May Day and the Planetary Black Hole Twin Field Theory
May Day highlights inequality and the impact of black hole fields on Earth's health. Planetary cosmology reveals interconnected fission-fusion processes affecting the environment, urging urgent application of Rakim University theories.
May the great May day be immortal. All people suffer from intolerance. There is no difference between the employer and the worker. Education, food, clothing, health, housing of the working class suffers, so does the owner. They do not have science education. Owners are most at risk in the black hole field of Covid-19 positive charge activity in the health sciences.Due to the high levels of habitable radioactive fields and non-metallic matter, organic matter is largely deprived of the Earth's surface. Workers are relatively few. The owner cannot eat more than the measured food because of digestion problems. The more radioactive foods enter the body, the more damage they cause. Only clothing is ahead. They lag behind in four of the five basic infrastructure. I pray that God will ensure equal rights for all people.
Partial article on Planetary Cosmology:-
Seven planets reside in our Earth. Their opposite magnetic black holes separate into 7 planets or 8 planets including the satellites of Venus. Because we see that the 7 types of matter in the parts of the earth that we are familiar with are the opposite magnetic fields of those planets. It is manifesting in the system of black holes called Earth's Sun and vice versa as Polster's 7 stars.
The day and night Earth's twin black holes in the opposite spinning field nuclear beam fission fusion of the matter that fissions on the day Earth to form the Exist Space Cluster will create anti-exist space on the night Earth. Or if there is fission during the day, that matter will create a black hole field of fusion at night. In very general words, what goes out during the day is absorbed by the night. What is absorbed by the day is going out from the night. This is done by cluster anti-clustering.
There is no quantum field anywhere in the black hole field of the twin universes. Everywhere the twin radiations of the black holes are spinning and spinning.
What has human civilization done to the natural world? The organic surface has been made inorganic by clustering it with matter from different places, which is consistent with matter from other planets. Here the cluster is doing the anti-cluster Saturn is doing the anti-cluster cluster. Here also cluster is doing anti-cluster Mars is also changing itself by clustering anti-cluster. As Saturn's rings are disappearing, though not entirely, Earth's ozone layer is largely depleted with artificial Earth.Martian skies are turning blue as artificial Earth loses blue. This means that the current civilization is going to become Mars. Uranus sees storms while the oceans make human civilization unsustainable. Various giant bombs blast these places. Take the fleet of warships. Test the missile. Uranus also cries when he sees the behavior of human civilization when it is raging in a tornado. Seeing with these technologies, the entire human civilization is in danger because they have not learned the theory of science. Can any educated person operate air conditioner comfortably in such conditions? Again thinking of living on another planet of opposite magnetism. Technologists are creating metal fields by creating radio active fields as fast as the environment outside an air conditioner. And in the hope of getting more oxygen inside, the nitrogen anti-field concentrates the metal inside. And to concentrate more nitrogen at night, residents are taking more concentrated metal anti-oxygen inside the air conditioner. Thus the black hole field environment on Earth would be opposite to that of the black hole transmission line of the opposite magnet to the planet at any distance. The fate of the inhabitants of the artificial earth and the imaginary inhabitants of Mankhal or the moon will be the same.There will be no matter under the feet of artificial 7 twin worlds one twin artificial world inhabitants.
Technology speeds up biofuel driving and slows down any vehicle, limiting the number of vehicles. learn to walk Walk under trees that provide oxygen 24 hours a day.
Totally ban air condition in any vehicle. Same in residence. Every human movement is becoming dangerous. Suddenly you see the plant soil concrete is turning red. A large area is burning. Without looking at the situation, they are just saying that there is a fire. You don't understand how big it is the collision of the two worlds' sky (atmosphere) and surface. Seeing lightning in the sky.
If the atmosphere of the sky is full of small planets, somewhere the charged matter of two opposite black holes is causing the spin magnet to go down or up in a terrible way. Earlier the connection of surface with sky has been discussed. In this case, the north of the surface is connected with the matter of the south of the atmosphere and the black field of the black hole field of the atmosphere is connected with the south of the black hole field magnet. A cluster is seen to be taken up.The other anti-cluster is not visible because it contains dark matter. However, below this giant vortex, the reverse slow vortex appears to exist. This is also an example of the twin charge field of a black hole.
Don't understand what these giant whirlwind is normalizing. These are stopping because you are still with the natural world. How dare the ruling class remain silent after seeing this terrible form of the world. Followers of mad scientists named Einstein, Hawking, Max Planck? Do you think the world's weakness will decrease if it continues like this? Gradually people are moving towards dangerous danger. The current education system is that drug addicts do not have any willful knowledge.
Urgently apply Rakim University theories to all mankind.
