Natural Earth’s charge can’t sustain Artificial Earth, risking half vanishing into a blackhole.
Saudi Arabia's glass city on Mars and Neptune contrasts with Rakim University’s science, which critiques Western technology's destructive impact on Earth's natural balance, emphasizing Islam’s guidance and survival through proper science.
Saudi Arabia is building a glass city on the soil of Mars and Neptune, a desert equal to 33 New York City. I saw the broadcast of RTV in Bangladesh. According to the definition of science of Rakim University, the speech I gave is as follows;
The garbage of western technology is coming to the Muslim world. What is the source of such strange technology waste energy? This demand is being met at the expense of natural earth charges. The natural world is diminishing rapidly as Western blacksmiths have learned the uneducated techniques of destroying the surface of human civilization living on earth with these technologies.The Holy Kaaba and Madinah are the addresses of the most sacred and beautiful paths of peace in the Muslim world and the right path of human civilization is remembered to attain the presence of Allah Almighty.
The artificial world is on the verge of disappearing into a black hole. The Arabic word for this black hole is Rakim. And by establishing a university in Bangladesh named Rakim, the definition of science is being given to the whole world. All uneducated science civilizations in the West. If the Middle East becomes uneducated, who will apply the correct definition of science that Islam has created.
Cursed Israel will not stay and will go to the black hole with the West. It is doubtful whether there will be Saudi Dubai or Qatar. Because so much artificial earth does not have the capacity to carry charges. Detailed scientific analysis is thoroughly embedded in Rakim University research articles. Detailed theories are revealed on Facebook stories of Rakim University scientists.
In the undefined civilization of science, Almighty God has created a definition for mankind through one of his insignificant servants. Everyone is being taught by data science analysis from Rakim University. If you don't listen, half of the world's sky, soil, sea will be destroyed. will disappear. Human civilization seems to have become severely illiterate in this way from time to time. That is why Almighty Allah has warned in the scriptures.
Man seems to suffer the consequences of his actions very miserably. How beautiful science is and how God's words match the words of science, no one has the ability to understand if they don't read Rakim University's Facebook story. The science of the ability to save the earth is not in the hands of any university in the world except in the articles of Rakim University.
ন্যাচারাল পৃথিবীর চার্জ কৃত্রিম পৃথিবীর চার্জের ভার বহন করতে পারছে না অর্ধেক পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তির পথে
সৌদি আরবে ৩৩ টি নিউইউয়র্ক সিটির সমান মরুভূমির মঙ্গল ও নেপ্চুন গ্রহের মাটিতে কাঁচের শহর তৈরি করছে।বাংলাদেশের আরটিভির সম্প্রচার দেখলাম।এবিষয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের সংজ্ঞা মোতাবেক বিশ্লেষন যা দিয়েছি তার বক্তব্য নিম্নরূপ;
পাশ্চাত্যের প্রযুক্তির আবর্জনা চলে আসছে মুসলিম বিশ্বে। এমন উদ্ভট প্রযুক্তির আবর্জনার ইনার্জির উৎস কি? এই উৎস ন্যাচারাল পৃথিবীর চার্জ খরচ করে এই চাহিদা মেটানো হচ্ছে। ন্যাচারাল পৃথিবী কমে যাচ্ছে দ্রুত যেহেতু পাশ্চাত্যের কামাররা এসব প্রযুক্তি দ্বারা পৃথিবীতে বসবাসের মানব সভ্যতার সারফেস ধ্বংস করার অশিক্ষামূলক প্রযুক্তি শিখেছে। পবিত্র কাবা এবং মদিনা মুসলিম জাহানের সবচেয়ে পবিত্র সুন্দর শান্তির পথের ঠিকানা ও মানব সভ্যতার সঠিক পথ নির্দেশার কথা স্মরণ করে মহান আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ করে।
ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার পথে রয়েছে কৃত্রিম পৃথিবী। এই ব্ল্যাক হোলের আভিধানিক আরবী শব্দ রাকীম।আর এই রাকীম নামে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা প্রদান করা হচ্ছে সমগ্র পৃথিবীতে।পাশ্চাত্যে সব অশিক্ষিত বিজ্ঞান সভ্যতা।এর সাথে মধ্য প্রাচ্য অশিক্ষিত হয়ে গেলে ইসলাম যে সঠিক বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি করে রেখেছে এর প্রয়োগ কে করবে।
অভিশপ্ত ইসরায়েল থাকছে না পাশ্চাত্যের সাথে ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে।সৌদি দুবাই কাতারও থাকবে কি না সন্দেহ। কেননা এতো কৃত্রিম পৃথিবীর চার্জ বহনের ক্ষমতা নেই। বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা নিবন্ধে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে সন্নিবেশিত হয়েছে।রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্পে বিস্তারিত থিওরি প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞানের সংজ্ঞাহীন সভ্যতায় মহান আল্লাহ মানবজাতিকে সংজ্ঞা তৈরি করে দিয়েছেন তাঁর একজন অতি নগণ্য বান্দার মাধ্যমে।রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডাটা সাইন্স এনালাইসিস করে সকলকে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।না শুনলে মহাবিপদে পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ,মাটি,সমুদ্র।পৃথিবীর পাঁচ মহাদেশের চার মহাদেশের সমান আয়তন সহ অর্ধেক পৃথিবী বিলুপ্ত হয়ে যাবে। মানব সভ্যতা মনে হয় এভাবে মারাত্মক ভাবে অশিক্ষিত হয়েছিলো সময়ে সময়ে।যে কারণে মহান আল্লাহ ধর্মগ্রন্হে সতর্ক করেছেন। মানুষ তার কর্মের পরিণতির ফলভোগ খুব শোচনীয়ভাবে করবে বলে মনে হচ্ছে। বিজ্ঞান কতো সুন্দর আর স্রষ্টার কথাগুলো কেমনভাবে বিজ্ঞানের কথার সাথে মিলে যায় তা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক গল্প না পড়লে কারো বোঝার ক্ষমতা নেই।পৃথিবী রক্ষা করার ক্ষমতার বিজ্ঞান পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে নেই শুধুমাত্র রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধে ছাড়া।