Particle Theory, Cosmic Principle Cancelled. Explained Again
In Hawking's Big Bang Theory, James Webb ran the camera 13.5 billion light years away. Although the light year theory has been canceled by Rakim University.
Reinterpreting why particle Theory, Cosmic Principle is Abolished
In Hawking's Big Bang Theory, James Webb ran the camera 13.5 billion light years away. Although the light year theory has been canceled by Rakim University. The object where the object is seen is not straight ahead. According to the black hole theory, light twists like a spring and the spring bends. As far as the light has been wound, it is returned by winding another spring in the opposite winding. It is the path of DC current.
The two oppositely charged beams of these two springs are burning electron anti-electron then proton anti-proton looking like nucleus, atom is seen but the atom which is on the opposite side is actually seen. Since we see opposite space. We do not see atomic space because the beam of the dark matter object of the atom is in front. The beam behind is invisible. Without the anti-reversible spin of the black hole, this atomic beam would not exist.
That means that the atomic beam is the same distance away from the nucleus or the black hole as seen from the center of the sonic object.
Hawking says 13.80 billion units is the size of the universe. Rakim University can say that everything is created in twin universe form, Hawking's universe is 13.8×2 = 27.6 units in size. That is, it is dangerous to put Hawking's theory in the science curriculum in any way. Here the paradox says that the word that has been used for so long cannot be done either. Theories are made up of fictitious words.
The space opposite to an atom is not a complete atomic beam. Because the space it needs is surrounded by eight pairs of beams. We see the opposite object of one of the 16 fields. These black holes either end up creating beam concentrations or they don't end up. It may or may not reach the ionosphere again.
Because in the absolute scientific theory of the twin field of the black hole, the twin artificial world of the anti-black hole field has been created and the universities of all faculties are competing for its growth. As a result, the anti-field of the black hole in its ionosphere is expanding away from the Earth. Because the demand for burning the matter of different planets is increasing gradually. That's why ranking universities are seeing Chand moving away. If you don't understand these things, how is the rank? What's the point of wasting time teaching universities without a valid theory of the singularity?
These universities and their countries are getting separated from the twin fields of the world. I finished writing on 03.07.
পার্টিকেল থিওরি, কসমিক প্রিন্সিপল কেনো বাতিল আবারও ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
হকিংয়ের বিগ ব্যঙ থিওরিতে জেমস ওয়েব ক্যামেরা চালিয়েছেন ১৩.৫ বিলিয়ন আলোক বর্ষ দূর পর্যন্ত। যদিও আলোক বর্ষের থিওরি বাতিল করেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়। যে অবজেক্ট যেখানে দেখা যায় সে অবজেক্ট সোজাসুজি সেদিকে নেই। ব্ল্যাক হোল থিওরি মোতাবেক আলো স্প্রিংয়ের মতো পেঁচিয়ে চলে এবং স্প্রিংও বাঁকিয়ে চলে। যে আলো যতোদূরে পেঁচিয়ে গেছে বিপরীত প্যাঁচে আরও একটি স্প্রিং পেঁচিয়ে ফিরে আসে। এটি ডিসি কারেন্টের পথ।
এই দুই স্প্রিংয়ের দুই বিপরীত চার্জের বিম পুড়ছে ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রন এর পরে প্রোটন এন্টি প্রোটনের মতো দেখে নিউক্লিয়াস দেখলে পরমাণু দেখা হলো কিন্তু বিপরীত দিকে যে পরমাণু আছে সেটি আসলে দেখা গেছে। যেহেতু আমরা বিপরীত স্পেস দেখে থাকি। পরমাণুর ডার্ক ম্যাটার অবজেক্টের বিম সামনে আছে।পেছনে যে বিম আছে তা দেখতে পাওয়া যায় না বলে পরমাণুর স্পেস আমরা দেখি না। পরস্পর বিপরীতে ব্ল্যাক হোলের স্পিন না থাকলে এই পরমাণুর বিমের অস্তিত্ব থাকতো না।
তার মানে পরমাণুর বিমের যে স্হানজুড়ে আছে নিউক্লিয়াসের অপজিটে বা ব্ল্যাক হোলের অপজিটে আরও একই পরিমাণ দূরত্ব আছে বলে ধ্বানাত্বক অবজেক্ট সেন্টারে দেখা যায়।
হকিং বলেছেন ১৩.৮০ বিলিয়ন ইউনিট মহাবিশ্বের আকার। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বলতে পারছে টুইন ইউনিভার্স ফর্মে সবকিছু সৃষ্টি বলে হকিংয়ের মহাবিশ্বের ১৩.৮×২ = ২৭.৬ ইউনিট আকার হয়। অর্থাৎ কোনোভাবেই হকিংয়ের থিওরি বিজ্ঞান বিষয়ের ক্যারিকুলামে রাখা বিপদজনক। এখানে প্যারাডক্স বলে যে শব্দের ব্যবহার এতোদিন হয়েছিলো সেটিও করা যায় না। মনগড়া কথায় থিওরি তৈরি হয়েছে।
একটি পরমাণু দেখলে এর বিপরীতে যে স্পেস থাকে সেটিও একটি পূর্ণাঙ্গ পরমাণুর বিম নয়। কেননা এর যে স্পেস দরকার এর চারিদিকে আটটি বিমের পেয়ার সংযুক্ত আছে। যার ১৬ টি ফিল্ডের একটির বিপরীত অবজেক্ট দেখে থাকি আমরা। এসব ব্ল্যাক হোলের বিম কনসেন্ট্রশন তৈরি করে শেষ হয়ে যায় বা শেষ হচ্ছে না। যে আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত এর বিস্তৃতি সে পর্যন্ত পূনরায় পৌঁছাতে পারছে অথবা পারছে না।
কেননা ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডের পরম বিজ্ঞান তত্বের মধ্যে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করে ফেলে এর বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা করছে সব ফ্যাকাল্টির বিশ্ববিদ্যালয়। ফলে সম্প্রসারিত হয়ে ওর আয়নোস্ফেয়ারের ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড দূরে চলে যাচ্ছে পৃথিবী থেকে। কেননা ওর বিভিন্ন গ্রহের ম্যাটার পোড়ানোর চাহিদা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। যে কারণে চাঁদকেও দূরে সরে যেতে দেখছে র্যাংকিংধারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এসব না বুঝলে কিভাবে র্যাংক থাকে। সিঙ্গুলারিটির কোনো থিওরি কার্যকর না থাকা সত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠদান দিয়ে সময় ক্ষেপন করে লাভ কি?
পৃথিবীর টুইন ফিল্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে এসব বিশ্ববিদ্যালয় ও তাদের দেশ। ০৩.০৭ এ লেখা শেষ করলাম।