In the night sky, I see North & South America burning through the polestar
Modern civilization misunderstands the universe, seeing it as unified rather than recognizing opposing worlds and twin black holes. Accurate scientific understanding of these dualities is essential for sustaining life and technology.
We now have to work with two opposite worlds. The current civilization thought that the world is one. Basically, there is matter, there are atoms. The universe is understood as one, the name of the galaxy is one, etc. In fact each has an anti-form. For example, the spaces in the galaxy that we see are not stars or pairs of planets. Galaxy pairs are spinning in anti-spinning of each other with a central pair of black holes.
Therefore, the stars of the galaxy that is seen from the earth, who see the planet fusion, think that the black hole is swallowing. And when you see fission, you think that the stars (planets) are going out or being born by splitting. In black hole fusion we see 8 pairs of planets around a black hole called Sun in our solar system which revolves around the sun.In fact, we see the two divisions south of the two lines from the black hole's day Earth to the asteroid belt (Mercury-Mars) and the pole star to Earth's anti-Kiper (Jupiter to Neptune). In fact, the Sun is the twin Earth's black hole while the opposite black hole's Earth is the pollster. As I write now in Bangladesh, we are a night world. Opposite us is Mexico in North America. We see them illuminated as stars in the opposite sky at the Pole Star.So, in North America and South America, we are now seeing the constant star of the night world. The two Americas cannot see us. But we see the planet illuminated by the constant stars. This means we can spark each other by creating oppositely spinning charges. None of our pairs have lost yet.All human civilizations survive together.
One side of the black hole is illuminated by space rays while the other side is dark or shadowy. The opposite charge rays in opposite rotation create a magnetic black hole pair field, causing one part of the pair space to be visible and the other part invisible.
Earth's Dark Energy Anti-Exist Space Way Matter Rays. Light energy from other worlds is creating space matter rays. These are in the previous explanation. To make oxygen light magnets, antioxygen hits oxygen or north hits south.This is done by the weak magnetic field of the Earth's north. In this, the South Split is a strong black hole pair, creating a pair of magnetic fields moved 90.degrees apart if the opposite north weak pole hits the south of the anti-Earth with its nitrogen north, producing equal energy.In the Antarctic region of the Earth's South Pole, there is a black hole of such a huge hallar machine. Through which the oxygen produced by the two worlds is meeting the oxygen needs of living organisms and artificial vehicles and creating a magnetic field in the space of the earth. Since there is also a north with the south, if the anti hits the north with the south of the earth, the nitrogen pair nitrogen anti-nitrogen (positive) pair creates a magnet.
One of the black holes of this pair of magnets splits into existence and fission occurs. The other undergoes fusion. If one end of one world hits the opposite side of the other world, the hand of the one who strikes should be extended. Where it does, there will be a hole. This hole is such that all the ionic radiation that enters here will cause fission fusion of hydrogen helium pairs to produce enormous energy like the sun.And that which causes fission causes fusion at its opposite pole.
However, the object we know as the Sun is formed from the black hole south. Layers of hydrogen helium lithium beryllium boron carbon and their anti-form negative black holes in the Earth's core region. Which is a pair of weak magnets of two earths. And I canceled the earth core system of the earth created by the current civilization long ago.Earth's positive black hole is seen to bend the beam and emerge from the east. The shadow of this black hole's daytime ionization area dark energy extends up to 9.3 million miles from Earth. In fact, if we go to see the sun, we will find the night of the opposite world if we go there during the day.
If something goes between these distances we will find it oppositely charged. There is a terrible point at the Earth's South Pole where the Sun is running out of fuel. It is the black hole pair of Earth. This pair is seen illuminating the shadow or darkness of the opposite Earth from the ionosphere of the ozone layer. Dark energy or dark space is the north pole in the south, the other is the black hole in the north, which is seen from the night world in the northern hemisphere. So the twin Earths are ionizing each other by bending light away from each other 90.3 million miles apart. When we cross this distance through the surface of the safe atmosphere we have to travel only 12436 miles from the North Pole to the South Pole. The flight takes 31 hours at a speed of 400 mph.
However, this distance is the maximum. If you cross the equator from one pole to half of it, another world is found, or if you cross half of the 25,000 miles, the other world comes in place of the difference between day and night. Practical scientific analysis of these new theories. which depends on the organized path of the matter beam in the tunnel path of the space matter black hole. Again, if the boundary of the distance of the central black hole (core) from the surface of the earth exceeds 3959 miles, it is the opposite world.
Now I can see North and South America continent in opposite sky from Bangladesh at night. The pole star has now moved west. Although the night world is anti-space, it must be said to have moved to the east. Get the science right. Sustain civilization.
