The night world creates uv radiation.
Believing UV radiation comes from the sun was a major error for modern civilization. My research indicates this issue started three years ago. If we can stop UV radiation, aligning the magnetic fields of viruses and bacteria could return Earth's environment to its natural state.
Understanding that UV radiation comes from the sun has been a significant error for modern civilization. My research indicates that this misconception originated three years ago. If we can halt UV radiation, the alignment of the magnetic fields of viruses and bacteria could restore Earth's natural environment.
The Corona Virus Deactivated Formula works effectively. However, the discovery of the black hole twin field formula, which defines magnetic field alignment in absolute scientific terms, offers promising news for humanity. Earth's black hole twin fields are essentially dual in nature. During the day, we perceive the Earth as the Pole Star, and at night as the Sun. These two fields of opposite charges spin in opposite directions, creating a dynamic that illuminates each other. This duality manifests as solid matter and flammable gas, which appear as asteroids, comets, and galaxies through telescopes. The black hole twists these fields, revealing matter that was previously unknown.
Many attempt to measure black holes, but these structures are invisible and their boundaries are beyond our comprehension. A black hole’s internal time dilation could compress billions of years into mere seconds. The creation of twin fields within a black hole, spinning in opposite directions, can be observed as variations in visible matter.
Regarding UV radiation, the positive charge field (or proton beam) and the trailing electron beam are significant. The Earth's oxygen production during the day illuminates the night surface. If the night environment were artificially created, it would result in an increase in the positive charge field, which could lead to radioactive radiation if a nuclear reactor is weak. A robust, oxygen-rich forest could mitigate this by covering the radioactive field.
To reduce UV radiation, we should minimize aircraft, ships, electricity production, chemical factories, missile explosions, and vehicle usage. Increasing the oxygen provided by night plants could reduce UV emissions and resolve the confusion about UV radiation's solar origins.
The black hole functions as a twin field, with Earth’s matter undergoing fission and fusion, creating new moons and Earth-like planets. These processes change monthly, and variations in the corona virus are linked to these cosmic interactions. We can expect an increase in natural disasters and the expansion of artificial worlds.
If we are focusing on producing oxygen for other planets while failing to address our current oxygen needs, we must question whether such PhDs are beneficial or a burden to civilization.
