NASA's asteroid killing could also cause catastrophe, as could nuclear bombs

It is requested to stop the study of science. Since civilization does not know the theory. Analyzing the discovery of the absolute theory of science. Things have been revealed that are bound to be of infinite good to mankind.


It is requested to stop the study of science. Since civilization does not know the theory. Analyzing the discovery of the absolute theory of science. Things have been revealed that are bound to be of infinite good to mankind.

The era of theory-free science is underway. Even then, nuclear weapons are in the hands of people. And the apprehension of nuclear weapons has gone as far as civilization. Can go out of control at any time.

After that, the space exercise is going on. Which is completely against the definition of science. Each country continues to try to establish its own control there. Meanwhile advance Mars Society and Moon advance Society have also been created. These societies are called the uneducated society of all time in the definition of black hole science from Rakim University of Bangladesh.

A few days ago a NASA technician spoke to an American about his comments on one of my article posts. He works for NASA and destroys asteroids. Highest Degree in Astrology from a US Ranking University. According to his Facebook designation. I may very well have put two of my articles in a New York Times comment box. One of them was headlined by All Stars and Planet.

Seeing such writings, he thought my writings were fun and told me to stop them. Answers continue on the writing surface. After a few days he gave good wishes.

Today I suddenly remembered about last month. What are asteroids? Many discussions have taken place in my Rakim University lab with all of you. Like beams of atoms and anti-atoms. But these twin matter called Earth and Anti-Earth matter are the smallest beams of both the Earth's fields, which are visible to the eye. And physics deals with the twin field of even smaller beams in the case of atom-anti-atom black hole beams. There is no difference between Astronomy and Physics.

Electron beams are accompanied by positron beams. which cannot be shown. Its direction is where the anti-proton electron beam is attached to the proton in the anti-atom. Its direction is opposite. One goes down and the other goes out. This is the direction. Now the anti-atom beam is totally unknown to physics technicians. But behavior suggests that they change orbital movement. And it is difficult to understand the spin of the electron beam.

Earth, Anti-Earth spins oppositely and due to fission fusion twinning, all matter anti-matter is created by electron proton twin beam black hole spin. Such things have come to the definition of science in the chapter of discovery. As the asteroid looks like it behaves acoustically, the accompanying invisible beam is like an electron beam. But you can't call an electron an electron beam because another object is attached to it with spin in the anti direction. Which has to be known and learned in order to understand.

If an asteroid is called an anti-asteroid, it is a comet. And if a comet is an anti-comet, it is an asteroid. The black side and beam side of each of these twin opposite objects are electron proton twins made up of two oppositely charged beams like separate beams. That is, the black side is mixed with metallic non-metals and the beam side is also mixed with metallic non-metallic black holes with opposite spins. Matter points to anti-matter in their direction as meteors, as do electron beams to proton beams to atomic beams.Anti-nuclear beams are conversely invisible.

For example, if you look at the beam of the twin Earth in the galaxy, the black part of the nebula is the surface and the beam part is the sun, and the black part of the anti-nebula pulsar is the surface night and the pole star beam reveals completely opposite spin and direction. That is, the day world and the night world each burn separately with two oppositely charged The Black hole spins. Each of these two is called quasar twin separately. Basically the surface is connected with the atmosphere of the sky. The surface is connected to the atmosphere in the day world as in the night world the atmosphere is connected to the surface and the surface is connected to the atmosphere. As the charges of both the earths are changing in orbit the direction changes.

In the case of a nuclear bomb attack on the US during the day, the magnetic field would be reversed by the impact quasar current and its radioactive field would cross the equator in South America creating an anti-field. or will be non-metallic fields. Will create germs or create rain or create hurricanes in South America instantly. This will create a Covid-19 field UV radiation magnet but much stronger field magnet.Since the black hole spin is effective in the anti-Earth field, it will directly hit these places as the nighttime Earth has an opposite magnetic field in Asia, opposite South America, and in the Indian Ocean, opposite the United States, near Australia. Twin magnetic field hemisphere changes in the quasar current formula. which has previously been discussed as DC current.