রাতের আকাশে উত্তর-দক্ষিণ আমেরিকা দেখছি জ্বলছে পোলস্টার হয়ে
আমাদের এখন কাজ করতে হবে পরস্পর বিপরীত যুগল পৃথিবী নিয়ে। বর্তমান সভ্যতা ভেবেছিলো পৃথিবী একটি।আবার মৌলিকভাবে পদার্থ আছে, পরমাণু আছে।মহাবিশ্বকে একটি বুঝেছে,গ্যালাক্সির নাম বললে একটি হয় ইত্যাদি। আসলে প্রত্যেকটির এন্টি ফর্ম আছে। যেমন গ্যালাক্সিতে যে স্পেসগুলো ওসব তারা নয় গ্রহের যুগল আমরা দেখি। গ্যালাক্সি যুগল একটি অপরটির এন্টি স্পেনিংয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে যুগল ব্ল্যাক হোলের সাথে স্পিনিংয়ে আছে।
এজন্য পৃথিবী থেকে যে গ্যালাক্সি দেখা হয় সেই গ্যালাক্সির তারা গুলো যারা গ্রহ ফিউশন দেখলে মনে করে যে ব্ল্যাক হোল গিলে খাচ্ছে। আর ফিশন দেখলে মনে করে স্প্লিটিং হয়ে তারারা (গ্রহ গুলো) বেড়িয়ে যাচ্ছে বা জন্ম নিচ্ছে। ব্ল্যাক হোলের ফিউশনে আমাদের সোলার সিস্টেমে যেমন সূর্য নামের ব্ল্যাক হোলের চারিদিকে ৮টি গ্রহের যুগল দেখি যারা সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে বলে দেখি। আসলে ব্ল্যাক হোলের দিবসের পৃথিবী এস্টরয়েড বেল্ট (বুধ -মঙ্গল) ও পোল স্টার পৃথিবীর এন্টি-কাইপার (বৃহস্পতি থেকে নেপচুন) পর্যন্ত দুটি বিভাজনকে দুই লাইনের দক্ষিণ দেখি । আসলে সূর্য হলো যুগল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল যখন তখন বিপরীত ব্ল্যাক হোলের পৃথিবী পোলস্টার। বাংলাদেশে এখন যখন লিখছি তখন আমরা রাতের পৃথিবী।আমাদের অপজিট উত্তর আমেরিকার মেক্সিকোতে দিন।ওদের আমরা বিপরীত আকাশের তারা হিসাবে আলোকিত দেখছি পোল স্টারে। তাহলে ঐ উত্তর আমেরিকাতে ও দক্ষিন আমেরিকাতে যতটুকু এলাকা দিবস হয়ে আছে সকলে এখন রাতের পৃথিবীর ধ্রুবতারা দেখছি আমরা। দুই আমেরিকা আমাদের দেখতে পাচ্ছে না।কিন্তু আমরা দেখছি গ্রহটি ধ্রুবতারা হয়ে আলোকিত আছে। এর অর্থ আমরা পরস্পর উভয়কে বিপরীত স্পিনিংয়ে চার্জ তৈরি করে স্পার্ক করতে পারছি। আমাদের কোনো যুগল এখনো হারায়নি। সকল মানব সভ্যতা এক সংগে টিকে আছে।
ব্ল্যাক হোলের এক দিকের স্পেস রশ্মি আলোকিত হচ্ছে অপর অংশ অন্ধকার বা ছায়া তৈরি করছে। পরস্পর বিপরীত ঘূর্ণনে পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জ রশ্মি একে অপরকে পরস্পর বিপরীতভাবে ম্যাগনিক ব্ল্যাক হোল যুগল ফিল্ড তৈরি করে চার্জ হচ্ছে যুগল স্পেসের এক অংশ দৃশ্যমান ও অপর অংশ অদৃশ্যমান থাকছে।
পৃথিবীর ডার্ক ইনার্জি এন্টি-এক্সিস্ট স্পেস ওয়ে ম্যাটার রশ্মি। অপর পৃথিবীর আলো ইনার্জি এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটার রশ্মি তৈরি করছে। আগের ব্যাখায় আছে এসব। অক্সিজেন আলোর ম্যাগনেট তৈরি করতে এন্টি অক্সিজেন দিয়ে অক্সিজেনকে বা উত্তর দিয়ে দক্ষিণকে আঘাত করতে হয়। এই কাজটি করে দেয় পৃথিবীর উত্তরের দূর্বল ম্যাগনেটিক ফিল্ড দিয়ে। এতে দক্ষিণ স্প্লিট হয় শক্তিশালী ব্ল্যাক হোল যুগল হয়ে একটি যুগল ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে ৯০.ডিগ্রি দুরে সরে যায় যদি বিপরীত উত্তর দূর্বল মেরুতে এন্টি পৃথিবীর দক্ষিণকে নাইট্রোজেন ওর উত্তর দিয়ে আঘাত করে সমান ইনার্জি উৎপাদন করে। পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুর এন্টার্কটিকা অঞ্চলে এরকম বিশাল হলার মেশিনের ব্ল্যাক হোল আছে। যেখান দিয়ে দুই পৃথিবীর উৎপাদিত অক্সিজেন জীবদেহ ও কৃত্রিম যানবাহনের অক্সিজেনের প্রয়োজন মিটিয়ে পৃথিবীর স্পেসেরও ম্যাগনেনিক ফিল্ড তৈরি করছে।দক্ষিণের সাথে উত্তরও আছে বিধায় এন্টি পৃথিবীর দক্ষিণ দিয়ে উত্তরকে আঘাত করলে নাইট্রোজেন যুগল নাইট্রোজেন এন্টি নাইট্রোজেন (পজিটিভ ) যুগল ম্যাগনেট তৈরি করে।
