Move fast, make fast - close fast. Go slow against the Naturer.
The Earth’s 12-hour oxygen production is being depleted by industrial activities. To save both artificial and natural worlds, reduce energy use by one-third, cut industrialization, and implement Rakim University’s theories urgently.
A space of 12 hours of the world is producing oxygen. And the inhabitants of the two worlds are using it. By burning fossil fuels, generating and using electricity, running factories, etc., the oxygen produced in these 12 hours is being used directly during the day and is being used at night through the anti-oxygen black hole field. In other words, in simple terms, there is an oxygen black hole field inside the soil at night and its metal black hole field is arranged on the surface or in the air, normally oxygen nitrogen black hole field magnet is nitrogen oxygen at night. When Earth's civilization uses oxygen at night, the magnet or space has to rotate. The Earth is dealing with the oxygen pressure of these oxygen vehicles by bursting the black hole field organism of a part of the surface.
Then asteroids or dust sands are forming on the ground or the surface will generally create dust sand beams. Connected to the Earth during the day, this surface is the Sun's beam. This dusty dark matter anti-beam comet would surely create a huge storm on the daytime Earth. So where is the solar storm coming from, surely you understand? And the western universities are definitely sweeping the space of the world. Want to go fast like this? Want to drive a plane in the sky? Or do you want to run warships, cargo ships or factories in the sea or use electricity more?
The size of the artificial world is getting bigger and bigger and the size of the natural world is getting smaller and smaller. These storms are going to the artificial world and also to the natural world where the natural world is becoming smaller to wear. According to your wrong theory of tectonic plates, you are giving false and misleading information that the continents are drifting apart. But the twin of the artificial world is separated from the twin of the natural world.
The people of the artificial world are living in a fool's paradise. All of them have become scientists. They think they will have the world. Because they have the US superpower, China. Again, the US has the brain of Israel. In fact, they are the artificial world long ago. But China has recently. Study Rakim University and you can easily understand who is there in the artificial world. Each arsenal is also horribly dangerous to those areas of each country, surrounding areas and opposite magnetic fields. Which should be compared to DC AC current flow. Artificial civilization with many things.
Another way to save the artificial world may still be open if the whole world is declared an emergency and the daily running speed is reduced by three times. At night electricity usage is completely off after 8.00 pm. No one can even run the generator. People should stay at home. The hospital will run for emergency patients. Transportation of goods to distant countries should be reduced by 1/3. Plants prepared with organic soil and 24 hour oxygen plants should be planted together with oxygenated plants every day.
If you want to go from Asia to America, you have to travel six days in two days. It takes 18 hours by bus or train to reach Dhaka from North Bengal. These are examples. That is, the amount of charge that the earth is creating every day, if the speed is reduced by three times, the burning of fuel will be reduced. Oxygen will be saved. Industrialization should be reduced by one-third. Electricity and so on. The universities of the world should be closed until the theories of Rakim University Bangladesh are implemented.
If you want to go from Asia to America, you have to travel for two days, six days. It takes 18 hours by bus or train to reach Dhaka from North Bengal. These are examples. That is, if the amount of charge that the earth is creating every day is slowed down rapidly, the burning of fuel will be reduced. Oxygen will be saved. Industrialization should be one-third. Electricity and so on. The universities of the world will not give any certificate until the theories of Rakim University Bangladesh are implemented.
দ্রুত চলা, দ্রুত তৈরি করা -দ্রুত বন্ধ করুন। ন্যাচারারের বিরুদ্ধে ধীর গতিতে চলুন।
দ্রুত চলা, দ্রুত তৈরি করা -দ্রুত বন্ধ করুন। ন্যাচারারের বিরুদ্ধে ধীর গতিতে চলুন।
পৃথিবীর ১২ ঘন্টার এক স্পেস অক্সিজেন উৎপাদন করছে।আর ব্যবহার করছে দুই পৃথিবীর বাসিন্দারা। ফসিল জ্বালানি পুড়িয়ে,বিদ্যুত উৎপাদন ও ব্যবহার করে,ফ্যাক্টরী চালিয়ে ইত্যাদিতে এই ১২ ঘন্টায় উৎপাদিত অক্সিজেন দিনে ব্যবহার হচ্ছে সরাসরি আর রাতে ব্যবহার হচ্ছে এন্টি অক্সিজেন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে। অর্থাৎ সহজ ভাষায় বলতে গেলে রাতে মাটির ভিতর থাকে অক্সিজেন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এবং সারফেসে ওর ধাতব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বিন্যাস্ত থাকে বা বাতাসে সাধারনত অক্সিজেন নাইট্রোজেন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট রাতে হয় নাইট্রোজেন অক্সিজেন । পৃথিবীর সভ্যতা যখন রাতে অক্সিজেন ব্যবহার করছে তখন ম্যাগনেটকে বা স্পেসকে ঘুরিয়ে নিতে হচ্ছে। সারফেসের এক অংশের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের অর্গানিজম নিশ্চয় ফেটে এই অক্সিজেন যানবাহনের অক্সিজেনের চাপ মোকাবেলা করছে পৃথিবী।
তাহলে মাটিতে এস্টরয়েড বা ধূলা বালি তৈরি হচ্ছে বা সারফেস সাধারন কথায় ধূলা বালির বিম তৈরি করবে। দিবসের পৃথিবীর সাথে কানেকটেড এই সারফেস সূর্যের বিম হয়ে আছে। এই ধূলা বালির ডার্ক ম্যাটার এন্টি বিম ধূমকেতুর বিশাল ঝড় তৈরি করবে নিশ্চয় দিনের পৃথিবীতে। তাহলে সোলার ঝড় কৈ থেকে আসছে,নিশ্চয় বুঝতে পারছেন ? আর পৃথিবীর স্পেসকে ঝাড়ু দিচ্ছে পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিশ্চয়। এভাবে দ্রুত গতিতে চলতে চান ? আর প্লেন চালাতে চান আকাশে? কিংবা সাগরে যুদ্ধ জাহাজ পণ্য পরিবহনের জাহাজ কিংবা ফ্যাক্টরী চালাতে চান বা বিদ্যুত ব্যবহার করতে চান বেশি বেশি?
কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তন ক্রমশও বড় হয়ে যাচ্ছে আর ন্যাচারাল পৃথিবী আয়তনে দ্রুত ছোট হয়ে যাচ্ছে। এসব সৌড় ঝড় কৃত্রিম পৃথিবীতে গিয়ে পরছে আর ন্যাচারাল পৃথিবীতেও পরছে যেখানে পরার জন্য ন্যাচারাল পৃথিবী কৃত্রিম হয়ে ছোট হয়ে যাচ্ছে। আপনাদের টেকটোনিক প্লেটের ভুল থিওরি অনুযায়ী হলেও মহাদেশগুলো আলাদা হয়ে যাচ্ছে, এমন বানোয়াট বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রদান করছেন। অথচ কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন, ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন থেকে আলাদা হয়ে গেছে।
বোকার স্বর্গে বসবাস করছে কৃত্রিম পৃথিবীর মানুষ। এরা সবাই বিজ্ঞানী হয়ে গেছে। ওরা মনে করছে ওদের পৃথিবীই থাকবে।কেননা ওদের সাথে যুক্তরাষ্ট্র সুপার পাওয়ার আছে চীন আছে।আবার যুক্তরাষ্ট্রের ব্রেইন ইসরাইল আছে। আসলে ওরাই কৃত্রিম পৃথিবী হয়েছে অনেক আগে। তবে চীন হয়েছে সম্প্রতি। কৃত্রিম পৃথিবীতে কারা আছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয স্টাডি করুন সহজেই বুঝতে পারবেন। একেকটি অস্ত্রাগারও ভয়ানকভাবে বিপদজনক প্রত্যেক দেশের ঐসব এলাকা, আশে পাশের এলাকা ও বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ডের জন্য। যা ডিসি এসি কারেন্ট প্রবাহে মিলিয়ে নিবেন। যাহোক বহু কিছু নিয়ে কৃত্রিম সভ্যতা।
কৃত্রিম পৃথিবী রক্ষা পাওয়ার আর একটি পথ খোলা থাকতে পারে এখনো যদি সমগ্র পৃথিবীকে ইমার্জেন্সী ঘোষনা করে প্রতিদিনের ছুটে চলার গতি তিনভাগ কমিয়ে দেন। রাতে বিদ্যুত ব্যবহার রাত ৮.০০টার পর সম্পূর্ণ বন্ধ। কেউ জেনারেটরও চালাতে পারবে না। ঘরে থাকতে হবে মানুষদের। ইমার্জেন্সী রোগীর জন্য হসপিটাল চলবে। পণ্য পরিবহণ দূর দেশে ১/৩ করে ফেলতে হবে। উদ্ভিদের জৈব মাটিতে দিয়ে উদ্ভিদ তৈরি ও ২৪ ঘন্টা অক্সিজেনের উদ্ভিদ প্রতিটি দিনে অক্সিজেন দেওয়া গাছের সাথে একটি করে লাগাতে হবে।
এশিয়া থেকে আমেরিকায় যেতে হলে দুদিনের পথ ছয় দিন করতে হবে। নর্থ বেঙ্গল থেকে ঢাকা যেতে ছয় ঘন্টার পথ ১৮ ঘন্টা করতে হবে বাস বা ট্রেনে। এসব উদাহরন। অর্থাৎ পৃথিবী যে পরিমাণ চার্জ প্রতিদিন তৈরি করছে দ্রুত গতি তিন ভাগ কমিয়ে দিলে জ্বালানি পোড়ানো কমে যাবে। অক্সিজেন সাশ্রয় হবে। শিল্পায়ন তিন ভাগের একভাগ কমিয়ে দিতে হবে। বিদ্যুতও তাই ইত্যাদি। এশিয়া থেকে আমেরিকায় যেতে হলে দুদিনের পথ, ছয় দিন করতে হবে। নর্থ বেঙ্গল থেকে ঢাকা যেতে ছয় ঘন্টার পথ ১৮ ঘন্টা করতে হবে বাস বা ট্রেনে। এসব উদাহরন। অর্থাৎ পৃথিবী যে পরিমাণ চার্জ প্রতিদিন তৈরি করছে দ্রুত গতি কমিয়ে দিলে জ্বালানি পোড়ানো কমে যাবে। অক্সিজেন সাশ্রয় হবে। শিল্পায়ন তিন ভাগের একভাগ করতে হবে। বিদ্যুতও তাই ইত্যাদি। পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের থিওরিগুলো ইম্প্লিমেন্ট না করা পর্যন্ত কোনো সার্টিফিকেট দিবে না । খনিজ সম্পদকে রোগ মনে করতে হবে। সব ম্যান পাওয়ারকে কাজে লাগাতে হবে উদ্ভিদের পূর্বিন্যাসে। বিদেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিতে হবে।পর্যটন শিল্পকেও তিন ভাগ সংকুচিত করতে হবে।
Mineral resources should be treated as diseases. All man power must be employed in the reorganization of the plant. Foreign travel should be banned, except through diplomatic channels. The tourism industry should also be narrowed down to three segments.