Muhammad's (pbuh) scholarly work is devoted to the welfare of the world
The planetary twin field skeleton of present-day civilizations and the magnetic fields of dwarf planets line the longitude and latitude lines in most areas. This is a strange planetary civilization in the middle of the Twin Planetary Natural Field. In their own way, the black hole produced the charge of the twin field, and this field lost the habitability of the twin planet called Earth.
The planetary twin field skeleton of present-day civilizations and the magnetic fields of dwarf planets line the longitude and latitude lines in most areas. This is a strange planetary civilization in the middle of the Twin Planetary Natural Field. In their own way, the black hole produced the charge of the twin field, and this field lost the habitability of the twin planet called Earth.
This black hole theory is the dark matter theory, and knowing the formula of all the creation of charge of the twin format because the grace of the creator himself has come.The analysis of this formula was not known to the people of any religion in human civilization. It was in the Holy Qur'an which was revealed to Almighty Allah and His Messenger Muhammad (PBUH). And among the holy sayings and actions of Prophet Muhammad (PBUH).These two words were said in the Holy Qur'an and Hadith in such a way that no one could analyze their scientific meaning. Not even a follower of Islam.
The above three formulas came to earth at a time when half of the entire twin universe was about to disappear. Or in short, if half of our twin Earths were to disappear, half of the natural parts of the twin planetary system would survive.Education that is beneficial to all mankind is science and therefore true education. After 1400 years the light of this science education is fully realized has arrived. The theory of Rakim University or the guideline of Black Hole Science University can bring welfare to everyone in the world in such a way that mankind can survive eternally in this world of God by possessing correct and complete knowledge of science.
This black hole science teaches that when people don't spread hatred towards people. Believing in one Creator together and knowing the techniques to please that Creator.In this plight of the entire mankind, the world's first Black Hole Science University or Rakim University, Prannathpur, Bangladesh will never have an alternative to science education. Because modern civilization has learned nothing about the definition of science. And that definition has been created by Rakim University, Prannathpur, Bangladesh. Muhammad (pbuh) was not sent to any specific human community. His scientific scholarly works are devoted to the welfare of the world. May Almighty Allah grant us all the wisdom to understand.
মোহাম্মদ (সা:) বিজ্ঞাময় কর্ম জগতবাসীর কল্যাণের জন্য নিবেদিত হয়ে আছে
বর্তমান সভ্যতার প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ড কঙ্কাল এবং ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের দ্রাঘিমা ও অক্ষাংশ রেখার ফিল্ড অধিকাংশ এলাকায়। টুইন প্ল্যানেটারি ন্যাচারাল ফিল্ডের মধ্যে এ এক আজব প্ল্যানেটারি সভ্যতা।যাদের নিজস্ব উপায়ে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের চার্জ উৎপাদন করে এই ফিল্ডের পৃথিবী নামক টুইন গ্রহের বসবাসের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে।
স্বয়ং স্রষ্টার অনুগ্রহ এসেছে বলে এই ব্ল্যাক হোল থিওরি ডার্ক ম্যাটার থিওরি, আর টুইন ফর্মেটের চার্জের সব সৃষ্টির ফর্মূলা জানতে পারছে। এই ফর্মূলার সব বিশ্লেষন মানব সভ্যতার কোনো ধর্মের মানুষের জানা ছিলো না। মহান আল্লাহ এবং তাঁর প্রেরিত রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর উপর নাজিলকৃত পবিত্র আল কোরআনে ছিলো। আর রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর পবিত্র বাণী ও কর্মের মধ্যে ছিলো। এই দুই বলতে পবিত্র আল কোরআন ও হাদীস শাস্ত্রের মধ্যে এমনভাবে বলা ছিলো যার বৈজ্ঞানিক অর্থ কেউ বিশ্লেষন করতে পারেননি। ইসলাম ধর্মের কোনো অনুসারীও নয়।
উপরেল্লিখিত তিনটি ফর্মূলা এমন সময় পৃথিবীতে এসেছে যখন সমগ্র টুইন মহাবিশ্বের অর্ধেক বিলুপ্ত হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছে। বা সংক্ষেপে বললে আমাদের টুইন পৃথিবীর অর্ধেক বিলুপ্ত হলে টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেমের অর্ধেক ন্যাচারাল অংশ টিকে থাকবে।
সমগ্র মানবজাতির জন্য যে শিক্ষা কল্যাণকর তাই বিজ্ঞান এবং তাই প্রকৃত শিক্ষা। এই বিজ্ঞান শিক্ষার আলো ১৪০০ বছর পর পরিপূর্নভাবে এসে গেছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি বা ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটির গাইড লাইন পৃথিবীর সকলের জন্য এমনভাবে কল্যাণ বয়ে আনতে পারে যখন বিজ্ঞান বিষয়ের সঠিক ও পূর্নাঙ্গ জ্ঞানের অধিকারী হয়ে স্রষ্টার এই পৃথিবীতে অনন্তকাল মানবজাতি টিকে থাকতে পারে।
এই ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান এমন শিক্ষা দেয় যখন মানুষে মানুষে হিংসা বিদ্বেষ ছড়ায় না। সকলে মিলে এক স্রষ্টাকে বিশ্বাস করা এবং সেই স্রষ্টাকে খুশি করার কৌশল সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া। সমগ্র মানবজাতির এই দূর্দিনে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি বা রাকীম ইউনিভার্সিটি,প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ এর বিজ্ঞান শিক্ষার বিকল্প আর কখনো আসবে না। কেননা বিজ্ঞান বিষয়ের সংজ্ঞা সম্পর্কে কিছুই শিখেনি বর্তমান সভ্যতা। আর সেই সংজ্ঞা তৈরি করে দিয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ । মোহাম্মাদ (সা:) কোনো নির্দিষ্ট মানব সম্প্রদায়ের জন্য প্রেরিত হননি। তাঁর বিজ্ঞাময় কর্ম জগতবাসীর কল্যাণের জন্য নিবেদিত হয়ে আছে। মহান আল্লাহ যেনো সকলকে বোঝার তৌফিক দান করেন।