ইউভি রেডিয়েশন তৈরি করে রাতের পৃথিবী
ইউভি রেডিয়েশন আসে সূর্য থেকে এই জানা বর্তমান সভ্যতার জন্য মারাত্মক একটি ভুল ছিলো। আমার গবেষণায়ও তিন বছর আগে বলা আছে। আর এই ইউভি রেডিয়েশন আসা বন্ধ করতে পারলে করোনা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার ম্যাগনেটিক ফিল্ড এলাইনমেন্ট স্ট্যান্ডার্ড প্রাকৃতিক পরিবেশের পৃথিবীর অর্থ বহন করে বলেছিলাম।
আমার প্রদেয় করোনা ভাইরাস ডিএক্টিভেটেড ফর্মূলা ঠিক আছে। কিন্তু ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ফর্মূলা আবিস্কার হওয়াতে এর ম্যাগনেটিক ফিল্ড এলাইনমেন্ট পরম বিজ্ঞান তত্বের সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত হয়েছে যা মানব সভ্যতার জন্য একটি সুসংবাদ মহান সৃষ্টি কর্তার পক্ষ থেকে।
সব সৃষ্টির মতো পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডও দুটি। একটি দিনের পৃথিবী অপরটি রাতের আমরা শিখে ফেলেছি। দিনের পৃথিবীকে আমরা দেখি পোল স্টার হিসাবে,রাতের পৃথিবীকে দেখি সূর্য হিসাবে। এরা পরস্পর বিপরীত স্পিনে নেগেটিভ এবং পজিটিভ চার্জের ফিল্ড তৈরি করে পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করে একে অপরকে আলোকিত করছে। আর আমরা এই দুই বিপরীত আলোর লেজে যা আছে দেখছি। একটিতে শক্ত ম্যাটার অপরটিতে জ্বলন্ত গ্যাস। সম্পূর্ণ মহাবিশ্বের যেকোনো অবজেক্টের গঠন এমনই। কিন্তু এদের চলার ডাইরেকশন পরস্পর বিপরীত বাস্তবভাবে হওয়ায় এস্টরয়েড ও ধূমকেতু হিসাবে আলাদা পরিচয়ের অবজেক্ট টেলিস্কোপে দেখে থাকি। আর গ্যালাক্সির এমন লেজ ওয়ালা টুইন অবজেক্ট সব গ্রহের টুইন এমন হয়ে থাকে। এই যে আলাদা ডাইরেকশন চলছে তা ব্ল্যাক হোলের দ্বারা এমন হয়ে পেঁচিয়ে চলছে। এই বিষয়টিই বর্তমান সভ্যতার অজানা ছিলো। ফিজিক্সওয়ালাদের পার্টিকেল থিওরিতে না হয়ে ব্ল্যাক হোলের বিমের টুইনে ক্ষুদ্রতর ইলেক্ট্রনের সাথে পজিট্রন বিম আর প্রোটনের সাথে এন্টি প্রোটন ইলেক্ট্রন বিম একই কিন্তু বিপরীত ডাইরেকশনের হয়ে দুই বিপরীত চার্জের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ক্ষুদ্রতর পর্যায়ে।
অনেকে এই ব্ল্যাক হোলকে মাপতে চায়। যা কখনো বাস্তব নয়। কেননা ব্ল্যাক হোল একটি অদৃশ্য কাঠামো যার সীমা পরিসীমা কোনো সৃষ্টির পক্ষে জানা সম্ভব নয়। সৃষ্টির অস্তিত্ব নেই যেখানে। অর্থাৎ অতীত ভবিষ্যত তৈরি হয় না।বর্তমান কালের কাঠামো। যেখানে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ দেখা সম্ভব। ৫০ বিলিয়ন বছর বা যে কোনো সময়ের আগের সৃষ্টিও দেখা সম্ভব।
ব্ল্যাক হোলের ক্যারেক্টার থেকে বলছি।
যদি ব্ল্যাক হোলে প্রবেশ করা যেতো, বর্তমান কালের সময়ের দেখা শেষ করে যেখান থেকে যাওয়া হয়েছিলো সেখানে ফিরে আসতে কয়েক সেকেন্ড সময় অতিবাহিত হয়েছে বলে বলা যায়।
ব্ল্যাক হোল যখন ফিল্ড তৈরি করে তখন সৃষ্টির অস্তিত্ব টুইন হয়ে প্রকাশ পায়। আর এই দুই টুইন ফিল্ডের ভিতরেও ব্ল্যাক হোল পেঁচিয়ে পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করতে থাকে। ব্ল্যাক হোলের এই যে টুইন ফিল্ড একে মাপা যায়। কেননা এর অস্তিত্ব আছে। যা দৃশ্যমান সময়ের ব্যবধানে দিবস রাতের দ্বারা ডাইরেকশন বিপরীত হয়ে বড় থেকে ছোট এবং ছোট থেকে বড়র অস্তিত্ব প্রকাশ করে।
