Practical proof of Rakim University's theory has been done recently by others
The first new model theoretical university in the world, Rakim University, Prannathpur, Santahar, Bangladesh. The discovery of the data science lab of this university is the black hole theory. Now it has reached civil society all over the world as Juboraj Doctrine or Rakim University Doctrine orThe Black Hole Doctrine.
The first new model theoretical university in the world, Rakim University, Prannathpur, Santahar, Bangladesh. The discovery of the data science lab of this university is the black hole theory. Now it has reached civil society all over the world as Juboraj Doctrine or Rakim University Doctrine orThe Black Hole Doctrine.
That is why all science disciplines have been redefined. And how that definition will realistically lead civilization to a better natural world is what Rakim University is doing with the repository of theory.
Then all the faculties of the present civilization have been taught wrongly in the science subjects, and the address of living with all the technologies has become artificial. The world is found, but its appearance has turned pale.Its color is highly mixed with the planet's color of dark matter or minerals and in the ionosphere of the opposite sky much of the Earth is mixed with the 6 planet's color changes.
This is an analysis of the theory of Rakim University. And NASA has practically seen these colors change with their telescopes.
China has found evidence that black holes are breaking all science rules in space. Today the James Webb telescope collected data in 3D triangulation of distant galaxies and said that no stars can be found anywhere. These are gaseous objects. Their speech is the star, then where did it go?
And what did Rakim University's Black Hole Theory and Twin Universe Theory say two years ago? With the challenge, its data center said the opposite double planets clockwise and anti-clockwise spin the black hole creating a negative positive charge.They do fission fusion and fission fusion twins simultaneously spark each other in the twin ionosphere. One of its surfaces is illuminated by a world.
On the other side its shadow darkened later. As these two objects are opposite each other, solid liquid airy twin planets of positive matter and negative matter are antimatter.In this way they found nothing except planetary objects, the James Webb telescope.
And my own country cannot make any news about it . All the stories that have been written and explained in various social media in pure Bengali language for almost four years, if the book was published, it would have been a book of 50 thousand pages.Many public and private universities including Dhaka University have also been informed. Many of them were also given three books of courtesy copies of three volumes of three named books on Covid-19 Deactivated Formulas.
Science studies around the world have never been challenged. Except for the black hole theory, science is one step closer to twin planetary system collapse. Terrible punitive consequences are coming when the sky overhead will burst apart.It is as if the mountain is being opened and worn on the head from above. The sky can be seen below. The pillar of fire will twist and turn red and merge into a black hole.
Those who are uneducated, neglected, made a tribe of people, living in the forest or on an island outside of mechanical civilization, many will not understand them. But it will be held for a long time day and night. The interpretation of this part of the theory requires a correct interpretation of the religion so that an unusual cycle of 40 days and nights would take place.About which 1400 years ago, Prophet Muhammad (pbuh) said it would be the same and what he said certainly supports these scientific explanations. Or Rakim University analysis report also fully supports Islam.
