposed.
This world science laboratory of Bangladesh did not listen to anything that was asked to do and prohibited. Except for making indoor plants at home. The black hole twin field theory was analyzed not by the US importing a few tons of uranium from Russia. It was done by the total production of Earth's oxygen nitrogen. When technology like kitchen stoves learned about fission.But how fusion is made was first taught two years ago. All these were done from Prince Palace in Prannathpur Bangladesh. How the sun is formed from the south and comes to the east. And how its western pair is formed has been told by lab tests. Read these and see how science the Holy Qur'an testifies to the diagnosis of the world science laboratory. Which one is false?
No one, including atheists, has the power to challenge the research of that institution. Then the Holy Qur'an testifies that this research is correct. Where is the source of these two? The same creator. How is he telling his creations, the question may come. And that is that I know so little that it would not be possible for me to know these things unless I were a simple pen writer. I have no more knowledge than this. I am writing as a helpless inhabitant of this prince's palace.
প্রথম আলো পত্রিকার নিউজ কয়েক লক্ষ বছর আগের পাথর যুগ
প্রথম আলোর গল্প, নিজের তৈরি নয় অন্য দেশ থেকে শুনে নিজের দেশের মানুষকে শেখাচ্ছে।এসব এখন ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে কাল্পনিক উপন্যাস।
আজকে প্রথম আলোর ই মেইলে কয়েক লক্ষ বছর আগের পাথরের ব্যবহার, অস্ত্র তৈরি ইত্যাদি আবিস্কারের পশ্চিমা ধারনার লেখার বিপরীতে যা প্রতি উত্তরে লিখেছি তা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করছি। আর শেষ পর্যন্ত ওদের মেইল বক্সের পেইজ শেষ হওয়ায় আমার বক্তব্যের পরিসমাপ্তি হয়নি ।
"পৃথিবীর সকল সময়ে মানুষ তেজস্ক্রিয় রশ্মির ছোবলে পরে আয়নাইজ্ড হয়েছে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের বা রাকীম পেয়ার ফিল্ডের স্পিনিং থেকে বিভিন্ন আয়োনাইজেশন সৃষ্টি হয়ে নতুন নতুন রাকীম ফিল্ড তৈরি হয়েছে। আগের সময়ের বস্তু ও জীবজগতের সাংগঠনিক স্পিনিং রশ্মির শক্তি হ্রাস হয়েছে। মানবজাতির কৃত্রিম পৃথিবী যুগে যুগে ব্ল্যাক হোলে বা রাকীমে বিলীন হয়ে অবশিষ্ট অর্ধেক ন্যাচারাল ফিল্ড অবশিষ্ট থেকেছে। বর্তমান সময় প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়ে গেছে তাও বিজ্ঞানের থিওরিতে কোনোটিই তৈরি হয়নি যার অর্থ দাঁড়ায় বিজ্ঞানের কোনো থিওরি ছিলো না। যেমন আইনস্টাইনের কোনো থিওরি সঠিক নয়।ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের থিওরি সঠিক নয়। পদার্থের মধ্যে মৌলিকত্ব নেই।