Space field electron proton beam, meteor beam, quasar beam and their anti space field are not same but opposite. Because the electron proton beam is different from the proton electron beam and the spin of the black hole is creating the space field while simultaneously creating another field in the opposite direction.

By these twin objects such as the twin beam spin changes present in the twin world are formed. As much garbage as Einstein Hawkings are creating on earth (although two such are dead) these meteorites become asteroids comets and create twins of other objects in the anti direction. In this way the natural twin is creating an artificial world by cutting the world. There is no university course towards growing objects of the natural twin worlds.

Now when NASA kills these asteroids it is simultaneously killing comets and meteorites. Their twin fields will create artificial disasters in the inner twin objects and in the atmosphere through the black hole. All this is said to be the world's human civilization by creating wrong people through university studies and managing business or technology by giving them licenses. If you do these things while sitting in the sky, if you hit the object from whose land, this twin object will fission, but the fusion will hit the surface of the two worlds in the opposite direction.

It causes large and small dangerous landslides, earthquakes, volcanoes, low pressure, or fires, etc. Humans can kill asteroids in the black hole field equal to Everest in the sky while doing this evil practice. It is either the continent of Europe or North America including the United States that can be destroyed. Because these objects came together as twin garbage beams directly from their terrain and created these anti-field objects in space.

The objects that created these cancerous tumors are witnessing this false education through the two skies of the artificial world. Such ignorance should stop.


নাসার এস্টরয়েড কিলিংও মহাবিপদের কারণ হতে পারে, যেমন পরমাণু বোমা করতে সক্ষম

সাইন্স স্টাডি বন্ধ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।যেহেতু সভ‍্যতা থিওরি জানে না। সাইন্সের পরম থিওরি আবিস্কারের বিশ্লেষন চলছে। এমন সব বিষয় ব‍্যক্ত হয়ে গেছে যা মানবসভ‍্যতার জন‍্য অফুরন্ত মঙ্গলের জন‍্য নিহিত।

থিওরিবিহীন সাইন্সের যুগ চলছে। এরপরেও মানুষের হাতে পরমাণু অস্ত্র। আর পরমাণু অস্ত্রের প্রয়োগের দুশ্চিন্তায় পরে গেছে যেমন সভ‍্যতা। যেকোনো সময় কন্ট্রোলের বাহিরে চলে যেতে পারে।

এরপর চলছে মহাকাশ চর্চা। যা সম্পূর্ণভাবে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বিরোধী। সেখানে একেক দেশ একেকভাবে তাদের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা অব‍্যাহত রেখেছে। ইতিমধ‍্যে মঙ্গল গ্রহের আগাম সোসাইটি ও চাঁদেরও আগাম সোসাইটি তৈরি করা হয়েছে। এসব সোসাইটিকে ব্ল‍্যাক হোল বিজ্ঞানের সংজ্ঞায় সর্বকালের অশিক্ষিত সোসাইটি বলা হচ্ছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।

কয়েকদিন আগে একজন নাসার টেকনিশিয়ান মার্কিনীর সাথে আমার আর্টিকেলের একটি পোস্টে তার মন্তব‍্যের বিষয়ে কথা হয়। তিনি নাসায় চাকুরী করেন এবং এস্টরয়েড ধ্বংস করে থাকেন। যুক্তরাষ্ট্রের র‍্যাঙ্কিং একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন এস্ট্রলজিতে। তাঁর ফেসবুকের ডেজিগনেসন অনুসারে বলছি। আমি খুব সম্ভব নিউইয়র্ক টাইমসের একটি কমেন্ট বক্সে আমার দুটি আর্টিকেল দেওয়া ছিলো। তার মধ‍্যে একটির হেড লাইন ছিলো অল স্টার্স আর প্ল‍্যানেট।

