Mineral ore 6 planets matter anti matter

Cease chemical fertilizers and pesticides immediately to prevent soil degradation and harm to Earth's ecosystems. These substances disrupt soil health, promote disease, and worsen natural disasters. Study Rakim University's Black Hole Theory to understand and mitigate these risks.


Cease chemical fertilizers and pesticides from our planet's twin surface soil mixers as soon as possible. Our virus and bacteria twin Earth's surface soil mixture black hole field paths are destroyed. As a result, the twin sky and twin earth of the planetary system are also getting separated.

Mercury, Mars, Jupiter, Saturn, Neptune, Pluto and Earth together are called natural intakes. Which half of the natural world we got after the destruction of the earth 1000 to 1500 years before the birth of Jesus (AS) is called the Intact Natural Planetary System.

Humanity has caused great harm by extracting minerals and creating chemicals everywhere. As the soil was organized, they picked up the minerals, separated the ore and made the various components valuable and made them necessary materials for living.

No metal is mined as a single. Rather, these are mined as ores with proportional ratios of different planets. As soon as these are brought to the surface, the earth's bacteria and viruses are suppressed. I mean the organic part of the soil goes down. The separate components of these ores are separated and kept in the upper soil of the earth. Because they run reactors with air oxygen and nitrogen, the natural environment has been lost in the land of billions of scientists.

Food and nutrition crises are now at their peak. These foods are being produced using hybrid technology everywhere. These planetary matter and anti-matter are being applied to the soil with all kinds of fertilizers including nitrogen phosphate. These are displaced in the university lab and are being used to make fertilizers and pesticides.

Water will flow through the river. If there is a dam, the river will want to create a flow from the outside, because oxygen and nitrogen move through the surface day and night, if there is nitrogen fertilizer in the sky, it is definitely not a matter of microorganisms or viruses. It is like damming a river. As a result, due to obstruction of oxygen and nitrogen movement under the ground and in the upper air, germs and viruses are less and less during the day and night. Which is responsible for various plant diseases.

This more or less virus bacteria the black hole creates a magnetic field like water height during the dry season on both sides of Farakka. Which is responsible for various diseases of flora and fauna. And the products that plants produce are not beneficial to the human body. People have to eat these garbage products of science to survive.

And by applying these fertilizers and pesticides, these bacteria viruses spread everywhere. Earth's twin fields come perilously close as they move day and night. Which can cause fire if the soil is dry. And if it is wet, it is attacked by microorganisms.

Heavy floods in Bangladesh have inundated the eastern and southwestern parts of the country. 54 people including children tragically lost their lives. Such floods have caused extensive destruction of fauna and flora. Fertilizers and pesticides are washed into the sea. It is true that silt has formed on the plains due to the leaching of fertilizers and pesticides. The large plants that have been damaged and uprooted will take a long time to recover.It will take time for the balance of oxygen to be created. And the toxic chemicals that have gone down into the sea are also harmful to the marine fish and fauna. And the twins hinder the passage of oxygen and nitrogen through the two ocean floors. While the entire continent's chemicals have cleared up somewhat locally, the state of the oceans has also worsened. But the production and application of chemical fertilizers, pesticides, chemicals started again.

Again in our Bogra Naogaon region there was minor flooding due to seasonal rains, some new water fish should also be in the crop fields. Fishes have also died in the fields due to the planting of amanda with chemical fertilizers and pesticides. Much of the marine fauna has become extinct in this way. The more the worm-spider organism moves into the twin field of the twin Earth, the stronger it is sustained by the black hole's spin.Human civilization has created danger to itself due to faulty science studies in all departments.

In this way, if there is a terrible rainfall somewhere, a fire is created in another magnetic field. For example, hundreds of thousands of hectares of forest are burning in Latin America. Microorganisms' magnetic ore fields cause heavy rainfall, opposite arm viruses cause earthquakes with fires, fireballs from the sky, or volcanic eruptions.

Study Rakim University Black Hole Theory quickly to avoid catastrophe.


