How the natural world starts spinning again when artificial civilizations disappear.
In the magnetic twin field of the twin Earth, the magnetic twin field of many countries, including the dwarf planet G-7, is now separated with radioactive rays and their anti-body black holes with non-metallic charges. As they also have 16 black hole fields, the magnetic field area of the earth's abnormal rainfall is expanding.
In the magnetic twin field of the twin Earth, the magnetic twin field of many countries, including the dwarf planet G-7, is now separated with radioactive rays and their anti-body black holes with non-metallic charges. As they also have 16 black hole fields, the magnetic field area of the earth's abnormal rainfall is expanding. That's why it rains in the desert too. And the earth's nature is being transferred by the flooding of those areas.
Now the entire area of Bangladesh is running on the wrong formula of western science. Due to urbanization, mining of minerals, application of chemical fertilizers and pesticides in agricultural fields, the movement of oxygen and nitrogen through the interior of the surface has been stopped for at least 20 years.
That is why the educational system of the western region has created the dwarf planet of Bangladesh soil opposite to this small region. And because of this magnetic field here has also shifted, another natural planet like Bangladesh has been created in the Bay of Bengal. Because through these artificial areas of Bangladesh, the magnetic field of oxygen and nitrogen has been diverted from the path of the surface.
The same is true of deserts. The situation in Europe, including the Mediterranean Sea and its coastal areas, is such that the magnetic fields are largely displaced due to the cessation of oxygen and nitrogen passing through the soil. Because of this, oxygen and nitrogen are moving through the desert soil around these areas.
This results in the ionization of oxygen and the black hole's magnetic field creates a cloud, causing anomalous precipitation. The moon is moving away from the artificial earth means that these red soils are approaching the anti-field of Mars and Neptune. Because they are also the anti-field maximum of the natural earth.
Condensation is also caused by the moon forming unusual storms. The volume of the twin field of water is shrinking. Because the destruction of plants and the disappearance of structures, the production of water is decreasing due to the shortage of oxygen ions. Again, they are also negative positive beams, becoming the twin matter of the dwarf planet. In this way, new natural areas are being created in many seas, oceans and desert regions of the world, using chemical pesticides on the surface of the earth's crust, for the movement of mechanical vehicles. Building anti-black hole field reactors to generate electricity and burn them continuously.For tanker refueling stations in the transportation and marketing of fossil fuels. Again for battery reserve vehicles on rechargeable charge.
Because the Earth's skeleton planet's twin magnetic field will go out of control when it goes from 70 degrees to 80 degrees, so that the surface of the Earth's opposite twin field shows a lot of oxygen nitrogen ionosphere shortfall, so fires will occur frequently in the dwarf planet's fields. As has now started in many countries. These will gradually increase in the future. As the spaces related to electricity rapidly explode and the magnetic field converges to 90 degrees, the anti-black hole field of completely artificial twin earths or dwarf planets and skeletons turns into chargeless beams, which means that the black hole will make no longer spin.
When the black hole loses spin, all artificial twin space merges and vanishes into the black hole. At the beginning of this poisonous artificial twin earth extinction, the natural twin will begin to ignite the furnace as the natural twin fissions half the earth at the beginning of the first fusion. Or the turbine will start spinning.