তিনি এমন লেখা দেখে আমার লেখাকে ফান মনে করে থামিয়ে যেতে বলেছিলেন। লেখার পৃষ্ঠে জবাব চলতে থাকে। এক পর্যায়ে তিনি গুড উইশেস জানিয়েছেন।

গতমাসের কথা হঠাৎ মনে পরে গেলো আজ। এস্টরয়েড কি? অনেক আলোচনা হয়েছে আমার আপনার সকলের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল‍্যাবে। পরমাণু ও এন্টি পরমাণুর বিমের মতো। কিন্তু পৃথিবী ও এন্টি পৃথিবীর ম‍্যাটার বলে এসব টুইন ম‍্যাটার পৃথিবীর উভয় ফিল্ডের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ছোট বিম, যেগুলো চোখে পরে । আর পরমাণু এন্টি পরমাণুর ব্ল‍্যাক হোল বিমের ক্ষেত্রে ছোট্ট পরিসরের মধ‍্যে আরও ছোট্ট রশ্মির টুইন ফিল্ড নিয়ে ফিজিক্স আলোচনা করে। মহাকাশ বিদ‍্যা ও ফিজিক্স বিদ‍্যার এই দুটির মধ‍্যে কোনো পার্থক‍্য নেই।

ইলেক্ট্রন বিমের সাথে পজিট্রন বিম লাগানো থাকে। যাকে দেখানো যায় না। এর ডাইরেকশন যেদিকে এন্টি পরমাণুতে প্রোটনের সাথে এন্টি প্রোটন ইলেক্ট্রন বিমের সংযুক্তিতে থাকে। এর ডাইরেশন বিপরীত। একটি নীচের দিকে যায় অপরটি বাহিরে যায়। এটিই ডাইরেকশন। এখন এন্টি পরমাণুর বিম টোটালি অনুপস্হিত থাকে ফিজিক্সের টেকনিশিয়ানদের কাছে। কিন্তু আচরনে বোঝা যায় যে এরা অরবিটাল মুভমেন্ট পরিবর্তন করে। আর ইলেক্ট্রন বিম যে স্পিন করে তা বোঝাও কঠিন।

পৃথিবী, এন্টি পৃথিবী বিপরীতভাবে স্পিন করে এবং এর কারণে ফিশন ফিউশন টুইনভাবে হয়ে ইলেক্ট্রন প্রোটন টুইন বিমের ব্ল‍্যাক হোল স্পিনের মাধ‍্যমে সব ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার তৈরি হয়। এমন বিষয় আবিস্কারের অধ‍্যায় চলে এসেছে সাইন্সের সংজ্ঞায়। এস্টরয়েড দেখতে যেমন এটির ধ্বনাত্বক আচরন হলে এর সাথে যে বিম অদৃশ‍্য থাকে তাই ইলেক্ট্রন বিমের মতো। কিন্তু ইলেক্ট্রনকেতো আপনি ইলেক্ট্রন বিম বলতে পারবেন না।কেননা এর সাথে আরও একটি অবজেক্ট এন্টি ডাইরেক্শনে স্পিন দিয়ে লাগানো আছে।

পৃথিবী এন্টি পৃথিবী স্পিন করে এবং এর কারণে ফিশন ফিউশন টুইনভাবে হয়ে ইলেক্ট্রন প্রোটন টুইন বিমের ব্ল‍্যাক হোল স্পিনের মাধ‍্যমে সব ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার তৈরির অধ‍্যায় চলে এসেছে সাইন্সের সংজ্ঞায়। এস্টরয়েড দেখতে যেমন এটির ধ্বনাত্বক আচরন হলে এর সাথে যে বিম অদৃশ‍্য থাকে তাই ইলেক্ট্রন বিমের মতো। কিন্তু ইলেক্ট্রনকেতো আপনি ইলেক্ট্রন বিম বলতে পারবেন না।কেননা এর সাথে আরও একটি অবজেক্ট এন্টি ডাইরেক্শনে স্পিন দিয়ে লাগানো আছে। যা বোঝানোর জন‍‍্য এভাবে জানতে এবং শিখতে হচ্ছে।

