Moon is making PT-5,PT-3 type to artificially cool the earth
Earth's seasonal variation has destroyed the civilization accustomed to seeing the singular space of the singular theory of current temperature theory climate change experts. This civilization therefore lives in air-conditioned rooms and advocates climate change. Their education has no label and is difficult to standardize.
Earth's seasonal variation has destroyed the civilization accustomed to seeing the singular space of the singular theory of current temperature theory climate change experts. This civilization therefore lives in air-conditioned rooms and advocates climate change. Their education has no label and is difficult to standardize.
They have placed the South Pole in the North and the North Pole in the South in their office and residential address through refrigerators and ACs. Small pieces of Everest are placed in every urban area. That is why the twin field of Venus is being cut off from the planetary twin. They are PT-3, PT-5 in lunar orbit. Since cancer has been discovered since the moon has also had tumors. Learning a space science is a mess, strange behavior of mankind is being observed. Knows the moon as a satellite and knows it correctly. What would happen to Earth if this satellite was Earth?
Tumors in the pancreas of the human body disrupt the circulation system of the human body and increase its volume.As the tumor that goes to the third stage can no longer be operated on, but the body would be saved if the area could be operated on or the cancer germs could be destroyed as far as this anti-body of the human body's garbage is spread. Talking about the third stage of cancer.
The Moon is a virus-free or germ-free satellite of Earth that is now full of viruses that carry the germs of cancer. Since human civilization began to move there or Earth's matter has been transported and left behind. Now the death of the earth due to the growth of the tumor on the moon will not be the death of the whole earth.
The part of the Moon that is free of viruses or bacteria will survive with the natural part of the Earth. Those who stay here to live with human bodies are creating a pool on the moon by causing fission fusion in their bodies. Part of this pool will disappear in half of the world's seas and oceans.
In order to live on Earth, viruses and bacteria must learn to live by fixing the magnetic field. PT-3, PT-5 connecting with the Moon is from the time of cancer. Which has been happening since the discovery of Sarskov. Give a PT-5 to Dubai, give one to the United Nations building in New York. Give Washington DC a day. Give one PT-5 to countless such cities.
It has been allotted to those who see with the naked eye. Get corona statistical report from worldo meter. Those reported to have created virus debris most of their habitats, with their tumor pus adding bacteria to the lunar soil.And those who are traveling there by driving spaceships or are still talking about sending instruments to explore are also creating the same pool. Because the air conditioning is sitting in the moon's anti-field. And the human body is going directly to the moon in the spaceship.
And taking oxygen. When oxygen created anti-field in moon space. Oxygen that slows down on Earth is the anti-beam object of oxygen on the Moon. But directly carrying oxygen to the moon's space cuts off the mini-bottled surfaces of transported oxygen.Because oxygen on Earth is doing so at the same rate as the spin twin of the anti-oxygen black hole engine. And at the same time the metal ore field is forming like Earth. Whose corona virus is occupying the place of earth and non-metals on the moon.
Still, civilization isn't destroying all space flights or locking down space science offices. How strange!
Natural world creation didn't begin by destroying half of each city. The pressure of people in the city has not been reduced. Those who live in the city have more than one house in the village and do not live in those places.The radioactive field would be reduced if they lived in villages that would have made the earth habitable in those places.
Machinery, what to do in the same place by making industrial zone. These are becoming radioactive.The less the industry reduces the earth's charge, the less it will cost. The less you run the device, the less the cost of charging the earth. The less electricity you use, the less you will charge. Then Moon Venus and Uranus will also be fine.
For Moon Venus and Uranus to be right, the mountain must first be the source of the fountain. River should be dredging and there should be uninterrupted water flow. A balance plant has to be built with two edges and it will go up to the sea. If it is difficult to restore the original form of the mountain, ban human movement in those places.The dense forests formed by the rains will take their original form. Prohibit human movement in mangrove forests.
For this there is no need to keep government and private offices in those compounds. If people don't go, these forests will go back to their original state. In the name of research, humans are creating problems against nature.
