Viruses affect the lungs, bacteria impact the stomach, and similarly, diseases affect the planet.

Speculative theories on viruses, bacteria, planetary systems, and human impact on the environment, touching on cosmic phenomena, environmental preservation, and the potential consequences of civilization's actions.


Human civilization is afraid of viruses and bacteria in our planetary system. When will one attack that the world has developed a huge industry of medical science to prevent? But without this covering, the world does not exist. If either one is more or less, the opposite is less and more, respectively. On the one hand mainly diarrheal bacteria and on the other viral lung problems.

To maintain this magnet of viruses and bacteria, it is the civil right of the people of the entire world to maintain a balanced distribution of oxygen, nitrogen, and the bed of planetary matter and anti-matter. This will require a favorable environment for plants with a ban on mineral extraction. Surface water will be needed.

Cattle, birds, tigers, lions, deer, fish, snakes, frogs, grasshoppers, butterflies, chilies, vultures, foxes, wild cats, rats, ursulas, dogs, hawks, bucks, lizards, bees, mosquitoes, shellfish, penguins, whales, sharks, etc. If there are thousands of natural animal worlds and biosphere environments, there are also humans along with the earth (nature). They are the ones that create germs and viruses or from which the animal kingdom, including mankind, originated. Their living or dead bodies are the spin of the black hole around the twin springs creating a blanket like the Earth's skeleton. The Earth is alive. We see their anti-black hole field in the sky with the camera. Where life does not exist. For example, viruses are created from metallic fields and bacteria are created from the spin of non-metallic black holes.

The magnetic black hole fields of the six planets are spread out, creating twin fields of radioactive material. They are twisted and covered like mud with the living bodies of the two worlds. These two worlds cannot be reconciled. The longer the ionosphere forms or the Earth's twin rings, the longer the Earth's lifespan will be proportional.

As Saturn has rings, there is a world like it. The ozone layer. The negative part of the ozone layer is a component of our life's ionosphere; its opposite field is acoustic and the rings of other planets, including Saturn. If light or matter were moving straight, then this ring would not be spherical and would not participate in spin. Saturn's anti-field is the emitter and provides the spin of the metallic dark matter in our atmospheric sky. Each twin part of their ring changes the direction of spin during day and night.

Once a chain is destroyed, it cannot be undone. For example, if the entire human race can be eradicated by any process leaving the environment of viruses and bacteria, then it is not possible to bring back the human race. Even Rakim University's Absolute Theory is invalid. This matter is created by creating matter and anti-matter from the nucleus or black hole, twinned with the spin of the black hole, and released. Each is born and dies in the twin ray black hole field according to certain rules.

Small power plants can be used for these electricity works. But it should be remembered that around the power plants, a dense forest of plants that give oxygen at night should be created. For example, the amount of electricity consumed from the natural earth in fusion and fission in power plants can generate additional electricity in the forest black hole field. All the world's electricity demand must be cut in half at this point.

These things have been reported to the whole world, including Bangladesh, for three and a half years. Fakir Miskin has also been informed about the welfare of social media by millions of organizations and celebrities. For example, all continents, countries, including all presidents (past and present) and first ladies of the United States, have been informed. Thousands of labs built along the road with pedestrians have also been informed. Bangladesh has also been informed in this way. The standard of education has fallen so low that the artificial world will disappear from the earth in half, along with that field. Three years and six months ago, I asked the United Nations to declare an emergency through all its units. Every day's research paper is recorded on Facebook. All the paradoxes in the definition of science have been reconciled.

Destroy one-third of the city and bury it underground before the artificial world is destroyed. Also, export debris. And on the debris, make organic fertilizers of germs and viruses. Keep 50% of plants that can provide oxygen at night with plants that need food and medicinal properties. Keep water reservoirs nearby. And keep them moving. Because creating such an environment will cause a lot of water to come to the surface. The red soil of Mars will not become acidic or alkaline.

Seeing water on the ground of Mars means that the flow of Venus and Uranus or the water of the Earth's oceans is moving into the anti-field, which is producing different salts in acidic and alkaline conditions. Because water has a double opposite black hole field, one negative charge and the other positive charge, and both are burned by the spin of the black hole creating opposite rays. One of its fields is acidic, the other alkaline.

