Planetary Twin Field Twin Battery. Civilization will deplete the battery by half.
Charge can be stored in the battery. Where the positively charged twin beam is superimposed. Which is uranium etc. from nature. This is because of the twin black hole field, the magnet has been artificially created in the battery.A magnet is a positive-negative twin creating counter-spinning by the black hole.
Charge can be stored in the battery. Where the positively charged twin beam is superimposed. Which is uranium etc. from nature. This is because of the twin black hole field, the magnet has been artificially created in the battery.A magnet is a positive-negative twin creating counter-spinning by the black hole. The battery is artificially constructed which acts as a black hole field opposite to nature.As a charge beam is created in nature, its electron twin beam (since it has a positron twin attached to it) can charge it with the magnetic field and spark it. The source of this electron twin beam is oxygen twin and nitrogen twin. Which can be done endlessly or the current technology dependent blacksmith civilization will end when this total sophisticated blacksmith civilization will disappear due to artificial oxygen shortage or nitrogen shortage.
Our twin planetary system is a natural battery. where its charge is reserved on the twin Earth. This twin is placed in 6 planets inside and outside the earth.
The twin fission and fusion reaction that is taking place from the biological activity of the living world created in the twin format, the twin electric charge beams that are being created through the black hole twisting them into twin surfaces are creating the twin surface in the twin world.The ionosphere beneath it is running in two opposite directions as twin skies. On one side of it is Twin skies with inner surface and on the other Twin Surface. Which works by creating opposite charge beams from both sides of the equator.Which is the sky of one of the north and south hemispheres of the pole star is the earth in the other hemisphere and the earth is creating the sky field of the opposite hemisphere. It's a world. The other sun which is similarly reversed at night is creating the twin surface of the other earth and the twin sky south-north of the equator. These are from the twin spins of the black hole.
Civilization was used to seeing the sky surface of a world. Which now shows countless new scientific discoveries in the black hole theory. And all this is done by the black hole creating the DC and AC currents of the twin electrical charge beams on the opposite sides of the planetary twin field and all the twin objects of the twin universe.
A gaseous mineral field that is one of the 6 planets we find underground. These mineral oil gasses escape when brought to Earth's twin surface. This is not so common. The Planetary Twin is depleting the reserve of the twin batteries in the field.What would happen if all the minerals were extracted to the surface like this? Will there be 6 planets in the opposite sky? never The twin battery plates will run out. EV or electron twin volt will show proton twin volt. The anti-oxygen and anti-nitrogen magnets will create twins towards the Earth.This is not an example, but even for a surface known civilization, the death of the civilization or the death of the living world due to lack of oxygen. The antioxygen and antinitrogen positive twin charges form the opposite earth positive twin forming the surface or the metallic twin earth opposite each other.
And there will be no example that no human civilization has ever been given the power to extract minerals. The natural half of a planetary system can be twin-damaged or mineralized.In this, the oxygen nitrogen twin black hole field locks the spinning. As a result, the civilization associated with this unscientific work disappeared along with the Twin Surfaces. And thus civilizations have perished in the past and are still approaching that extinction.Saddad also failed to bring more than half of the 6 massively stored twin planetary matter to the surface of the massive twin Earths at the time to form the heavens.
Therefore, what is on the surface is being asked to move and live by producing limited electricity as fuel.All mills and equipment dependent civilizations including chemical or chemical production are being asked to be brought to a very limited level. Increasing Nature increases Surface. The natural plate of the twin battery is increased and the twin charge reserve is also increased.
