Create trillion trillion seedlings of plants that give off oxygen 24 hours a day
Bangladesh's Black Hole Twin Field Theory challenges Einstein's concepts, suggesting black holes create matter through oppositely spinning photons. This theory calls for urgent environmental action to prevent impending global disasters.
For a few days now, social media has been abuzz with stories of going from the 1900s to the 1800s in a time machine. Such rotten story of Einstein is leading science to the end of destruction. These so-called scientists had the speed of light in their hands. The Earth is spherical by making light travel straight and a theoretically straight line is ruled out and the rays come to this place.
But Prince Palace Prannathpur Bangladesh Black Hole Twin Field Theory has shown that the black hole itself carries even the tiniest pair of photons with opposite beams. They bend into the black hole and bend back out. In pairs, they spin oppositely to each other in the four directions of space, creating a black hole in the stream of matter rays.
So the light that separates the matter through the black hole has no definite speed. Each pair of objects has to move back and forth, resisting the tunneling of the black hole field. In this we have to proceed by creating our own artificial black hole field or by applying what we call energy. And if Einstein's speed of light was straight and the universe was uniform, then any light would travel from one end of the universe to the other without any concentration loss.And to cross at zero time or to see everything still, humans would have to travel or be at both ends of the central double Earth black hole at the same time. Which is impossible because we are living in a twin Earth which is surrounded by black hole solar system and polar system. This distance must be crossed by Asteroid-Kuiper, Kuiper-Asteroid Belt 447.6 units (light year distance but not true) Distance between beginning of day and end of day end point duration at zero time. Then time will stop.For this the vehicle must enter the black hole. The vehicle must simultaneously participate in the fission and fusion reactions. The photon must become a black hole of plus minus minus plus charge. Which is the closest level to the black hole field. It means the beginning of creation and the end. The reality of which is not in the hands of any creation. And going back was the next thing.Singularity science theory of current civilization is going to lose its ability to live on earth. The coming days are going to rush towards a terrible natural disaster. Because the corona of medical science is gradually devouring the earth. The radiation of this corona is narrowing the tunnel path of the black hole of the movement of the two worlds in opposite directions or passing through each other.That is why at night the two spaces of the soil are heated and caught fire due to the friction of the opposite spins of the two spaces of the plant. That is called fire. In addition to human-caused extinction of plants, the earth will be in a catastrophic state if natural disasters begin to destroy plant habitats. will go out of control.Because people's use of fossil fuel, use of mineral resources, use of artificial fertilizers, use of metallic materials, use of technology, use of electricity is increasing gradually.
The black hole field of the metal charge becomes radio active. He would have been horrified to understand my theory that this radio activity is produced in the beam of the black hole field of various pairs of matter. As it happens when Uranium's pair resides in the black hole field, the same is true somewhere in Earth's pair space.
If a space pair is normal due to an excess of pair negative charge in opposite rotation, the negative charge of a hemisphere's magnetic field is less than that, then if the pair field of that space is equal to the pair space of a country, then the matter will ignite with the pair field. It's not like watering there, even if sea water flows over land, the twin black holes will enter the tunnel and put out the fire.
Because the double field of that space is anti-field. Only if the water is made to flow from under the ground will it be quenched. Which is unrealistic at the moment.
These conditions are and will be in areas that are home to billions of plants that provide oxygen during the day where nighttime is or will be. And in cities of fossil fuel production and consumption and cities of concrete. That same time at night. Sea can also be in ocean ports and adjacent areas.
But there will be moisture in the soil where the plant is. All plants give off oxygen during the day which shuts down at night so the night space struggles to produce oxygen ions in the tiny twin spaces of the sky and the earth. That is why even when there is water in the river, the banks of the river are dry.
If the opposite image were benyan tree (bot paikor), neem, bamboo then the soil would have silt and dampness. At all times water has a double ionic black hole field. The water was not acidic. Or there would be plenty of fish. These spaces are very scary. The surrounding crops are burning like a toaster. For example, due to the corona engulfing Biden's environment, the delivery of the brain and physical balance has been destroyed.
If the reverse image is benia tree (bot paikor), neem, bamboo then the soil would be silty and damp. Water always has a doubly ionic black hole field. The water was not acidic. Or there would be plenty of fish. These places are very scary. The surrounding crops are burnt like toasters by what is called currant bug in our area when the insect brood is not even seen. For example, in Biden's environment, brain delivery and physical balance have been disrupted due to the effects of corona.But Americans don't understand.
A call to the people of the entire world to plant trillions of trillions of seeds of 24-hour oxygen-giving plants and plant them in the environment. Create 24 hour oxygen plants of the type of plant preferred in the country, equal to the current practice. We are moving towards dire consequences. We cannot even produce crops.
