Moon says, who are they studying science at the university?
The twin fields of each planet and satellite are spinning opposite each other. If they were natural, opposite space would contain dark matter and would not see each other. Only objects on the opposite side can be seen. Since we see a space as opposed to any object.
The twin fields of each planet and satellite are spinning opposite each other. If they were natural, opposite space would contain dark matter and would not see each other. Only objects on the opposite side can be seen. Since we see a space as opposed to any object. For example, we see the sun or the fixed stars shining on each other in the opposite positions of the two worlds. If you see one, you don't see the other. It is towards the sky.
Again, if you look around during the day, you will see the night space. And at night I see the darkness of the day space. Darkness is a space that is half. These two halves are the two universes of matter and anti-matter that make up the 16 regions. Since our planetary system has 7 Earth-like planets with anti-fields 6 have inert matter beams. And in the twin field of the earth there is the black hole field of twin soil mixed with viruses and bacteria.
These 7 planets are Mercury Mars Jupiter Saturn Neptune Pluto and Earth. And Venus and Uranus are observing the flow of two seas, oceans and ice, while the Moon is monitoring the three phases of water, which are canals, bills, ponds, rivers, seas, oceans, polar ice melts, and volatiles from the polar ice become twin fields and reverse again for two days and two nights.Making the moons. As there are 6 planets in the Northern Hemisphere and 6 opposite planets in the Southern Hemisphere. These 12 splitting and anti-splitting matter has a bed of cyclic order which is allowed to taste their scattered beams for 12 months. Creates diversity. As the furnace burns at these two poles, six months of day and six months of night occur by changing the magnetic field of their planet's matter anti-matter.
We get the annual motion as the black hole spins across the round-shaped bed that all the planets lie on. This annual motion takes place from the planetary zone of 12 months equal to one day and one night. In fission fusion, a beam of charge from day matter and a beam of charge from night matter completes one rise and fall of both. which reveals the existence of any twin matter.Therefore, a day and a night cycle is completed by adding the charge of six months of night to six months of day, so 12 hours of day along the Earth's equator becomes 12 hours of night. Existence space and antiexistence space of the black hole field creating the maximum and minimum ionosphere labels along this line appear in standard labels on both Earths.
Elsewhere the time is shorter.From here north-south, south-north water flow of two hemispheres is being monitored by turning two east and two west through the transformer or pancreas.
If the speed of light is straight, the substances created from it also move straight. The river bends because its twin beams of water are spring-like DNA that appear flat when cut lengthwise through them. Its invisible part is connected by anti-directional beam of RNA which is dark matter.The river that flows through the sky will have RNA as DNA and DNA as RNA.
It is one river of the world. The river in the opposite world is opposite in its total direction. Because every day and night the magnetic field changes from north-south to south-north. Because North is connected to South, and North to South is connected plus-minus, minus-plus creates a beam of charge. That's why we don't understand.
The Earth is spinning and in the opposite direction to the one on the opposite side. In the midst of it eight waves of water flow from one end of the earth to the other, morning, noon, and night, with a melodious sound. Their transmitter or Pancreas Twin Moon will also move like that. However, the velocity of water is different relative to our Earth due to the three atmospheric precipitations.
Nuclear beam reactors burn on and off two risings-settings two points everyday. But this work has not stopped yet. The sound waves of the river are stopped by obstruction dams. Fills rivers, streams, canals, reservoirs. Moon says in his mind, who are they studying science at the university?