যাহোক মূল প্রসংগে আসা যাক ইউভি রেডিয়েশন পজিটিভ চার্জ ফিল্ডের ম্যাটার বিম বা প্রোটন বিম যার ইলেক্ট্রন বিম পিছনে পরে গেছে। দিনের পৃথিবী যে পরিমাণ অক্সিজেন তৈরি করছে তা পৃথিবীর রাতের স্পেসকে আলোকিত করে সারফেসকে দেখতে হয়। প্রচুর অক্সিজেন তৈরি হয়ে সারফেস পজিটিভ চার্জ দ্বারা পুড়ছে। এখন রাতের পৃথিবী যদি কৃত্রিম পৃথিবী হয়ে থাকে তাহলে পজিটিভ চার্জ ফিল্ডের যে আবরন তৈরি করার কথা সারফেস, সে তুলনায় পজিটিভ ফিল্ড বেশি তৈরি করবে । এই পজিটিভ ফিল্ডও টুইন এবং এক্সিস্ট স্পেস পজিটিভ থেকে ফিশন ফিউশন করে। যা পারমানবিক রিয়্যাক্টরের সিকিউরিটি সিস্টেম দূর্বল হলে যে তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশন বেড়িয়ে আসে ব্যাপারটি তেমন। রিয়্যাক্টরের কাঠামো দূর্বল হলে যে তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশন বেড়িয়ে আসবে তা ব্ল্যাক হোলের অক্সিজেনের লেবেলের নীচের স্তর। এখন এই দূর্বল রিয়্যাক্টরের চারিদিকে যদি দিবস ও রাতের অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের মজবুত বনায়ন থাকে তাহলে এই তেজস্ক্রিয় ফিল্ডকে ঢেকে দিবে অক্সিজেনের লেবেল। জাস্ট করোনা ভাইরাস রিমেডির ফর্মূলা। যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি এখন। এখন ইচ্ছে করলে কি ইউভি রেডিয়েশন এমনিতে বন্ধ হয়ে যাবে? এর জন্য প্লেনের মুভমেন্ট কমিয়ে ফেলতে হবে,পরিবহন জাহাজ কমিয়ে ফেলতে হবে। বিদ্যুত উৎপাদন কমিয়ে ফেলতে হবে। কেমিক্যাল কারখানা কমিয়ে ফেলতে হবে। ক্ষেপনাস্ত্র গ্রেনেড বিস্ফোরন বন্ধ করে ফেলতে হবে। জঙ্গি বিমাণ উড়ানো বন্ধ করতে হবে।যানবাহন সীমিত করে ফেলতে হবে। তাহলে অক্সিজেনের লেবেল বেড়ে যাবে আর ইউভি রেডিয়েশন সারফেস থেকে বা রাতের বিপরীত পৃথিবী থেকে উদগীরন কমে যাবে। এজন্য রাতের পৃথিবীর উদ্ভিদ যেসব অক্সিজেন দেয় এসব বেশি বেশি লাগানোর কথা বলছি।এতে বর্তমানের সূর্যের ইউভি রেডিয়েশনের থিওরির বিভ্রান্তি দূর হবে।
ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন
পৃথিবী ফিশন ফিউশন এবং ফিউশন ফিশন করে ৬ টি টুইন গ্রহের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের মাটির উপর। এরা প্রতিমাসে নতুন চাঁদ এবং নতুন টুইন পৃথিবী তৈরি করে।
৬ টি গ্রহের টুইন ফিল্ড চাঁদের ১২ মাস ধরে তাদের বিছানা পরিবর্তন করে। টুইন পৃথিবী এই বিছানার উপর ওর ম্যাটার এন্টি ম্যাটারকে ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া করে টিকে আছে।
আপনার স্পেস সব সময় বিপরীত স্পেসের রূপ হওয়ায় করোনার রূপ (ভ্যারিয়েন্ট ) দেখছেন। কেননা অন্যান্য গ্রহের শুধু ফসিল জ্বালানিই আপনাদের পজিটিভ এক্টিভিটি দেখিয়ে যাবে বা নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়াকে পরিবেশে বেশি দেখাবে বা অধাতব ফিল্ড বেশি দেখাবে।
করোনা ভাইরাস এক্টিভিটির এন্টি ফিল্ড ডায়রিয়া এক্টিভিটির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট মাসের ১৫ দিন করে পর্যাক্রমে আঘাত করতেই থাকবে। অন্যান্য সাইন্সের ক্ষেত্রে যারা যেরকম দেখতে শিখেছে তাদের সেরকম ন্যাচারাল ডিজাস্টার বৃদ্ধি হতেই থাকবে। কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তন বাড়তেই থাকবে।
অন্যান্য গ্রহে অক্সিজেন তৈরি করে বসবাসের চিন্তা মাথায় আছে, আর এখানের সামান্য অক্সিজেন ঘাটতি ঠিক করতে পারছেন না। এমন ধরনের পিএইচডি ডিগ্রির সংখ্যা কয়েক কোটি ছাড়িয়ে গেছে। এসব পিএইচডি ডিগ্রিধারীরা বর্তমান সভ্যতার জন্য বোঝা নাকি গৌরবের?