এস্টরয়েড কে এন্টি এস্টরয়েড বললে তা কোমেট হয়।আর কোমেট এন্টি কোমেট হলে তা এস্টরয়েড হয়। এই দুই টুইন বিপরীত অবজেক্টের প্রতিটির কালো সাইড ও বিম সাইড দুটি বিপরীত চার্জের বিম দিয়ে তৈরি ইলেক্ট্রন প্রোটন টুইন আলাদা বিমের মতো। অর্থাৎ কালো দিক ধাতব অধাতব মিশ্রিত থাকে আবার বিমের দিকও ধাতব অধাতব ব্ল‍্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনের মিশ্রন থাকে। এদের প্রতি দিককে উল্কা হিসাবে ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার নির্দেশ করে যেমন করে ইলেক্ট্রন প্রোটন বিম পরমাণুর বিমে । এন্টি পরমাণু বিম বিপরীতভাবে অদৃশ‍্য থাকে।

যেমন গ‍্যালাক্সিতে টুইন পৃথিবীর বিম দেখলে নীহারিকার কালো অংশ সারফেস আর বিম অংশ সূর্য, আর এন্টি নীহারিকা পালসারের কালো অংশ সারফেস রাত আর পোল স্টার বিম প্রকাশ করে স্পিন ও ডাইরেকশন সম্পূর্ণ বিপরীত। অর্থাৎ দিনের পৃথিবী রাতের পৃথিবী প্রত‍্যেকে আলাদাভাবে দুই বিপরীত চার্জের ব্ল‍্যাক হোল স্পিনে জ্বলে। এদের উভয়ের প্রত‍্যেককে আলাদাভাবে কোয়েসার টুইন বলে। মোটকথা সারফেসের সাথে আকাশের বায়ুমন্ডল সংযুক্ত। বায়ুমন্ডলের সাথে সারফেস সংযুক্ত দিনের পৃথিবীতে যেমন রাতের পৃথিবীতে সারফেসের সাথে বায়ুমন্ডল সংযুক্ত আর বায়ুমন্ডলের সাথে সারফেস সংযুক্ত । যেহেতু উভয় পৃথিবীর চার্জ পরিবর্তন হয়ে পরিক্রমা করছে যেকারণে ডাইরেকশন পরিবর্তন হয়ে যায়।

দিনের পৃথিবীতে যুক্তরাষ্ট্রে পরমাণু বোমার হামলা হলে ইমপ‍্যাক্ট কোয়েসার কারেন্টের মাধ‍্যমে ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড উল্টে যাবে এবং দক্ষিণ আমেরিকায় বিষুব রেখা অতিক্রম করাবে এর তেজস্ক্রিয় ফিল্ড এন্টি ফিল্ড তৈরি কর‍বে। বা অধাতব ফিল্ড হবে। জীবাণু তৈরি করবে বা বৃষ্টি তৈরি করবে বা ঘূর্নিঝড় তৈরি হবে দক্ষিণ আমেরিকায় তাৎক্ষিকভাবে। এটি কোভিড -১৯ ফিল্ড ইউভি তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশনের ম‍্যাগনেটের মতো কিন্তু অত‍্যন্ত শক্তিশালী ফিল্ড ম‍্যাগনেট তৈরি করবে। যেহেতু ব্ল‍্যাক হোল স্পিন এন্টি পৃথিবীর ফিল্ডে কার্যকর সেজন‍্য তা রাতের পৃথিবী বিপরীত ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড হওয়ায় দক্ষিণ আমেরিকার বিপরীত এশিয়াতে, আর যুক্তরাষ্টের বিপরীত ভারত মহাসাগরের অস্ট্রেলিয়ার কাছাকাছি টেরিটোরি হওয়ায় এসব স্হানে সরাসরি আঘাত করবে। টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড গোলার্ধ পরিবর্তন করে কোয়েসার কারেন্ট ফর্মূলায়। যা ইতিপূর্বে ডিসি কারেন্ট হিসাবে আলোচনা হয়েছে।

