If day is not night or there is no night world!

To prevent disasters, urgently plant 24-hour oxygenated plants to stabilize Earth's water sources and balance day-night worlds. Rakim University's theories suggest that failing to do so exacerbates black hole fields and environmental collapse.


Plant 24 hours oxygenated plants on an emergency basis. Prevent cataclysms. Plants oxygenated during the day create the Twin Earth Day. Plants oxygenated for 24 hours create the night world. The source of Earth's surface water is oxygenated plants 24 hours a day. Create these plants on an emergency basis in the field and on the farm.

The radioactive rays of the Covid 19 positive charge are now more concentrated and their metallic activity is creating a black hole field of strong rays. The comets, meteorites that regularly travel to the black hole fields of the two worlds and kept the natural matter of the earth are now coming out. For example, in Europe, dust and sand are falling from the sky or forming on the surface. As the surface is connected with the sky (atmosphere) and vice versa the sky is connected with the surface.According to Rakim University's Black Hole - Anti Black Hole Field or Dark Matter Theory.

24-hour oxygenated plant environments are nearly eliminated, creating pathways for nighttime Earth's surface. The social media of the world still serves some natural scenes of each country and asks people to travel to those places. These people go there and build an airport. They build a sea route. Around these natures, they do hotels, restaurants and residences. What remains of those places from the artificial world are also on the way to the end.

As the night world's ionic space black hole field runs out of oxygen and nitrogen plants, the space of the day world is getting bigger. The night world appears to be getting smaller. They form a 64 degree black hole field angle that appears to have been artificially created from the natural world.In contrast to the metallic radioactive black hole field of this artificial earth's magnet, non-metallic heavy ionic matter, or more oxygen, spins absorbing nitrogen. That's why when that magnet turns, the flood tides are creating cyclones at high speed. In which direction will the civilization of technology without definition of science go? Mankind's rush into planetary orbits of black hole field and anti-field systems (in the solar polar system) is gradually blocking its path.

They cannot fix their own country, their continent is immersed in illiteracy. Dreaming of living on the moon, mars without learning the definition of day and night two worlds of space is a science worse than atomic ray bomb. A black hole twin field of a black hole solar system and an anti black hole polar system or vice versa would destroy a polar system black hole field and a solar system anti black hole system.


দিবস যদি রাত না হয় বা রাতের পৃথিবী থাকে না!

পরিবেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ জরুরি ভিত্তিতে রোপন করুন। মহাবিপর্যয় ঠেকান।টুইন পৃথিবীর দিবস তৈরি করে দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ।আর ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ রাতের পৃথিবী তৈরি করে। পৃথিবীর সারফেসের পানির উৎস ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ। ক্ষেতে খামারে আবাসিকে জরুরি ভিত্তিতে এসব উদ্ভিদ তৈরি করুন।

কোভিড ১৯ পজিটিভ চার্জের তেজস্ক্রিয় রশ্মি এখন আরও বেশি কনসেন্ট্রেটেড হয়ে ওর ধাতব এক্টিভিটি শক্ত রশ্মির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করছে। যেসব ধূমকেতু, উল্কা হয়ে দুই পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডে নিয়মিত ন‍্যাচারালি যাতায়াত করে পৃথিবীর ম‍্যাটার তৈরি স্বাভাবিক রেখেছিলো তা এখন বেড়িয়ে আসছে।যেমন ইউরোপে ধূলিকণা ও বালি আকাশ থেকে পরছে বা সারফেসে তৈরি হচ্ছে। যেহেতু সারফেসের সাথে আকাশ (বায়ুমন্ডল) এবং আকাশের সাথে সারফেস সংযুক্ত। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল‍্যাক হোল - এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড বা ডার্ক ম‍্যাটার থিওরি অনুযায়ী।

রাতের পৃথিবীর সারফেস তৈরি করার পথ ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ পরিবেশে প্রায় নাই হয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর সোশ‍্যাল মিডিয়া এখনও প্রতিটি দেশের কিছু ন‍্যাচারাল দৃশ‍্য পরিবেশন করে এবং মানুষকে সেসব স্হান ভ্রমণকরতে বলে। এসব মানুষ সেখানে যায় এয়ারপোর্ট তৈরি করে।সমুদ্র পথের যোগাযোগ তৈরি করে দেয়।ঐসব ন‍্যাচারের আশে পাশে হোটেল রেস্তোরা এবং বস‍বাসের ব‍্যবস্হা করে। কৃত্রিম পৃথিবী হতে ঐসব স্হানের যতটুকু অবশিষ্ট আছে সেগুলোও শেষের পথে।

রাতের পৃথিবীর আয়নিক স্পেসের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড প্রস্তুতের অক্সিজেন নাইট্রোজেনের উদ্ভিদ শেষ হয়ে যাওয়ায় দিনের পৃথিবীর স্পেস বড় হয়ে যাচ্ছে।রাতের পৃথিবী ছোট হয়ে যাচ্ছে দেখাচ্ছে। এরা ৬৪ ডিগ্রি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের কোণ তৈরি করে ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে কৃত্রিম হয়ে গেছে বলে এমন দেখাচ্ছে। এই কৃত্রিম পৃথিবীর ম‍্যাগনেটের ধাতব তেজস্ক্রিয় ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের বিপরীতও অধাতব ভারী আয়নিক পদার্থ।বা বেশি অক্সিজেন নাইট্রোজেন এবজর্ব করে স্পিন করছে। যে কারণে সেই ম‍্যাগনেট ঘুরে গেলে বন‍্যা জলোচ্ছাস ঘূর্নিঝড় প্রবল বেগে তৈরি করছে। বিজ্ঞানের সংজ্ঞাহীন প্রযুক্তির সভ‍্যতা কোন দিকে যাবে? ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড সিস্টেমের গ্রহ পরিক্রমায় (সোলার পোলার সিস্টেমে) মানবজাতির ছুটাছুটি ক্রমেই নিজেদের চলার পথ বন্ধ করে দিচ্ছে।

নিজের দেশ নিজেরা ঠিক করতে পারে না, নিজের মহাদেশ অশিক্ষায় নিমজ্জিত। দিবস রাতের দুই পৃথিবীর স্পেসের সংজ্ঞা না শিখে চাঁদে , মঙ্গলে বসবাস করার স্বপ্ন দেখছে যা পারমাণবিক রশ্মি বোমার চেয়ে ভয়াবহ বিদ‍্যা। ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ডের এক ব্ল‍্যাক হোল সোলার সিস্টেম ও এন্টি ব্ল‍্যাক হোল পোলার সিস্টেম বা বিপরীতভাবে পোলার সিস্টেম ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও সোলার সিস্টেম এন্টি ব্ল‍্যাক হোল সিস্টেম ধ্বংস করে ফেলবে।