Magnetic Fields of Contrasted Space Black Holes Rapidly Adjust Endangered Human Civilization
What we have learned till the year 2023 of the 21st century is the engineering branch of science. Earth's existence is threatened because all the principles of science have been wrongly applied in engineering.
What we have learned till the year 2023 of the 21st century is the engineering branch of science. Earth's existence is threatened because all the principles of science have been wrongly applied in engineering. Any matter has four pairs of magnets created by East-West West-East, North-South South-North. Because one world spins from west to east and the other world spins from east to west (according to the twin universe theory invented by the researcher who created this story). In which period of this creation, whose father or grandfather created these magnetic fields on earth that by breaking these magnetic spaces, you will cause fusion and fission or different chemical reactions? In order to do this, we must learn to keep the natural environment intact, i.e. artificial fusion, fission or chemical reaction action by maintaining the flow of the black hole natural concentration of the magnetic field flow. Since the east west west east magnetic field is apparently responsible for the north south and south north magnetic field changes, observe if the field concentration of the south magnet and the north magnet is getting stronger. If it can be increased then the world will be free of danger.I use the term apparently because we are not able to take oxygen nitrogen from the proper arrangement of plants during the day and night cycle. It charges or magnetizes the black hole field naturally. Since any space with opposite pairs of black holes are opposite to each other, they will see each other's shadow. Either the black hole or the shadow or darkness or the light space of the opposite space. which is real. But like the electron-positron pair in space, a black hole tunnels like a positron-electron pair when the space magnet is zero. It will show two opposite poles. Seeing the opposite pole means that the viewer is carrying a polar charge in his space. That is why the environment is dangerous. Because any small or large natural central black hole is protecting the space by creating a screen of it. Its East West can also be seen at any time of the day. The environment is endangered because the plants do not have a balance environment in that area. Or there are many chemical reaction-action, fission-fusion processes, that environment is endangered. The environment is endangered because artificial fertilizers are being applied to the land. There the human body along with the flora and fauna is also being harmed. Space is also suffering. Artificial Blackhole Field Interaction with Natural Blackhole Field Different civilizations are exhausting the rays of the natural field. Because of this, objects in opposite space are seen. Local natural black hole radiation fills it, making space invisible. Then you understand how the concentration of black hole rays in space is flowing! If the environment of plants oxygenated at night is with plants oxygenated during the day, it is not possible to see opposite space or ultraviolet rays from opposite space. You will see that there is a source of fresh water. Although a good civilization remains in a rural town or an uninhabited island in the world. Nature does not or cannot harm those islands. If all space was destroyed, which has happened thousands of times in the past, then such space would almost certainly go somewhere intact and be joined by new civilizations to form the Earth's continents. But always the space before destruction makes a big difference with the space after. The space after becomes smaller. The skeleton of the part that is destroyed remains as a planet like Mars. Earth is a living planet inhabited by mankind all the time. We are moving towards the formation of hydrogen helium gas near the black hole as the Sun's fuel. The message for the generation is that after the terrible devastation, Earth will meet the planet Venus and see the sun rise in the west. After a few years, the apocalypse will take place. In opposite space is our anti-space world known as the Polar Star. The black hole field rays leaking from there are hitting the earth. When antispace rays are exhausted, life is endangered and the black hole field of space is destroyed. Blackhole space engine adjusts. Previous articles have clearly explained how the polestar's (anti-Earth) black hole's tunnel ray double transverse magnet is connected to the opposite of our Earth's double transverse magnet. Read and learn Blackhole Field Theory. Stop researching nonsense. Learn to analyze the composite theory of black hole fields by excluding the fundamental theory. Then you will get the right content about science education. Abandon all international doctrines by the year 2023 of the 20th century. Read more on Bangladeshi scientist's Facebook story. Learn by yourself. Develop talent in higher education.
