The night world becomes the biggest sun where it shines and goes out

The Twin Earths are creating charges every day and are manifesting themselves in creation. This creates not one but fourteen planetary field revealing the magnetic twin fields of the seven Earths in the Milky Way and Andromeda.


The Twin Earths are creating charges every day and are manifesting themselves in creation. This creates not one but fourteen planetary field revealing the magnetic twin fields of the seven Earths in the Milky Way and Andromeda. Our planetary system in the Milky Way creates six months of day and six months of night, and vice versa in Andromeda, six months of day and six months of night. That is, the two galaxies are creating a day equal to a year in our twin planetary system by creating a pair of nebulae from the asteroid formation type of the Sun and a pair of pole stars forming a pulsar.As we live in the ionosphere of the twin earths we see 1/14th of the opposite object in this Milky Way Andromeda with full summation of two large suns or two pole stars or the whole earth illuminating its two halves. Because Sun or star means two spaces of the planet.

This is Ursha Major Little Deep and Deep Space we see. Which is a bed of one hemisphere of the night of our Earth Ursha Major Little Deep, the bed of the other hemisphere of the night is Deep Space.The four north-south, south-north worlds of the two spaces of our total world are huge suns that rise at the beginning of the year and set after six months, and the night rises at the same time and sets at the same time equal to one year.

They are also one of the Northern Hemisphere and one of the Southern Hemisphere. Since the Little Deep and Deep Space are the dividing lines of the Milky Way and Andromeda, or north to south of the hemisphere change. These discussions three years ago suggested that the black hole is spinning Andromeda in the opposite direction to the direction the Milky Way galaxy is spinning.Since our northern and southern hemispheres also have the black hole spinning in opposite directions, this equator is formed between two separate charged regions. This line is created in the analog system based on the movement of the sun.Which is informed by the latest theory of twin earth beam in the black hole theory. Rakim University wishes these analysis reports to be developed for the welfare of humanity.

In this planetary system of ours, it is very possible that the European Space Agency said they saw a giant sun in the solar system a year ago. And also showed its picture. In fact, dark matter objects are not visible. It has been seen that these are in the artificial area of ​​the space agency's research laboratory.

As the territories of these space agencies survive on Earth due to the charge of the natural environment opposite to Earth and lose the Earth's color or alien objects bring them to the surface or remove most of the valuable resources of the minerals of the twin matter of the 6 planets inside their soil and sell them to make various machinery.

Thus Americans have sold their country's valuable bed by producing the most weapons, making vehicles and vehicle engines. Now there is no way to cry. However, Rakim University has asked to declare an emergency which will take at least 10 years for the whole world to fix their surface infrastructure.So mining of minerals from any country must be banned. Otherwise, if dark matter is brought down to the surface like this, common North America, Europe, the vast land of China, Japan, South Korea, Taiwan, Hong Kong and all capitals, cities, etc. are disappearing into the black hole.


রাতের পৃথিবী সবচেয়ে বড় সূর্য হয়ে যেখানে জ্বলছে নিভছে

টুইন পৃথিবী প্রতিদিন চার্জ তৈরি করে নিজেদের সৃষ্টিতে অস্তিত্ব প্রকাশ করছে। এটি একটি নয় চৌদ্দটি প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড তৈরি করে সাতটি পৃথিবীর ম‍্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড প্রকাশ করছে মিল্কিওয়ে ও এন্ড্রোমিডায়। মিল্কিওয়েতে আমাদের প্ল‍্যানেটারী সিস্টেম ছয়মাসের দিন ও ছয় মাসের রাত সৃটি করছে আবার বিপরীতভাবে এন্ড্রোমিডায় করছে বিপরীতভাবে ছয়মাসের দিন ছয় মাসের রাত। অর্থাৎ গ‍্যালাক্সি দুটি এক বছর সমান এক দিন তৈরি করাচ্ছে আমাদের টুইন প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমের এস্টরয়েড সৃষ্টি টাইপ থেকে জোড়া নীহারিকা তৈরি করে সূর্য হচ্ছে আবার জোড়া পোল স্টার দিয়ে পালসার তৈরি করছে।

আমরা টুইন পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারে বসবাস করে যেমন বিপরীত অবজেক্টের ১/১৪ ভাগ দেখছি এই মিল্কিওয়ে এন্ড্রোমিডায় সম্পূর্ণ যোগফল নিয়ে বৃহৎ দুই সূর্য বা দুই পোলস্টার বা সম্পূর্ণ পৃথিবী পরস্পর ওর দুই পার্টকে আলোকিত করছে। যেহেতু সূর্য বা তারকা বলতে প্ল‍্যানেটের দুই স্পেস বুঝায়।