স্পেস ফিল্ডের ইলেক্ট্রন প্রোটন বিম, উল্কা বিম,কোয়েসার বিম ও এদের এন্টি স্পেস ফিল্ডও একই সময় একইরকম নয়, বিপরীত রকম। কেননা ইলেক্ট্রন প্রোটন বিম আলাদারকম প্রোটন ইলেক্ট্রন বিম হয় এবং ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন দ্বারা স্পেস ফিল্ড তৈরি করছে বলে একই সময়ে বিপরীতদিকে আর একটি ফিল্ড বিপরীত ডাইরেকশনে তৈরি করছে।

এদের দ্বারা টুইন পৃথিবীতে যা কিছু আছে তাই গঠিত। পৃথিবীতে যতো আবর্জনা তৈরি করছে আইনস্টাইন হকিংরা (যদিও এমন দুজন মৃত ) এসব উল্কা হয়ে বেড় হয়ে এস্টরয়েড কোমেট হয়ে এন্টি ডাইরেকশনে আরেক অবজেক্টের টুইন তৈরি করে। এভাবে ন‍্যাচারাল টুইন পৃথিবী কেটে কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করছে। ন‍্যাচারাল পৃথিবীর অবজেক্ট বৃদ্ধির দিকে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ নেই।

এখন নাসা এসব এস্টরয়েড কিল করলে একই সাথে কোমেটকেও কিল করছে এবং উল্কাকেও। এদের টুইন ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোলের মাধ‍্যমে ভূঅভ‍্যন্তরীন টুইন অবজেক্টে এবং বায়ুমন্ডলে কৃত্রিম ডিজাস্টার তৈরি করবে। এসবতো পৃথিবীর মানবসভ‍্যতা আইন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাডির মাধ‍্যমে ভুল মানুষ তৈরি করে তাদের লাইসেন্স দিয়ে ব‍্যবসা বা প্রযুক্তি পরিচালনা করাচ্ছে বলে হচ্ছে। আকাশে বসে এসব কাঝ করলে কার ভূখন্ড থেকে কোন অবজেক্ট কেটে আসছে সেখানে আঘাত করলে এই টুইন অবজেক্ট দেখতে ফিশন করলেও ফিউশন হয়ে এন্টি ডাইরেকশনে আঘাত করবে দুই পৃথিবীর সারফেসকে।

এতে বড় ছোট বিপদজনক ভূমিধস,ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরি,নিম্নচাপ, কিংবা দাবানল ইত‍্যাদির কারণ হয়। মানুষ এই অশুভ চর্চা করতে গিয়ে আকাশেই এভারেস্টের সমান ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের এস্টরয়েড কিল করে ফেলতে পারে। এটি হয় ইউরোপ মহাদেশ না হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ উত্তর আমেরিকা যা ধ্বংস হতে পারে। কেননা এসব অবজেক্ট তাদের ভূখন্ড থেকে সরাসরি টুইন গারবেজ বিম হয়ে একসাথে হয়ে মহাকাশের এসব এন্টি ফিল্ড অবজেক্ট তৈরি করেছে।

যে অবজেক্ট যারা তৈরি করে এসব ক‍‍্যানসারের টিউমার তৈরি করেছে তা কৃত্রিম পৃথিবীর দুই আকাশ দিয়ে এভাবে সাক্ষী হয়ে চলছে। এরকম অশিক্ষা বন্ধ হোক।