Observe a black hole field engine's behavior when oxygen creates a nitrogen vacuum.
The black hole twin field theory shows artificial magnets disrupt natural magnetic fields. Weaponizing oxygen and nitrogen vacuums poses catastrophic risks. Proper scientific understanding and restraint are vital for global safety.
The world is aware of the black hole twin field theory even from a village in Bangladesh. Any space in this twin field has an opposing magnetic field in effect. These magnets are the opposite spins of the black hole you know. They create opposite charges, which is why the black hole engine runs.
Without this opposite spin, the two side magnets have no charge. The warped concentration of magnetic field rays anywhere in the universe varies. The formula for making matter is the same, but the natural pair space is different. The spins of these black holes are oscillating individually with different times.
Did any of us make these field magnets at any time? The creator Almighty Allah has made and we are spending these charges. Whatever we are doing artificially, if our hands do any work or our feet walk or our body metabolizes due to food intake, the negative charge and anti-negative (positive) charge of these magnets lose their opposite spin of the pair of black holes.
Our comfort has no limits. The current civilization has slowed down the field spin of natural magnets by making artificial magnets of the mechanical age called science. Having lost physical strength and become dependent on machines. Humans have created machines to kill people. By playing the machine, they learned the tricks of who would kill whom first. None of which has ever been science. Because there has not been a single theory since the great catastrophe took place in the recent past.
Which took place between 1000 and 1500 BC at the end of the reign of Prophet Solomon. Civilizations like today were still created. The black hole field theory clearly shows that when the natural magnetic field of the coupled Earth cannot maintain its spin, the artificial black hole over a large area will completely cancel out the field. No part of the artificial world will be left and the pair will go into the black hole.
I said the theory I discovered included weapons.If science is a proper science, then that science has proper theories. Therein lies total welfare.
In the 1960s, some people discovered that oxygen created a vacuum, and since then, civilizations focused on weaponizing oxygen vacuums. Some countries have made it. Many show the trailer of its destructive power. But don't these civilizations see what can happen if this vacuum is kept on the earth's surface for an hour in any area?Not only people but the entire United States will be wiped off the world map in 10 minutes. What drives the natural magnet of a black hole twin field? Why can't the United Nations understand this?
The United Nations is not the United States. Why can't the United Nations kill the United States or Israel by strangling them? If people are crazy, do not treat the crazy?
Coupled magnets run on the oxygen of the natural earth space and the nitrogen of the anti-earth. The anti form of oxygen is the anti oxygen positively charged ray. They are one of the magnetic field generators. And the other is nitrogen and anti-nitrogen (positive) of the other. Do you understand what will happen if you create a vacuum, friends of world civilization?
Who can not make such a simple matter? Why are we human civilization at enmity with each other? Why are you cheating? Why is the study of proper science not started? Corona is indicating where the oxygen shortage is in the world. And where else has the corona created a natural nitrogen-oxygen crisis where wildfires are raging, plants are burning with radiation and turning into toast?