২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন চারা তৈরি করুন
কয়েকদিন যাবত ১৯০০ শতাব্দী থেকে ১৮০০ শতাব্দীতে টাইম মেশিনে চলে যাওয়ার গল্পে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড় দেখা যাচ্ছে। আইনস্টাইনেরও এই ধরনের পঁচা গল্প বিজ্ঞান বিষয়কে ধ্বংস স্তুপে পরিণতির শেষ দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এসব কথিত বিজ্ঞানীদের হাতে ছিলো আলোর গতিবেগ। আলোকে সোজাসুজি চালিয়ে পৃথিবী গোলাকার ও একটি তত্বে সরল রেখাকে বাতিল করে রশ্মিকে এই স্হান দিয়ে এসেছে।
কিন্তু প্রিন্স প্যালেস প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ ব্ল্যাকহোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে দেখিয়ে দিয়েছে ব্ল্যাকহোল নিজেই ক্ষুদ্রতম এমনকি ফোটনের পরস্পর বিপরীত রশ্মির যুগলও বহন করে। এরা বাঁকানো হয়ে ব্ল্যাকহোলে প্রবেশ করে আবার বাঁকিয়ে বেড়িয়ে যায়। এরা যুগলভাবে চারটি দিকের স্পেসের পরস্পর বিপরীতে বিপরীতভাবে স্পিন করে ম্যাটার রশ্মির প্রবাহের ব্ল্যাকহোল তৈরি করে। সকলে বিভিন্ন আকার রশ্মির প্যাঁচানো ম্যাটার হলেও প্রত্যেকের মধ্যে পরস্পর বিপরীত স্পিনের চার্জযুক্ত ব্ল্যাকহোল আছে।
কাজেই যে আলো ব্ল্যাকহোলের মাধ্যমে পৃথক পৃথক ম্যাটার তৈরি করে সে আলোর কোনো নির্দিষ্ট গতিবেগ নেই। একেকটি বস্তুর যুগল অতিক্রম করতে গেলে ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের সূরঙ্গ প্রতিরোধ করে সামনে পিছনে অগ্রসর হতে হয়। এতে নিজেদের কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল ফিল্ড তৈরি করে বা যাকে আমরা শক্তি বলছি তা প্রয়োগ করে এগিয়ে যেতে হবে। আর আইনস্টাইনের আলোর গতিবেগ যদি সোজা হতো এবং মহাবিশ্ব একক হতো তাহলে যে কোনো আলো মহাবিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে চলে যেতো কোনো কনসেন্ট্রশন লস ছাড়া। আর জিরো সময়ে অতিক্রম করা বা সবকিছু স্হির দেখতে হলে মানুষকে একই সময়ে কেন্দ্রীয় যুগল পৃথিবীর ব্ল্যাকহোলের দুই প্রান্তে থাকতে হবে বা ট্রাভেল করতে হবে। যা অসম্ভব।কেননা যুগল পৃথিবীতে আমরা বসবাস করছি যা ব্ল্যাকহোল সোলার সিস্টেম ও পোলার সিস্টেম দ্বারা পরিবেষ্টিত। এই দূরত্ব এস্টরয়েড-কাইপার, কাইপার- এস্টরেড বেল্ট দিয়ে অতিক্রম করতে হবে ৪৪৭.৬ ইউনিট (আলোক বর্ষ দূরত্ব হলেও তা সত্য নয়) দূরত্ব দিনের শুরু ও দিনের শেষের প্রান্ত বিন্দুর সময়কাল জিরো সময়ে অতিক্রম করা।তাহলে সময় দাঁড়িয়ে যাবে। এজন্য যানবাহনটিকে ব্ল্যাকহোলের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে।যানবাহনটিকে একই সংগে ফিশন ও ফিউশন বিক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।ফোটন প্লাস মাইনাস মাইনাস প্লাস চার্জের ব্ল্যাকহোলে পরিণত হতে হবে। যা ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের সবচেয়ে কাছের স্তর। এটি সৃষ্টির শুরু হয়েই নিঃশেষ বুঝায়। যার বাস্তবতা কোনো সৃষ্টির হাতে নেই। আর পিছনে যাওয়াতো পরের কথা। পৃথিবীতে বসবাসের যোগ্যতায় হারিয়ে ফেলতে যাচ্ছে বর্তমান সভ্যতার সিঙ্গুলারিটি বিজ্ঞান তত্ব। সামনের দিনগুলো ভয়াবহ প্রাকৃতিক দূর্যোগের দিকে ধাবিত হতে যাচ্ছে। কেননা মেডিক্যাল সাইন্সের করোনা গ্রাস করে ফেলছে ক্রমান্বয়ে পৃথিবীকে।