মে দিবস এবং প্ল্যানেটারী ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে দিব্য চোখে মানব সভ্যতার চিত্র দেখা
মহান মে দিবস অমর হোক। সব মানুষের মাঝে অস্হিরতায় ভুগছে। শ্রমিক মালিকের মাঝে এখন আর পার্থক্য নেই। শ্রমিক শ্রেণীর শিক্ষা, অন্ন, বস্ত্র, স্বাস্হ্য, বাসস্হান যেরকম ভোগান্তিতে, মালিক পক্ষও তাই। তাদের মাঝে বিজ্ঞানের শিক্ষা নেই। স্বাস্হ্য বিজ্ঞানের কোভিড-১৯ পজিটিভ চার্জ এক্টিভিটির ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে মালিকপক্ষ সবচেয়ে বেশি বিপদগ্রস্হ। বাসস্হান রেডিওএক্টিভ ফিল্ড ও অধাতব ম্যাটার বেশি মাত্রায় থাকায় অর্গানিক ম্যাটারের পৃথিবীর সারফেস থেকে বঞ্চিত মালিক পক্ষ বেশি। শ্রমিকরা তুলনামূলকভাবে কম। খাবার পরিমাপে মালিক পক্ষ বেশি খেতে পারে না খাদ্য পরিপাকে সমস্যা হয় বলে। তেজস্ক্রিয় খাবার গুলো যতো বেশি শরীরে প্রবেশ করে ততো ক্ষতি করছে। শুধু বস্ত্র পরিধানে এগিয়ে আছে। পাঁচটি মৌলিক অবকাঠামোয় চারটিতে পিছিয়ে তারা। সৃষ্টিকর্তা সকল মানুষের সমঅধিকার নিশ্চিত করুক প্রার্থনা করি।
প্ল্যানেটারী কসমোলজির আংশিক আর্টিকেল:-
সাতটি গ্রহের অবস্হান আমাদের পৃথিবীতে।এদের বিপরীত ম্যাগনেট ব্ল্যাক হোলের বিপরীত স্পিন দিয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে ৭ টি গ্রহের বা শুক্র উপগ্রহসহ ৮ টি গ্রহ হয়ে চলছে। কেননা পৃথিবীর যেসব অংশের সাথে আমাদের পরিচিতি রয়েছে এসবের ৭ ধরনের ম্যাটার ঐসব গ্রহের বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড হয়ে আছে বলে আমরা দেখছি। এটি পৃথিবীর সূর্য নামক ব্ল্যাক হোলের সিস্টেমে এবং বিপরীতভাবে পোলস্টারের ৭ টি তারা হয়ে প্রকাশ করছে।
দিবস ও রাতের পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল টুইন পরস্পর বিপরীত স্পিনিং ফিল্ড পারমাণবিক রশ্মির ফিশন ফিউশনে পৃথিবীর দিবসে যে ম্যাটার ফিশন করে এক্সিস্ট স্পেস ক্লাস্টার তৈরি করে তা রাতের পৃথিবীতে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ঘটাবে। বা দিবসে ফিশন হলে রাতে ঐ ম্যাটার ফিউশনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করবে।অতি সাধারন কথায় যা দিবসে বেড়িয়ে যায় রাত তা গ্রহন করে।দিবস যা গ্রহণ করে রাত থেকে তা বেড়িয়ে যাচ্ছে। এসব ঘটছে ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টারিং করে।
টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের কোথাও কোয়ান্টাম ফিল্ড নেই।সব স্হান ব্ল্যাক হোলের টুইন রেডিয়েশন পার্থক্য তৈরি করে স্পিন করে চলছে।
ন্যাচারাল পৃথিবীকে কি করেছে মানব সভ্যতা। একে ক্লাস্টারিং করে বিভিন্ন স্হানের ম্যাটার এনে অর্গানিক সারফেস ইনঅরগানিক করা হয়েছে।যা অন্যান্য গ্রহের ম্যাটারের সাথে মিলে যাচ্ছে। এখানে ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার করছেন শনি গ্রহ এন্টি ক্লাস্টার ক্লাস্টার করছে। এখানেও ক্লাস্টার এন্টি-ক্লাস্টার করছেন মঙ্গল গ্রহও এন্টি ক্লাস্টার ক্লাস্টার করে নিজেকে পরিবর্তন করছে। যেমন শনির বলয় হারিয়ে যাচ্ছে যদিও পুরো হারাবে না পৃথিবীর ওজোন লেয়ার বহু স্হান কৃত্রিম পৃথিবীর সাথে খালি হয়ে আছে। কৃত্রিম পৃথিবী নীল হারাচ্ছে বলে মঙ্গল গ্রহের আকাশ নীল হচ্ছে। এর অর্থ বর্তমান সভ্যতা মঙ্গল গ্রহে পরিণত হতে যাচ্ছে। ইউরেনাসে ঝড় দেখেন যখন মহাসাগরগুলো মানব সভ্যতা অস্হির করে তুলছে।