NASA says Earth will be destroyed in 2038. Undefined prophecy.
Islam and Life YouTube channel has reported on 'NASA's prediction that Earth will be destroyed in 2038'. The speech given by Rakim University in the comment box of the news is as follows;
Islam and Life YouTube channel has reported on 'NASA's prediction that Earth will be destroyed in 2038'. The speech given by Rakim University in the comment box of the news is as follows;
" They (NASA) do not have scientific theories. Science does not know the definition. Black hole theory, dark matter, twin universe or any creation is twin, how can the reaction or fission fusion reaction be in these twin bodies, the current world civilization does not have the slightest knowledge of this.The theory of all this has been discovered from the laboratory of Rakim University located in Prannathpur village of Santahar No. 6 union of Rajshahi division of Bangladesh. It is a world data science analysis center. The institution has no income. A model university of non-profit is only being informed by defining new theories based on science to save humanity from dire dangers. Many such stories have been given in your comment box (Islam and Life). Islamic science is being misled by these wrong theories of western civilization without understanding. The world will be destroyed but half.
If the twin space of the artificial earth including NASA is equal to the natural earth, the earth of all technologies will be crushed into a black hole. Many descriptions have been given. When death comes to the door as a messenger, death cannot describe the wayfarer. Likewise, half of the planetary system has moved to the two worlds of the artificial twin black hole fields (the twin new fields of artificial planets).
The natural world's two opposite spaces have gone (roughly) with the amount of oxygen nitrogen they are making to spin their artificial black hole engines. They don't know that suddenly this source of charge will stop. And what if the end result is that NASA along with satellites have created civilizations and industrial revolutions that are waiting for them. Such evidence in the science laboratory It is natural for people to be surprised and amazed when they see it with divine eyes. I can say by the grace of God that I have discovered these absolute theories. Soon half of the natural world will be separated. The covid-19 twin field theory was invented by this institute three and a half years ago. Since that day it has been said that this covid 19-causing radiation should be stopped. Otherwise our civilization will disappear.
have been writing like this every day. Some things are working. For example, electric vehicles and city houses have begun to keep plants in tubs that can provide oxygen to the earth's nighttime positive charge. And the use of electricity has not decreased and the use of chemical fertilizers and pesticides has not stopped. I have been asking to limit the vehicles.
I have asked to stop the use of electricity in the night world. Asked to limit the need to produce electricity in solar panel system. But there is some work going on in Solar. Asked to limit all chemical factories. Artificial civilization is running against it. Said to limit urbanization. I asked to reduce the size of the artificial world beyond urbanization. More is happening. I asked to bury the war equipment under the ground. More and more are being made. The artificial world would therefore be destroyed due to its black hole losing its charge and unable to spin. They should be brought to the field by announcing a holiday for at least half of the seven days like the corona lock down by declaring an emergency in the whole world. Plants need to be replanted.
And the tasks to be done will be known from the Facebook story. The elimination of this new theory is now necessary if the civilization of the artificial world is to survive in the future. It is not possible to give a specific date. This destruction can happen at any time.
Special note; which was not given. According to the theory of Rakim University, it depends on the decision of the artificial civilization of the world whether they will fight for survival or not?
নাসা বলছে ২০৩৮ সালে পৃথিবী ধ্বংস হবে। সংজ্ঞাহীন ভবিষ্যতবাণী।
