The Nobel committee's announcement of the prize in ill-defined science is ludicrous
The Alfred Nobel Committee and the Nobel Laureates who award all faculties except literature are responsible for littering the world. Clean stinks in the middle of the universe's twin fields Parallel twin anti black hole field engine emits burnt smell.As reported by astronauts and as reported by the James Webb Space Telescope.
The Alfred Nobel Committee and the Nobel Laureates who award all faculties except literature are responsible for littering the world. Clean stinks in the middle of the universe's twin fields Parallel twin anti black hole field engine emits burnt smell.As reported by astronauts and as reported by the James Webb Space Telescope.
Twin Earth is the variable of the entire Twin Universe. And the twin matter of the twin planets is embedded in the twin earth's magnetic field on the natural surface of the twin earth.
As these skeletons accumulate on the surface, they spin with the opposite dwarf planets. From this it is understood that from all twin galaxies to super twin galaxies, these parallel anti-object twin universes are born in the same proportional way.
Those who observed the asteroid twins PT-5 and PT-3 concluded that they were cosmic objects that would go back to where they came from. Because since PT-3 was seen in the moon's orbit in 2020, it is natural that PT-5 will not be seen for two months.
These false scientists have messed up the supply of insulin by the moon all over the world. It has destroyed dense forests of marine animals and aquatic plants and has also made them radioactive. A faculty named Science is not right either.
The moon is doing this work as the polar ice melts, freezes and melts again. During the day, the twin moons condense the atmospheric precipitation of Venus with the moon Uranus through the dark surface of the moon. Which also melts the snow in the mountains. This means that the 7 twin fields of Venus are active. This is like turning a hydroelectric turbine, simultaneously absorbing what is spinning.From here the virus bacteria fertilize Uranus flowing from both north and south magnetic fields. In other words, both Venus and Uranus have opposite magnetic fields, creating double charged water of two rivers, two seas, and two oceans.Moon does this by controlling the voltage caused by twin-turning turbines. So not like a lab like CERN or US like. Many analyzes of the black hole theory have either invalidated Planck's theory or called for the destruction of these labs.
Could the twin moons that provide insulin like the twin human bodies regulate the twin black hole field charges of water in each separeted twin ocean?On the flow of Uranus and Venus, warships are moving on two surfaces, transport ships are moving, research ships are moving like grocery stores, plane fighters are moving through the two skies above the two surfaces of the sea burning oxygen. Both surfaces are covered with polyethylene plastic.
The twin Moon will preserve the flow voltage of the asteroid comet specific beam in its twin field showing the twin entry of these debris through PT-5, PT-3 in the orbital path. After seeing them for two months, civilization is being told that these piles will disappear or disappear by using cosmic terms.When cancer is formed in a human body, the artificial magnet in the DNA RNA magnetic twin field is rotating in an irregular way and destroys the beautiful tissues, thus 60℅ of the twin body changes the twin water flow path, starting from the insulin flow and changing the vitamin flow in the 14 fields. If any of its symptoms appear, if medicine is applied to counteract it, its origin mini twin moon or mini twin Venus and twin Uranus make a new fission fusion with these medicines. What is written on the medicine is a certain amount of side effects.
In fact, if the human body is affected, medicine will be used. But this pancreatic complication is from the turbine spinning disturbances of the twin moons. PT-5, PT-3 continue to destroy the surface of the twin moons. And the lunar rover/spaceship movement is creating puddles on the direct surface.
For example, the mixing of chemical fertilizers in the production of crops, vegetables and plants on the earth does not allow the natural earth to flow through the surface as the surface creates an artificial fission fusion reactor.As a result, viruses, bacteria, blocking the way the magnetic field would conduct either crop fields are also burned by the moon creating stubble, or the bacteria create an additional black hole field.
Using pesticides to combat these creates more complex reactor fission fusion. Twin moon turbines cannot work here either. Because the soil of the moon has also been destroyed, the turbine is rotating by 70 degrees from its nature. There is no theory of operating these tumors anywhere in the world.
Therefore, the Black Hole Science University has been created in Bangladesh for the first time in the world. The university is named after the use of the word Rakim in the Arabic Holy Qur'an. Which means The black hole.
