Planets' sound systems are due to mineral extraction and use
The current civilization is like the Stone Age people 3000-3500 years ago because they have not learned the definition of science. Before that, half of the world disappeared due to the collapse of current civilizations. That time is again near or far away.
The current civilization is like the Stone Age people 3000-3500 years ago because they have not learned the definition of science. Before that, half of the world disappeared due to the collapse of current civilizations. That time is again near or far away.
Rakim University in Prannathpur village of Bogra district of Bangladesh has given the first theory of black hole science in the world whose technology can save the current mankind from extinction.
As the sun is the night world, the metallic twin forms the world. which is spinning as a nebula twin. And the pole star is spinning as a pulsar twin. Two pole stars with two suns on either side of its equator are spinning oppositely crossing the two equators.
As a result, NASA sees the twin spinning in opposite directions in the camera projection showing the spin of the twin Earths. That is, even though NASA is the space agency of the United States, they stay close to the Indian Ocean and the United States in Australia or its nearby southwest during the day and night.
The planetary twin black hole field is a natural twin field. Which is now artificial twin. Natural two opposite fields have been destroyed.Mankind is manufacturing so many comets and asteroids that 6 more skeletons attached to the surface of the twin Earths are collecting the sound of two bronze plates hitting each other when Elon Musk's vehicle goes viral in the anti-field of the planets. So is the sun.
It is the same in the field of the moon. It is as if someone is making sounds in space and playing. This is where dark matter objects make this sound. However, this dark matter object is man-made which is twin skeletal or chemical, botanical, biological twin part etc. natural twin of earth.
Twin Earth will not have this sound. The condition of the total surface area of the Twin Earth is so deplorable that the Twin has worn away like bronze. These minerals form a beam coating over the twin matter surface. Sometimes this field is less and sometimes more.
Where less, SARS has developed but not Covid-19. For example, Western civilization continues to institutionalize UV radiation production in any of its science faculties at universities.
If the twin fields of oxygen had oxygen fields in those 6 skeleton planets, then starting a pea bike in the United States or trying to cause any chemical reaction would have caught fire in the twin planetary fields.
Without the grace of Almighty God, such a theory can be imagined in front of us?
Zulfi star will appear and a loud sound will come from the sky 1400 years ago Muhammad (pbuh) the symbol of peace for all mankind warned the people of the world. How does he fit in with the black hole science analysis?
Twin Planetary Surface Dwarfs and Skeletons Quickly measure how many Twin Surfaces are left each month. The UN does not have an agenda for the COP-29 conference. All agenda on Rakim University website X and Facebook.
