Near the end of Saturn's rings. The world has not yet learned to reverse
Each twin consists of planetary surface objects and a planetary object with a tail of gaseous objects in the sky. Conversely, the sky becomes the surface and the surface becomes the gaseous matter of the sky. This is also the anti-field of the same planet. They are called twin planets and one nebula is called a pulsar. No university in the world knows these things like this. Rakim University Pranathpur Bangladesh informs.
Each has an ionosphere. This ionosphere burns from both sides with twin negative-positive opposite spins. The beam or tail with black matter is also antimatter. Conversely, the tail is black and the black is the tail or gaseous matter and the gaseous matter is black matter. This dark part is called the night and the burnt part of the gasius is called the day.
The ionosphere of both, which is still burning, and we Earthlings have proven it by our day and night from the Data Science Lab at Rakim University in Pranathpur, Bangladesh. Saturn's rings in our twin planetary system were the combination matter antimatter of the ionospheres of all the twin planets. A few days ago, NASA said that Saturn's rings will disappear within the next 18 months. I saw in a foreign journal today that it is ending.
The people of the world or the universities are not afraid of such news. And the politicians who are experts in political science do not understand what is happening. All the twin ionospheres of all the planets are burning because this ionosphere was there and no one could merge with the other. That is, each opposite space is moving through close proximity. Quantum mechanics or quantum theory have not even been thrown into the dustbin by international organizations.The vacuum systems matter from both sides with the ionosphere and the twin matter creating the anti-field of the black hole engine of thousands of electric fields vacuuming the natural field. What is actually a vacuum? Civilizations continue to create artificial natural fields that support their territory as they wish.
Civilization has not shown any merit in this monstrous power system. When any matter is taken from the mine, it burns into anti-matter. And making it an engine and burning it at a higher speed. It is also burning the surface and the gaseous ionosphere of the sky is also burning. Because the Era Twin is the gaseous matter of the surface ionosphere from opposite sides, and the gaseous matter being the surface, civilization is burning both sides.They have not earned the qualification to create their own space and burn it. Human civilization is using the black hole field of twin matter in the explosion of nature.
NASA is watching a close-by in opposite space. Large interplanetary asteroids are passing by. The giant planets will be visible to the naked eye in Europe, North America, the Middle East and the Far East. As the twin moons are seen very close in Chile, the planets will soon be moving forward like angels. Because the loss of Saturn's rings means that the anti-planets will be seen to spin oppositely to the ionosphere labels of all planets.
I am talking about the time when the situation has become out of control. These giant asteroids or mini-nebula objects would not have enough oxygen and nitrogen to blanket civilizations. An uneducated quantum field civilization will open and wear its twin space spinningless into the black hole. It will burn and burn in the fire.
There is no chance to escape with private car, plane. Will knock out all space stations including NASA.
Study Rakim University. When the ionosphere is destroyed, the body of creation will disappear in the present-day world like the invisible water of the black hole. By cutting the natural field, current civilizations are rapidly halving their environment. Which must be stopped and reversed now.
