Nature's Variation shows you the opposite
Against the black hole spin of the twin magnetic field of the universe, the twin 70 degree tumor universe of the twin magnetic field has been created by Ranking University and Einstein Hawking Planck. The current civilization has been seeing opposites by pulling the magnet of nature or tumor.
For example, one side of the rift in the Tibetan tectonic plate is natural and the other is artificial. Take the Indian side on the south night of the magnet. And take north or metal towards China at night. Only then can they be said to have opposite magnetic fields. Since the magnetic field of these two plates has not yet left the spin of the black hole. If the tendency to release is high, the crack will become bigger and the sky will come out. And the river flowing through the sky will be seen, or the earth or any other object will be seen flowing in the sky.In general, the opposite sky will come out. Which would leave the atmospheric sky attached to our surface. As the Indian side is natural, it can be seen as one of the two celestial bodies or as an asteroid. And from the Tibetan side, you will see an object of the natural world, it may be the Amazon flowing or some such green civilization flowing.
The matter can only be seen from both sides of the rift at the same time due to a change in nature. The magnetic field of the natural earth and the magnetic field of the artificial earth are completely different. The point here is that we are dealing with zero to maximum and maximum to zero spin speed of the natural earth. A hazak light mantel can be turned on and off. Which can create and lose shadow length in the same way.In this way, when the sun or opposite earth is in front or behind, then the time is present if the length of the shadow created by the earth or the light created at night continues by keeping the light concentration fixed.
However, it is at this stage that the problem will occur because an invisible object like water will come in front of the black hole and get stuck. To create this speed transmission, a magnetic field of 90 degrees has to be created artificially against the natural field of the black hole of 90 degrees. It is possible to see the creation of nature from the beginning to the end.
But it is impossible to return. Because death has already happened. As the vehicles that went with them are of different matter, they undergo different fission fusions and break up into different shadows or beam objects or asteroids comets.
Then you can know for sure that there is THE BLACK HOLE at an angle of 90 degrees against nature. 70 degree magnetic field that created Einstein Hawking Plank blacksmith civilization that shows current civilization Earth moved from 64 degree pole which I added 6 degrees due to Israeli occupation where is the earth created?
It is easy to guess who is using the mentioned three blacksmith techniques. How much is left from 90 degrees? Deepjol, known as Khal Nayak of Bangladeshi film industry, has a movie dialogue that says all things karabyaara lagaiya dimu (causing chaos).
Likewise, some countries in North America, Europe and the East have set up lab shops in universities and set up all the activities. Will be destroyed along with his country and all relatives and generations. Is Rakim University really calling the civilization of the world every day and night?
ন্যাচারের ভ্যারিয়েশন আপনাকে বিপরীত দেখায়\