এটি উর্ষা মেজর লিটল ডিপ ও ডিপ স্পেসকে দেখে থাকি আমরা। যা আমাদের পৃথিবীর রাতের এক গোলার্ধের এক বেড হয় উর্ষা মেজর লিটল ডিপ, রাতের অপর গোলার্ধের বেড হয় ডিপ স্পেস। আমাদের টোটাল পৃথিবীর দুই স্পেসের যে চারটি উত্তর-দক্ষিণ, দক্ষিণ-উত্তর এর পৃথিবী এরা বিশালকায় সূর্য হয়ে বছরের শূরুতে উদয় হয় এবং অস্ত যাচ্ছে ছয় মাস পর এবং রাতের উদয়ও একই সময় এবং অস্ত একই সময় সমান এক বছর ।

এরাও উত্তর গোলার্ধের একটি ও দক্ষিণ গোলার্ধের একটি। যেহেতু লিটল ডিপ ও ডিপ স্পেস মিল্কিওয়ে ও এন্ড্রোমিডার বিভাজন রেখা বা গোলার্ধ পরিবর্তনের উত্তর দক্ষিণ। এসব আলোচনা তিন বছর আগেই বলা হয়েছে যে ব্ল‍্যাক হোল মিল্কিওয়ে গ‍্যালাক্সিকে যে ডাইেকশনে স্পিন করাচ্ছে এন্ড্রোমিডাকে এর বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করাচ্ছে। যেহেতু আমাদের উত্তর গোলার্ধ ও দক্ষিণ গোলার্ধকেও ব্ল‍্যিক হোল পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে বলে পরিস্কার দুটি চার্জিত পৃথক এলাকার মধ‍্য দিয়েই এই বিষূব রেখা তৈরি হয়েছে। সূর্যের চলাচলের উপর এনালগ সিস্টেমে এই রেখা তৈরি করা হয়েছে। যা ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে টুইন পৃথিবীর বিম দিয়ে সর্বকালের লেটেস্ট থিওরি দিয়ে জানানো হচ্ছে। এই এনালাইসিস রিপোর্ট গুলো মানবতার কল‍্যাণে বিকশিত হোক রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শুভ কামনা জানানো হচ্ছে।

আমাদের এই প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমে বছরখানেক আগে খুব সম্ভব ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সী বলেছিলো সোলার সিস্টেমে বিশাল সূর্য দেখেছে তারা। এবং এর ছবিও প্রদর্শন করেছিলো। আসলে ডার্ক ম‍্যাটার অবজেক্ট দেখা যায় না। এসব স্পেস এজেন্সীর গবেষনাগার আর্টিফিশিয়াল এলাকায় হওয়ায় দেখা গেছে। যেহেতু এসব স্পেস এজেন্সীর টেরিটোরি পৃথিবীর বিপরীত ন‍্যাচারাল পরিবেশের চার্জে পৃথিবীতে টিকে আছে এবং পৃথিবীর রঙ হারিয়েছে বা অন‍্যগ্রহের অবজেক্ট তাদের সারফেসে তুলে এনেছে কিংবা তাদের মাটির অভ‍্যন্তরের ৬ টি গ্রহের টুইন ম‍্যাটারের খনিজের অধিকাংশ মূল‍্যবান সম্পদ তুলে ফেলে বিক্রি করে দিয়েছে বিভিন্ন মেশিনারিজ তৈরি করে।

এভাবে নিজেদের দেশের মূল‍্যবান বেড মার্কিনীরা বিক্রি করেছে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র উৎপাদন করে, যানবাহন ও যানবাহনের ইঞ্জিন বানিয়ে। এখন কাঁদা ছাড়া উপায় নেই। তবে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় ইমার্জেন্সী ঘোষনা করতে বলেছে যা করা হলে অন্তত ১০ বছর সমগ্র পৃথিবীকে কষ্ট করতে হবে তাদের সারফেসের অবকাঠামো ঠিক করতে।

কাজেই যেকোনো দেশ থেকে খনিজ উত্তোলন নিষিদ্ধ করতেই হবে। তা নাহলে এভাবে ডার্ক ম‍্যাটার সারফেসে তলে আনলে কমন উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ, চীনের বিশাল ভূখন্ড, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া,তাইওয়ান,হংকং এবং সকল রাজধানী, শহর, ইত‍্যাদি ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।