এই করোনার রেডিয়েশন দুই পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত দিকের চলাচলের ব্ল্যাকহোলের সূরঙ্গ পথ সংকুচিত করে ফেলছে বা পরস্পর কাছাকাছি দিয়ে অতিক্রম করছে। যে কারণে রাতের বেলা মাটির দুই স্পেস উত্তপ্ত হয়ে উদ্ভিদের দুই স্পেসের পরস্পর বিপরীত স্পিনের ঘর্ষনে আগুণ ধরে যাচ্ছে। যাকে দাবানল বলা হচ্ছে। এভাবে মানুষের দ্বারা উদ্ভিদ নিধন হওয়া ছাড়াও, প্রাকৃতিক এমন বিপর্যয়ে উদ্ভিদের আবাস ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়া শুরু হলে পৃথিবী মহাবিপর্যয়ে পরে যাবে। কন্ট্রোলের বাহিরে চলে যাবে। কেননা মানুষের ফসিল জ্বালানী ব্যবহার,খনিজ সম্পদের ব্যবহার,কৃত্রিম সারের ব্যবহার,মেটালিক পদার্থের ব্যবহার,প্রযুক্তির ব্যবহার,বিদ্যুতের ব্যবহার না কমে বেড়ে যাচ্ছে ক্রমান্বয়ে।
ধাতব চার্জের ব্ল্যাকহোল ফিল্ড রশ্মি রেডিও এক্টিভ হয়ে যাচ্ছে। এই রেডিও এক্টিভিটি এমনভাবে বিভিন্ন যুগল ম্যাটারের ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের রশ্মিতে উৎপন্ন হচ্ছে তা আমার এই থিওরি বুঝতে পারলে ভয়ে আঁতকে উঠতেন। ইউরেনিয়ামের যুগল ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের মধ্যে বসবাস করলে যেমন হয় বিষয়টি এমন হচ্ছে পৃথিবীর যুগল স্পেসের কোথাও কোথাও।
যখন কোনো স্পেস যুগল স্বাভাবিক থাকে পরস্পর বিপরীত স্পিনে নেগেটিভ চার্জের যুগলের আধিক্য থাকায় তা থেকে কোনো গোলার্ধের ম্যাগনেটিক ফিল্ড রশ্মির ঋণাত্মক চার্জ কম পাইলে তখন সেই স্পেসের যুগল ফিল্ড যদি একটি দেশের যুগল স্পেসের সমান হয় তাহলে এক সাথে যে ম্যাটারগুলোর যুগল ফিল্ডের সাথে স্পার্ক করবে তাতে আগুণ জ্বলে উঠবে। এটি এমন নয় যে, সেখানে পানি দিলে এমনকি মহাসাগরের পানি সেই দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত করলেও সেই যুগল ব্ল্যাকহোল সূরঙ্গে প্রবেশ করবে এবং আগুন নেভানো যাবে।
কেননা সেই স্পেসের যুগল ফিল্ড এন্টি ফিল্ড হয়ে থাকে। একমাত্র ভূমির নীচ থেকে পানি প্রবাহিত করানো গেলে তাতে নিভবে। যা ঐ মুহুর্তে অবাস্তব।
এই অবস্হাগুলো হচ্ছে এবং হবে যেসব এলাকায় কোটি কোটি দিনে অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের আবাস যেখানে সেখানে রাতের বেলা সংঘটিত হচ্ছে বা হবে। আর ফসিল জ্বালানি উৎপাদন ও ব্যবহারের শহরে ও কংক্রিটের শহরগুলোয়। ঐ একই সময় রাতের বেলা। সাগর মহাসাগরের পোর্ট ও তদসংলগ্ন এলাকাগুলোতেও হতে পারে।
অথচ উদ্ভিদ যেখানে সেখানে মাটিতে আর্দ্রতা থাকবে। সব উদ্ভিদ দিনে অক্সিজেন দেয় যা রাতে বন্ধ থাকায় রাতের স্পেসে অক্সিজেন আয়ন তৈরি করতে হিমশিম খায় ছোট্ট দুই বিপরীত আকাশ ও মাটির যুগল স্পেস। যে কারণে নদীতে পানি থাকা অবস্হায়ও নদীর পাড় শুস্ক খটখটে।
যদি বিপরীত চিত্র বেনিয়েন ট্রি (বট পাইকর), নিম, বাঁশ হতো তাহলে মাটিতে পলি ও স্যাঁতসেতে ভাব থাকতো। সকল সময় পানির যুগল আয়নিক ব্ল্যাকহোল ফিল্ড থাকতো। পানি এসিডিক হতো না। বা মাছও প্রচুর থাকতো। এইসব স্পেস খুবই ভয়ঙ্কর।আশে পাশের শস্যগুলো রুটি শেকার মতো পুড়ে যায় যখন পোকার বংশও কেউ চোখে দেখেনি। যেমন বাইডেনের পরিবেশকে করোনা গ্রাস করায় ব্রেইনের ডেলিভারি ও শারীরিক ভারসাম্য নষ্ট করেছে। কিন্তু আমেরিকানরা বুঝতে পারছেন না।
সমগ্র পৃথিবীর মানুষের কাছে আহ্বান ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন বীজের চারা তৈরি করুন এবং পরিবেশে রোপন করুন। যার দেশে যে উদ্ভিদ পছন্দ সেই জাতের ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ বর্তমান ব্যবস্হার সাথে সমান সমান তৈরী করুন। ভয়াবহ পরিণতির দিকে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।শস্য উৎপাদনও কিন্তু করতে পারবেন না।