শনির বলয় শেষের দিকে। রিভার্স করার শিক্ষা গ্রহন করেনি এখনও পৃথিবী
প্রত্যেকটি টুইন গ্রহের সারফেসের অবজেক্ট সমুহ আর আকাশের গ্যাসিয়াস বস্তুসমুহ লেজ দিয়ে গ্রহের একটি অবজেক্ট। আবার বিপরীতভাবে আকাশ হয়ে যায় সারফেস এবং সারফেস হয়ে যায় আকাশের গ্যাসিয়াস ম্যাটার।এটিও একই গ্রহের এন্টি ফিল্ড। এদের বলা হয় টুইন গ্রহ এবং একটি নিহারিকা অপরটিকে পালসার বলে। পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয় এসব বিষয় এভাবে জানেনি। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ জানাচ্ছে।
প্রত্যেকটির আয়নোস্ফেয়ার আছে।এই আয়নোস্ফেয়ার উভয় দিক থেকে পুড়ছে টুইনভাবে নেগেটিভ পজিটিভের বিপরীত স্পিনের দ্বারা। কালো অংশের ম্যাটারের সাথে বিম বা লেজও এন্টি ম্যাটার। আবার বিপরীতভাবে লেজের অংশ কালো এবং কালো অংশ লেজ বা গ্যাসিয়াস ম্যাটার আর গ্যাসিয়াস ম্যাটার হয় কালো ম্যাটার। এই কালো অংশ রাত এবং গ্যাসিয়াসের পোড়া অংশকে দিন বলা হয়।
এখন পুড়ছে যা তা উভয়ের আয়নোস্ফেয়ার প্রদর্শন করছে এবং আমরা পৃথিবীবাসী আমাদের দিবস রাত্রি দ্বারা প্রমাণ করেছি প্রান্নাথপুর বাংলাদেশে অবস্হিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স ল্যাব থেকে। আমাদের টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেমের শনির বলয়টি সব টুইন গ্রহের আয়নোস্ফেয়ারের কম্বিনেশন ম্যাটার এন্টি ম্যাটার ছিলো। কিছুদিন আগে নাসা বলেছিলো শনির বলয় আগামী ১৮ মাসের মধ্যে থাকছে না। আজকে একটি বিদেশি জার্নালে দেখলাম শেষ হয়ে যাচ্ছে।
এমন খবরে পৃথিবীর মানুষ বা বিশ্ববিদ্যালয় গুলো আতঙ্কিত নয়।আর যারা পলিটিক্যাল সাইন্স বিশারদ রাজনীতিবিদ তারা বুঝতেই পারছে না কি হচ্ছে। এই আয়নোস্ফেয়ার ছিলো বলে সকল গ্রহের টুইন আয়নোস্ফেয়ার পুড়ছে এবং কেউ কারো সাথে মিলিত হতে পারেনি। অর্থাৎ প্রত্যেকের বিপরীত স্পেস কাছাকাছি দিয়ে চলাচল করছে। কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স বা কোয়ান্টাম থিওরি ডাস্টবিনে ফেলেও দেয়নি আন্তর্জাতিক সংস্হাগুলো।ভ্যাকুয়াম পদ্ধতির ম্যাটার উভয় দিক থেকে আয়নোস্ফেয়ার নিয়ে এবং টুইন ম্যাটার নিয়ে বিদ্যুতের হাজারো রকমের ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের এন্টি ফিল্ড তৈরি করে ন্যাচারাল ফিল্ড ভ্যাকুয়াম করছে। আসলে কি ভ্যাকুয়াম হচ্ছে কৃত্রিম ন্যাচারাল ফিল্ড তৈরি করে চলেছে সভ্যতা যে যার ইচ্ছে মতো নিজের এলাকা।
সভ্যতা নিজের কোনো যোগ্যতা প্রদর্শন করতে পারেনি এই ভয়ানক বিদ্যুতায়ন সিস্টেমে। খনি থেকে কোনো ম্যাটার তুলে আনলে তা এন্টি ম্যাটার হয়ে পুড়তে থাকে। আর এটিকে ইঞ্জিন বানিয়ে বেশি গতিতে পোড়াচ্ছে।এতে সারফেসও পুড়ছে এবং আকাশের গ্যাসিয়াস আয়নোস্ফেয়ারও পুড়ছে। যেহেতু এরা টুইন বিপরীত দিক থেকে সারফেস আয়নোস্ফেয়ারের গ্যাসিয়াস ম্যাটার হওয়ায় এবং গ্যাসিয়াস ম্যাটার সারফেস হওয়ায় দুই দিকই পুড়ে ফেলছে সভ্যতা। নিজের স্পেস তৈরি করে পোড়ানোর যোগ্যতা অর্জন করেনি এরা। ন্যাচারের স্ফিতিতে যে টুইন ম্যাটারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তাই ব্যবহার করছে মানব সভ্যতা।
বিপরীত স্পেস কাছাকাছি দিয়ে চলে যাওয়া দেখছে নাসা।বৃহৎ বৃহৎ বিভিন্ন গ্রহের এস্টরয়েড কাছে দিয়ে চলে যাচ্ছে। বৃহৎ হয়ে দৈত্যের মতো ইউরোপ উত্তর আমেরিকা প্রাচ্যে খালি চোখে দেখা যাবে। চিলিতে টুইন চাঁদ যেমন অত্যন্ত কাছে দেখা যায় এভাবে গ্রহগুলো যমদূতের মতো এগিয়ে এসে চলাচল করবে অচিরেই। কেননা শনির বলয় হারিয়ে যাওয়ার অর্থ সকল গ্রহের আয়নোস্ফেয়ার লেবেলের বিপরীতে যে এন্টি গ্রহ বিপরীত স্পিনে ঘুরছে তা দেখা যাবে। এসব হবে যখন তখন আউট অব কন্ট্রোল সিস্যুয়েশন হয়ে গেছে সেই সময়ের কথা বলছি। এসব হবে যখন তখন আউট অব কন্ট্রোল সিস্যুয়েশন হয়ে গেছে সেই সময়ের কথা বলছি। এসব বিশাল বিশাল এস্টরয়েড বা মিনি নীহারিকার অবজেক্টকে ঢেকে দেওয়ার মতো অক্সিজেন নাইট্রোজেন সভ্যতার কাছে থাকবে না। অশিক্ষিত কোয়ান্টাম ফিল্ড সভ্যতা নিজের টুইন স্পেস স্পিনিংলেস হয়ে ব্ল্যাক হোলে খুলে খুলে পরবে। আগুণে পুড়ে জ্বলে মিশে যাবে। প্রাইভেট কার, প্লেন নিয়ে পালানোর সুযোগ নেই। নাসাসহ সব স্পেস ষ্টেশনকে ছিটকে ছুড়ে দিবে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় স্টাডি করুন। আয়নোস্ফেয়ার ধ্বংস হয়ে শেষ হলে ব্ল্যাক হোলের অদৃশ্য পানির মতো বর্তমান সময়কালের জগতে অদৃশ্য হয়ে যাবে সৃষ্টির দেহ। ন্যাচারাল ফিল্ড কেটে বর্তমান সভ্যতা ওদের পরিবেশ দ্রুত অর্ধেক করে ফেলছে। যা থামিয়ে রিভার্স করতে হবে এখনই।