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরির প্র্যাকটিক্যাল প্রমাণ সম্প্রতি আরও যারা যারা করেছেন
পৃথিবীতে প্রথম কোনো নতুন মডেলের থিওরিটিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়,রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়,প্রান্নাথপুর,সান্তাহার, বাংলাদেশ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স ল্যাবের আবিস্কার ব্ল্যাক হোল থিওরি। এখন এটি যুবরাজের মতবাদ হিসাবে বা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় মতবাদ বা ব্ল্যাক হোল মতবাদ হিসাবে সমগ্র পৃথিবীর সিভিল সোসাইটিকে পৌঁছনো হয়েছে। যে কারণে সকল বিজ্ঞান শাখার নতুন সংজ্ঞা হয়েছে।আর সেই সংজ্ঞা কেমনভাবে বাস্তবতার সাথে সভ্যতাকে উন্নত ন্যাচারাল পৃথিবীতে নিয়ে যাবে সেই কাজটি করছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে থিওরির ভান্ডার নিয়ে।
তাহলে বর্তমান সভ্যতার সকল ফ্যাকাল্টির বিজ্ঞান বিষয়ের ভুল পাঠ দান হওয়ায় সব প্রযুক্তির সাথে বসবাসের ঠিকানা হয়ে গেছে আর্টিফিশিয়াল। পৃথিবী খুঁজে পেলেও এর চ্যাহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে। এর রঙ বেশি মাত্রায় মিশে গেছে ডার্ক ম্যাটারের প্ল্যানেটের রঙের সাথে বা খনিজের সাথে এবং বিপরীত আকাশের আয়নোস্ফেয়ারে চলে গেছে পৃথিবীর অনেকাংশ যা ৬ প্ল্যানেটের রঙের পরিবর্তনের সাথে মিশে গেছে।
এটি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরির বিশ্লেষন। আর নাসা প্র্যাকটিক্যালি এসব রঙের এরকম পরিবর্তন হওয়া দেখেছে তাদের টেলিস্কোপ দিয়ে।
চীন প্রমাণ পেয়েছে ব্ল্যাক হোল স্পেসের সব সাইন্স রুল ব্রেক করছে। আজকে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ ৩ ডি ট্রায়াঙ্গুলার করে দূর গ্যালাক্সিতে ডাটা সংগ্রহ করে বলে দিয়েছে কোথাও তারকা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এসব গ্যাসিয়াস অবজেক্ট। তাদের বক্তব্য হলো তারকা তাহলে গেলো কোথায়? আর রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরি ও টুইন ইউনিভার্স থিওরিতে দুই বছর আগে কি বলেছে? চ্যালেঞ্জ দিয়ে এর ডাটা সেন্টার বলেছিলো পরস্পর বিপরীত ডাবল গ্রহ ক্লকওয়াইজ ও এন্টি ক্লক ওয়াইজে পরস্পর বিপরীতে ব্ল্যাক হোলের স্পিনে নেগেটিভ পজিটিভ চার্জ তৈরি করে। এরা ফিশন ফিউশন ও ফিশন ফিউশন টুইনভাবে একই সাথে করায় পরস্পর স্পার্ক করে টুইন আয়নোস্ফেয়ারে। এর এক পৃষ্ঠ এক পৃথিবী আলোকিত থাকে।
অপর পৃষ্ঠে এর ছায়া পরে অন্ধকার করেছে। এই অবজেক্ট দুটি পরস্পর বিপরীতে থাকায় একটি ধ্বনাত্বক অপরটি ঋণাত্বক ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের কঠিন তরল বায়বীয় টুইন গ্রহ।
এরা এভাবে প্ল্যানেটারী অবজেক্ট ব্যতিত কিছুই পাননি সেই জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ।
আর আমার নিজের বাংলাদেশের খবর নেই। প্রায় চার বছর পিওর বাংলা ভাষায় যতো গল্প বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ায় লিখে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে তা যদি বই প্রকাশ হতো ৫০ হাজার পৃষ্ঠার বই হতো । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ পাবলিক ও বেসরকারি অনেক বিশ্ববিদ্যালয়কেও জানানো হয়েছে। তাদের অনেককে সৌজন্য কপির তিনটি করে বইও দেওয়া হয়েছিলো কোভিড -১৯ ডিএক্টিভেটেড ফর্মূলার তিন খন্ডের তিনটি নামের বই দিয়ে।
সমগ্র পৃথিবীর সাইন্স স্টাডিকে এমনি এমনি চ্যালেঞ্জ করা হয়নি। ব্ল্যাক হোল থিওরি ছাড়া বিজ্ঞানের একধাপ এগুলেই টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেম কলাপ্সের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ভয়াবহ শাস্তিমূলক পরিণতি আসছে যখন মাথার উপরের আকাশ ফেটে আলাদা হয়ে দেখা যাবে। যেনো পাহাড় খুলে খুলে উপর থেকে মাথায় পরছে। নীচেও হুবহু ফেটে আকাশ দেখা যাবে। আগুণের পিলার পেঁছিয়ে ধরে লোহিত বর্ণ করে মিলিয়ে ফেলবে ব্ল্যাক হোলে।
যাদের অশিক্ষিত, অবহেলিত, মানুষের উপজাতি বানানো হয়েছে, বনে জঙ্গলে কিংবা কোনো দ্বীপে যান্ত্রিক সভ্যতার বাইরে বসবাস করে, এদের অনেকে বুঝতেই পারবে না । তবে দীর্ঘ সময়ের দিন রাত অনুষ্ঠিত হবে। থিওরির এই অংশের ব্যাখ্যায় ধর্মের সঠিক ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় বিধায় ৪০ দিবস রাত্রির একটি অস্বাভাবিক পরিক্রমা অনুষ্ঠিত হবে। যা সম্পর্কে ১৪০০ বছর আগে ইসলাম ধর্ম প্রচারক হযরত মোহাম্মদ (সা:) যেভাবে বলেছেন সেভাবেই হবে এবং যা বলে গেছেন তা অবধারিতভাবে এসব সাইন্টিফিক ব্যাখ্যাকে সমর্থন করছে। বা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এনালাইসিস রিপোর্টও ইসলামকে পূর্নরূপে সমর্থন করছে।