Stop cultivating plants just to meet their food and nutritional needs where they live. Oxygen, nitrogen and organic matter are the main regulators of soil nutrients. A mixture of organic soil minerals can be made from rotten plant and animal bodies.
When an animal dies, bury it in the ground to remove the stench. Mineral resources will be created. Discarded food items from the kitchen will create mineral resources for plants. Most importantly, the environment needs a combination of plants that provide oxygen for 24 hours.
Place water sources around the residence to allow Uranus to flow through the surface. Build bacteria in the soil. The water source will contain algae. Aquatic organisms will migrate from bacteria. Birds will live in balance plants. Make Tendsey of Poultry Goat Cow Buffalo Farming at Home. Practice horse riding.
Then the earth can no longer be seen far away in the telescope. It will stay with you. Since dark matter is invisible. A telescope will show the red planet Mars as a skeleton, never having water there. And the world will be Earth.
If the earth is created in this way, the pus PT-3 PT-5 that are going and being created on the moon will no longer exist, but what has been disappearing before and every moment will be removed.
পৃথিবীকে কৃত্রিমভাবে কুলিং করতে চাঁদ PT-5,PT-3 টাইপ তৈরি করছে
পৃথিবীর ঋতু বৈচিত্র্য ধ্বংস করে ফেলেছে বর্তমান টেম্পারেচার তত্বের ক্লাইমেট চেঞ্জ বিশারদদের সিঙ্গুলারি তত্বের সিঙ্গেল স্পেস দেখে অভ্যস্ত সভ্যতা। এই সভ্যতা একারণেই ইচ্ছেমতো এয়ারকন্ডিশনে রুমে বসবাস করে ক্লাইমেট চেঞ্জের মতবাদ দেয়।এদের শিক্ষার কোনো লেবেল নেই এবং মানদন্ড দেওয়াও কঠিন।
এরা নিজেদের অফিস ও বসবাসের ঠিকানায় উত্তরে দক্ষিণ মেরু আর দক্ষিণে উত্তর মেরু বসিয়েছে রেফ্রিজারেটর ও এসির মাধ্যমে। ছোট ছোট এভারেস্টের টুকরো বসিয়েছে প্রত্যেকের শহুরে এলাকায়। যে কারণে প্ল্যানেটারির টুইন থেকে শুক্রের টুইন ফিল্ড কেটে ফেলা হচ্ছে। এরা চাঁদের কক্ষপথে PT-3,PT-5 হয়ে চলেছে। যেহেতু চাঁদেও টিউমার রোগ হয়েছে যখন থেকে ক্যানসার রোগ আবিস্কার হয়েছে। এক স্পেসের বিজ্ঞান শিখে জগাখিচুড়ি অদ্ভুদ মানবজাতির অদ্ভুদ আচরন পরিলক্ষিত হচ্ছে। চাঁদকে উপগ্রহ হিসাবে জানে এবং সঠিকভাবে তা জানে। এই উপগ্রহ পৃথিবী হলে পৃথিবী কি হবে?