এসব স্হানে বিভিন্ন দৈত্যাকার বোম্ব ব্লাস্ট করেন। রণতরীর বহর নিয়ে যান। ক্ষেপনাস্ত্রের পরীক্ষা চালান । আবার টর্নেডোতে উত্তাল হলে ইউরেনাসও কাঁদে মানব সভ্যতার আচরন দেখে। এসব প্রযুক্তি দিয়ে দেখছেন শুধু বিজ্ঞানের থিওরি শিখেননি বলে সমগ্র মানব সভ্যতা বিপদগ্রস্হ হয়ে পরেছে। কোন শিক্ষিত ব্যক্তি কি এই ধরনের পরিস্থিতিতে আরামে এয়ার কন্ডিশনার চালাতে পারেন? আবার বিপরীত ম্যাগনেটের অন্য গ্রহে বসবাসের কথা ভাবছেন। শীতাতপ নিয়ন্ত্রকের বাইরের পরিবেশের মতো দ্রুত রেডিও এক্টিভ ফিল্ড তৈরি করে ধাতব ফিল্ড তৈরি করছে প্রযুক্তিবিদরা।আর ভিতরে অক্সিজেন বেশি প্রাপ্তির আশায় নাইট্রোজেনের এন্টি ফিল্ড ধাতবকে কনসেন্ট্রেড করে ভিতরে নিচ্ছেন। আর রাতে নাইট্রোজেন বেশি কনসেন্ট্রেড করতে ধাতব এন্টি অক্সিজেন বেশি কনসেন্ট্রেড করে এয়ার কনডিশনের ভিতেরের বাসিন্দারা নিচ্ছেন। এভাবে পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পরিবেশ যা হবে বিপরীত ম্যাগনেটের ব্ল্যাক হোল ট্রান্সমিশন লাইন যে কোনো দূরত্বের গ্রহে ওর বিপরীত হবে। কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দা আর মঙ্খল কিংবা চাঁদের কাল্পনিক বাসিন্দাদের পরিণতি একই হবে। পায়ের তলায় ম্যাটার থাকবে না কৃত্রিম ৭ টুইন পৃথিবীর এক টুইন কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দাদের।
প্রযুক্তির দ্রুত-গতির জৈব জ্বালানী দিয়ে গাড়ি চালানো এবং যে কোনো গাড়ির গতি স্লো করুন, গাড়ির সংখ্যা সীমিত করুন। হাঁটতে শিখুন। 24 ঘন্টা অক্সিজেন সরবরাহ করে এমন গাছের নীচে দিয়ে হাঁটুন।
যেকোনো যানবাহনে এয়ার কন্ডিশন টোটালি নিষিদ্ধ করুন।বসবাসের স্হানেও তাই। প্রত্যেকটি মানুষের চলাফেরার স্হান বিপদজনক হয়ে যাচ্ছে। হঠাৎ দেখছেন উদ্ভিদ মাটি কঙ্ক্রিট লাল হয়ে যাচ্ছে। পুড়ছে বিস্তর এলাকা ।পরিস্হিতি অবলোকন না করে শুধুই বলছেন দাবানল সৃষ্টি হচ্ছে। এটিযে কতো বড় দুই পৃথিবীর আকাশ (বায়ুমন্ডল) ও সারফেসের সংঘর্ষ তা বুঝতে পারছেন না। আকাশে হলে বজ্রপাত দেখছেন।
আকাশের বায়ুমন্ডল ছোট ছোট গ্রহানু হলেই কোথাও কোথাও দুই বিপরীত ব্ল্যাক হোলের চার্জিত ম্যাটার ভয়ঙ্কর রূপে স্পিন ম্যাগনেট নামিয়ে দিচ্ছে অথবা উপরে উঠে যাচ্ছে । ইতিপূর্বে আকাশের সাথে সারফেস সংযুক্তির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এক্ষেত্রে সারফেসের উত্তরের সাথে বায়ুমন্ডলের দক্ষিণের ম্যাটার এবং সারফেসের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের দক্ষিণের সাথে বায়ুমন্ডলের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের উত্তর ম্যাগনেটের ব্ল্যাক ফিল্ড সংযুক্ত। একটি ক্লাস্টার করে উপরে নিতে দেখা যায়। অপরটি এন্টি ক্লাস্টার ডার্ক ম্যাটার থাকায় দেখা যায় না।তবে এই দৈত্যাকার ঘূর্নীর নীচে বিপরীতভাবে স্লো ঘূর্নী বিদ্যমান দেখায়। এটিও ব্ল্যাক হোলের টুইন চার্জ ফিল্ডের উদাহরণ।
এসব দৈত্যাকার ঘূর্নী কিসে স্বাভাবিক করছে বুঝতে পারছেন না। এখনও ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে আছেন বলে এসব থেমে যাচ্ছে। এতো সাহস হয় কি করে পৃথিবীর ভয়ঙ্কর এই রূপ দেখে নীরবে থাকে শাসক শ্রেণী। উন্মাদ বিজ্ঞানী নামের আইনস্টাইন, হকিং, ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের অনুসারীরা ? মনে করেছেন পৃথিবীর এই অস্হিরতা এভাবে চললে কমবে? ক্রমেই মানুষ ভয়ঙ্করভাবে বিপদের দিকে চলে যাচ্ছে। মাদক গ্রস্হ ব্যক্তিদের যেমন কোনো হিথাহিত জ্ঞান থাকে না তেমন যেনো বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্হার।
দ্রুত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিগুলো প্রয়োগ করুন সকল মানবসভ্যতাকে বলছি।