পরস্পর বিপরীত স্পেসের ব্ল্যাকহোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড দ্রুত সমন্বয় করুন বিপদগ্রস্হ মানব সভ্যতার
আমরা একবিংশ শতাব্দীর ২০২৩ সাল পর্যন্ত যা শিখেছি তা বিজ্ঞানের প্রকৌশল শাখা । পৃথিবীর অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন কারণ বিজ্ঞানের সব সূত্রই ভুলভাবে প্রকৌশল বিদ্যায় ব্যবহার হয়েছে। যে কোনো ম্যাটার পূর্ব-পশ্চিম পশ্চিম-পূর্ব, উত্তর-দক্ষিণ দক্ষিণ-উত্তর দ্বারা চারটি যুগল ম্যাগনেট সৃষ্টি হয়ে আছে। যেহেতু এক পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে এবং অপর পৃথিবী পূর্ব থেকে পশ্চিমে স্পিন করছে (এই গল্প তৈরির গবেষকের আবিস্কৃত যুগল ইউনিভার্স থিওরি মোতাবেক তাই হয়)।
এই সৃষ্টি কোন আমলে কার বাবা বা দাদা পৃথিবীতে এসব ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে রেখেছিলো যে এসব ম্যাগনেটিক স্পেস ভেঙ্গে আপনারা ফিউশন এবং ফিশন ক্রিয়া ঘটাবেন বা বিভিন্ন রাসায়নিক ক্রিয়া বিক্রিয়া ঘটাবেন? এসব ঘটাতে গেলে ন্যাচারাল পরিবেশ ঠিক রেখে করতে শিখতে হবে অর্থাৎ চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রবাহের ব্ল্যাকহোল ন্যাচারাল কনসেন্ট্রশনের প্রবাহ ম্যানটেন করে কৃত্রিম ফিউশন ফিশন বা রাসায়নিক ক্রিয়া বিক্রিয়া ঘটাতে হবে।
যেহেতু পূর্ব পশ্চিম পশ্চিম পূর্ব মাগনেটিক ফিল্ড উত্তর দক্ষিণ এবং দক্ষিণ উত্তর ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তনের জন্য আপাতদৃষ্টিতে দায়ী সেজন্য দক্ষিণের ম্যাগনেট এবং উত্তরের ম্যাগনেটের ফিল্ড কনসেন্ট্রেশন শক্তিশালী হচ্ছে কিনা পর্যবেক্ষন করুন। যদি বৃদ্ধি করা যায় তাহলে পৃথিবী বিপদমুক্ত হবে। আপাতদৃষ্টি শব্দটি এজন্য ব্যবহার করলাম যে দিবস রাত্রির পরিক্রমায় আমরা উদ্ভিদের সঠিক বিন্যস্ত থেকে অক্সিজেন নাইট্রোজেন নিতে পারছি না। ++
আমরা যা দেখি বিপরীত চার্জ আমাদের দেখায় প্রবেশ করে বলে সামনে অবলোকন করতে পারি। যদি তা না থাকে বা দুই স্পেসের একজনের চোখ সেই চার্জ তৈরি করার ক্ষমতা না থাকে তাহলে দেখে না। বা যে দেখতে পায় সে অন্ধকার আসলে বিপরীত চার্জ তৈরি করতে পারে না বলে দেখে না। তখন অন্ধকার দেখে। এটি একটি স্বাভাবিক প্রাকৃতিক বিষয়।
এটি ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের চার্জ বা ম্যাগনেট করে থাকে প্রাকৃতিক উপায়ে। ব্ল্যাকহোলের বিপরীত যুগল প্রান্ত সমুহ যে কোনো স্পেসের পরস্পর বিপরীত হওয়ায় তারা একে অপরের ছায়া দেখবে।হয় ব্ল্যাকহোল বা ছায়া বা অন্ধকার নতুবা বিপরীত স্পেসের আলোকিত স্পেস। যা বাস্তব।
কিন্তু স্পেসের ইলেক্ট্রন-পজিট্রনের বিপরীত পেয়ার পজিট্রন-ইলেক্ট্রনের মতো ব্ল্যাকহোল সূরঙ্গে ছিদ্র তৈরি হয় স্পেসের ম্যাগনেট জিরো হলে। এতে বিপরীত দুই মেরু দেখা যাবে। বিপরীত মেরু দেখার অর্থ হলো সেই মেরুর চার্জ পরছে যে দেখছে তার স্পেসে।যে কারণে সেই পরিবেশ বিপদাপন্ন।কেননা যে কোনো ছোট বড় ন্যাচারাল কেন্দ্রীয় ব্ল্যাকহোল এটির পর্দা তৈরি করে স্পেস রক্ষা করছে।
