Oxygen nitrogen is rapidly decreasing

Weak magnetic reactors cause fission and fusion of oxygen and nitrogen between opposite Earths, creating magnetic fields. Modern civilization’s unscientific approaches lead to diminished natural spaces and energy, risking collapse.


The weak magnet reactor ignites the two opposite Earths to fission-fission or fission-fusion oxygen and nitrogen at two udyasta ( bengali word two udyasta means mashriq magrib or magrib mashriq which are dawn twilight or twilight dawn time). It seems to be where east meets west, west meets east. but The weak magnet of the two earths loses charge (loses spin) at the dot point. (See earlier in this article).It is like the weakest magnet of a Rakim or Black Hole when Udayachle turns from North South to Ostachle and becomes South North. These two places take time to warm up. For example, after turning on an induction stove, the surface of the cooker slowly heats up and turns red to produce heat. Maintains the voltage up to the maximum level.

And the two Earths cluster, anti-cluster, or anti-cluster,cluster until the midpoint of their day-night opposite spins (two noons), clustering the weaker magnets to their maximum, creating strong east-west and west-east magnetic Rakim (black hole) fields. And then north-south meets at the midpoint of the day. The south began to form the north. At the same time, the night midpoint, which is in opposite spin, combines with south north to form north south. Each opposite charge is a twin Rakim field (pair black hole). As the day and night cluster anti-cluster heating decreases the east west west east ray Rakim spins to lose the austachal (evening) udayachala (dawn) meeting north south or south north. Spaceless Rakim Magnet. The word will be invisible dot point Rakim Magnet. And before or after the beginning of the four dot points of the day and night, eight pairs of earth spaces still remain which are four in the dot points. If two magnetic fields are placed in opposite directions, they are necessarily oppositely coupled. which has no color

To interpret these, you must always remember that there are opposite spaces at the same time, and the activities of the two spaces must be in your scientific explanation.

They are running on the Earth's oxygen nitrogen charge. We can consume this electricity because we are getting this energy from the source of the environment. We cannot create this energy on our own. Just as a blacksmith creates useful objects by beating iron, iron is made from the flowing matter of the opposing Rakim field pair rays of the black hole field. While iron is negative matter in the opposite field.

The dark energy source of these rays comes from day-night heating. As weak magnets hit, wherever we can mill factories, fast moving vehicles for transportation, chemical production and use, to keep cities lit up all night. Instead of making a sword to kill people, using Rakim's (black hole's) dual (different weapons) charge beam to make it.Since the beams of opposite spin black holes are twisted in pairs to create different matter and anti-matter)

All the unscientific formulas of the present civilization result in the creation of two dual spaces in the same field. One is artificial and the other is natural. Natural is getting smaller. Or oxygen nitrogen production area is getting smaller.

QUANTUM MECHANICS PAIR NORTH SOUTH PAIR OF EARTH WILL NOT CHARGE THE MAGNETS. SO DISCARD THE QUANTUM FIELD THEORY OF CREATING THIS GARBAGE. The practitioners of what is not science will end up in a black hole. Because they are the ones who created the world of corona or covid-19 radiation field or artificial black hole field.

Our source of energy would not have seen day and night if two udyasta ( dawn twilight or twilight dawn) magnets were moving in Max Planck's quantum field or Einstein's E=mc2.

And they did not leave the world without obeying the Lord.

Above all knowledge is the One Great Creator Who has given the correct teaching through the scriptures. Of course it must be pure and absolute science.


অক্সিজেন নাইট্রোজেন দ্রুত কমে যাচ্ছে

অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনকে দুই বিপরীত পৃথিবী ফিউশন-ফিশন করতে বা ফিশন-ফিউশন করতে দূর্বল ম‍্যাগনেট রিয়‍্যাক্টর জ্বালায় দুই উদয়াস্তে (বাংলা শব্দ দুই উদ্যস্ত মানে মাশরিক মাগরিব বা মাগরিব মাশরিক যা ভোরের গোধূলি বা গোধূলি ভোরের সময় অতিক্রান্ত বুঝায়)। আপাত মনে হয় পূর্ব পশ্চিম,পশ্চিম পূর্ব যেখানে মিলিত সেখানে। কিন্তু ডট পয়েন্টে চার্জ হারিয়ে ফেলে (স্পিন হারিয়ে ফেলে) দুই পৃথিবীর দূর্বল ম‍্যাগনেট। (এই আর্টিকেলের আগেরটি দ্রষ্টব‍্য)।

এটি যেমন রাকীমের বা ব্ল‍্যাক হোলের সবচেয়ে দূর্বল ম‍্যাগনেট যখন উদয়াচলে উত্তর দক্ষিণ থেকে অস্তাচলে গিয়ে দক্ষিণ উত্তরে পরিণত হয়। এই স্হান দুটি গরম হতে সময় নেয়। যেমন রান্নার একটি ইনডাক্শন চূলা সুইজ অন করার পর আস্তে আস্তে গরম হয়ে ওর ওপরের পাত আস্তে আস্তে লাল হয়ে হিট তৈরি করে। সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত ভোল্ট ম‍্যানটেন করে চলে।