খনিজ আকরিক ৬ গ্রহের ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার

দ্রুততম সময়ে আমাদের গ্রহগুলোর টুইন সারফেসের ম‍াটির মিক্সারের উপর থেকে রাসায়নিক সার ও কীট নাশক দেওয়া বন্ধ করুন। আমাদের ভাইরাস ও ব‍্যাকটেরিয়ার টুইন পৃথিবীর সারফেসের মাটির মিক্চারের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড পথ ধ্বংস হয়ে গেছে। ফলে এভাবেও আলাদা হয়ে যাচ্ছে প্ল‍্যানেটারী সিস্টেমের টুইন আকাশ ও টুইন মাটি।

বুধ, মঙ্গল,বৃহস্পতি,শনি,নেপচুন,প্লুটো ও পৃথিবী এক সাথে ইনট‍্যাককে ন‍্যাচারাল বলে। যা ঈসা (আ:) এর জন্মের ১০০০থেকে ১৫০০ বছর পূর্বে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবার পর যে অর্ধেক ন‍্যাচারাল পৃথিবী আমরা পেয়েছিলাম তাকে ইনট‍্যাক ন‍্যাচারাল প্ল‍্যানেটারী সিস্টেম বলে।

মানবসভ‍্যতা খনিজ আহরন দিয়ে সর্বোত্র কেমিক্যাল পদার্থ তৈরি করে মহাবিপত্তি ঘটিয়েছে। মাটি যেরকম সাজানো গোছানো ছিলো সেখানে খনিজ তুলে আকরিক আলাদা করে বিভিন্ন কম্পোনেন্টকে মূল‍্যবান মনে করে তাদের বসবাসের প্রয়োজনীয় উপকরণ বানিয়েছে।

কোনো ধাতব সিঙ্গেল হিসাবে খনিতে পাওয়া যায়নি।বরং এসব বিভিন্ন গ্রহের আনুপাতিক রেশিও দিয়ে আকরিক ধাতু হিসাবে খনিতে পেয়ে আসছে। এসব সারফেসে আনার সাথে সাথে পৃথিবীর ব‍্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস চাপা পরে যেতে থাকে। বলতে চাইছি মাটির জৈব অংশ নীচের দিকে যেতে থাকে। এসব আকরিকের আলাদা কম্পোনেন্ট আবার আলাদা করে তা পৃথিবীর উপরের মাটিতেই রাখা হয়েছে। এরা যেহেতু বাতাসের অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সাথে রিয়‍্যাক্টর জ্বালিয়ে চলে ফলে ন‍্যাচারাল পরিবেশ হারিয়ে গেছে কোটি কোটি বিজ্ঞানীর দেশে। খাবার এবং পুষ্টি সংকট এখন সবচেয়ে বেশি। এই খাবার হাইব্রিড প্রযুক্তিতে তৈরি করা হচ্ছে সর্বোত্র। মাটিতে নাইট্রোজেন ফসফেটসহ যতো ধরনের সার প্রয়োগ হচ্ছে এসব প্ল‍্যানেটারী ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার।এসবকে ডিসপ্লেসমেন্ট করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ল‍্যাবে এবং সার, কীট নাশক তৈরি করে ব‍্যবহার হচ্ছে।

উল্লেখিত প্রথম ছয়টি টুইন গ্রহের টুইন দিবস টুইন রাতের টুইন ম‍্যাটারের উপর পৃথিবীর টুইন ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার টুইন দিবস,টুইন রাত তৈরি করছে। ওদের কক্ষপথের চুল্লি থেকে যেভাবে ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার ভেঙ্গে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড প্রস্তুত করে এর সাথে পৃথিবীর ভাইরাস ব‍্যাকটেরিয়ার সংযোগ ঘটিয়ে তা সারফেসে অনুজীব বিম ও ভাইরাস বিম তৈরি করে টুইন ফিল্ড তৈরি করে।

নদী দিয়ে পানির প্রবাহ যাবে। সেখানে বাঁধ দিলে নদী চাইবে বাহির দিয়ে প্রবাহ তৈরি করতে, সারফেসের ভিতর দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেন দিবস রাতে চলাচল করায় সেখানে আকাশ পথের চলার অবজেক্ট নাইট্রোজেন সার দেওয়া থাকলে এটি নিশ্চয় অনুজীব বা ভাইরাসের ম‍্যাটার নয়। নদীতে বাঁধ দেওয়ার মতো হয়। ফলে মাটির নীচে ও উপরের বাতাসে অক্সিজেন নাইট্রোজেন চলাচলে বাধা থাকায় দিবস ও রাতে জীবাণু ও ভাইরাস কম বেশি হয়ে থাকে সব সময়। এই কমবেশি ফারাক্কায় দুই দিকে শুষ্ক মৌসুমে পানির উচ্চতার মতো ভাইরাস ব‍্যাকটেরিয়ার ব্ল‍্যাক হোল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে চলে। যা উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের বিভিন্ন রোগের জন‍্য দায়ী। আর উদ্ভিদগুলো যে প্রডাক্ট তৈরি করে তাদের দ্বারা তা মানবদেহের জন‍্য উপকারী নয়। মানুষকে বাঁচার জন‍্য সাইন্সের এসব ময়লা আবর্জনার প্রডাক্ট খেতে হচ্ছে।

