Once again Planet Nine is in discussion.
Since the artificial Earth has migrated from the Natural Earth and is carrying its inhabitants with it creating a radioactive black hole field, the Natural Earth should be visible in the sky in contrast to the Artificial Earth. It is supposed to see a planet relative to itself as massive antimatter. This planet is Planet Nine Pluto.
Once again Planet Nine is in discussion. The relation of virtue and vice to the junk of definition and definitionless science
Since the artificial Earth has migrated from the Natural Earth and is carrying its inhabitants with it creating a radioactive black hole field, the Natural Earth should be visible in the sky in contrast to the Artificial Earth. It is supposed to see a planet relative to itself as massive antimatter. This planet is Planet Nine Pluto.However, in a black hole twin field system, one sun and the other polar star are spinning opposite to each other. The present civilization has learned the solar system as one in principle of cosmology of these two systems. 7 planets as its Venus is opposite the Moons. Pluto is unfortunately seen as the natural world by artificial earthlings. Humanity has fallen into confusion due to not knowing the definition of science.
One of the online print media's headline news was once again a new discussion of Planet 9 by US scientists at a Chilean observatory. Einstein Hawking Max Planck brought human civilization to destruction by wrong teaching while wrong research is making media headlines with the title of cheap scientist. There are so many universities in the world, but no technology has been created without the theory paid by them. And the reason for these technologies is that the time when the great disaster is coming to the world. The radius of Planet Nine is 2 to 4 times that of Earth. Seen by US telescope cameramen in the Chilean lab. This view also bears the volumetric characteristics of an artificial Earth compared to a natural Earth.There is no way for the people of the world to be saved except the theories given by Rakim University of Bangladesh.
Looking at the use of each air condition, it is possible to understand that they are cutting the space of the twin black holes of the earth like NASA. They are meteors rushing through the black hole field. And the asteroid is connecting to the Earth in the anti-black hole field. These astrals are spaces of metallic rays.And comets are the opposite, they are non-metallic gaseous matter. In a large hall or supermarket air cooler that cools the matter, the black hole becomes a mini-artificial non-metal, the opposite magnetic black hole spins in the opposite direction to the radiation field in the external environment, this field again creates a magnetic field black hole with oxygen. By giving anti-oxygen to the black hole field environment.
It is deficient in oxygen in the environment. All mechanical black hole twin engines, including vehicles, have similarly become a poison for the natural world.
The wind created by the inhabitants of the artificial world by turning the fan is the anti-space dark matter of the fan, in contrast, they are asteroid comet rays. The rays stay in the direction the asteroid goes. The direction in which this ray spins catches the pearl in the anti-direction spin in the black hole field of our eyes and we see it as rayless.If you rotate the asteroid, you can understand that it is a comet. Comets seen by NASA as asteroids from anti-field. And asteroids will be seen as comets. In relation to Earth's twin black hole fields, they are planetary positive matter rays (metal rays) and comet rays (nonmetallic rays) as black hole field anti-field rays.And in smaller cases, if the electron beam of the atomic beam is equal to a comet, the anti-electron (proton) beam is equal to the asteroid of the black hole field and anti-field twin. They will become protons and anti-protons (electrons) in the anti-atomic beam. What does the structure of the twin field engine of a twin atomic beam black hole look like? Look somewhat like Rutherford's orbit of an atom.
If you want to live in the two world fields of nitrogen-anti-nitrogen and oxygen anti-oxygen, the 7 electron beams of nitrogen and the positive protons of anti-nitrogen are 8 instead of 7. And the 8 negative charges of oxygen become 7 instead of the 8 of its anti-field matter. If the fission fusion of the spin of the black hole field magnet is on, the twin planets remain 7 and 8 in the middle of the formation of the twin earth. Because nitrogen and oxygen have two magnets side by side in the twin space of the atmosphere, oxygen must be magnetized with anti-nitrogen and nitrogen must be magnetized with anti-oxygen in the opposite spin of the black hole. A pair of these 8 Venus is connected with the Moon in the East and West, ensuring the earth's reserve of oxygen.
If this is how science is defined then science will be education. Otherwise, the meaningless garbage of human civilization will disappear into a black hole. Modern theories of science are in front of human civilization. In the message of religion, it is mentioned in the holy book that sin has been abolished. Islam speaks of the Holy Quran.And the Holy Qur'an is also supporting these theories of Rakim University. Many others are getting evidence that light bends. Elon Musk is building faster-than-light vehicles. Still say that Einstein, Max Planck, Hawking will not be responsible if artificial humanity is destroyed?
