Polar zone twin nebula-pulsar belt spawning from THE BLACK HOLE
The Black Hole Theory, The Dark matter Theory, any creation twin that cannot be proven to be single. The Sun's surface is our nighttime Earth and the Pole Star is our daytime Earth's surface. On the surface of these two oppositely charged beams we orbit each other.Thus our world is twin.
The Black Hole Theory, The Dark matter Theory, any creation twin that cannot be proven to be single. The Sun's surface is our nighttime Earth and the Pole Star is our daytime Earth's surface. On the surface of these two oppositely charged beams we orbit each other.Thus our world is twin. The Sun and the Pole Star are each twin and moving north to south and south to north the two Suns and the two Pole Stars are opposite each other. This is how our planetary twin system works.
The system operates with two fusion and two fission reactors installed in two north and two south. Which is on and off for 12 hours. And this is how our twin completes a year every six months from the asteroid Kuiper belt twin of the planetary twin from Earth.This one year is completed by two norths and two souths with six months equal to one day and six months equal to one night. The matter needs to be addressed at what time the day of the six months of the night of the six months takes place between noon and midnight. 24-hour day 12-hour day 12-hour night 12-hour night 6-hour intervals occur between midday and midnight indicating the day and night of the twin galaxies or the nebula pulsar twin belt moving or the nebula pulsar twin burning out every six months of a year. The two rows of three planetary twins in our asteroid Kuiper twin belt, the six planetary twin magnetic fields orbiting the Kuiper belt, change hemispheres (crossing the equator) once every six months, driving fission fusion reactors and altering the magnetic twin fields that alter the twin matter production. brings
If noon is 6 hours after a 12-hour day and a 12-hour night, half of a six-month day has to be formed after three months of day, while on the contrary, at the end of the day, the middle of the night is held three months after the beginning of night. which are held in March and September. The importance of the matter is also immense for the people of Norway, Sweden, etc., who are living in the Kuiper and Asteroid Belt Twins. When these times are created, matter and anti-matter on the surface will be needed to expand from the black hole. Otherwise, the twin planetary systems will no longer be able to grow from black holes.
Therefore, the magnetic fields of the metallic twin of three skeletal planets, two rows of three, and six planetary twin magnetic fields are also rotating in opposite directions and creating 1 day of 1 year in 12 months.
In order to make them spin, 12 nebula pulsars of each have to be fenced with the twin surfaces of viruses and germs of the twin earth.The oxygen nitrogen twins that are being created on the surface of viruses and germs are being used by humanity to make electricity and technology for comfort instead of the need for breathing and nebula pulsar twins.
In order to close the nebula pulsar twin, the furnace must be ignited. Not enough surface. Many countries have mined and destroyed these surfaces. The plants that are there are feeding the food producing plants but the furnaces are not burning properly because they cannot provide oxygen at night.Due to which UV radiation is concentrated to a fatal level. Sometimes they are a beam of dust sometimes burning on the surface.