Among these, germs and viruses entered the artificial earth's atmosphere and caused surface fusion fission and diseased it. Artificial fields make about half of the total planetary system uninhabitable. There is no opportunity to live in anti-fields or satellites on planets, just as cities, capitals, ports, or space stations are all trapped in radioactive black hole fields for current artificial civilizations.

Again, the current artificial civilization has created a situation where ocean water is washed away from the sky and buried in ice. On the opposite side (above and below), the artificial twin part of the planet will disappear in the giant explosion of the nebula and pulsar of the artificial Earth.

The present civilization has learned nothing of the science that is being taught to them to survive on earth. For three and a half years now, I have been telling Facebook Meta or any organization that if the theories given by me are wrong or against the community and prove it, stop my research or close my Facebook account by force. Or organize a workshop of any label in the world and challenge me or my organization.

Why are the theories that have been exposed through Rakim University, Pranathpur, Bangladesh supporting all the unknown theories of the Holy Quran or validating many fake hadiths of Prophet Mohammad (PBUH)?


ভাইরাস ফুসফুসের রোগ, ব‍্যাকটেরিয়া পাকস্হলির,প্ল‍্যানেটেরও একই রোগ

আমাদের প্ল‍‍্যানেটারী সিস্টেমে ভাইরাসের ভয় আর ব‍্যাকটেরিয়ার ভয়ে আছে মানব সভ‍্যতা। কখন কোনটি আক্রমণ করে বসবে এর জন‍্য মেডিক‍্যাল সাইন্সের বিশাল ইন্ড্রাস্ট্রি পৃথিবীতে তৈরি হয়েছে। অথচ এই আবরন না থাকলে পৃথিবী থাকে না। আবার যেকোনোটির একটি বেশি থাকলে থাকলে অথবা কম থাকলে বিপরীতটি যথাক্রমে কম ও বেশি হয়। একদিকে ডায়রিয়া অপরদিকে ফুসফুসের সমস‍্যা। ভাইরাল ডিজিজ ও ব‍্যাকটেরিয়া জনিত। এই ম‍্যাগনেটকে ঠিক রাখতে হলে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সুষম বন্টন ব‍্যবস্হা এটি সমগ্র পৃথিবীর মানুষের নাগরিক অধিকার। এরজন‍্য উদ্ভিদের সূবিন‍্যস্হ পরিবেশ লাগবে। সারফেস ওয়াটার লাগবে। গবাদি পশু পাখি, বাঘ সিংহ হরিন, মাছ, সাপ ব‍্যঙ,ফড়িং প্রজাপতি, চিল, শকুন, শেয়াল,বনবিড়াল ইঁদুর,আরসোলা, কুকুর, বাজপাখী,বক,টিকটিকি, আরসোলা, বেইজি,মশা হাজারো প্রকৃতির এসব হাজারো প্রজাতির প্রাণী জগতের পরিবেশ থাকলে সেখানে মানুষও থাকে ন‍্যাচারের সাথে। এরাই জীবাণু ও ভাইরাস তৈরি করে বা সেখান থেকে মানবজাতিসহ প্রাণীজগতের উৎপত্তি। এদের জীবিত বা মৃত দেহই ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন চারিদিক দিয়ে টুইন স্প্রিংয়ের মতো আবরন তৈরি করে পৃথিবীর কঙ্কাল ৬ পৃথিবী জীবিত হয়ে আছে।যাদের এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড আমরা আকাশে দেখছি ক‍্যামেরা দিয়ে। যেখানে জীবনের অস্তিত্ব নেই। যেমন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে ধাতব ফিল্ড থেকে আর ব‍্যাকটেরিয়া তৈরি হচ্ছে অধাতব ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন থেকে। ৬ টি গ্রহের ম‍্যাগনেটিক ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড বিছিয়ে আছে তেজস্ক্রিয় পদার্থের টুইন ফিল্ড তৈরি করে।এরা পেঁচিয়ে কাদা মাটির মতো লেপটে আছে দুই পৃথিবীর জীব দেহ দিয়ে। এই দুই পৃথিবী এক সাথে মেলানো যায় না। যতো দূর দিয়ে আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করবে বা পৃথিবীর টুইন রিং তৈরি করবে পৃথিবীর আয়ু ততো সমানুপাতিক হবে। শনির যেমন রিং আছে। ওর মতো পৃথিবীরও আছে। ওজোন লেয়ার। ওজোন লেয়ারের নেগেটিভ পার্ট আমাদের জীবনের আয়নোস্ফেয়ারের একটি উপাদান এর বিপরীত ফিল্ড ধ্বনাত্মক এবং তা শনিসহ অন‍্যান‍্য গ্রহের রিং। আলো বা ম‍্যাটার যদি সোজা চলতো তাহলে এই রিং গোলাকার হয়ে স্পিনের অংশগ্রহনে থাকতো না। শনি গ্রহের এন্টি ফিল্ড ঋণাত্বক এবং তা আমাদের বায়ুমন্ডলীয় আকাশের অধাতব ডার্ক ম‍‍্যাটারের স্পিন সরবরাহ করছে।