ইসলাম এন্ড লাইফ ইউটিউব চ্যানেল ' নাসার ভবিষ্যতবাণী ২০৩৮ সালে ধ্বংস হবে পৃথিবী ' শীর্ষক খবর করেছে। খবরটির কমেন্ট বক্সে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আবারও যে স্পিচ দেওয়া হয়েছে তা নিম্নরূপ ;
' এদের ( নাসার) কাছে সাইন্টিফিক থিওরি নেই। বিজ্ঞানের সংজ্ঞাই জানে না। ব্ল্যাক হোল থিওরি,ডার্ক ম্যাটার,টুইন ইউনিভার্স বা যেকোন সৃষ্টি টুইন হলে ক্রিয়া বিক্রিয়া বা ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া কেমন হতে পারে এসব টুইন বডিতে, এসবের নূন্যতম জ্ঞান নেই বর্তমান বিশ্বসভ্যতার। এই সমস্ত কিছুর থিওরি আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের সান্তাহার ৬ নং ইউনিয়নের অন্তর্গত প্রান্নাথপুর গ্রামে অবস্হিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার থেকে।এটি একটি বিশ্ব ডাটা সাইন্স এনালাইসিস সেন্টার।যে প্রতিষ্ঠানের কোনো আয় নেই। নন প্রফিট একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয় কেবল মানবসভ্যতাকে ভয়াবহ বিপদ থেকে উদ্ধারের জন্য বিজ্ঞান ভিত্তিক নতুন থিওরিকে সংজ্ঞায়িত করে জানানো হচ্ছে। আপনার কমেন্ট বক্সেও (ইসলাম এন্ড লাইফ) অনেক এরকম স্টরি দেওয়া হয়েছে। বুঝতে না পেরে পশ্চিমা সভ্যতার এসব ভুল থিওরি দিয়ে ইসলামিক সাইন্সকে ভুল পথে পরিচালিত করা হচ্ছে। পৃথিবী ধ্বংস হবে তবে অর্ধেক। নাসাসহ কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন স্পেস ন্যাচারাল পৃথিবীর সমান হলেই সব প্রযুক্তির পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে পিষে যাবে। এর বর্নণা অনেক দেওয়া হয়েছে। মৃত্যু যমদূত হয়ে দূয়ারে এলে বর্ণনা দিতে পারে না মৃত্যু পথযাত্রী। ঠিক তেমনি প্ল্যানেটারী সিস্টেমের অর্ধেক কৃত্রিম প্রযুক্তির টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের দুই পৃথিবীতে (কৃত্রিম প্ল্যানেটারীর টুইন নতুন ফিল্ডে ) চলে গেছে প্রায়।
ন্যাচারাল পৃথিবীর দুই বিপরীত স্পেস যে পরিমাণ অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি করছে এটি দিয়ে ওদের কৃত্রিম ব্ল্যাক হোলের ইঞ্জিন স্পিন করায় চলে গেছে (প্রায়)। ওরা জানেই না যে হঠাৎ এই চার্জের উৎস বন্ধ হয়ে যাবে। আর বন্ধ হলে কি পরিণতি নাসাসহ স্যাটেলাইট সভ্যতা ও শিল্প বিপ্লব তৈরি করেছে যারা তাদের জন্য অপেক্ষা করছে। সাইন্স ল্যাবেটরীতে এমন প্রমাণ দিব্য চোখে দেখলে মানুষ আশ্চর্য এবং অভিভুত হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক।
এসব পরম থিওরি আবিস্কার করেছি বলে মহান আল্লাহর দয়ায় বলতে পারছি। খুব শীঘ্রই ন্যাচারাল পৃথিবীর অর্ধেক আলাদা হয়ে যাবে। কোভিড-১৯ টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার করা হয়েছে সাড়ে তিনবছর আগে এই প্রতিষ্ঠানের দ্বারা। সেদিন থেকে বলা হচ্ছে এই কোভিড ১৯ সৃষ্টিকারী রেডিয়েশন সৃষ্টি হওয়া বন্ধ করুন। তা নাহলে আমাদের সভ্যতা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। প্রতিদিন এভাবে লিখে চলেছি। কিছু কিছু কাজ হচ্ছে। যেমন ইলেক্ট্রিক যানবাহন এবং শহরের বাড়ি ঘরে রাতের পজিটিভ চার্জের পৃথিবীতে অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে এমনসব উদ্ভিদ টবে করে রাখা শুরু হয়েছে। আর বিদ্যুতের ব্যবহারও কমেনি এবং জমিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক দেওয়া বন্ধ হয়নি। যানবাহন সীমিত করতে বলে আসছি।
রাতের পৃথিবীতে বিদ্যুত ব্যবহার করতে নিষেধ করেছি। প্রয়োজন সীমিত করে সোলার প্যানেল সিস্টেমে বিদ্যুত উৎপাদন করতে বলেছি। তবে সোলারে কিছু কাজ হচ্ছে। সকল কেমিক্যাল ফ্যাক্টরী সীমিত করতে বলেছি। এর বিরূদ্ধে কৃত্রিম সভ্যতা চলছে । নগরায়ন সীমিত করতে বলেছি। নগরায়ন থেকে বেড়িয়ে কৃত্রিম পৃথিবী ছোট করতে বলেছি। আরও বেশি হচ্ছে। যুদ্ধ সরঞ্জাম মাটির নীচে পুঁতে ফেলতে বলেছি। আরও বেশি বেশি তৈরি হচ্ছে। কৃত্রিম পৃথিবী এজন্যই ওর ব্ল্যাক হোলের চার্জ হারিয়ে স্পিন করতে না পারার কারণে ধ্বংস হয়ে যাবে। সমগ্র পৃথিবীতে ইমার্জেন্সী গোষনা করে করোনার লক ডাউনের মতো সাত দিনের অন্তত অর্ধেক সময় ছুটি ঘোষনা করে এদের মাঠে নামাতে হবে। উদ্ভিদের নতূন বিন্যাস করতে হবে। আর যেসব কাজ করতে হবে তি ফেসবুকের গল্প থেকে জেনে নিবেন। সামনে কৃথ্রিম পৃথিবীর সভ্যতাক বাঁচতে হলে এই নতুন থিওথির ইম্লিমিন্টেশন এখনই দরকার। কোনো স্পেসিফিক ডেট বলা কারো পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়।এই ধ্বংস যেকোনো সময় ঘটে যাবে। কেননা পৃথিবীর মেরু ৬৪ ডিগ্রি সরে গেছে।মানে ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে কৃত্রিম পৃথিবী আর মাত্র ২৬ ডিগ্রি যোগ হলেই রক্ষা পাবে না। এটা এমন একটি ফ্যাক্টর পশ্চিমাদের সামান্য ভুলের পরিণতিতে এই ২৬ ডিগ্রির দূরত্ব অতিক্রম হতে পারে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য; যা দেওয়া হয়নি। পৃথিবীর কৃত্রিম সভ্যতার সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে তারা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি মোতাবেক টিকে থাকার লড়াইয়ে নামবে কি না?