চাঁদ বলে কারা এরা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাইন্স শিখে?
প্রত্যেকটি গ্রহ এবং উপগ্রহের টুইন ফিল্ড একে অপরের বিপরীতে স্পিন করছে। এরা ন্যাচারাল হলে বিপরীত স্পেস ডার্ক ম্যাটার থাকে এবং একে অপরকে দেখতে পাবে না। শুধু বিপরীত দিকে যে অবজেক্ট থাকে তাই দেখা সম্ভব। যেহেতু আমরা যে কোনো অবজেক্টের বিপরীতে একটি স্পেস দেখি। যেমন দুই পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত অবস্হানে একে অপরকে আলোকিত হতে দেখি সূর্য বা ধ্রুবতারা। একটি দেখলে অপটি দেখি না।এটি আকাশে দিকে।
আবার দিনে চারিদিকে দেখলে দেখি রাতের স্পেসকে। আর রাতে দেখি দিনের স্পেসকে অন্ধকার। অন্ধকার একটি স্পেস যা অর্ধেক। এই অর্ধেক দুই মহাবিশ্বের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার যা ১৬ টি অঞ্চল তৈরি করেছে। যেহেতু আমাদের প্ল্যানেটারী সিস্টেমে ৭ টি পৃথিবীর মতো গ্রহ পেয়েছি যার এন্টি ফিল্ড ৬টিতে জড় পদার্থের বিম আছে। আর পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া মিশ্রিত টুইন মাটির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রয়েছে।
এই ৭ টি গ্রহ বুধ মঙ্গল বৃহস্পতি শনি নেপচুন প্লুটো ও পৃথিবী। আর শুক্র ও ইউরেনাস দুটি সাগর মহাসাগর ও বরফের প্রবাহকে প্রত্যক্ষ করছি আমরা যেখানে পানির তিন অবস্হা মনিটর করছে চাঁদ যা খাল বিল পুকুর নদী সাগর মহাসাগর মেরুর বরফের গলিত অবস্হা থেকে উদ্বায়ী অবস্হার টুইন ফিল্ড হয়ে দুই দিবস ও দুই রাতের চাঁদ তৈরি করছে। যেহেতু উত্তর গোলার্ধে ৬ টি গ্রহ এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ৬ টি বিপরীত গ্রহ রয়েছে। এই ১২ টির স্প্লিটিং এবং এন্টি স্প্লিটিংয়ের ম্যাটারের সাইক্লিক অর্ডারের খাট বিছানো আছে যা ১২ মাস ধরে এদের বিচ্ছুরিত বিমের স্বাদ জীব জগতকে ভোগ করতে দেওয়া হয়েছে।যা দিয়ে দিবস রাতের প্রকৃতির পৃথক ঋতু বৈচিত্র্য তৈরি করে। চূল্লি জ্বলে এই দুই মেরুতে বিধায় ছয়মাসের দিবস ও ছয় মাসের রাত তাদের গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন করে সংঘটিত করে থাকে।
সব গ্রহের বিছানো রাউন্ড শেপের খাটের এপার ওপার ব্ল্যাক হোলের প্যাঁচ ঘুরিয়ে পুনরায় সাবেক স্হানে চলে আসে বলে বার্ষিক গতি আমরা পেয়ে থাকি। এই বার্ষিক গতি এক দিন এক রাত সমান ১২ মাসের গ্রহের অঞ্চল থেকে সংঘটিত হচ্ছে। দিনের মাটারের চার্জ বিমের সাথে রাতের ম্যাটারের চার্জ বিমের দ্বারা ফিশন ফিউশনে উভয়ের একটি করে উদয় অস্ত সম্পন্ন হয়। যা যেকোন টুইন ম্যাটারের অস্তিত্ব প্রকাশ করে।
তাই ছয় মাস রাতের সাথে ছয় মাস দিনের চার্জ সংযুক্তির দ্বারা একটি দিবস ও একটি রাত চক্রাকার সম্পন্ন হয় বলে পৃথিবীর মধ্যরেখা বরাবর দিয়ে ১২ ঘন্টা দিন ১২ ঘন্টা রাত হয়ে থাকে। এই রেখা বেয়ে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন আয়নোস্ফেয়ার লেবেল তৈরির ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের এক্সিস্ট স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস দৃশ্যমান করে উভয় পৃথিবীতে স্টান্ডার্ড লেবেলে।
অন্যান্য স্হানে সময়ের কম বেশি হয়।
এখান থেকে উত্তর-দক্ষিণ, দক্ষিণ- উত্তরে দুই গোলার্ধের পানি প্রবাহের ট্রান্সফর্মার বা রিজার্ভার হয়ে দুই পূর্ব দুই পশ্চিমে বাঁকিয়ে পৃথিবীর পানি প্রবাহ সরবরাহ হচ্ছে।
আলোর গতি সোজা হলে এ থেকে সৃষ্ট পদার্থগুলোও সোজা চলতো। নদী বাঁকিয়ে চলে এজন্য যে এর পানির টুইন বিম ডিএনএর মতো স্প্রিং যা মধ্য দিয়ে লম্বালম্বি কাটলে ফ্ল্যাটের মতো যেমন দেখায় তেমন। এর অদৃশ্য অংশ আরএনএর এন্টি ডাইরেকশনের বিম হয়ে সংযুক্ত থাকে যা ডার্ক ম্যাটার। আকাশ দিয়ে যে নদী বয়ে চলছে তার আরএনএ হবে ডিএনএ আর ডিএনএ হবে আরএনএ।
এটি এক পৃথিবীর নদী। বিপরীত পৃথিবীতে যে নদী তার টোটাল ডাইরেকশন এর বিপরীত। কেননা প্রতি দিবস ও রাতের ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন হয়ে উত্তর-দক্ষিণ হয় দক্ষিণ-উত্তর। যেহেতু উত্তরের সাথে দক্ষিণ, আর দক্ষিণের সাথে উত্তর যুক্ত থাকে প্লাস-মাইনাস, মাইনাস -প্লাস চার্জ বিম তৈরি করে।এজন্য আমরা বুঝতে পারি না।
পৃথিবী স্পিন করছে ও বিপরীত দিকে যেটি আছে তার বিপরীত ডাইরেকশনে। এর মধ্যে কুল কুল মনোমুগ্ধকর ধ্বনি নিয়ে সকাল দুপুর রাত বয়ে চলে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আর এক প্রান্তে আটটি ওয়েভের পানি যা ইউরেনাস ও শুক্রের পৃথক এবং ধীর গতি আমরা প্রত্যক্ষ করি। এদের ট্রান্সমিটার বা প্যানক্রিয়াস টুইন চাঁদের গতিও তেমন হবে। তবে পানির বায়বীয় তিন অবস্হার কারণে গতিবেগ আলাদা আমাদের পৃথিবীর সাপেক্ষে।
পরমাণু বিমের চুল্লি জ্বলে নিভে প্রতি দুই উদয় অস্তাচলের সময় থেকে কিন্তু এ কাজটি এখনো বন্ধ হয়নি। নদীর কুল কুল শব্দ তরঙ্গ অবস্ট্রাকশন বাঁধ দিয়ে থেমে দেওয়া হয়েছে। নদী,বিল,খাল,জলাশয় ভরাট করে। চাঁদ মনে মনে বলে কারা এরা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাইন্স শিখে?