মহাবিশ্বের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল্যাক হোল স্পিনের বিপরীতে টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ডের টুইন ৭০ ডিগ্রির টিউমার মহাবিশ্ব তৈরি করেছে র্যাংকিং বিশ্ববিদ্যালয় ও আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্করা।ন্যাচার বা টিউমারের ম্যাগনেটকে টেনে ধরে পরস্পর বিপরীত দেখে আসছে বর্তমান সভ্যতা।
যেমন তিব্বতীয় টেকটোনিক প্লেটের ফাটলের একদিক ন্যাচারাল এবং অপরদিক কৃত্রিম। ভারতীয় দিকেরটি ম্যাগনেটের দক্ষিণ রাতে ধরুন। আর রাতেই চীনের দিকে উত্তর বা ধাতব ধরুন। তবেই পরস্পর বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড ওদের ধরে আছে বলা যায়। যেহেতু এই প্লেট দুটির ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল্যাক হোলের স্পিন এখনও ছেড়ে দেয়নি। ছেড়ে দেওয়ার টেনডেন্সি বেশি হলে ফাটল বড় হয়ে আকাশ বেড়িয়ে আসবে। আর আকাশ দিয়ে বয়ে চলা নদী দেখা যাবে, না হয় আকাশে বয়ে চলা পৃথিবী বা অন্য কোনো অবজেক্ট দেখা যাবে। মোট কথা বিপরীত আকাশ বেড়িয়ে আসবে। যা আমাদের সারফেসের সাথে যে বায়ুমন্ডলীয় আকাশ সংযুক্ত ছিলো তা বেড়িয়ে আসবে। ভারতীয় সাইড ন্যাচারাল থাকায় দুই আকাশের একটি ধ্রুবতারা হিসাবে বা এস্টরয়েড হিসাবে দেখা যাবে। আর তিব্বতীয় সাইড থেকে দেখবে ন্যাচারাল পৃথিবীর কোনো অবজেক্ট, তা হতে পারে অ্যামাজন বয়ে যাচ্ছে অথবা এরকম কোনো সবুজ সভ্যতা বয়ে যাচ্ছে।
বিষয়টি শুধু ন্যাচারের পরিবর্তনের কারণে একই সময়ে এমন দেখা যাবে। ন্যাচারাল পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড আর কৃত্রিম পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড সম্পূর্ণ আলাদা। এখানে বিষয়টি এমন যে ন্যাচারাল পৃথিবীর স্পিনিং গতির জিরো থেকে ম্যাক্সিমাম এবং ম্যাক্সিমাম থেকে জিরো হওয়ার সাথে আছি আমরা। একটি হ্যাজাক লাইটের মেন্টেল জ্বলে আলো তীব্রতর করে আবার নিভিয়ে যাবার মতো। যা ছায়ার দৈর্ঘ্য একইভাবে তৈরি করে আবার হারিয়ে ফেলতে পারে। এভাবে সামনে বা পিছনে যখন সূর্য বা বিপরীত পৃথিবী থাকছে তখন পৃথিবীর যে ছায়া তৈরি হয় বা রাতে আলো তৈরি হয় তার দৈর্ঘ্য আলোর কনসেন্ট্রেশন ঠিক রেখে চলতে পারলে সময় বর্তমান থাকে।
তবে এই স্টেজেই ঘটে যাবে বিপত্তি কেনোনা ব্ল্যাক হোলের বিপরীতে বা পানির মতো অদৃশ্য স্হান এসে পরবে সামনে এবং আটকে যাবে। এই গতির সঞ্চার তৈরি করতে ৯০ ডিগ্রির ব্ল্যাক হোলের ন্যাচারাল ফিল্ডের বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে হুবহু বিপরীত ৯০ ডিগ্রির ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করতে হয়েছে বলে ব্ল্যাক হোলে গিয়ে হাজির হয়েছেন। ন্যাচার সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ দেখা সম্ভব এখানে।
কিন্তু ফিরে আসা অসম্ভব। কেননা মৃত্যু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে। যে যানবাহন সাথে গিয়েছে তা বিভিন্ন ম্যাটারের হওয়ায় এদের ভিন্ন ভিন্ন ফিশন ফিউশন ঘটে ভিন্ন ভিন্ন ছায়া বা বিমের অবজেক্ট বা এস্টরয়েড কোমেট হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
তাহলে ন্যাচারের বিরুদ্ধে ৯০ ডিগ্রির এঙ্গেলে ব্ল্যাক হোল আছে নিশ্চিতরূপে জানতে পারলেন। ৭০ ডিগ্রির ম্যাগনেটিক ফিল্ডের যে আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক নামক কামারের সভ্যতা তৈরি হয়েছে যা বর্তমান সভ্যতা দেখিয়ে দিয়েছে পৃথিবী ৬৪ ডিগ্রি মেরু থেকে সরে গেছে যা আমি ইসরাইলী আগ্রাসনের কারণে আরও ৬ ডিগ্রি বেড়েছে যোগ করেছি এমন পৃথিবী কোথায় তৈরি হয়েছে?
উল্লেখিত তিন কামারের প্রযুক্তি কারা ব্যবহার করছে সহজেই অনুমেয়। ৯০ ডিগ্রি হতে আর বাঁকি কতোটা আছে? বাংলাদেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির খল নায়ক হিসাবে পরিচিত ডিপজলের একটি মুভির ডায়ালড আছে যে সব কিছু ক্যারাব্যারা লাগাইয়া দিমু।
তেমনি উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ সমগ্র, প্রাচ্যের কিছু দেশ বিশ্ববিদ্যালয়ে ল্যাবের দোকান বসিয়ে সব ক্যারাব্যারা লাগিয়েছে। ধ্বংস হয়ে যাবে নিজের দেশের সাথে এবং সব আত্মীয় পরিজন প্রজন্মকে নিয়ে। সাধে কি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি দিবস রাতে পৃথিবীর সভ্যতাকে আহ্বান জানাচ্ছে?