আর্টিফিসিয়াল সভ্যতা বিলুপ্তির সময় ন্যাচারাল পৃথিবী যেভাবে আবার স্পিন শুরু করে
টুইন পৃথিবীর ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডে বামণ গ্রহ জি-৭সহ এখন বহু দেশের ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড তেজস্ক্রিয় রশ্মি ও এদের এন্টি বডির ব্ল্যাক হোল অধাতব চার্জ নিয়ে আলাদা হয়ে আছে। এদেরও ১৬ টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থাকায় পৃথিবীর অস্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের ম্যাগনেটিক ফিল্ড এলাকা বিস্তৃত হয়ে যাচ্ছে। যেকারণে মরুভূমিতেও বৃষ্টি হচ্ছে। এবং ঐসব এলাকার প্লাবণ দ্বারা পৃথিবীর ন্যাচার ট্রান্সফার হচ্ছে।
বাংলাদেশের এখন সমগ্র এলাকা পশ্চিমা সাইন্সের ভুল ফর্মূলায় চলছে। একাধারে নগরায়ন,খনিজ উত্তোলন,শস্যক্ষেতে রাসায়নিক সার ও পেস্টিসাইড প্রয়োগে সারফেসের অভ্যন্তর দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে অন্তত ২০ বছর হলো। যে কারণে এই ক্ষুদ্র অঞ্চলের বিপরীত বাংলাদেশের মাটির বামণ গ্রহ তৈরি করে ফেলেছে পশ্চিমা বলয়ের শিক্ষা ব্যবস্হা। আর একারণে এখানকার এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডও স্হানান্তরিত হওয়ায় বাংলাদেশের মতো হুবহু আরেকটি ন্যাচারাল ক্ষুদ্র বাংলাদেশের মতো প্ল্যানেট তৈরি হয়ে গেছে বঙ্গোপসাগরে। কেননা বাংলাদেশের এসকল কৃত্রিম এলাকা দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ম্যাগনিক ফিল্ড সারফেসের চলার পথ থেকে ঘুরে সেখানে যাওয়ায় এমন পরিস্হিতি তৈরি হয়েছে।
মরুভূমির ক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে। ভূমধ্যসাগর ও এর উপকূলবর্তী এলাকাসহ ইউরোপের অবস্হা এমন যে এখানে মাটির অভ্যন্তর দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেন পাসিং বন্ধ হওয়ায় ম্যাগনেটিক ফিল্ডগুলো ব্যাপকভাবে স্হানান্তরিত হয়েছে। যেকারণে এসব এলাকার আশে পাশে মরুভূমির মাটির অভ্যন্তর দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেন চলাচল করছে। এর ফলে অক্সিজেনের আয়নাইজেশন হচ্ছে এবং ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড মেঘ সৃষ্টি করে অস্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ঘটাচ্ছে। আর্টিফিসিয়াল পৃথিবী থেকে চাঁদ দূরে সরে যাচ্ছে মানে এসব লাল মাটি মঙ্গল ও নেপ্চুনের এন্টি ফিল্ডের কাছে যাচ্ছে।কেননা এরাও ন্যাচারাল পৃথিবীর এন্টি ফিল্ড ম্যাক্সিমাম। যেমন ভূত্বকের নীচ যেসব লাল মাটি সেগুলোও ন্যাচারাল এবং পৃথিবীর এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে থাকে। চাঁদের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের জলীয়বাষ্পীভবনের জন্য চূল্লির ম্যাগনেটিক ফিল্ড কনসেন্ট্রেটেড করতে হচ্ছে এসব মরুভূমির অঞ্চলে। কেননা চাঁদেও কলঙ্ক তৈরি করেছে সভ্যতা। এবংPT-3, PT-5 তৈরি হতে দেখা যাচ্ছে। ঘনীভবনও ঘটানো হচ্ছে চাঁদের দ্বারা যা অস্বাভাবিক ঘূর্নিঝড়ের আকারে হচ্ছে। পানির টুইন ফিল্ডের ভলিয়ম সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। কেননা উদ্ভিদ ধ্বংস ও বিন্যাস বিলুপ্ত হওয়ায় অক্সিজেন আয়ন সংকটে পানি উৎপাদন কমে যাচ্ছে। আবার এরাও নেগেটিভ পজিটিভ বিম হওয়ায় ডার্ফ প্ল্যানেটের টুইন ম্যাটারে পরিণত হচ্ছে।
এভাবে পৃথিবীর বহু সাগর মহাসাগরে ও মরু অঞ্চলে যেমন নতুন নতুন ন্যাচারাল এলাকা তৈরি হচ্ছে স্হলভাগের ভূত্বকের পৃষ্ঠভাগে কেমিক্যাল পেস্টিসাইড প্রয়োগ, যান্ত্রিক যানবাস চলাচলের জন্য । বিদ্যুত তৈরির জন্য এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের চুল্লি নির্মাণ ও কনটিনিউ তা জ্বালানোর জন্য।
ফসিল জ্বালানি পরিবহন ও বিপননের ট্যাঙ্কার রিফুয়েলিং স্টেশনের জন্য। আবার রিচার্জেবল চার্জে ব্যাটারি রিজার্ভ করার যানবাহনগুলোর জন্য।
কেননা পৃথিবীর কঙ্কাল গ্রহের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড ৭০ ডিগ্রি থেকে ৮০ ডিগ্রি গেলেই নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে যাবে এজন্য যে পৃথিবীর বিপরীত টুইন ফিল্ডের সারফেস প্রচুর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের আয়নোস্ফেয়ার শর্টেজ দেখানোর কারণে দাবানল সৃষ্টি হবে ঘনঘন বামণ গ্রহের ফিল্ডগুলোয়। এখন যেমন শুরু হয়েছে অনেক দেশে। এসব আগামীতে ক্রমেই বেড়ে যাবে। যা দ্রুত উল্লেখিত বিদ্যুতের সাথে রিলেটেড স্পেসগুলো বিস্ফোরিত হয়ে ম্যাগনেটিক ফিল্ড ৯০ ডিগ্রিতে মিলিয়ে যাওয়ায় কম্প্লিটলি আর্টিফিসিয়াল টুইন আর্থ বা বামণ গ্রহ ও কঙ্কালের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জলেস বিমে পরিণত হওয়া মানে ব্ল্যাক হোল আর স্পিন করাবে না। ব্ল্যাক হোল স্পিন হারালে আর্টিফিসিয়াল সব স্পেস ফিউশন হয়ে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এ প্রথম ফিউশনের সময় ন্যাচারাল টুইন অর্ধেক পৃথিবীকে ফিশন দিয়ে যাওয়ায় ন্যাচারাল টুইন পৃথিবী চূল্লি জ্বালানো শুরু করবে।