আবারও প্ল্যানেট নাইন আলোচনায়। সংজ্ঞা ও সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞানের আবর্জনার সাথে পূণ্য ও পাপের সম্পর্ক
যেহেতু কৃত্রিম পৃথিবী ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে স্হানান্তরিত হয়েছে এবং তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে অধিবাসীদের নিয়ে চলছে সুতরাং কৃত্রিম পৃথিবী থেকে বিপরীতে ন্যাচারাল পৃথিবী আকাশে দেখতে পাওয়ার কথা। এটি একটি বৃহৎ এন্টি ম্যাটার হয়ে নিজের সাপেক্ষে একটি প্ল্যানেট দেখার কথা। এই প্ল্যানেটটিই প্ল্যানেট নাইন প্লুটো। যদিও ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড সিস্টেমে একটি সূর্য ও অপরটি ধ্রুবতারা পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করছে। এই দুই সিস্টেমকে কসমোলজির প্রিন্সিপলে (তত্বে) একটি হিসাবে সোলার সিস্টেম শিখেছে বর্তমান সভ্যতা। এর শুক্র চাঁদগুলোর বিপরীত হওয়ায় গ্রহ ৭টি। প্লুটো দূর্ভাগ্যবশত ন্যাচারাল পৃথিবী হিসাবে দেখছে কৃত্রিম পৃথিবীবাসী। বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না জানা থাকায় বিভ্রান্তির মধ্যে পরে গেছে মানবসভ্যতা।
কোনো একটি অনলাইন প্রিন্ট মিডিয়ার হেড লাইন নিউজ ছিলো আবারও প্ল্যানেট ৯ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীদের নতুন আলোচনা চিলির অবজারভেটরীতে। আইনস্টাইন হকিং ম্যাক্স প্ল্যাঙ্করা ভুল শিখিয়ে মানব সভ্যতাকে ধ্বংসের মুখোমুখি নিয়ে এসেছে যখন তখন ভুল গবেষণা করে সস্তা বিজ্ঞানীর খেতাব নিয়ে মিডিয়ার হেড লাইন হয়ে যাচ্ছে। এতো বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীতে অথচ কোথাও এদের দ্বারা প্রদেয় থিওরি ছাড়া প্রযুক্তি তৈরি হয়নি।আর এসব প্রযুক্তির কারণ এখন পৃথিবীতে মহাবিপর্য় চলে আসার মতো সময় উপস্হিত যেনো। প্ল্যানেট নাইনের ব্যসার্ধ পৃথিবীর তুলনায় ২ থেকে ৪ গুণ। দেখতে পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের টেলিস্কোপের ক্যামেরাম্যানরা চিলির ল্যাবে।এই দেখাও একটি ন্যাচারাল পৃথিবীর তুলনায় কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তনিক বৈশিষ্ট বহন করে। যেসব থিওরি বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় দিয়েছে এর বাহিরে পৃথিবীবাসীর রক্ষা পাওয়ার কোনো উপায় নেই।
একেকটি এয়ার কন্ডিশনের ব্যবহার দেখেও কিন্তু বোঝা সম্ভব যে এরা নাসার মতো পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোলের স্পেস কেটে চলছে। এরা উল্কা হয়ে ছুটে চলেছে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে। আর এস্টরয়েড হয়ে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের পৃথিবীতে সংযুক্ত হচ্ছে। এইযে এস্টরেডগুলো এরা মেটালিক রশ্মির স্পেস। আর ধুমকেতুগুলো এর বিপরীত হওয়ায় এরা অধাতব গ্যাসিয়াস ম্যাটার।