এই যুগল ম্যাগনেটের ব্ল্যাক হোল একটি এক্সিস্ট করে স্প্লিটিং হলে ফিশন হয়।অপরটি ফিউশন হয়। এক পৃথিবীর এক প্রান্ত অপর পৃথিবীর বিপরীতকে আঘাত করলে যে আঘাত করবে তার হাত বড় করতে হবে। যেখানে করবে সেখানে গর্ত হবে।এই গর্তটি এমন যে এখানে যা প্রবেশ করবে সব আয়নিক রেডিয়েশনে হাইড্রোজেন হিলিয়াম যুগলের সূর্যের মতো বিপুল ইনার্জি তৈরির ফিশন ফিউশন এক সাথে চলতে তাকে।যে ফিউশন ঘটায় সে বিপরীত মেরুতে ফিশন করে।আর যে ফিশন ঘটায় সে তার বিপরীত মেরুতে ফিউশন করে।
যাহোক সূর্য নামে যে বস্তু আমরা জানি তা ব্ল্যাক হোল দক্ষিণ থেকে সৃষ্টি হয়েছে। পৃথিবীর কোর এলাকার হাইড্রজেন হিলিয়াম লিথিয়াম বেরিলিয়াম বোরন কার্বন ও এদের এন্টি ফর্ম নেগেটিভ ব্ল্যাক হোলের স্তর। যা দুই পৃথিবীর যুগল দূর্বল ম্যাগনেট । আর বর্তমান সভ্যতার তৈরি করা পৃথিবীর আর্থ কোর সিস্টেম আমি বাতিল করেছি অনেক আগে। পৃথিবীর পজিটিভ এই ব্ল্যাক হোল রশ্মি বাঁকিয়ে পূর্ব দিক থেকে উদিত হতে দেখা যায়। এই ব্ল্যাক হোলের দিবসের আয়োনাইজেশন এরিয়া ডার্ক ইনার্জির ছায়া বিস্তার হয়েছে পৃথিবী থেকে ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইল দূর পর্যন্ত। আসলে সূর্যকে দেখতে গেলে সেখানে আমরা দিনে গেলে বিপরীত পৃথিবীর রাতকে পাবো।
এই দূরত্বের মথ্যে কিছু গেলে আমরা তাকে বিপরীতভাবে চার্জ করে দেখতে পাবো। পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুর ভয়ানক একটি পয়েন্ট আছে সেখানে সূর্যের জ্বালানি তেরি হচ্ছে। এটি পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল যুগল। এই যুগলকে ওজোন লেয়ারের আয়নোস্ফেয়ার থেকে ওকে বিপরীত পৃথিবীর ছায়াকে বা অন্ধকারকে প্রজ্জ্বলিত হতে দেখি।
ডার্ক ইনার্জি বা অন্ধকার স্পেস দক্ষিণের উত্তর হলে, উত্তরে ব্ল্যাক হোলের অপরটি যা রাতের পৃথিবী থেকে উত্তরের ধ্রুবতারাকে দেখছি। তাহলে যুগল পৃথিবী একে অপর থেকে আলোকে বাঁকিয়ে ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইলের দুই পৃথিবীর দূরত্ব একে অপরকে আয়োনাইজড করছে। যখন এই দূরত্ব আমরা নিরাপদ বায়ুমন্ডলের সারফেস দিয়ে অতিক্রম করতে মাত্র ১২৪৩৬ মাইল পথ পাড়ি দিতে হবে উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরুতে যেতে। বিমানে ৪০০ মাইল / ঘন্টা গতিবেগে সময় লাগবে ৩১ ঘন্টা। তবে এই দূরত্ব সর্বোচ্চ।এর অর্ধেক এক পোল থেকে বিষুব রেখা পাড়ি দিলে অপর পৃথিবী পাওয়া যায় অথবা ২৫০০০ মাইলের অর্ধেক পথ পাড়ি দিলে দিবস রাত্রির পার্থক্যের স্হানে অপর পৃথিবী এসে পরে। এসব নতুন থিওরির বাস্তব বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন। যা স্পেস ম্যাটার ব্ল্যাক হোলের সূরঙ্গ পথের ম্যাটার রশ্মির সাংগঠনিক পথের উপর নির্ভরশীল। আবার পৃথিবীর সারফেস থেকে কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোলের (কোর) দূরত্বের সীমানা ৩৯৫৯ মাইল অতিক্রম করলে বিপরীত পৃথিবী।
এখন রাতের বাংলাদেশ থেকে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশকে দেখছি বিপরীত আকাশে। পোল স্টার হয়ে এখন পশ্চিমে চলে গেছে। যদিও রাতের পৃথিবী এন্টি স্পেস হওয়ায় এটি বলতে হবে পূর্ব দিকে চলে গেছে। বিজ্ঞানকে সঠিকভাবে জানুন। সভ্যতা টিকিয়ে রাখুন।