আর এই সার ও কীটনিশক প্রয়োগ করাতে এসব ব‍্যাকটেরিয়া ভাইরাস সর্বোত্র ছড়িয়ে থাকে। মাটির টুইন ফিল্ড দিবস ও রাতে যখন চলাচল করে তখন বিপদজনকভাবে কাছে চলে আসে। যা মাটি শুকনো থাকলে দাবানল সৃষ্টি হয়ে যেতে পারে। আর ভেজা থাকলে অণুজীব দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে।

বাংলাদেশে প্রবল বন‍্যা দেশের পূর্বাঞ্চল আর দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলকে প্লাবিত করেছে। শিশুসহ ৫৪ জনের মর্মান্তিক প্রাণহানী হয়েছে। এরকম বন‍্যায় ব‍্যাপক প্রাণীজগত ধ্বংস ও উদ্ভিদ জগত ভেসে গেছে। সার ও কীট নাশকের পয়:জন ধূয়ে নিয়ে গেছে সমুদ্রে। সার কীটনাশক ধূয়ে যাওয়ায় সমতলের মাটিতে পলি তৈরি হয়েছে ঠিকই।ক্ষতি হয়েছে যেসব বৃহৎ উদ্ভিদ উপড়ে গেছে সেসব তৈরি হতে অনেক সময় লাগবে। অক্সিজেনের ব‍্যালান্স তৈরি হতে সময় লাগবে।আর সমুদ্রে যেসব বিষাক্ত কেমিক্যালগুলো নেমে গেছে এসব সামুদ্রিক মাছ ও প্রাণীজগতের জন‍্যও হার্মফুল হয়েছে। আর টুইন সমুদ্রের দুই তলদেশ দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেন যাতায়াতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। সমগ্র মহাদেশীয় কেমিক্যালগুলো স্হলভাগে এভাবে কিছুটা পরিস্কার হলেও মহাসমুদ্রের দশাও খারাপ হয়ে গেছে। কিন্তু রাসায়নিক সার,কীটনাশক, কেমিক‍্যাল তৈরি ও প্রয়োগ পূনরায় শুরু হয়ে যায়।

আবার আমাদের বগুড়া নওগাঁ অঞ্চলে সিজনাল বৃষ্টিতে সামান‍্য বন‍্যায় জলাবদ্ধতা ছিলো তাতে কিছু নতুন পানির মাছ শস‍্য ক্ষেতেও হওয়ার কথা। রাসায়নিক সার কিটনাশক দিয়ে আমনধান রোপন করায় ক্ষেতে মাছ মরে ভেসেও উঠেছে। সমুদ্রের প্রাণীজগত অনেক বিলুপ্ত হয়েছে এভাবেও। পোকা মাকড় জীবজন্তু যতো বেশি চলাচল করবে টুইন পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে, ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন দিয়ে ততো মজবুত করে টিকে থাকে। সব বিভাগের ভুল সাইন্স স্টাডির কারণে মানব সভ‍্যতা নিজেরায় বিপদ তৈরি করেছে। এভাবে কোথাও ভয়ানক বৃষ্টিপাত হলে অপর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডে দাবানল সৃষ্টি হয়। যেমন ল‍্যাটিন আমেরিকায় কয়েক হাজার হেক্টর বন পুড়ে যাচ্ছে। অণুজীবের ম‍্যাগনেটিক অধাতব ফিল্ড প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণ ঘটায় বিপরীত বাহু ভাইরাস দাবানলসহ ভূমিকম্প, আকাশ থেকে আগুণের গোলা নেমে আনে বা আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত ঘটায়।
মহাবিপর্যয় এড়িয়ে চলতে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল‍্যাক হোল থিওরি স্টাডি করুন দ্রুত।