Cop-28 Dubai Conference from the story of the old lady of the moon
Everyone has heard the story of the old lady of the moon in their childhood. Children are told this story in all societies.
Everyone has heard the story of the old lady of the moon in their childhood. Children are told this story in all societies. If the society is a brick and stone concrete city, then there is no word. Many interesting stories are created there, the story is very big. Because the people of the city have not kept the environment for children to see the moon. They tell stories about the moon being seen in the village, from the riverside, from the bamboo garden to the mountain lap or the moon peeking through the mountain head, etc. The future generations grow up drawing pictures in their imaginations in sweet language. Unfortunate city generations can never put on the sweet radiation of the moon. Hard to see the sun and the moon! You have to buy vitamin D tablets from the pharmacy without seeing the sun. It also fills the D deficiency of the moon. It is difficult to express in a word that the people of the city have made a perpetual abode of health hazards in the name of better education. There is no shortage of doctors, hospitals, medicine and surgeons in the neighborhood. According to that, the village people have benefited to a certain extent because they are less prone to illness but can easily go to the city to get treatment at least once or twice in their life. The entire life of the city people from childhood to old age is spent on medical and surgical treatment. The strength, medical fitness of the village people is on a daily basis with a stark contrast with the city. Again, they are the ones who have stopped the global environmental disaster. When the uneducated community of the city has to destroy the world and create the COP. where the wrong agenda of temperature is always congregating. A gathering of political leaders, who do not understand even 1℅ of environmental pollution. They spend their lives busying themselves with their security because they can get into trouble at the hands of the opposition. How to think about the security of the world? There is no news of twin earth tunnels or black hole cluster and anti-cluster field charges of corona radiation on earth bringing them to the climate conference. They have appeared in Dubai with the fake news agenda of global warming like every year. Many islands are witnessing the rise of different continents. There is no information about where the sea water is going even after the polar ice melts. The Bangladeshi scientist has canceled the fundamental law of physics. Ancient science is still being taught in Western universities. It is bringing their civilization closer to catastrophe. I loved the news yesterday that no one came to receive German Chancellor Olaf Scholz half an hour after he landed at Qatar airport. After standing like a helpless for half an hour, he was received by an official of that country. Such should be the case with these environmental polluters. What will the people of the civilized world say to the industrialized countries that put their countrymen in danger without learning proper education? In terms of civilization, the current economy based on fossil fuels, chemical fertilizers, concrete, and mineral resources is never the economic driving force of a country. The Story of the Old Woman in the Moon; Mountainous object in the middle of the moon that looks like an old man's housework. The moon is the source of Earth's reserve charge. The moon acts as a reserve force to keep the human body's kidneys, heart, pancreas, brain, bones, youth moving properly. Without which the earth would not exist. The spin of the twin moon of Venus is also in the anti-direction of the earth. Now their space cutter and attachment wave are the same? The moon's crust is the solid part of the Earth's crust, which is entirely solid material like Earth. If we look at the world from the outside, we will see the world close to this. Because water, oxygen, nitrogen, green, blue color, we will see the entire world as a layer like a mountain, or as gas and water are removed. The Earth itself is spinning in opposite directions, locked in pairs. From its pairs, the opposite waves of cutting and attachment of different parts are flowing and splitting into many forms.
Somewhere volcanic lava is formed on the surface or near the surface, water currents, cold weather, ice covered areas, some hot areas especially urban areas surrounded by artificial concrete. Where a class travels from city to city and port in fossil fuel burning vehicles. Bringing all metals together in one place, they have given themselves the name of industrialized. Their journey has become so dangerous that they do not have minimum science education while doing politics. But political science is taught in the university. Can we move anywhere we want in this huge pair of meters we live in? Each location on Earth tunnels with different charge waves along our path. Manipulation of these black hole fields. Where antimatter dark matter is dangerous and helpful. These were helpful in earlier days. The theory of black hole waves discovered from Bangladesh, dual earth, dual universe, all creation duals including human children imprisoned in duals which invalidated the physics fundamental law theory. If you don't know this science, there will be no benefit to the people of the world by meeting the COP. I don't understand why the underdeveloped countries are called to be helped in the agenda of the COP. Rather, the United States, Germany, London, and France are the poorest countries in the world. They have fallen into humanity. All must help rid their environment of alpha gamma radiation. They are going through the most dangerous health problems in the world. If you help them, the world will be free of cancer and corona radiation. Earth will be saved from climate disaster.