তার পূর্ব পশ্চিমও দিনের কোনো সময়ে দেখা যেতে পারে। পরিবেশ বিপন্নের মধ্যে সেই এলাকায় উদ্ভিদের ব্যালান্স পরিবেশ নেই।অথবা বিভিন্নভাবে প্রচুর রাসায়নিক বিক্রিয়া-ক্রিয়া, ফিশন-ফিউশন প্রক্রিয়া ঘটানো হচ্ছে বলে সেই পরিবেশ বিপন্ন। ভূমিতে কৃত্রিম সার ঔষধ ছেটানো হচ্ছে বলে পরিবেশ বিপন্ন। সেখানে মানবদেহ সহ উদ্ভিদ প্রাণীজগতের দেহও ক্ষতিগ্রস্হ হচ্ছে।
স্পেসও ক্ষতিগ্রস্হ হচ্ছে। কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল ফিল্ড ন্যাচারাল ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের সাথে ক্রিয়া বিক্রিয়ায় ন্যাচারাল ফিল্ডের রশ্মি নিঃশেষ করে ফেলছে বিভিন্ন সভ্যতা।এ কারণে বিপরীত স্পেসের বস্তু দেখা যাচ্ছে। স্হানীয় ন্যাচারাল ব্ল্যাকহোল রশ্মি সেটি পূরণ করলে অদৃশ্য হচ্ছে সেই স্পেস দেখা। তাহলে স্পেসের ব্ল্যাকহোল রশ্মির কনসেন্ট্রেশন কতো কমে প্রবাহিত হচ্ছে বুঝতে পারছেন!
রাতে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের পরিবেশ দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের সাথে থাকলে সেই পরিবেশে বিপরীত স্পেস দেখা সম্ভব না বা বিপরীত স্পেসের আলট্রাভায়োলেট রে আসা সম্ভব না। সেখানে দেখতে পাবেন মিঠা পানির উৎস তৈরি হয়ে আছে।যদিও কোনো ভালো এমন সভ্যতা পৃথিবীর কোনো গ্রামীণ জনপদে কিংবা জনমানবহীন কোনো দ্বীপে রয়ে গেছে। সেসব দ্বীপকে প্রকৃতি আঘাত করে না বা করতে পারে না।
পৃথিবী জীবন্ত গ্রহ মানবজাতির বসবাস সব সময়। আমরা এগিয়ে যাচ্ছি ব্ল্যাকহোলের কাছাকাছি হাইড্রোজেন হিলিয়াম গ্যাস তৈরি হওয়ার জন্য সূর্যের জ্বালানির মতো। প্রজন্মের জন্য বার্তা থাকছে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনার পর শুক্র গ্রহে মিলিত হয়ে পৃথিবী পশ্চিম থেকে সূর্য উঠা দেখবে।এর কয়েক বছর পর কেয়ামত সংঘটিত হবে।
বিপরীত মহাকাশে আছে আমাদের এন্টি স্পেস পৃথিবী যা পোলার স্টার নামে পরিচিত। সেখান থেকে লিকেজ হয়েছে আসা ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের রশ্মি পৃথিবীতে আঘাত করছে। এন্টিস্পেস রশ্মি নিঃশেষ হয়ে গেলে জীবন বিপন্ন হয় এবং মহাকাশের ব্ল্যাক হোল ক্ষেত্র ধ্বংস হয় হয়ে যায়। ব্ল্যাকহোল স্পেস ইঞ্জিন এডজাস্ট করে নেয়।আগের আর্টিকেল গুলোয় সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া আছে পোলস্টারের (এন্টি পৃথিবীর) কোন ব্ল্যাকহোলের সূরঙ্গ রশ্মির ডাবল আড়াআড়ি ম্যাগনেট আমাদের পৃথিবীর ডাবল আড়াআড়ি ম্যাগনেটের বিপরীতের সাথে সংযুক্ত।
ব্ল্যাকহোল ফিল্ড তত্ব পড়ুন এবং শিখুন। ফালতু গবেষণা বন্ধ করুন। মৌলিক তত্ব বাদ দিয়ে ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের যৌগিক তত্ব বিশ্লেষন করতে শিখুন তাহলে বিজ্ঞান শিক্ষা সম্পর্কে সঠিক বিষয়বস্তু পাবেন। এক বিংশ শতাব্দীর ২০২৩ সাল পর্যন্ত সকল আন্তর্জাতিক মতবাদ পরিত্যাগ করুন।বিস্তারিত তথ্য বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্প পড়ুন। নিজে শিখুন।উচ্চ শিক্ষায় মেধার বিকাশ ঘটান।