Precautions in commercial cultivation of plants
Prohibit commercial food production and foreign crops. Rooftop gardens should grow night-oxygenating plants to prevent oxygen depletion. Urbanization and artificial fertilizers have harmed the environment, risking severe ecological consequences.
Monopoly commercial production of food, fruits, vegetables should be prohibited. Because the plants that make up the Twin Earth's poles and the plants that supply the Earth's oxygen at night have destroyed the environment of undefined science civilization.
Cultivation of foreign fruits or spices has started again. Social media is all around in the cultivation of these. Saikh Siraj of Channel Eye appeared with a camera when he saw fruit gardens in various rooftop gardens of the city. The black hole engine of the night world is difficult to supply oxygen to these rooftop gardens of the city's fruit and vegetable gardens. Prohibit planting of fruit and vegetable trees on city roof gardens.
Prohibit planting of fruit and vegetable trees on rooftop gardens and open spaces in the city. There will only be plants that can supply oxygen in the night world. In rural towns, mango, litchi, jackfruit, wood trees eucalyptus, mahogany gardens have become monopolized. I am saying this from the image of Bangladesh.
It is said by the government that not even an inch of land should remain uncultivated. These words make people monopolize. I have never heard from the government that night oxygenated plants should not be cut and more of these plants should be planted. If these plants are suitable in the environment, there is no difficulty in growing commercial food.
Due to these reasons, the groundwater layer of Barendra region of North Bengal is also moving downwards as fast as in the west. Application of artificial fertilizers and pesticides is also one of the main causes. Again, in the process of widening and renovating roads in urbanization, ancient bots, paikar (banyan tree), neem, plants that provide oxygen even at night have been cut down. The bamboo forest of the ancient area is now occupied by eucalyptus, mahogany, etc.
In some places these bamboo bushes are kept outside the residence and in the middle of the house, guava, mango, litchi, jackfruit, eucalyptus, etc. are planted to keep their oxygen absorption rate high throughout the night. Gastric diabetes, blood pressure, cancer, etc., due to the lack of oxygen in humans, have created an environment of malnourished conditions.I left out the city. There the blood circulation of one's body is not normal or the twin black hole field beam oxygen nitrogen black hole field and anti field movement of blood cells do not spin properly. Much of the writing on these topics is focused on analog systems. Posted in Rakim University's Data Science Analysis Facebook story.
In the West there is no chain of these or they do not know. They use technology to consume many times more oxygen than they produce from their environment. Due to these reasons, the fission and fusion reaction of the night world is so low that the label of oxygen production is so low that its space fission rate is terribly low while absorbing from the opposite world (the day world). As fusion increases, the distance from the pillar or ionosphere label to the surface decreases drastically. As if the day and night sky will overlap with the opposite space or surface.
Although in the meantime many areas of forests or cities have started to catch fire like this. That is called fire. Many of these texts have been written. Civilization is not afraid. How is this era of civilization?
Three-fourths of the Earth is water and the aquatic plant life within the water is still being supplied with oxygen by DC current and AC current to Western vehicles and technology in the night world. At any time, the black hole spinning field of the nighttime Earth can ignite large territories simultaneously. Or tiny asteroids will begin to fall from the sky in beams of dust and rock. Or a big column of lava will shoot down from the sky or touch the sky from below.