চাঁদের বুড়ির গল্প থেকে কপ-২৮ দুবাই সন্মেলন
চাঁদের বুড়ির গল্প ছোটবেলায় সকলে শুনেছেন। শিশুদের এই গল্প শুনানো হয়ে আসছে সব সমাজে। সমাজ ববস্হায় ইট পাথরের কংক্রিটের শহর হলে তো কথায় নেই।অনেক মজার গল্প তৈরি হয় সেখানে,গল্প অনেক বড় হয়।কেননা শহরের মানুষ চাঁদ দেখার মতো পরিবেশ শিশুদের জন্য রাখেনি। ওরা গল্প শোনায় গ্রামে চাঁদ দেখা যায়,নদীর ধারে,বাঁশ বাগান থেকে শুরু করে পাহাড়ের কোল ঘেসে কিংবা পাহাড়ের মাথার ভিতর দিয়ে চাঁদের উঁকি দেওয়া ইত্যাদি রকমের গল্পের শ্রুতি মধুর ভাষায় ভবিষ্যত প্রজন্মরা কল্পনায় ছবি এঁকে বড় হয়। দূর্ভাগা শহরের প্রজন্মগুলো চাঁদের মিষ্টি রেডিয়েশন গায়ে লাগাতে কখনো পারে না।সূর্যের দেখা পাওয়ায় কঠিন আর চাঁদ! সূর্যের দেখা না পেয়ে ভিটামিন ডি ট্যাবলেট ফার্মাসি থেকে কিনে খেতে হয়।এতে চাঁদের ডির ঘাটতিও পূরণ হয়। এককথায় প্রকাশ করা কঠিন যে শহরের মানুষগুলো উন্নত শিক্ষার নামে স্বাস্হ্য ঝুঁকির চিরস্হায়ী আবাস তৈরি করেছে। পাড়া মহল্লায় ডাক্তার,হাসপাতাল,ঔষধ আর শরীর কেটে জোড়া লাগানোর সার্জনের অভাব নেই। সে হিসাবে গ্রামের লোকজনের লাভ কিছুটা হয়েছে এজন্য যে তাদের অসুখ বিসুখের দেখা কম হলেও সহজেই শহরে গিয়ে জীবনে একবার দুবার হলেও চিকিৎসা নিয়ে আসতে পারে। শহরের মানুষগুলোর শিশুকাল থেকে বৃদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ডাক্তার ঔষধ সার্জিক্যাল ট্রিটমেন্টের উপর সমগ্র জীবন কেটে যায়। গ্রামের লোকজনের শক্তি সামর্থ,মেডিক্যাল ফিটনেস শহরের সাথে আকাশ পাতাল প্রভেদ নিয়ে চলছে নিত্য দিন। আবার এরাই বিশ্ব পরিবেশ বিপর্যয় আটকে রেখেছে। যখন শহরের অশিক্ষিত সম্প্রদায় পৃথিবী ধ্বংস করে COP সৃষ্টি করতে হয়েছে।যেখানে তাপমাত্রার ভুল এজেন্ডা নিয়ে সমবেত হচ্ছে সবসময়। পলিটিক্যাল লিডারদের সমাবেশ, যারা পরিবেশ বিপর্রযয়ের ১℅ ও বোঝে না।ওরা বিরোধীদের হাতে ঝামেলায় পরতে পারে বিধায় নিজেদের সিকিউরিটি নিয়ে ব্যস্ত থাকতে থাকতে জীবন পেরিয়ে যায়। পৃথিবীর সিকিউরিটি ভাববে কিভাবে? যুগল পৃথিবীর সূরঙ্গ পথ বা ব্ল্যাকহোল ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার ফিল্ডের চার্জের আঘাতে পৃথিবীতে করোনার রেডিয়েশন উদগীরন ওদের জলবায়ু সন্মেলনে নিয়ে আসার খবর নেই।ওরা পৃথিবীর উত্তাপ বেড়ে যাওয়ার ভুয়া খবরের এজেন্ডা নিয়ে হাজির হয়েছে প্রতি বছরের মতো এবারও দুবাইয়ে।পৃথিবীর উত্তাপে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকা ডুবে যাওয়ার পরিবর্তে বহু দ্বীপ জেগে উঠতে দেখছে বিভিন্ন মহাদেশ। সমুদ্রের পানি মেরু অঞ্চলের বরফ গলে যাওয়ার পরও যাচ্ছে কোথায় খবর নেই।ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল বাতিল করেছে বাংলাদেশী বিজ্ঞানী। পূরনো যুগের বিজ্ঞান এখনো পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হচ্ছে।মহা বিপর্যয়ের কাছাকাছি নিয়ে যাচ্ছে ওদের সভ্যতা। আমার কাছে গতকালের একটি খবর খুব ভালো লেগেছে যে জার্মানির চ্যাঞ্চেলর ওলাফ শোলজ কাতার বিমান বন্দরে ল্যান্ড করার পর আধা ঘন্টা তাকে রিসিভ করতে আসেনি কেউ।
অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে থেকে আধা ঘন্টা পর সে দেশের একজন কর্মকর্তা দিয়ে তাকে রিসিভ করানো হয়েছে। এমনই হওয়া উচিত,এসব পরিবেশ বিপর্যয়কারী দূস্কৃতকারীদের ক্ষেত্রে। সঠিক লেখাপড়া না শিখে তাদের দেশের লোকজনকে বিপদের মধ্যে রেখেছে এমন শিল্পোন্নত নামের দেশগুলোকে সভ্য পৃথিবীর লোকজন কি বলবেন।সভ্যতার মাপকাঠিতে বর্তমান ফসিল জ্বালানি নির্ভর,রাসায়নিক সার নির্ভর,কংক্রিট নির্ভর,খনিজ সম্পদ নির্ভর অর্থনীতি কখনো একটি দেশের অর্থনৈতিক চালিকা শক্তি নয়। চাঁদের বুড়ির গল্প; চাঁদের বুড়ির গল্প; চাঁদের মধ্যে পাহাড়ি বস্তু যা বুড়ি মানুষের নিজ ঘরে কাজ করার মতো দেখায়।চাঁদতো পৃথিবীর রিজার্ভ চার্জের উৎস। মানবদেহের কিডনী,হার্ট,প্যানক্রিয়াস,ব্রেইন,হাড়,যৌবন সঠিকভাবে চলাচল রাখার মতো রিজার্ভ ফোর্স হিসাবে কাজ করে চাঁদ ।যা না থাকলে পৃথিবীর অস্তিত্ব থাকতো না। শুক্র গ্রহের যুগল চাঁদেরও স্পিন পৃথিবীর এন্টি ডাইরেকশনে। এখন এদের স্পেস কাটার ও সংযুক্তির তরঙ্গ কি একই রকম? চাঁদের বুড়ি বা পাহাড়ি অংশ একটি আর্থ ক্রাস্টের শক্ত অংশ যা সম্পূর্ণ অংশ বাহির থেকে আমরা পৃথিবীর মতো এবরো থেবড়ো শক্ত ম্যাটার বলতে পারি। বেশ বাহির থেকে পৃথিবী দেখলে এরকমের কাছাকাছি আমরা দেখবো পৃথিবীকে।কেননা পানি অক্সিজেন নাইট্রোজেন এসবের সবুজ নীল রঙের কালারের মধ্যে পাহাড়ের মতো একটি আস্তরন দেখবো সমগ্র পৃথিবীকে, বা গ্যাস ও পানি সরিয়ে নিলে যেমন দেখায়। পৃথিবী নিজে স্পিন করছে পরস্পর বিপরীত ডাইরেশনে যুগল বন্দী হয়ে।এর যুগল থেকে বিভিন্ন অংশের পরস্পর বিপরীত তরঙ্গ কাটিং ও সংযুক্তি বহুরূপে বিভাজ্য হয়ে প্রবাহিত হয়ে চলছে। কোথাও আগ্নেয় লাভা তৈরি হয়ে আছে ভূপৃষ্ঠে বা ভূপৃষ্ঠের গভীরের কাছাকাছি, পানির স্রোতধারা,সুশীতল আবহাওয়া,বরফে ঢাকা এলাকা,কোথাও উত্তপ্ত এলাকা বিশেষ করে কৃত্রিম কংক্রিট বেষ্টিত শহর এলাকা। যেখানে একটি অশিক্ষিত শ্রেণী ফসিল জ্বালানি পুড়িয়ে যানবাহনে চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে শহর থেকে শহরে আর বন্দরে। সব মেটাল এক জায়গায় নিয়ে এসে জড়ো করে শিল্পোন্নত নাম দিয়েছে নিজেদের।ওদের যাত্রা পথ এতোই বিপদজনক হয়ে গেছে যে রাজনীতি করতে গিয়ে মিনিমাম বিজ্ঞান শিক্ষা ওদের মধ্যে নেই। অথচ পলিটিক্যাল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। এই যে এবড়ো থেবড়ো মেটারের জোড়ায় আমরা বসবাস করছি আমরা ইচ্ছে করলেই কি যেখানে সেখানে মুভ করতে পারি? আমাদের চলার পথে পৃথিবীর একেক স্হান একেক রকম চার্জের তরঙ্গ দিয়ে সূরঙ্গ তৈরি করে আছে। এসব ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের কারসাজি।কোথায় কোন এন্টিমেটার ডার্কমেটার বিপদজনক হয়ে আছে আবার সহায়ক হয়ে আছে।এসব আগের দিনগুলোয় সহায়ক ছিলো। বাংলাদেশ থেকে আবিস্কৃত ব্ল্যাকহোল তরঙ্গ তত্ব,যুগল পৃথিবী, যুগল মহাবিশ্ব,প্রত্যেকে যুগল বন্দী মানব সন্তান সহ সব সৃষ্টি যুগল যা ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল থিওরি বাতিল করেছে। এই বিজ্ঞান না জানলে কপ সন্মেলন করে কোনো লাভ হবে না পৃথিবীবাসীর।অনুন্নত দেশকে কিসের জন্য সাহায্যের কথা বলা হয় কপের এজেন্ডায় আমি বুঝি না। বরং যুক্তরাষ্ট্র জার্মানি,লন্ডন,ফ্রান্সই পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র দেশ। বিশ্বমানবিকতায় নিপতিত হয়েছে তারা। তাদের ভূখন্ডের আলফা গামার রেডিয়েশন মুক্ত করতে সকলকে সাহায্য করতে হবে। এরা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বিপদজনক স্বাস্হ্য সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এদের সাহায্য করলে পৃথিবীর ক্যানসার রোগ করোনা রেডিয়েশন মুক্ত হবে। জলবায়ু বিপর্যয় থেকে পৃথিবী উদ্ধার হবে।