It is called Black Hole University or Rakim University which has been opened to guide humanity scientifically in the Universal Truth The Black Hole Formula
সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞানে নোবেল কমিটির পূরস্কার ঘোষনা হাস্যকর
আলফ্রেড নোবেল কমিটি ও নোবেল লরিয়েট যারা সাহিত্য ছাড়া সব ফ্যাকাল্টির পূরস্কার পৃথিবীতে আবর্জনা তৈরির জন্য দায়ী। মহাবিশ্বের টুইন ফিল্ডের মধ্যে পরিস্কার দূর্গন্ধযুক্ত প্যারালাল টুইন এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিনের পোড়া গন্ধ নির্গত হচ্ছে। নভোচারীদের রিপোর্ট অনুযায়ী এবং জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের রিপোর্ট অনুযায়ী।
টুইন পৃথিবী সমগ্র টুইন মহাবিশ্বের চলক। এবং টুইন পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ডে টুইন গ্রহগুলোর টুইন ম্যাটার টুইন পৃথিবীর ন্যাচারাল সারফেসের উপর গেঁথে দেওয়া হয়েছে।এসব কঙ্কাল যতোটা সারফেসে জমা হয়েছে এর হুবহু বিপরীত ডোআর্ফ প্ল্যানেট প্ল্যানেটগুলোর সাথে স্পিন করছে। এথেকে বোঝা যাচ্ছে সমস্ত টুইন গ্যালাক্সি থেকে সুপার টুইন গ্যালাক্সি হয়ে এসব প্যারালাল এন্টি অবজেক্ট টুইন মহাবিশ্ব একইভাবে সমানুপাতিক হয়ে জন্ম নিয়েছে ।
PT-5,PT-3 প্রত্যেকটির এস্টরয়েড টুইন যারা দেখেছেন এসবকে মহাজাগতিক বস্তু বলে যেখান থেকে এসেছে সেখানেই চলে যাবে এরকম ব্যাখ্যা দিয়েই শেষ করেছেন। কেননা PT-3 ২০২০ সালে যেহেতু দেখা গিয়েছিলো চাঁদের কক্ষপথে সুতরাং PT-5ও দুমাস থেকে আর দেখা যাবে না তাই বিষয়টি স্বাভাবিক।
এসব ফলস বিজ্ঞানীরা চাঁদের দ্বারা ইনসুলিন সরবরাহে গোলযোগ সৃষ্টি করেছে সমগ্র পৃথিবীতে। সামুদ্রিক প্রাণীদের ও জলজ উদ্ভিদের ঘন বনাঞ্চল ধ্বংস করে ফেলেছে এবং এসবও রেডিওএক্টিভ করে ফেলেছে। সাইন্স নামের একটি ফ্যাকাল্টিও ঠিক নেই।
মেরুর বরফ গলে, আবার জমে আবার গলবে এই কাজটি করছে চাঁদ। দিনের টুইন চাঁদ চাঁদের অন্ধকার পৃষ্ঠ দিয়ে চাঁদ ইউরেনাসের সাথে শুক্রের পানির বায়বীয় অবস্হার ঘনীভবন ঘটায়।যা পাহাড়েও বরফ গলছে মানে শুক্রের ৭ টি টুইন ফিল্ড সক্রিয়।এটি জলবিদ্যুতের টার্বাইন ঘুরানোর মতো যা বেড় করে দিচ্ছে তা একই সাথে গ্রহন করছে। এখান থেকে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া নিষিক্ত হচ্ছে ইউরেনাস প্রবাহিত হচ্ছে দুই উত্তর দুই দক্ষিণ ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে। অর্থাৎ শুক্র ও ইউরেনাস উভয়ে একে অপরের বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড হয়ে দুই নদী, দুই সাগর, দুই মহাসাগরের পানির বিপরীত স্পিনিংয়ের ডাবল চার্জের পানি তৈরি করে আছে। চাঁদ এই কাজটি টুইনভাবে টার্বাইন ঘুরানোর ফলে ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রন করছে। তাই বলে সার্নের মতো বা যুক্তরাষ্ট্রের মতো ল্যাবের মতো নয়। ব্ল্যাক হোল থিওরির অনেক বিশ্লেষনের প্রমাণের মাধ্যমে বাতিল হয়েছে প্ল্যাঙ্কের থিওরি বা এসব ল্যাব ধ্বংস করতে বলা হয়েছে ।