Or they will be washed away by anti-field water and acid water, etc. These planetary black hole fields and anti-fields are based on lunar months.
বাণিজ্যিকভাবে উদ্ভিদের চাষাবাদে সতর্কতা
খাদ্য, ফলমূল, শাকসব্জী একচেটিয়া বাণিজ্যিক উৎপাদন নিষিদ্ধ হওয়া উচিত। কেননা টুইন পৃথিবীর খুঁটি তৈরি করে যেসব উদ্ভিদ যারা রাতের পৃথিবীর অক্সিজেন সরবরাহ করে সেসব উদ্ভিদ পরিবেশে সংজ্ঞাহীন সাইন্স সভ্যতা ধ্বংস করে ফেলেছে।
আবার শুরু হয়েছে বিদেশী ফলমূল বা মসলার চাষ। এসবের চাষে সোশ্যাল মিডিয়া সোচ্চার চারিদিকে। চ্যানেল আইয়ের সাইখ সিরাজ তো শহরের বিভিন্ন ছাদ বাগানে ফলমূলের বাগান দেখলেই ক্যামেরা নিয়ে হাজির। রাতের পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন শহরের এসব ছাদ বাগানের ফলমূল সব্জির বাগানের অক্সিজেন সাপ্লায় দেওয়ায় কঠিন।
শহরের ছাদ বাগান ও খোলা জায়গায় ফলমূল শাকসব্জির গাছ লাগানো নিষিদ্ধ করুন। সেখানে থাকবে শুধুই রাতের পৃথিবীতে যেসব উদ্ভিদ অক্সিজেন সাপ্লায় দিতে পারে সেসব। গ্রামীণ জনপদে আম, লিচু ,কাঠাল, কাঠের গাছ ইউকালিপ্টা, মেহগণির বাগান এসব একচেটিয়া হয়ে গেছে। এটি বাংলাদেশের চিত্র থেকে বলছি।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় এক ইঞ্চি জমিও যেনো অনাবাদি না থাকে। এসব কথায় মানুষকে একচেটিয়া হতে উদ্ভূদ্ব করে। সরকারের পক্ষ থেকে কখনো বলতে শুনিনি যে রাতের অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ যেনো না কাটা হয় এবং বেশি বেশি এসব উদ্ভিদ লাগানো হোক। এসব উদ্ভিদ পরিবেশে পর্যাপ্ত হলে বাণিজ্যিক খাবার চাষে কোনো অসুবিধা নেই।
উত্তর বঙ্গের বরেন্দ্র অঞ্চলের ভূঅভ্যন্তরীণ পানির লেয়ারও পাশ্চাত্যের মতো দ্রুত নীচের দিকে চলে যাচ্ছে এসব কারণে। কৃত্রিম সার ও কীটনাশক প্রয়োগও অন্যতম প্রধান কারণ। আবার নগরায়নে রাস্তাঘাট বর্ধিত করা ও নতুনভাবে করতে গিয়ে প্রাচীন বট, পাইকর (বেনিয়েন ট্রি), নিম কেটে ফেলা হয়েছে, যেসব উদ্ভিদ রাতেও অক্সিজেন দিতো। প্রাচীন এলাকার বাঁশের বন এখন ইউকালিপ্টা, মেহগনি, ইত্যাদি দখল করেছে।
কোথাও কোথাও এসব বাঁশের ঝাড়কে বসবাসের বাহিরে রেখে বাড়ির মধ্যে পেয়ারা আম লিচু কাঁঠাল ইউকালিপ্টা ইত্যাদি গাছ লাগিয়ে সারা রাত ওদের অক্সিজেন শোষনের হার বেশি রাখার ব্যবস্হা রাখা হয়েছে। মানুষের অক্সিজেনের অভাবে গ্যাসট্রিক ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসার, ক্যানসার ইত্যাদি অপুষ্টিকর পরিস্হিতির পরিবেশ তৈরি হয়ে গেছে। শহরের কথা বাদই দিলাম।সেখানে কারো বডির রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক নেই বা রক্ত কণিকার টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বিম অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড মুভমেন্ট সঠিকভাবে স্পিন করে না। এসব বিষয়ের বহু লেখা এনালগ সিস্টেমেই বেশি বলা হয়েছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স এনালাইসিসের ফেসবুক গল্পে সন্নিবেশন করা হয়েছে। পাশ্চাত্যেতো এসবের কোনো চেইনই নেই বা জানেই না ওরা। ওরা ওদের পরিবেশ থেকে যে পরিমাণ অক্সিজেন তৈরি করে তার চেয়ে বহুগুণ প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমেই খরচ করে। এসব কারণে রাতের পৃথিবী যে ফিশন ও ফিউশন বিক্রিয়া করে ওর অক্সিজেন তৈরির লেবেল এতো কম থাকে যে বিপরীত পৃথিবী (দিনের পৃথিবী) থেকে শোষন করতে গিয়ে ওর স্পেস ফিশন রেট ভয়ানক মাত্রায় কম থাকে। ফিউশন বেশি হয়ে পিলার বা আয়নোস্ফেয়ার লেবেল থেকে সারফেসের দূরত্ব একেবারে কমে যায়।
যেনো বিপরীত স্পেস বা সারফেসের সাথে দিবস রাতের আকাশ লেগে যাবে।
যদিও ইতিমধ্যে বহু এলাকার বনাঞ্চল কিংবা শহরে আগুণ এভাবে লাগা শুরু হয়ে গেছে। যাকে দাবানল বলা হচ্ছে। এসব লেখা বহু লেখা হয়েছে। সভ্যতার ভয় লাগে না। এ কেমন সভ্যতার যুগ চলছে?
পৃথিবীর চারভাগের তিনভাগ পানি এবং পানির অভ্যন্তরে যে জলজ উদ্ভিদ জগত এদের মাধ্যমে ডিসি কারেন্ট ও এসি কারেন্টের মাধ্যমে পাশ্চাত্যের যানবাহন ও প্রযুক্তির অক্সিজেন সাপ্লায় এখনও রাতের পৃথিবীতে হচ্ছে। যে কোনো সময় রাতের পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল স্পিনিং ফিল্ড বিশাল টেরিটোরিতে একযোগে দাবানল সৃষ্টি করতে পারে। অথবা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এস্টরয়েড ধূলিকণা ও পাথরের বিম হয়ে আকাশ থেকে পরা শুরু হয়ে যাবে। অথবা আগ্নেয়লাভার বড় বড় পিলার আকাশ থেকে নীচে অথবা নীচ থেকে আকাশ ছোঁবে।
অথবা এদের এন্টি ফিল্ড পানি ও এসিড পানি ইত্যাদিতে ভেসে নিয়ে যাবে। এসব প্ল্যানেটারি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডের চন্দ্র মাসের সময়কাল অনুযায়ী হয়ে থাকে।