Pineapple cultivation in the hills of Bangladesh has been going on for long

Rakim University’s comment urges planting 24-hour oxygen-producing plants in Bangladesh's mountains to combat fresh water shortages and radioactive black hole fields, revealing a unique scientific perspective on environmental preservation.


Rakim University's speech in the video comment box of a popular YouTuber sister of Rangpur region of Bangladesh is as follows;

Make the springs flow in these hills. Mountains were created for river basins to flow. When rivers flow, there is a flow of fresh water into space on the lower plains. But now water is collected from the dark matter space of these mountains. The mountains should be filled with plants that give oxygen for 24 hours. There is a great shortage of fresh water in the space of the earth.Plants that gave off oxygen 24 hours a day would produce a lot of water at night from the black hole spinning of metallic hydrogen into the black hole anti-spinning of oxygen. Without knowing the definition of science, the world is on the path of catastrophe because the current civilization is created. These spaces will go into black holes. At least one aloe vera plant should be planted with each pineapple plant.I gave an example.

You seem to have studied Botany. However, tell the plants that provide 24 hours of oxygen to adjust to 50℅. Thus encouraging agriculture or food production, the night space of the Earth's twin space is moving closer to the day space. In many countries in the world, large areas of fire are occurring. This is not normal in Bangladesh. Because chemical fertilizers are being applied, the black hole spinning magnet is getting disconnected from the opposite space of the earth. See full Bangladesh image. Chemical fertilizers are now being applied on farms in all fields. And areas that have had 24-hour oxygenated plants for 50 to 100 years have been destroyed by the greed of agriculture and urbanization. And the little that remains is still being cut down.

Due to this behavior against nature, the entire Bangladesh has become a country of radio active black hole field, the black hole transmission line of anti earth or dark matter earth has shifted to the ocean beyond human traffic. Due to which another Natural Bangladesh has been created in Bay of Bengal equal to Bangladesh.

The calculation shows that 7/10th of the black hole field of two worlds equal to one earth has become radio active. The remaining 3/10th. If this goes on, 3/10th and half of the artificial world will disappear into black holes only if it is radio active. Bangladesh will also disappear with the West.

These research activities have been conducted by Bangladeshi scientist for four years. The definition of science has been created by analyzing the data science of the whole world. While there is no definition of science in any university of the current civilization. In this context, the Prince Palace building of Prannathpur village of Santahar Union of Bogra district of Bangladesh has made its debut as Rakim University.

Where you will find definitions of science and countless new theories. Rakim University thesis papers will not be of any use if you don't follow them. The full theory is embedded in this university scientist's Facebook story.


বাংলাদেশের পাহাড়ে আনারস চাষ হচ্ছে দীর্ঘ সময় ধরে

ফলমূল,খাদ‍‍্য শস‍্য উৎপাদনে উৎসাহ প্রদানের অনেক চ‍্যানেল তাদের মধ‍্যে বাংলাদেশের রংপুর অঞ্চলের একজন জনপ্রিয় ইউটিউবার বোন এর ভিডিও কমেন্ট বক্সে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব‍্য নিম্নরূপ;

এসব পাহাড়ে ঝর্না প্রবাহিত করুন। পাহাড় সৃষ্টি হয়েছিলো নদী অবববাহিকা প্রবাহিত হওয়ার জন‍্য।নদী প্রবাহিত হলে নিম্ন সমতলে স্পেসে মিঠা পানির প্রবাহ থাকবে। অথচ এখন এসব পাহাড়ের ডার্ক ম‍্যাটার স্পেস থেকে পানি সংগ্রহ করা হয়। ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদে ভরিয়ে তুলতে হবে পাহাড়কে।পৃথিবীর স্পেসে মিঠা পানির বড়ই অভাব। যেসব উদ্ভিদ ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় সেগুলো রাতে ব্ল‍্যাক হোলের ধাতব হাইড্রোজেনের ব্ল‍্যাক হোল স্পিনিং থেকে অক্সিজেনের ব্ল‍্যাক হোল এন্টি স্পিনিং দিয়ে প্রচুর পানি তৈরি করতো।আর পানির ঝর্নাধারা প্রবাহিত হয়ে নদী তৈরি করতো। বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না জেনে বর্তমান সভ‍্যতা তৈরি হওয়ায় মহাবিপর্যয়ের পথে পৃথিবী।এসব স্পেস ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে। প্রতিটি আনারস গাছের সাথে কমপক্ষে একটি করে হলেও এলোভেরা জাতীয় উদ্ভিদ লাগাতে হবে। একটি উদাহরন দিলাম।