টুইন চাঁদ যে টুইন মানবদেহের বডির মতো ইনসুলিন সরবরাহ করবে তা কি প্রত্যেকটি বিভক্ত টুইন মহাসাগরের পানির টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জকে নিয়ন্ত্রন করতে পারছে? ইউরেনাস ও শুক্রের প্রবাহের উপর যুদ্ধ জাহাজ চলাচল করছে দুই সারফেসে,পরিবহন জাহাজ চলছে, মুদি দোকানের মতো গবেষনার জাহাজ চলছে, প্লেন ফাইটার চলাচল করছে সমুদ্রের দুই সারফেসের উপরের দুই আকাশ দিয়ে অক্সিজেন জ্বালিয়ে। পলিথিন প্লাস্টিকে ছেয়ে গেছে দুই সারফেস।
টুইন চাঁদ ওর টুইন ফিল্ডের এস্টরয়েড কোমেটের নির্দিষ্ট বিমের প্রবাহ ভোল্টেজ রক্ষা করবে যে কক্ষ পথে সেই কক্ষ পথে এসব ডেবরিজ প্রবেশ করা দেখাচ্ছে PT-5, PT-3 হয়ে। এদের দুই মাস দেখার পরে আর থাকবে না বা মহাজাগতিক শব্দের ব্যবহার দ্বারা এসব পুঁজকে অদৃশ্য হয়ে যাবে বলে সভ্যতাকে বোঝানো হচ্ছে। একজন মানুষের শরীরে ক্যানসার যখন তৈরি হয় তা ডিএনএ আরএনএ ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডের পরিবর্তে ম্যাগনেট অনিয়মিত পথে ঘুরিয়ে গিয়ে সুন্দর টিস্যুগুলোকে ধ্বংস করে এভাবে টুইন বডির ৬০℅ টুইন পানির টুইন প্রবাহ পরিবর্তন করায় ইনসুলিন প্রবাহ থেকে শুরু করে ১৪ টি ফিল্ডে ভিটামিন প্রবাহ পরিবর্তন করে। এর যে কোনো একটি উপসর্গ দেখা দিলে তা প্রতিহত করতে মেডিসিন প্রয়োগ করলে এর অরিজিন মিনি টুইন চাঁদ বা মিনি টুইন শুক্র ও টুইন ইউরেনাস নতুন ফিশন ফিউশন করে এসব মেডিসিনের সাথে। যা মেডিসিনের গায়ে লেখা থাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ সাইড ইফেক্ট।
আসলে মানবদেহ আক্রান্ত হলে মেডিসিন ব্যবহার করা হবে ঠিক আছে। কিন্তু এই প্যানক্রিয়াস জটিলতা টুইন চাঁদের টার্বাইন স্পিনিং বিপর্যয় থেকে হচ্ছে। PT-5, PT-3 টুইন চাঁদের সারফেসকে ধ্বংস করে চলেছে। আর চাঁদের পিঠে যান/ স্পেসশিপ চলাচলে ডাইরেক্ট সারফেসে পুঁজ তৈরি করছে।
যেমন পৃথিবীর শস্য, সব্জি,উদ্ভিদ উৎপাদনে রাসায়নিক সার মেশানোর ফলে সারফেস কৃত্রিম ফিশন ফিউশন চুল্লি তৈরি করায় সারফেস দিয়ে ন্যাচারাল পৃথিবী প্রবাহিত হতে দেয় না। ফলে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া যে পথে ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিচালনা করবে তার পথ বন্ধ করায় হয় শস্য ক্ষেতও চাঁদের দ্বারা খড়া তৈরি করে পুড়ে যায় বা ব্যাকটেরিয়ার অতিরিক্ত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে।
এসব প্রতিহত করতে পেস্টিসাইড ব্যবহার করতে গিয়ে আরও কমপ্লেক্স চূল্লির ফিশন ফিউশন তৈরি করে। এখানেও টুইন চাঁদের টার্বাইন কাজ করতে পারে না। এজন্য যে চাঁদের মাটিও ধ্বংস হয়েছে ওর ন্যাচার থেকে ৭০ ডিগ্রি স্হানান্তর হয়ে টার্বাইন ঘুরছে। এসব টিউমার অপারেশন করার থিওরি কোথাও নেই পৃথিবীতে। এজন্য ব্ল্যাক হোল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীতে প্রথম তৈরি করে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশে। বিশ্ববিদ্যালয়টির আরবী পবিত্র আল কোরআনের রাকীম শব্দের ব্যবহার দ্বারা নামকরণ করা হয়েছে। যার অর্থ ব্ল্যাক হোল। এটি ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি বা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে মানবসভ্যতাকে ইউনিভার্সাল ট্রুথ ব্ল্যাক হোল ফর্মূলায় বৈজ্ঞানিকভাবে মুক্তির পথ দেখাতে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।