The doctrine of Rakim University is a theory applicable for all times.Hope civilization understands. And soon all will form bonds of brotherhood and work together to protect the planetary twin fields.
প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড টুইন ব্যাটারি। একে রিচার্জ না করে ব্যাটারি অর্ধেক ফেলবে সভ্যতা
ব্যাটারিতে চার্জ রিজার্ভ করে রাখা যায়। যেখানে পজিটিভ চার্জ টুইন বিম অতিরিক্ত করে রাখা হয়। যা ন্যাচার থেকে ইউরেনিয়াম ইত্যাদি করে থাকে। এসব এ কারণে টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যে ব্যাটারিতে কৃত্রিম পদ্ধতিতে ম্যাগনেট তৈরি করা হয়েছে। ম্যাগনেট মানেই পজিটিভ -নেগেটিভ ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনিং তৈরি করা। ব্যাটারি কৃত্রিম পদ্ধতিতে তৈরি যা ন্যাচারের বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড হিসাবে কাজ করে। ন্যাচারে চার্জ আছে বলে ওর ইলেক্ট্রন টুইন বিমের (যেহেতু এর সাথে পজিট্রন টুইন সংযুক্ত) ম্যাগনেটিক ফিল্ড এর সাথে চার্জ করে একে স্পার্ক করাতে পারে। এই ইলেক্ট্রন টুইন বিমের উৎস অক্সিজেন টুইন ও নাইট্রোজেন টুইন। যা অফুরন্ত করা যেতে পারে অথবা বর্তমান প্রযুক্তি নির্ভর কামার সভ্যতা শেষ হয়ে যেতে পারে যখন এই টোটাল অত্যাধুনিক কামার সভ্যতা কৃত্রিম অক্সিজেন সংকট কিংবা নাইট্রোজেন সংকটে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
আমাদের টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেম একটি ন্যাচারাল ব্যাটারি। যেখানে এর চার্জ টুইন পৃথিবীতে প্রিজার্ভ করে রাখা হয়েছে। এই টুইন পৃথিবীর ভিতর ও বাহির দিয়ে টুইন ৬ টি প্ল্যানেটে রাখা হয়েছে।
টুইন ফর্মেটে তৈরি জীবজগতের জৈবিক ক্রিয়া কলাপ থেকে যে টুইন ফিশন ও ফিউশন বিক্রিয়া সংঘটিত হচ্ছে এর মাধ্যমে যে টুইন বিদ্যতিক চার্জ বিম তৈরি হচ্ছে এসবকে ব্ল্যাক হোল টুইনভাবে পেঁচিয়ে টুইন সারফেস তৈরি করছে টুইন পৃথিবীতে। এর অধীন যে আয়নোস্ফেয়ার তা দুই বিপরীত দিক থেকে টুইন আকাশ হয়ে চলছে। এর একদিকে সারফেসের সাথে অভ্যন্তর দিয়ে টুইন আকাশ অপরটি টুইন সারফেস। যা বিষুব রেখার উভয় পার্শ্ব থেকে পরস্পর বিপরীত চার্জ বিম তৈরি করে ক্রিয়া করছে। যা পোল স্টারের উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধের একটির আকাশ অপর গোলার্ধে মাটি আর মাটি তৈরি করছে বিপরীত গোলার্ধের আকাশ ফিল্ড । এটি এক পৃথিবী। অপরটি সূর্য যা রাতে একইরূপ বিপরীতভাবে অপর পৃথিবীর টুইন সারফেস ও টুইন আকাশ বিষুব রেখার দক্ষিণ-উত্তর পৃথিবী তৈরি করছে। এসব হচ্ছে ব্ল্যাক হোলের টুইন স্পিন থেকে।
এক পৃথিবীর আকাশ সারফেস দেখে অভ্যস্হ ছিলো সভ্যতা। যা এখন অগণিত নতুন সাইন্টিফিক আবিস্কার দেখাচ্ছে ব্ল্যাক হোল থিওরিতে। আর সবকিছু এভাবে ব্ল্যাক হোল কর্তৃক টুইন বৈদ্যতিক চার্জ বিমের ডিসি ও এসি কারেন্ট তৈরি করে চলছে এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত সাইডসহ টুইন মহাবিশ্বের সব টুইন অবজেক্ট।
গ্যাসিয়াস খনিজ ফিল্ড যা ৬ টি প্ল্যানেটের একটির যা আমরা ভূগর্ভে পেয়ে থাকি। এই খনিজ তেল গ্যাস পৃথিবীতে আনলে উড়ে যায়।এটি সাধারন কথা নয়। ব্যাটারির রিজার্ভ শেষ করে ফেলছে। এভাবে সব খনিজ যদি সারফেসে উত্তোলন করা হয় তাহলে কি হবে? বিপরীত আকাশে কি ৬ টি প্ল্যানেট থাকবে? কখনো না। টুইন ব্যাটারির প্লেট শেষ হয়ে যাবে। ইভি বা ইলেক্ট্রন টুইন ভোল্ট প্রোটন টুইন ভোল্ট শো করবে। এন্টি অক্সিজেন ও এন্টি নাইট্রোজেন ম্যাগনেট তৈরি করবে টুইন পৃথিবীর দিকে। এভাবে উদাহরন হয় না তবুও এক সারফেস জানা সভ্যতার জন্য এমনভাবে বললেও সভ্যতার মৃত্যু বা জীবজগতের অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যু হবে। এন্টি অক্সিজেন ও এন্টি নাইট্রোজেন পজিটিভ টুইন চার্জ পরস্পর বিপরীত পৃথিবীর পজিটিভ টুইন তৈরি করে যা সারফেস তৈরি করছে বা ম্যাটালিক টুইন পৃথিবী পরস্পর বিপরীতে তৈরি করছে।
আর এমনভাবে উদাহরন হবে না এজন্য যে সব খনিজ তুলে ফেলার ক্ষমতা কোনো কালেই কোনো মানব সভ্যতাকে দেওয়া হয়নি। প্ল্যানেটারীর ন্যাচারাল অর্ধেক সিস্টেম টুইনভাবে ক্ষতিগ্রস্হ করতে পারে বা খনিজ তুলে ব্যবহার করতে পারে। এতেই অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিনিং লক করে ফেলে। ফলে এই অবৈজ্ঞানিক কাজের সাথে সম্পৃক্ত সভ্যতা টুইন সারফেসসহ বিলুপ্ত হয়ে যায়। আর এভাবে অতীতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে এবং এখনও সেই বিলুপ্তির কাছাকাছি এসেছে সভ্যতা। সাদ্দাদও অর্ধেকের বেশি ৬ টির বিশাল মজুদকৃত টুইন প্ল্যানেটারী ম্যাটার সেই সময়ের বিশাল টুইন পৃথিবীর সারফেসে এনে বেহেস্ত তৈরি করতে পারেনি।
এজন্য সারফেসে যা আছে তাকে জ্বালানি হিসাবে সীমিতভাবে বিদ্যুত উৎপাদন করে চলাচল করতে ও বসবাস করতে বলা হচ্ছে। রাসায়নিক বা কেমিক্যাল উৎপাদনসহ সকল মিল কলকারখানা ও যন্ত্রাংশ নির্ভর সভ্যতাকে খুবই সীমিত পর্যায়ে আনতে বলা হচ্ছে। ন্যাচারকে বাড়াতে পারলে সারফেস বৃদ্ধি পায়। টুইন ব্যাটারির ন্যাচারাল প্লেট বৃদ্ধি পায় এবং টুইন চার্জ রিজার্ভও বেড়ে যায়।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মতবাদ সর্বকালের জন্য প্রযোজ্য থিওরি। আশা করি সভ্যতা বুঝতে পারছে। এবং দ্রুত প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডকে রক্ষায় সকলে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করে একযোগে কাজ করবে।