এরা প্রত্যেকে জোড়ায় জোড়ায় এবং একে অপরের বিপরীতে স্পিন করে যুগল ভাবে ম্যাগনেট তৈরি করে উত্তর-দক্ষিণ, দক্ষিণ-উত্তর ফিশন ফিউশন করে জন্ম নিচ্ছে।এসবকে থিওরি দ্বারা ড্রাইভ করতে শিখেনি মানুষ। এজন্য মহাবিপদের বেড়াজালে বন্দী হয়ে কৃত্রিম পৃথিবীর যুগল ব্ল্যাক হোল পেয়ার ফিল্ড বা কৃত্রিম রাকীম যুগল ফিল্ড তৈরি করেছে। এসব এখন ডেবরিজ হয়ে গেছে। এসব পরিস্কার করার জন্য করোনা বা কোভিড-১৯ ফিল্ড থিওরি দিয়েছে বাংলাদেশ। যা নন প্রফিট একটি স্বেচ্ছা সেবী শিক্ষা কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হচ্ছে। এটি একটি ডাটা সাইন্স এনালাইসিস কেন্দ্র ও ওয়ার্লড ল্যাবরেটরী হিসাবে আত্ম প্রকাশ করেছে। বর্তমান সময়ের সকল অস্ত্র প্রযুক্তি ও মেটালিক স্পেস যেসব কৃত্রিম পৃথিবীর অংশ হয়ে গেছে সেসব ব্ল্যাক হোলে চলে যাওয়ার পথে অগ্রসর হয়েছে ব্যাপকভাবে যা পশ্চিমা ব্যবসায়ী ও শিক্ষা কেন্দ্রের টেলিস্কোপ ও মাইক্রোস্কোপিক দর্শন থেকে প্রতিভাত হচ্ছে। বিপরীত স্পেস কখনো একটি সুস্হ পরিবেশ দেখতে পায় না। কেননা একজন মানুষ যখন তার বিপরীত দিয়ে তৈরি তখন সেই বিপরীত সব সময় ব্ল্যাক হোলের বিপরীতে উল্টা স্পিনিংয়ে থাকে। যা এগিয়ে আসলে চোখ হয় অন্ধকার দেখবে না হয় তারা বা আলোকিত কিছু দেখবে। এই অবস্হা হয়েছে পশ্চিমা ব্যবসায়ীদের পরিবেশে। যেখান থেকে তারা এসব দেখছে সেসব এলাকা আজ থেকে কমপক্ষে ৫০ বছর আগে করোনা বা কোভিড স্পেসের তেজস্ক্রিয় অঞ্চলে পরিণত হয়েছে যা ব্ল্যাক হোলের বিপরীত স্পেসকে কাছে নিয়ে এসেছে।এসব পেয়ার স্পেস অসুস্হ হয়ে গেছে। মানুষ এজন্য ভয়ে করোনা আক্রান্ত হওয়ার জন্য ব্যাকসিন দিয়ে বসে আছে। যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের বিপরীত স্পেস কাছে এগিয়ে আসায় ওরা উত্তর গোলার্ধের বাসিন্দা হয়ে দক্ষিণ গোলার্ধের পৃথিবী দেখছে। একটি ম্যাগনেটের বিপরীত দেখে থাকে । আবার দিবস থেকে দিবস দেখলে একই গোলার্ধের একই দিকের বিপরীত দেখছে ছায়ার পথ হিসাবে।কেননা সূর্য বা ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে এনার্জি তৈরি করে এগিয়ে চলে তখন পশ্চিমাদের উত্তরকে সূর্যের বা ব্ল্যাক হোলের (রাকীমের) দক্ষিণ দিয়ে ফিশন ফিশন করে এগিয়ে চলে এবং পিছনে রাত তৈরি করতে করতে দূরে সরে যায়। পশ্চিমাদের স্পেস অসুস্হ থাকায় বা ব্ল্যাক হোলের অনেকটা কাছে থাকায় (যেহেতু করোনা ফিল্ডে পরিণত হয়েছে শতাব্দি অবধি) বিপরীত স্পেস দেখছে যা ব্ল্যাক হোল থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এভাবে ব্ল্যাক হোল থেকে ফোটন রশ্মির বিচ্ছুরন দেখে। এতে তারা আবিস্কারক এবং নিজেদের স্পেস সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নত সভ্যতা বলে সমস্ত পৃথিবীকে বোকা বানিয়েছে।যখন ওরা নিজেরাই জানে না যে কিরকম ভয়ানক অসুস্হ পরিবেশে তারা পতিত হয়েছে। কৃত্রিম পৃথিবীর সভ্যতা বা পশ্চিমা সভ্যতার সাথে মার্চ করছে আরও বহু সভ্যতা।যারা সাগর, মহাসাগর, আকাশ ও মাটিতে দ্রুত যানবাহন চালাচ্ছে।