আর দুই পৃথিবীর দিবস রাতের বিপরীত স্পিনের মধ‍্য বিন্দু (দুই দুপুর) পর্যন্ত ক্লাস্টার,এন্টি ক্লাস্টার বা এন্টি ক্লাস্টার, ক্লাস্টার করে দূর্বল ম‍্যাগনেটকে ম‍্যাক্সিমাম হিট করে পূর্ব -পশ্চিম ও পশ্চিম-পূর্ব শক্তিশালী ম‍্যাগনেটিক রাকীম (ব্ল‍্যাক হোল) ফিল্ড তৈরি করে।আর তখন দিবসের মধ‍্যবিন্দুতে উত্তর দক্ষিণ মিলিত হয়ে দক্ষিণ উত্তর তৈরি করতে থাকে। একই সময় বিপরীত স্পিনে থাকা রাতের মধ‍্য বিন্দু দক্ষিণ উত্তরের সাথে মিলিত হয়ে উত্তর দক্ষিণ তৈরি করে চলে।প্রতিটি বিপরীত ধর্মী চার্জই যুগল রাকীম ফিল্ড (পেয়ার ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড)। যতই দিবস ও রাত্রির ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার হিটিং কমতে থাকে পূর্ব পশ্চিম পশ্চিম পূর্ব রশ্মি রাকীম স্পিনিং হারাতে হারাতে অস্তাচল উদয়াচলে উত্তর দক্ষিণে গিয়ে বা দক্ষিণ উত্তরে গিয়ে মিলিত হয়।স্পেস লেস রাকীম ম‍্যাগনেট।কথাটি হবে অদৃশ‍্য জগত। আর দিবস রাত্রির চারটি ডট পয়েন্টের শুরু হওয়ার আগে বা পরে আট জোড়া পৃথিবীর স্পেস অবশিষ্ট থাকছে এখনো যা ডট পয়েন্টে চারটি থাকে। বিপরীত দিকে দুই ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড রাকীম থাকলে তা হবে অবশ‍্যই বিপরীত দিয়ে জোড়া লাগানো। যার রঙ নেই।

এসব ব‍্যাখ‍্যা করতে সব সময় মনে রাখতে হবে একই সময়ে বিপরীত স্পেস আছে বলে দুই স্পেসের কার্যক্রম আপনার বৈজ্ঞানিক ব‍্যাখ‍্যায় থাকতে হবে।

এরা চলছে পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের চার্জ খরচ করে।আমরা এই এনার্জি পরিবেশের উৎসে পাচ্ছি বলে এই বিদ‍্যুত খরচ করতে পারছি। আমরা নিজে থেকে এই এনার্জি তৈরি করতে পারি না।প্রযুক্তি বলতে একজন কামার যেমন বিভিন্ন ব‍্যবহারিক জিনিস তৈরি করে লোহা পিটিয়ে, তেমনি লোহাও তৈরি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত রাকীম ফিল্ড যুগল রশ্মির প্রবাহমান ম‍্যাটার দিয়ে। লোহা যখন বিপরীত ফিল্ডে নেগেটিভ ম‍্যাটার। এসব রশ্মির ডার্ক ইনার্জির উৎস দিবস রাতের হিটিং থেকে আসছে। দূর্বল ম‍্যাগনেট যতো হিট হচ্ছে আমরা যে যেখানে পারছি মিল ফ‍্যাক্টরী,যাতায়াতের জন‍্য দ্রুত চলার যানবাহনে,কেমিক‍্যাল উৎপাদনে ও ব‍্যবহারে, শহর সারা রাত আলোকিত রাখতে ব‍্যবহার করছি। মানুষ হত‍্যা করতে তলোয়ার না বানিয়ে এর তৈরির উপাদান রাকীমের (ব্ল‍্যাক হোলের) ডুয়েল (বিভিন্ন মারণাস্ত্র) চার্জ রশ্মি ব‍্যবহার করছি। (যেহেতু পরস্পর বিপরীত স্পিনের ব্ল‍্যাক হোলের বিভিন্ন মাত্রার রশ্মিকে যুগলভাবে পেঁচিয়ে বিভিন্ন ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার সৃষ্টি করা হয়েছে)।

বর্তমান সভ‍্যতার সব অবৈজ্ঞানিক সূত্রের ফলাফল একই ক্ষেত্রে দুই ডুয়েল স্পেস তৈরি হচ্ছে। একটি কৃত্রিম অপরটি ন‍্যাচারাল। ন‍্যাচারাল ছোট হয়ে যাচ্ছে।বা অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদনের ক্ষেত্র ছোট হয়ে যাচ্ছে।

কোয়ান্টাম ম‍্যাকানিক্স পেয়ার পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ পেয়ার ম‍্যাগনেটকে চার্জ হতে দিবে না।এজন‍্য এসব আবর্জনা তৈরির কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি বাতিল করুন। যা বিজ্ঞান নয় এর প্রয়োগকারীরা ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে। কেননা এরাই করোনা বা কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয় রশ্মির ফিল্ড বা কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের পৃথিবী তৈরি করেছে।

আমাদের এনার্জির উৎসস্হল দুই উদয়াস্ত (ভোর গোধূলী বা গোধূলী ভোর ) ম‍্যাগনেট যদি ম‍্যাক্স প্ল‍্যাঙ্কের কোয়ান্টাম ফিল্ডে চলতো কিংবা আইনস্টাইনের E=mc2 এ চলতো তাহলে দিন রাত চোখে দেখা যেতো না।

আর তারা স্রষ্টাকে না মেনে দুনিয়া থেকে চলে যেতেন না ।

সকল জ্ঞানের উর্ধে একক মহান স্রষ্টা যিনি সঠিক শিক্ষা দিয়েছেন ধর্ম গ্রন্হ দিয়ে। অবশ‍্যই তা হতে হবে অবিকৃত এবং পরম বিজ্ঞান।