মানবদেহের প্যানক্রিয়াসে টিউমার ধরিয়ে মানবদেহের সারকুলেশন সিস্টেমে ব্যাঘাত ঘটিয়ে এর আয়তন বৃহৎ করতে যাচ্ছে। যে টিউমার থার্ড স্টেজে যায় তা যেমন আর অপারেশন করা যায় না কিন্তু মানবদেহের আবর্জনার এই এন্টি বডি যতোদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয় ততটা এলাকা যদি অপারেশন করা যেতো কিংবা ক্যানসারের জীবাণু ধ্বংস করে ফেলা যেতো তাহলে দেহটি বেঁচে যেতো। ক্যানসারের থার্ড স্টেজের কথা বলছি।
চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ ভাইরাসহীন বা জীবাণুহীন যা এখন ভাইরাস জীবাণুতে পরিপূর্ণ যা ক্যানসারের জীবাণু বহন করছে। যেহেতু মানবসভ্যতার বিচরন শুরু হয়েছে সেখানে বা পৃথিবীর ম্যাটার পরিবহন করে ফেলে রেখে আসা হচ্ছে। এখন চাঁদের যতোটা টিউমার বড় হওয়ার কারণে পৃথিবীর মৃত্যু হবে সেই মৃত্যু সম্পূর্ণ পৃথিবীর হবে না।
চাঁদ ভাইরাসহীন বা ব্যাকটেরিয়াহীন যে অংশ সেই অংশ পৃথিবীর ন্যাচারাল অংশের সাথে টিকে থাকবে। এখানে যারা মানবদেহ নিয়ে বসবাসের জন্য স্টে করছে ওরা ওদের বডিকে ফিশন ফিউশন ঘটিয়ে পুঁজ তৈরি করছে চাঁদে।এই পুঁজের অংশ বিলুপ্ত হয়ে যাবে অর্ধেক পৃথিবীর সাগর মহাসাগর স্হলভাগে প্রযুক্তির এক স্পেসের বিজ্ঞান শেখার বাসিন্দারা।
পৃথিবীতে বসবাস করতে হলে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার ম্যাগনেটিক ফিল্ড ঠিক করে বাঁচতে শিখতে হবে। যে PT-3, PT-5 চাঁদের সাথে সংযুক্ত হচ্ছে এসব ক্যানসার রোগ আসার সময় থেকে হচ্ছে। যা সার্সকোভ আবিস্কার হওয়ার পর থেকে হচ্ছে। দুবাইকে একটি PT-5 দিন, জাতিসংঘের নিউইয়র্ক ভবনকে একটি দিন। ওয়াশিংটন ডিসিকে একটি দিন। এরকম অগণিত শহরকে একটি করে PT-5 দিন। যারা খালি চোখেই দেখবেন তাদের জন্য এটি বরাদ্দ হয়ে গেছে। ওয়ার্ল্ডো মিটার থেকে করোনার স্ট্যাটিসটিক্যাল রিপোর্ট নিন। ঐ রিপোর্টের আক্রান্তরা ভাইরাস আবর্জনা সবচেয়ে বেশি তৈরি করেছেন নিজেদের বসবাসের এলাকাকে তাদের টিউমারের পুঁজ ব্যাকটেরিয়া চাঁদের মাটিতে যোগ হচ্ছে।
আর অক্সিজেন নিয়ে যাচ্ছে। যখন চাঁদের স্পেসে এন্টি ফিল্ড তৈরি করেছে অক্সিজেন। পৃথিবীতে যা অক্সিজেন চাঁদে ধীর গতির তা অক্সিজেনের এন্টি বিমের অবজেক্ট। কিন্তু সরাসরি অক্সিজেন বহনে চাঁদের স্পেস কেটে ফেলছে পরিবহন করে নেওয়া অক্সিজেনের মিনি বোতলীকৃত সারফেস। কেননা পৃথিবীতে অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের যে হারে স্পিন টুইন গতি করছে সেখানেই তাই করছে। এবং একই সাথে ধাতব অধাতব ফিল্ড পৃথিবীর মতো তৈরি করছে। যার করোনা ভাইরাস পৃথিবীতে আর পুঁজ অধাতবের স্হান চাঁদে দখল করছে। এরপরও স্পেস ফ্লাইট ধ্বংস করছে না সভ্যতা বা স্পেস সাইন্স অফিসে তালা লাগাচ্ছে না সভ্যতা। কি অদ্ভুদ!