দিবস ও রাতে ওদের প্রত‍্যেকটির টুইন পার্ট স্পিন ডাইরেকশন বদল করে চলে।

কোনো একটি চেন ধ্বংস হলে তা আর পূর্বাবস্হায় নেওয়া যায় না। যেমন যদি ভাইরাস ও ব‍্যাকটেরিয়ার পরিবেশ রেখে সমগ্র মানবজাতিকে কোনো প্রক্রিয়ায় বিলুপ্ত করা গেলে তখন আর মানবজাতিকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয় সাইন্সের এমনকি রাকীম বিশ্ববিশ্বাবিদ‍্যালয়ের পরম থিওরিও অকার্যকর। এই বিষয়টি সৃষ্টিতে রাকীম থেকে বা ব্ল‍্যাক হোল থেকে ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার সৃষ্টি করে ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন দিয়ে টুইন করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। যে যার মতো নির্দিষ্ট নিয়মের মধ‍্যে টুইন রশ্মির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডে এসে জন্ম নিয়ে মৃত‍্যুমুখে পতিত হচ্ছে। এই প্রক্রিয়াকে বহুকাল সময় ধরে চালানো সম্ভব। এর জন‍্য টুইন পৃথিবীর সারফেস বড় করতে হবে। কৃত্রিম পৃথিবী ছোট করে ফেলতে হবে।
কোনো খনিজও কোনো গ্রহের টুইন ম‍্যাটার ব‍্যবহার করা যাবে না।

বিপরীত পৃথিবী (সূর্য) যে আলো দিনে তৈরি করে এ দিয়ে যতোটা সম্ভব বিদ‍্যুতের চাহিদা পূরণ করতে হবে। আর যেসব রেডিও একটিভ ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার ভৃপৃষ্ঠে জমা হয়েছে এরা ব‍্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস তৈরি করবে। সব খাবার ও জীবদেহ রেডিও এক্টিভ করছে। এসব বিদ‍্যুতের কাজে ছোট ছোট বিদ‍্যুতের পাওয়ার প্ল‍্যান্ট করা যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে সেসব পাওয়ার প্ল‍্যান্টের চারিদিকে রাতে অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের ঘন বন তৈরি করে করতে হবে। যেনো পাওয়ার প্ল‍্যান্টের ফিউশন ও ফিশনে যে পরিমাণ বিদ‍্যুত ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে খরচ হবে তা এই বন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের অতিরিক্ত বিদ‍্যুত ন‍্যাচারালী তৈরি করতে পারে। সমস্ত পৃথিবীর বিদ‍্যুতের চাহিদা অর্ধেক এই মুহুর্তে কমিয়ে ফেলতে হবে। এসব কথা সাড়ে তিনবছর হলো বাংলাদেশসহ সমগ্র পৃথিবীকে জানানো হয়েছে। সোশ‍্যাল মিডিয়ার কল‍্যাণে লাখ লাখ প্রতিষ্ঠান সেলিব্রিটিসহ ফকির মিসকিনকেও জানানো হয়েছে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের সকল প্রেসিডেন্ট (অতীত বর্তমান) ও ফার্স্ট লেডি সহ সকল মহাদেশ,দেশকে অবহিত করা হয়েছে। আবার সেদেশের পথচারী পথের ধারে নির্মিত ল‍্যাবকেও জানানো হয়েছে।বাংলাদেশকেও এভাবে জানানো হয়েছে। শিক্ষার মান এতো নীচে নেমে গেছে যে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে কৃত্রিম পৃথিবীর অর্ধেকের সাথে। তিনবছর ছয়মাস আগে জাতিসংঘকেও ইমার্জেন্সী ঘোষনা করতে বলেছিলাম এর সকল ইউনিটের মাধ‍্যমে। ফেসবুকে প্রতিটি দিনের রিসার্চ পেপার লিপিবদ্ধ করা আছে। বিজ্ঞানের সংজ্ঞায় কতোরকমের প‍্যারাডক্স ছিলো।