অক্সিজেন নাইট্রোজেনের যে কোনো একটির ভ্যাকুয়াম সৃষ্টি করলে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিনের আচরন কেমন দেখুন
ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি দিয়েছি বাংলাদেশের প্রত্যন্ত একটি গ্রাম থেকে বিশ্ববাসী অবগত আছেন। এই টুইন ফিল্ডের যে কোন ধরনের স্পেসের পরস্পর বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড কার্যকর রয়েছে। এসব ম্যাগনেটগুলোই ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিন যা আপনারা জেনেছেন। এরা পরস্পর বিপরীত চার্জ তৈরি করে। যে কারণে ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন চলে।
এই পরস্পর বিপরীত স্পিন না থাকলে দুই দিকের ম্যাগনেটে চার্জ থাকে না। সমগ্র ইউনিভার্সের যে কোনো স্হানের ম্যাগনেটিক ফিল্ড রশ্মির প্যাঁচানো কনসেন্ট্রেশন বিভিন্নরূপ এবং ম্যাটার তৈরির ফর্মূলা একই হলেও ভিন্ন প্রাকৃতিক যুগল স্পেস। এসব ব্ল্যাক হোলের স্পিন বিভিন্ন সময়ের সাথে পৃথক পৃথকভাবে পরিক্রমণ করছে।
এসব ফিল্ড ম্যাগনেট আমরা কেউ কি তৈরি করে রেখেছিলাম কোনো সময়কালে? সৃষ্টি কর্তা মহান আল্লাহ করে রেখেছেন এবং এসব চার্জ আমরা খরচ করছি। কৃত্রিমভাবে যা কিছু করছি তা যদি আমাদের হাত কোনো কাজ করে কিংবা পা হাঁটাহাঁটি করায় কিংবা খাদ্য গ্রহনের কারণে আমাদের দেহ বিপাক ক্রিয়া ঘটায় তখনও এসব ম্যাগেনেটের নেগেটিভ চার্জ এবং এন্টি নেগেটিভ (পজিটিভ) চার্জ যুগলের ব্ল্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত স্পিন হারায়।
আমাদের আরাম আয়েশের সীমা পরিসীমা নেই। বিজ্ঞান নামের যান্ত্রিক যুগের কৃত্রিম ম্যাগনেট তৈরি করে প্রাকৃতিক ম্যাগনেটের ফিল্ড স্পিন স্লো করে ফেলেছে বর্তমান সভ্যতা। শারীরিক শক্তি হারিয়ে যন্ত্রের উপর নির্ভরশীল হয়ে পরেছে। মানুষ হয়ে মানুষকে মেরে ফেলার যন্ত্র তৈরি করেছে। যন্ত্র চালিয়ে কে আগে কাকে মারবে এমনসব কৌশলের শিক্ষা অর্জন করেছে। যা কোনোটিই কখনো বিজ্ঞান হয়নি। কেননা কোনো একটি সিঙ্গেল থিওরিও হয়নি সাম্প্রতিক অতীতে মহাপির্যয় সংঘটিত হয়ে যাবার পর থেকে। যা হযরত সোলাইমান নবীর শাসনকালের শেষে খৃষ্টপূর্ব ১০০০ থেকে ১৫০০ বছরের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিলো। বর্তমানের মতো সভ্যতা তখনও তৈরি হয়েছিলো। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরিতে স্পষ্টভাবে প্রমাণ করা যাচ্ছে যখন যুগল পৃথিবীর প্রাকৃতিক যুগল ম্যাগনেটিক ফিল্ড ওর স্পিন ধরে রাখতে পারবে না তখন বিশাল এলাকার কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে সমুলে উৎপাটন করে দিবে। কৃত্রিম পৃথিবীর কোনো পার্ট অবশিষ্ট থাকবে না যুগল ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে।
যা হযরত সোলাইমান নবীর শাসনকালের শেষে খৃষ্টপূর্ব ১০০০ থেকে ১৫০০ বছরের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিলো। বর্তমানের মতো সভ্যতা তখনও তৈরি হয়েছিলো। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরিতে স্পষ্টভাবে প্রমাণ করা যাচ্ছে যখন যুগল পৃথিবীর প্রাকৃতিক যুগল ম্যাগনেটিক ফিল্ড ওর স্পিন ধরে রাখতে পারবে না তখন বিশাল এলাকার কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে সমুলে উৎপাটন করে দিবে। কৃত্রিম পৃথিবীর কোনো পার্ট অবশিষ্ট থাকবে না যুগল ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে।
আমি বলেছিলাম আমার আবিস্কৃত থিওরিতে ওয়েপনও রয়েছে।বিজ্ঞান যদি সঠিক বিজ্ঞান হয় তাহলে সঠিক থিওরি রয়েছে সে বিজ্ঞানের। সার্বিক কল্যাণ নিহিত রয়েছে সেখানে।১৯৬০ সালের দিকে কিছু মানুষ দেখতে পায় যে অক্সিজেন ভ্যাকুয়াম তৈরি করে এবং তখন থেকে অক্সিজেনের ভ্যাকুয়াম তৈরি করে অস্ত্র বানানোতে মনোযোগী হয় সভ্যতা। এটি তৈরি করে ফেলেছে কোনো কোনো দেশ।
১৯৬০ সালের দিকে কিছু মানুষ দেখতে পায় যে অক্সিজেন ভ্যাকুয়াম তৈরি করে এবং তখন থেকে অক্সিজেনের ভ্যাকুয়াম তৈরি করে অস্ত্র বানানোতে মনোযোগী হয় সভ্যতা। এটি তৈরি করে ফেলেছে কোনো কোনো দেশ। এর বিধ্বংসী ক্ষমতার ট্রেইলর দেখায় অনেকে। কিন্তু এসব সভ্যতা কি দেখতে পাচ্ছে না যে কোনো এলাকায় এই ভ্যাকুয়াম পৃথিবীর পৃষ্ঠ দেশে এক ঘন্টা চালু রাখলে কি হতে পারে? শুধু মানুষ নয় সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র ১০ মিনিটে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে যাবে। ব্ল্যাক হোল টুুইন ফিল্ডের প্রাকৃতিক ম্যাগনেট কি সে চলে? এসব বুঝতে পারে না কেনো জাতিসংঘ?