ভূমিতে রাসায়নিক ফেলছে,কৃত্রিম কারখানা চালাচ্ছে। ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগে মেটালিক পদার্থ দ্রুত তৈরি হচ্ছে। ব্ল্যাক হোল থেকে সোলার রেডিয়েশনকে ঝড় হিসাবে এগিয়ে আসা দেখছে।এসব মানবজাতির অপকর্মে পরিণত হয়ে গেছে, বিজ্ঞান নামের এসব ধ্বংসাত্মক অস্ত্র অক্সিজেন নাইট্রোজেন নিধন করে ফেলছে । ধর্ম গ্রন্হের মাধ্যমে এভাবে সতর্ক করা হয়েছে যুগে যুগে। বিজ্ঞানের সাথে ধর্মকে নিয়ে আসলে এক শ্রেণীর বাস্তববাদী নাস্তিক বিজ্ঞানের প্রমাণ না থাকায় স্রষ্টাকে বিশ্বাস করেনি। যেমন সূরা কাহাফে বর্ণিত রাকীম শব্দের অর্থের ব্যাখ্যা হয়নি বলে কোরআনকে বিশ্বাস করেনি,আবার সেখানে সূর্য দক্ষিণ দিক দিয়ে উত্তরে হেলে পরার বিষয় তাদের কাছে আজগুবি লেগেছে। মোহাম্মদ (সা:)কে উর্ধাকাশে আল্লাহর সাথে দেখা করার জন্য নেওয়া এবং খুবই অল্প সময় ২৭ সেকেন্ডে ৪৭ বছরের সৃষ্টি জগত দেখা আজগুবি লেগেছে অবিশ্বাসীদের কাছে। যদি বিষয়টি এমন হতো যে আইনস্টাইনইন যুগের বৈজ্ঞানিক থিওরি সত্য হলে টাইম ডাইমেনশনে পৌঁছনো যায়, তাহলে কিন্তু এসব নাস্তিকরা এবং সাম্প্রদায়িক চেতনাধারীরা বিশ্বাস করে ফেলতো। কিন্তু বাংলাদেশের এই বিজ্ঞান গবেষণাগার পশ্চিমাদের ও অন্যান্য সভ্যতার এযাবতকালের প্রযুক্তির মাধ্যমে দেখাকে ডাটা এনালাইসিস করে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের থিওরি উত্থাপন করেছে।করোনা ফিল্ড থিওরি দিয়েছে।
যা যা করতে বলেছে এবং নিষেধ করেছে বাংলাদেশের এই বিশ্ববিজ্ঞান ল্যাবরেটরী তার কোনোটি শোনেনি।শুধু ঘরে ইনডোর প্ল্যান্ট তৈরি ছাড়া। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি বিশ্লেষন করে দেওয়া হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের রাশিয়া থেকে আমদানী করা ইউরেনিয়ামের কয়েক মন চালান দিয়ে নয়।এটি করে দেয়া হয়েছে পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদনের টোটাল দিয়ে।যখন ফিশন সম্পর্কে রান্না ঘরের চূলার মতো প্রযুক্তি শিখেছিলো। কিন্ত ফিউশন কিভাবে তৈরি হয় সেটিও প্রথমে শিখানো হয়েছে দুবছর আগে। সব এসব করা হয়েছে প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের প্রিন্স প্যালেস থেকে। সূর্য দক্ষিণ থেকে তৈরি হয়ে পূর্বে কিভাবে আসে।আর এর পশ্চিম জোড়া কিভাবে তৈরি হয় তা ল্যাব টেস্ট করে বলা হয়েছে। এসব পড়ে দেখুন কেমন বিজ্ঞান পবিত্র আল কোরআন সাক্ষ্য দিচ্ছে বিশ্ব বিজ্ঞান ল্যাবরেটরীর ডায়াগনোসিসকে।কোনটিকে অসত্য বলবেন। অত্র প্রতিষ্ঠানের গবেষণা চালেঞ্জ করার ক্ষমতা নেই কারো যেমন তেমন নাস্তিকদেরও। তাহলে পবিত্র আল কোরআন সাক্ষ্য দিচ্ছে এই গবেষণা সঠিক। এই দুটির উৎস কোথায়? একই সৃষ্টি কর্তা। তিনিতো এসব তার সৃষ্টিকে জানাচ্ছেন তা কিভাবে, প্রশ্ন আসতেই পারে। আর তা হলো আমি এতো কম জানি যে আমার পক্ষে এসব জানাই সম্ভব ছিলো না যদি না আমি একজন সিম্পল কলম লেখক না হতাম। এর চেয়ে বেশি জ্ঞান আমার নেই।আমি এই প্রিন্স প্যালেসের অস্হায়ী বাসিন্দা