প্ল্যানেটগুলোর সাউন্ড সিস্টেম খনিজ উত্তোলন ও ব্যবহারের কারণে
বর্তমান সভ্যতা সাইন্সের সংজ্ঞা শিখেনি বলে এখন থেকে ৩০০০ -৩৫০০ বছর আগের প্রস্তর যুগের মানুষের মতোই আছে। এর আগে বর্তমান সভ্যতার মতো অবস্হা হয়েছিলো বলে অর্ধেক পৃথিবী বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিলো। সেই সময় আবার নিকটে অথবা অনেক দূরে।
বাংলাদেশের বগুড়া জেলার প্রান্নাথপুর গ্রামের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীতে প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স মতবাদ দিয়েছে যার প্রযুক্তির প্রয়োগে বিলুপ্ত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারে বর্তমান মানবজাতি।
সূর্য রাতের পৃথিবী হওয়ায় ম্যাটালিক টুইন পৃথিবী তৈরি করেছে। যা নীহারিকা টুইন হয়ে স্পিন করছে। আর পোল স্টার পালসার টুইন হয়ে স্পিন করছে। এর বিষুব রেখার দুই পাশে দুটি সূর্যের সাথে দুটি পোল স্টার পরস্পর বিপরীতভাবে দুই বিষুব রেখা ক্রসিং করে স্পিন করছে।
ফলে নাসা যে টুইন পৃথিবীর স্পিন দেখাচ্ছে ক্যামেরা প্রক্ষেপনে ডাবল বিপরীত ডাইরেকশনের স্পিনিং দেখতে পায়। অর্থাৎ নাসা যুক্তরাষ্ট্রের স্পেস এজেন্সী হলেও ওরা দিবস রাতে অস্ট্রেলিয়া বা এর নিকটবর্তী দক্ষিণ পশ্চিমে ভারত মহাসাগরের কাছাকাছি ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি থাকছে।
প্ল্যানেটারী টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড একটি ন্যাচারাল টুইন ফিল্ড। যা এখন আর্টিফিশিয়াল টুইন। লন্ডভন্ড হয়ে গেছে ন্যাচারাল দুই বিপরীত ফিল্ড। এতো ধূমকেতু আর এস্টরয়েড মানবজাতি কারখানায় তৈরি করছে যে টুইন পৃথিবীর সারফেসে সংযুক্ত আরও ৬ টি কঙ্কাল গ্রহের এন্টি ফিল্ডে এলোন মাস্কের যানবাহন যখন ভিডিও ফুটেজ ভাইরাল করছে তখন দুটি ব্রোঞ্জের প্লেটকে পরস্পর আঘাত করলে যে সাউন্ড তৈরি হয় এরকম সাউন্ড প্ল্যানেটগুলোর সারফেস থেকে সংগ্রহ করছে। সূর্যেও তাই।
আবার চাঁদের ফিল্ডেও তাই। এ যেন মহাকাশে কেউ শব্দ তৈরি করে বাজিয়ে চলেছে। এখানেই ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট এই সাউন্ড তৈরি করে দেখাচ্ছে। তবে এই ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট মানবসৃষ্ট যা টুইন স্কেলেটাল বা রসায়ন,বোটানি, বায়োলজিক্যাল টুইন পার্ট ইত্যাদি ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর ।
টুইন পৃথিবীতে এই সাউন্ড থাকবে না। টুইন পৃথিবীর সারফেসের টোটাল ক্ষেত্রফলের অবস্হা এতোই শোচনীয় পর্যায়ে যে ব্রোঞ্জের মতো টুইন পাত পরে গেছে। এসব খনিজ টুইন ম্যাটার সারফেসের উপর দিয়ে বিমের প্রলেপ তৈরি করেছে। কোথাও এই ফিল্ড কম কোথাও বেশি।
যেখানে কম সেখানে সার্স কোভ তৈরি হয়েছে তবে কোভিড-১৯ তৈরি হয়নি। যেমন পশ্চিমা সভ্যতা ইউভি রেডিয়েশন উৎপাদনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে চলেছে তাদের যে কোনো সাইন্স ফ্যাকাল্টির বিশ্ববিদ্যালয়ে।
যদি অক্সিজেনের টুইন ফিল্ডের অক্সিজেনের ফিল্ড থাকতো ঐসব ৬টি কঙ্কাল গ্রহে তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে একটি মটর বাইক স্টার্ট দিলে বা রসায়নের যে কোনো বিক্রিয়া ঘটাতে গেলেও টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডে আগুণ ধরে যেতো।
মহান আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া এমন থিওরি আমাদের সামনে এমনভাবে উপস্হিত কল্পনা করা যায়? জুলফি তারকা দেখা দেবে এবং প্রচন্ড সাউন্ড আসবে আকাশ থেকে ১৪০০ বছর আগে সকল মানবজাতির শান্তির প্রতীক মোহাম্মদ (সা:) জগতবাসীকে সাবধান করে গেছেন। তাঁর কথা ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান বিশ্লেষনের সাথে কিভাবে মিলে যাচ্ছে?
টুইন প্ল্যানেটারি সারফেস ডোয়ার্ফ ও কঙ্কাল হতে আর কতোটা সারফেস অবশিষ্ট আছে দ্রুত মাপুন প্রতি মাসে। কপ -২৯ সন্মেলনে এজেন্ডা নেই জাতিসংঘের হাতে। সব এজেন্ডা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট X ও ফেসবুকে।