একটি বড় হলঘরে কিংবা সুপার মার্কেটের এয়ারকুলার যে ম্যাটার ঠান্ডা করে ব্ল্যাক হোলের মিনি কৃত্রিম অধাতব হয়, ওর বিপরীত ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল তেজষ্ক্রিয় ফিল্ড বাহিরের পরিবেশে বিপরীতভাবে স্পিন করে এই ফিল্ড আবার অক্সিজেনের সাথে ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্ল্যাক হোল তৈরি করে এন্টি অক্সিজেন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পরিবেশকে দিচ্ছে। এতে পরিবেশে অক্সিজেন ঘাটতি করছে। যানবাহনসহ সকল যান্ত্রিক ব্ল্যাক হোল টুইন ইঞ্জিন একইভাবে ন্যাচারাল পৃথিবীর বিষফোঁড়ায় পরিণত হয়েছে। কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দারা ফ্যান ঘুরিয়ে যে বাতাস তৈরি করছে ফ্যানের এন্টি স্পেস ডার্ক ম্যাটার পরস্পর বিপরীতভাবে এরা এস্টরয়েড ধূমকেতু রশ্মি। এস্টরয়েড যে দিকে যায় ওর রশ্মি সেই দিকেই থাকে। এই রশ্মি যে ডাইরেকশনে স্পিন করে আসে তা আমাদের চোখের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন দিয়ে ধরে মণিকে স্পার্ক করে বলে ওকে আমরা রশ্মিহীন দেখতে পাই। এস্টরয়েডকে ঘুরিয়ে দিলেই ধূমকেতু হয় বুঝতে পারছেন। এন্টি ফিল্ড থেকে ধূমকেতুকে নাসা দেখতে পায় এস্টরয়েড হিসাবে। আর এস্টরয়েডকে দেখবে ধূমকেতু হিসাবে। পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ক্ষেত্রে এরা গ্রহানু পজিটিভ ম্যাটার রশ্মি (ধাতব রশ্মি ) হিসাবে এবং ধূমকেতু রশ্মির (অধাতব রশ্মির ) ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এন্টি ফিল্ড রশ্মি। আর ক্ষুদ্রতর ক্ষেত্রে পরমাণু রশ্মির ইলেক্ট্রন রশ্মি ধূমকেতু তূল্য হলে এন্টি ইলেক্ট্রন (প্রোটন) রশ্মির এস্টরয়েড তূল্য ব্ল্যাক হোলের ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড টুইন হয়ে চলছে। এন্টি পরমাণু রশ্মিতে এরা প্রোটন ও এন্টি প্রোটন (ইলেক্ট্রন) হয়ে চলবে। টুইন পরমাণু রশ্মির ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ড ইঞ্জিনের স্ট্রাক্চার দেখতে কেমন? কিছুটা রাদারফোর্ডের পরমাণুর অরবিট হিসাবে দেখুন।
নাইট্রোজেন-এন্টি নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন এন্টি-অক্সিজেনের দুই পৃথিবীর ফিল্ডে বসবাস করতে চাইলে নাইট্রোজেনের ৭ টি ইলেক্ট্রন রশ্মি ও এন্টি নাইট্রোজেনের পজিটিভ প্রোটন ৭টির পরিবর্তে ৮টি হয়। আর অক্সিজেনের ৮ টি ঋণাত্বক চার্জ ওর এন্টি ফিল্ড ম্যাটার ৮ টির পরিবর্রতে ৭ টি হয়ে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের স্পিনের ফিশন ফিউশন চালু থাকলে টুইন পৃথিবীর গঠনের মধ্যে ৭ টি ও ৮ টির টুইন গ্রহ হয়েই থাকে। কারণ নাইট্রোজেন অক্সিজেনকে বায়ুমন্ডলের টুইন স্পেসে পাশাপাশি দুই ম্যাগনেট নিয়ে থাকতে হলে অক্সিজেন এন্টি নাইট্রোজেনের সাথে আর নাইট্রোজেনকে এন্টি অক্সিজেনের সাথে ব্ল্যাক হোলের বিপরীত স্পিন ম্যাগনেট করে থাকতে হবে। এই ৮ টির একটি যুগল শুক্র পূর্ব পশ্চিমের চাঁদের সাথে কানেক্টেড হয়ে পৃথিবীর রিজার্ভ অক্সিজেনের নিশ্চয়তা দিচ্ছে।
এভাবেই বিজ্ঞানের সংজ্ঞা হলে বিজ্ঞান শিক্ষা হবে। না হলে ব্ল্যাক হোলে মানব সভ্যতার সংজ্ঞাহীন আবর্জনা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। বিজ্ঞানের অত্যাধুনিক থিওরি মানব সভ্যতার সামনে। ধর্মের বাণীতে পাপাচার বিলুপ্ত হয়েছে এমন কথা বলা হয়েছে পবিত্র গ্রন্হ সমুহে। ইসলাম পবিত্র কোরআনের কথা বলে।আর পবিত্র আল কোরআন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এসব থিওরিকেও সমর্থন করছে। আবার অনেকে প্রমাণ পাচ্ছেন আলো বাঁকিয়ে চলে। এলন মাস্ক আলোর গতির চেয়ে বেশি গতিতে যানবাহন তৈরি করছে। তবুও বলবেন আইনস্টাইন, ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক,হকিংরা কৃত্রিম মানবসভ্যতা ধ্বংস হলে দায়ী হবে না?