আপনি মনে হয় উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন। যাহোক কোন কোন উদ্ভিদ ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় সেসব উদ্ভিদ ৫০℅ সমন্বয় করতে বলুন।এভাবে চাষাবাদ বা খাদ‍্য পণ‍্যের চাষাবাদকে উৎসাহিত করতে গিয়ে পৃথিবীর টুইন স্পেসের রাতের স্পেস দিনের স্পেসের কাছাকাছি চলে যাচ্ছে। পৃথিবীতে বহু দেশে বৃহৎ এলাকায় দাবানল সৃষ্টি হচ্ছে। এমন হওয়া বাংলাদেশেও আস্বাভাবিক নয়। কেননা রেভাবে কেমিক‍্যাল সার প্রয়োগ করা হচ্ছে তাথে পৃথিবীর বিপরীত স্পেপেসের সাথে ডিসকানেক্ট হয়ে যাচ্ছে ব্ল‍্যাক হোল স্পিনিং ম‍্যাগনেট। সম্পূর্ণ বাংলাদেশের চিথ্র দেখুন। সমস্ত ক্ষেতে খামারে এখন কেমিক‍্যাল সার প্রয়োগ করা হচ্ছে। আর চব্বিশ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ ৫০ বছর থেকে ১০০ বছর ধরে যেসব এলাকায় ছিলো তা চাষাবাদের লোভে এবং নগরায়নের কারণে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। এবং এখনও যেটুকু সামান্য অবশিষ্ট আছে সেগুলোও কেটে ফেলার হিড়িক চলছে।

প্রকৃতির বিরুদ্ধে এমন আচরন করায় সম্পূর্ণ বাংলাদেশ একটি রেডিও এক্টিভ ব্ল‍্যাক হোলের ফিল্ডের দেশ হয়ে যাওয়ায় এন্টি পৃথিবীর বা ডার্ক ম‍্যাটার পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ট্রান্সমিশন লাইন স্হানান্তরিত হয়ে মনুষ‍্য চলাচলের বাহিরে সমুদ্রে স্হানান্তর হয়ে গেছে। যে কারণে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের সমান আরেকটি ন‍্যাচারাল বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে।

পাশ্চাত্য যেভাবে অক্সিজেন নাইট্রোজেন বা বিদ‍্যুতের ব্ল‍্যাক হোলের টুইন চার্জ ব‍্যবহার করছে তাতে হিসাব নিকাশে দেখা যাচ্ছে দুই পৃথিবীর এক পৃথিবীর সমান আয়তনের ৭/১০ ভাগ ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড রেডিও এক্টিভ হয়ে গেছে।বাঁকি আছে ৩/১০.ভাগ। এভাবে চললে ৩/১০ ভাগ আর রেডিও এক্টিভ হলেই অর্ধেক কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে। বাংলাদেশও পাশ্চাত্যের সাথে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

এসব গবেষণার কার্যক্রম চারবছর যাবত বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর দ্বারা পরিচালিত হয়েছে।সমগ্র পৃথিবীর ডাটা সাইন্স এনালাইসিস করে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি হয়েছে।যখন বর্তমান সভ‍্যতার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই। এমন প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বগুড়া জেলার সান্তাহার ইউনিয়নের প্রান্নাথপুর গ্রামের প্রিন্স প‍্যালেস ভবন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। যেখানে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা পাবেন ও অসংখ‍্য নতুন থিওরি পাবেন। কোনো কাজে আসবে না রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিসিস পেপারগুলো ফলো না করলে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্পে সম্পূর্ণ থিওরি সন্নিবেশিত হয়েছে।