Stop fast moving and fast food production to create a natural surface where viruses will be full of germs but strong oxygen nitrogen can create twin fields two suns two pole stars.
পোলার জোনে টুইন নিহারীকা-পালসার বেল্ট উৎপন্ন হচ্ছে ব্ল্যাক হোল থেকে
ব্ল্যাক হোল থিওরি,ডার্ক ম্যাটার থিওরি,যে কোনো সৃষ্টি টুইন যা সিঙ্গেল প্রমাণ করা যায় না। সূর্যের সারফেস আমাদের রাতের পৃথিবী আর পোল স্টার আমাদের দিনের পৃথিবীর সারফেস।এই দুই পরস্পর বিপরীত চার্জ বিমের সারফেসে আমরা প্রত্যহ কক্ষ পথে ঘুরছি। এভাবে আমাদের পৃথিবী টুইন। সূর্য ও পোল স্টার প্রত্যেকে টুইন এবং উত্তর থেকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ থেকে উত্তরে চলাচল করছে দুটি সূর্য ও দুটি পোল স্টার পরস্পর বিপরীতে। এভাবে চলছে আমাদের প্ল্যানেটারী টুইন সিস্টেম।
এই সিস্টেম চলছে দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণে দুটি ফিউশন এবং দুটি ফিশন চূল্লি বসানো আছে বলে। যা ১২ ঘন্টা সময়ের জন্য জ্বলছে এবং নিভছে। আর এভাবেই আমাদের টুইন পৃথিবী থেকে প্ল্যানেটারি টুইনের এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট টুইন ছয়মাস করে এক বছর সম্পন্ন করছে। এই এক বছর দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণে ছয়মাস সমান এক দিন ছয় মাস সমান এক রাত সম্পন্ন করছে। এই ছয় মাসের দিন ছয় মাসের রাত্রির দুপুর ও মধ্য রাত কোন সময়ে অনুষ্ঠিত হয় বিষয়টির সূরাহা হওয়া দরকার। ২৪ ঘন্টার দিন রাত্রির ১২ ঘন্টা দিন ১২ ঘন্টা রাতের ৬ ঘন্টা অন্তর মধ্য দুপুর ও মধ্য রাত অনুষ্ঠিত হয় যা টুইন গ্যালাক্সির দিন এবং রাতকে নির্দেশ করে বা নীহারিকা পালসার টুইন বেল্ট চলাচল করছে বা এক বছরের ছয়মাস অন্তর অন্তর নীহারিকা পালসার টুইন জ্বলছে নিভছে। আমাদের এস্টরয়েড কাইপার টুইন বেল্টের তিনটি করে গ্রহের টুইনের যে দুইটি সারিতে ছয়টি গ্রহের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড কাইপার বেল্ট দিয়ে ঘুরছে এরা ছয় মাসে একবার গোলার্ধ (বিষুব রেখা ক্রসিং করে) পরিবর্তন করে ফিশন ফিউশন চূল্লি চালনা করে ও ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড পরিবর্তন করে যা টুইন ম্যাটার উৎপাদনে পরিবর্তন আনে।
১২ ঘন্টার দিন এবং ১২ ঘন্টার রাত্রির ৬ ঘন্টা পর দুপুর হলে ছয়মাসের দিনের অর্ধেক তিনমাস পর দিনের দুপুর তৈরি হতে হয় যখন বিপরীতে দিনের শেষে রাতের শুরু থেকে তিন মাস পর মধ্য রাত অনুষ্ঠিত হয়। যা মার্চ এবং সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নরওয়ে সুইডেন ইত্যাদি দেশের লোকজন কাইপার ও এস্টরয়েড বেল্ট টুইনে বসবাস করছে বলে তাদের জন্যও বিষয়টির গুরুত্ব অপরিসীম। এসব সময় তৈরি হতে গেলে ব্ল্যাক হোল থেকে বেড় হওয়ার জন্য সারফেসের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার লাগবে। না হলে বিলুপ্ত হবে বা টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেম আর ব্ল্যাক হোল থেকে বেড় হতে পারবে না।
এজন্য তিনটি করে স্কেলেটাল গ্রহের ধাতব অধাতব টুইনের তিনটি করে দুইটি সারির ছয়টি করে গ্রহের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরস্পর বিপরীত দিকেও ঘুরছে এবং ১২ টি করে মাসে ১ বছরের ১টি করে দিন তৈরি করছে।
এদের স্পিন করাতে হলে প্রত্যেকের ১২ টি করে নিহারিকা পালসার বেড় করতে হচ্ছে টুইন পৃথিবীর ভাইরাস ও জীবাণুর টুইন সারফেস দিয়ে। ভাইরাস ও জীবাণুর সারফেসে যে অক্সিজেন নাইট্রোজেন টুইন তৈরি হচ্ছে তা মানবসভ্যতা নি:শ্বাসের প্রয়োজনে ও নিহারীকা পালসার টুইন বেড় করতে প্রয়োজনের পরিবর্তে আরাম আয়েশের জন্য বিদ্যুত ও প্রযুক্তি তৈরির কাজে এসব টুইন ম্যাটার ব্যবহার করছে।
নিহারীকা পালসার টুইন বেড় করতে হলে চুল্লী জ্বালাতে হবে । সারফেস পর্যাপ্ত নেই। বহু দেশ খনিজ তুলে এসব সারফেস ধ্বংস করেছে। যা আছে যেসব উদ্ভিদে দিচ্ছে তা খাবার উৎপাদনের উদ্ভিদে দিচ্ছে কিন্তু এরা রাতে অক্সিজেন দিতে পারে না বলে চূল্লি ঠিকমতো জ্বলছে না। যে কারণে ইউভি রেডিয়েশন মারাত্মক পর্যায়ে কনসেন্ট্রেড হচ্ছে। এরা কখনো ধূলির বিম কখনো আগুণ জ্বালাচ্ছে সারফেসে।
দ্রুত গতিতে চলা এবং দ্রুত গতিতে খাবার উৎপাদন বন্ধ করে ন্যাচারাল সারফেস তৈরি করুন যেখানে ভাইরাস জীবাণুতে পরিপূর্ণ থাকবে কিন্তু স্ট্রংলি অক্সিজেন নাইট্রোজেন টুইন ফিল্ড দুই সূর্য দুই পোল স্টার তৈরি করতে পারে।