প্রতিটি শহরের অর্ধেক ধ্বংস করে ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরির কার্যক্রম শুরু হয়নি। শহরে মানুষের চাপ কমিয়ে ফেলা হয়নি। শহরে যারা বসবাস করে তাদের গ্রামে একাধিক বাড়ি আছে এবং সেসব স্হানে ওরা বসবাস করে না। তেজস্ক্রিয় ফিল্ড কমে যেতো যদি তারা সেসব স্হানে বসবাসযোগ্য পৃথিবীর ন্যাচার তৈরি করতো গ্রামে বসবাস করে।
মেশিনারিজ,একইস্হানে শিল্প প্রতিষ্ঠানের জোন বানিয়ে কি করবেন। এসব তেজস্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে। শিল্প যতো কমাবেন পৃথিবীর চার্জ ততো কম খরচ হবে। যন্ত্র যতো কম চালাবেন পৃথিবীর চার্জ খরচ ততো কম হবে। বিদ্যুত যতো কম খরচ করবেন ততো চার্জ কম খরচ হবে। তাহলে চাঁদ শুক্র ও ইউরেনাসও ঠিক হবে।
চাঁদ শুক্র ও ইউরেনাস ঠিক হতে হলে আগে পাহাড়কে ঝর্না তৈরির উৎস করতে হবে। নদী ড্রেজিং করতে হবে এবং বাধাহীন পানি প্রবাহ থাকতে হবে। দুই ধার দিয়ে ব্যালান্স উদ্ভিদ তৈরি করতে হবে এবং তা সমুদ্র অবধি চলে যাবে। পাহাড়ের আদিরূপ ফিরিয়ে আনতে কষ্ট হলে ঐসব স্হানে মানব চলাচল নিষিদ্ধ করুন। বৃষ্টিপাতের দ্বারা যেসব ঘনজঙ্গল তৈরি হবে তা আদিরূপে নিয়ে যাবে। ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে মানব চলাচল নিষিদ্ধ করুন।
এরজন্য সরকারী বেসরকারি অফিস রাখার প্রয়োজন নেই ঐসব কোম্পাউন্ডে। মানুষ না গেলেই এসব বন ওর আদি অবস্হানে চলে যাবে। গবেষনার নামে মানুষই সমস্যা তৈরি করছে ন্যাচারের বিরুদ্ধে।
যার যেখানে বসবাস সেখানে শুধু খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য উদ্ভিদের চাষ পদ্ধতি বাতিল করে দিন। অক্সিজেন,নাইট্রোজেন ও জৈব মাটির পুষ্টির প্রধান নিয়ামক। জৈব মাটির খনিজ উপাদানের মিশ্রন তৈরি সম্ভব উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহের পচন থেকে। কোনো প্রাণী মারা গেলে দূর্গন্ধ দূর করতে মাটিতেই পুঁতে ফেলুন। মিনারেল রিসোর্স তৈরি হবে। রান্নাঘরের পরিত্যাক্ত খাবার আইটেম গুলো মাটিতে ফেললে মিনারেল রিসোর্স তৈরি হবে উদ্ভিদের জন্য। সবচেয়ে বেশি জরুরি পরিবেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের সমন্বয় দরকার। সারফেস দিয়ে ইউরেনাস প্রবাহিত করতে পানির উৎস বসবাসের চারিদিকে রাখুন। মাটিতে ব্যাকটেরিয়া তৈরি করুন। পানির উৎসে শ্যাওলা থাকবে। ব্যাকটেরিয়া থেকে জলজ প্রাণীদের বিচরন হবে। পাখিরা ব্যালান্স উদ্ভিদে বসবাস করবে। ঘরে ঘরে হাঁস মুরগী ছাগল গরু মহিষ পালার টেন্ডেসি তৈরি করুন। ঘোড়ায় চড়ার অভ্যাস করুন।
তাহলে পৃথিবী টেলিস্কোপে দূরে আর দেখা যাবে না। এটি থাকবে আপনার সাথে। যেহেতু ডার্ক ম্যাটার দেখা যায় না। টেলিস্কোপে দেখা যাবে লাল গ্রহ মঙ্গল একটি কঙ্কাল কখনো সেখানে পানি নেই। আর পৃথিবী হবে আর্থ।
এভাবে পৃথিবী তৈরি হলে চাঁদে যেসব পুঁজ PT-3 PT-5 যাচ্ছে তা আর যাবে না বরং ইতিপূর্বে ও প্রতিমুহুর্তে যা অদৃশ্য হয়ে যোগ হচ্ছে ও হয়েছে তা অপসারিত হয়ে যাবে।