কৃত্রিম পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আগে এর ওয়ান থার্ড শহর ধ্বংস করে মাটির অভ‍্যন্তরে পুঁতে ফেলুন। রপ্তানি করুন ডেবরিজ। আর ডেবরিজের উপর তৈরি করুন জীবাণু ভাইরাসের জৈব সার । খাবার ও ঔষধি গুণের প্রয়োজনীয় উদ্ভিদের সাথে রাতে অক্সিজেন দিতে পারে এমন উদ্ভিদ ৫০℅ রাখুন। নিকটবর্তী এলাকায় পানির আধার রাখুন।এবং চলমান রাখুন।কেননা এমন পরিবেশ তৈরি করলে বিপুল পানি সারফেসে চলে আসবে। মঙ্গলের লাল মাটিতে এসিডিক বা ক্ষারীয় হয়ে যাবে না। মঙ্গলের মাটিতে পানি দেখার অর্থ ভ‍্যানাস ও ইউরেনাসের প্রবাহে বা পৃথিবীর মহাসমুদ্রের পানি এন্টি ফিল্ডে চলে যাচ্ছে। যা এসিডিক ও ক্ষারীয় অবস্হায় ভিন্ন লবন তৈরি করছে। কেননা পানির ডাবল পরস্পর বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের একটি নেগেটিভ চার্জ অপরটি পজিটিভ চার্জ এবং উভয়ে বিপরীত রশ্মি তৈরি করে ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন দ্বারা পুড়ছে।এর একটি এসিডিক অপরটি ক্ষারীয় ফিল্ড তৈরি করছে। এসবের মধ‍্যে জীবাণু ভাইরাস প্রবেশ করে ভূপৃষ্ঠের কৃত্রিম পৃথিবীর বায়ুমন্ডল ও সারফেস ফিউশন ফিশন ঘটিয়ে রোগাগ্রস্হ করে ফেলেছে। বসবাসের অযোগ‍্য করে ফেলেছে সভ‍্যতা টোটাল প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমের কৃত্রিম ফিল্ড। এন্টি ফিল্ডে বা গ্রহে উপগ্রহে বসবাস করার সুযোগ নেই যেমন তেমনি শহর, রাজধানী,পোর্ট কিংবা মহাকাশ স্টেশন সব তেজস্ক্রিয় ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডে আটকে ফেলেছে বর্তমান কৃত্রিম সভ‍্যতাকে। আবার মহাসাগরের পানি আকাশ থেকে পরে ভাসিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো অবস্হা ও বরফের মধ‍্যে চাপা পরে যাওয়ার মতো অবস্হা তৈরি করে ফেলেছে বর্তমান কৃত্রিম সভ‍্যতা। বিপরীত দিক থেকে (উপর এবং নীচ) গ্রহের কৃত্রিম টুইন পার্ট কৃত্রিম পৃথিবীর নীহারিকা ও পালসারের বিশাল বিস্ফোরন হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

বিজ্ঞানের কোনো কিছুই শিখেনি বর্তমান সভ‍্যতা যে কারণে পৃথিবীতে টিকে থাকার জন‍্য তাদের জানানো হচ্ছে। সাড়ে তিন বছর হলো বলে আসছি ফেসবুক মেটা অথবা যেকোনো প্রতিষ্ঠানকে যে আমার দ্বারা প্রদত্ত থিওরি গুলো যদি ভুল হয় কিংবা কমিউনিটি বিরুদ্ধ হয় এবং তা প্রমাণ করতে পারেন তাহলে আমি বন্ধ করে দেব আমার রিসার্চ অথবা আমার ফেসবুক একাউন্ট বাইফোর্স বন্ধ করে দিবেন। অথবা পৃথিবীর যে কোনো লেবেলের ওয়ার্কশপ আয়োজন করুন এবং চ‍্যালেঞ্জ করুন।

যে থিওরিগুলো উন্মুক্ত হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশের মাধ‍্যমে তা পবিত্র আল কোরআনের অজানা সব থিওরিকে কেনো সমর্থন করছে কিংবা নবীজি মোহাম্মদ (সা:) এর বহু জাল হাদীসকে সহীহ করছে?