জাতিসংঘ যুক্তরাষ্ট্রের নয়।এই জাতিসংঘ যুক্তরাষ্ট্রের কিংবা ইসরায়েলের গলা টিপে কেনো হত্যা করতে পারে না। মানুষ পাগল হলে পাগলের চিকিৎসা করে না ?
যুগল ম্যাগনেট চলে প্রাকৃতিক পৃথিবীর স্পেসের অক্সিজেন এবং এন্টি পৃথিবীর নাইট্রোজেন দিয়ে। অক্সিজেনের এন্টি ফর্ম আছে এন্টি অক্সিজেন পজিটিভ চার্জ রশ্মির।এরা ম্যাগনেটিক ফিল্ড রচনাকারী একটির। আর অপরটি নাইট্রোজেন ও এন্টি নাইট্রোজেন (পজিটিভ) অপরটির। কোনটির ভ্যাকুয়াম তৈরি করলে কি হবে বুঝতে পারছেন বিশ্ব সভ্যতার বন্ধুরা?
এতো সহজ বিষয় তৈরি করতে কে না পারবে বলেন? আমরা মানব সভ্যতা কেনো একে অপরের সাথে শত্রুতা করছি? কেনো জালিয়াতি করছি? কেনো সঠিক বিজ্ঞানের পড়াশোনা শুরু হচ্ছে না? করোনা পৃথিবীর কোথায় কোথায় অক্সিজেন সংকট নির্দেশ করছে। আর এক করোনা কোথায় কোথায় প্রাকৃতিক নাইট্রোজেন অক্সিজেন সংকট তৈরি করেছে যেখানে দাবানল হচ্ছে, উদ্ভিদ তেজস্ক্রিয়তায় পুড়ে রুটি শেকার মতো হয়ে যাচ্ছে?
পৃথিবীতে এতো সামরিক ঘাটি কেনো?এতো জঙ্গি তৎপরতা কেনো? এতো ধর্ম বিদ্বেষী কেনো নির্দিষ্ট ৩৫ কোটি বিপথগামী অসভ্য সভ্যতা? নিজেদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করুন। অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করুন। যুগল পৃথিবীর স্পেসে ধাতব পদার্থের যে কোনো যান চলাচল সীমিত করুন। অক্সিজেনের ভ্যাকুয়াম তৈরি করবেন না। নাইট্রোজেনের ভ্যাকুয়াম তৈরি করবেন না। সব অস্ত্রই এই ভ্যাকুয়াম তৈরি করে। সব ধাতব পদার্থই এই ভ্যাকুয়াম তৈরি করে। সবসহ ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়ার আগে নিজেদের বিজ্ঞান নামের কর্মকাণ্ডের বিচার নিজেরা করতে শিখুন। আল্লাহ কারো একার জন্য নয়। সবার সৃষ্টিকর্তা তিনি।
Why are there so many military bases in the world? Why are there so many militant activities? Why are certain 35 million misguided barbaric civilizations so hateful? Think about your own safety. Stop the arms race. Limit any traffic of metals into double Earth space.Do not create an oxygen vacuum. Do not create a nitrogen vacuum. All weapons create this vacuum. All metals form this vacuum. Learn to judge your own scientific endeavors before they all perish. God is not for anyone alone. He is the creator of all.