Urban civilization has lost the world, confused and sees the world in the galaxy
The two oppositely charged black hole fields of the two Earths are of opposite spin and hence charge differently. As with any creation of the black hole field, since they spin opposite to each other, the difference in their spins keeps the black hole engine running.
The two oppositely charged black hole fields of the two Earths are of opposite spin and hence charge differently. As with any creation of the black hole field, since they spin opposite to each other, the difference in their spins keeps the black hole engine running.
If space and anti-space were equal, then one space could not spin another space. According to the formula, creation would disappear into a black hole. The spatial difference of the past future to anything since each of the same visible objects has a spin difference of two spaces.Which is always naturally two opposing beams.
So every second the opposite object releases more or less anti-beam because the same object before, after and now is not the same or their current flow is different.Whatever is lacking or in excess is made up by creating its twin magnet and exerting a similar opposite magnet towards its space.
Because the exact scale of electron beam and proton beam cannot be determined. Now we cannot call an electron an electron because it is trapped by a twin and a positron or proton.So is the proton. It has anti proton or electron spin attached to it.
Since none have the same beam concentration at the same time, the twin spins of the black hole are active and exist.Before and after the dot point of the Earth's two vortices, there is a large beam difference between electron proton twins or between asteroid comet twins. But where the dot point is nothing but THE BLACK HOLE at present, it no longer spins because the magnetic field is equalized before the dot point.Or the dot points of two Udayachals and two Astachals have nothing.
At times when there is no ionosphere in the sky, passengers have to wait for a safe time. These two worlds Udayachal and Astachal are flowing on its surface. Which is the direct address of the black hole. All the creations here are running towards the black hole.
Earth is detailed which is the creation of Earth by the flow of water or the movement of Venus Uranus along with the movement of living bodies in the 6 skeletal planets. And defines the world.
When the bird feeds its young, small insects, insects etc. enter their stomach. As oxygen supplies nitrogen to the environment, it absorbs oxygen and nitrogen to carry out fission and fusion reactions.This means that when the Earth's surface is formed, there is a path for oxygen and nitrogen to enter to perform the fission fusion process. The baby bird is fencing as a twin mater mall in fusion. And children's bodies grow by fission.
In this way, you can talk about the world as long as the life cycle of the organism is on the surface. THE BLACK HOLE THEORY teaches us where and how to put twin space.
The Black Hole Theory has proved that many countries of the world, including the United States, countless cities, ports, those who ended up in the 6 planets twin matter mineral extraction formula, such artificial territories with different indices, have fallen 140 degrees from the natural earth's magnetic field.Their orbits are sustained by the anti-magnetic black hole field engine that pulls the natural Earth's black hole magnetic field apart and rips the Earth's plates apart. They don't see the dark matter world as Earth, they see many living worlds in the galaxy.Which perpetuates the gross degradation of undefined science education and the perilous extinction of their respective civilizations from the face of the earth. Because Planck, Hawking and Einstein stories have not yet been thrown into the dustbin.
Fast Planck Hawking and Einstein's movement of civilizations in space are said to deal with the movement of insects and germs. In short, the world cannot be defined in any territory of mechanical civilization. Create this definition then open the university. Those moving in these civilizations have lost their ability to contribute to climate change.
Rather, the climate crisis making Climate change must be accompanied by soil, flora and fauna. Count the number of people who are with this soil and people. The two spaces of Earth's unconnected Earth's civilization are rapidly moving in opposite directions from 140 degrees to 180 degrees of Natural Earth.
Come to the natural world and grow its space instead of being a waste for civilization. Nowhere in anti-space or under the dark matter label can roads and pathways be created without this world.
That's where the artificial civilization is. Learn to live with birds and wildlife by creating a balanced plant-insect environment by creating mineral-infused organic earth soil.To remove this 140 degree radioactive magnetic field arranged in the black hole theory, the first university to survive the civilization Rakim University library arranged in the Prince Palace of Pranathpur, Bangladesh.
শহুরে সভ্যতা পৃথিবী হারিয়ে বিভ্রান্ত এবং গ্যালাক্সীতে দেখছে পৃথিবী
দুই পৃথিবীর দুই বিপরীত চার্জের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পরস্পর বিপরীত স্পিনের এবং এজন্যই চার্জ ভিন্নরূপ। ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের যে কোনো সৃষ্টি হওয়ায়, এরা যেহেতু পরস্পর বিপরীত স্পিন করে এদের স্পিনের পার্থক্য থাকলেই তবে ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন চলমান থাকে।
যদি স্পেস ও এন্টি স্পেস সমান হতো তাহলে এক স্পেস আর এক স্পেসকে স্পিন করাতে পারতো না।সূত্রানুযায়ী সৃষ্টি ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত দেখাতো। একই দৃশ্যমান যে কোনো কিছুর প্রত্যেকটির দুই স্পেসের স্পিনিং পার্থক্য আছে বলে অতীত ভবিষ্যতের অবস্হানগত পার্থক্য যেকোনো কিছুতে। যা সবসময় ন্যাচারালি বিদ্যুতায়িত দুই বিপরীত বিমের।
এজন্য প্রতি সেকেন্ডের আগে পরে এবং বর্তমান একই জিনিস একইরকম নয় বা এদের কারেন্ট প্রবাহে পার্থক্য আছে বলে বিপরীত অবজেক্ট কম বা বেশি এন্টি বিম রিলিজ করে। যা ঘাটতি থাকে বা অতিরিক্ত হয় তা ওর টুইন ম্যাগনেট তৈরি করে পূরণ করে এবং ওর স্পেসের দিকে একইরকম বিপরীত ম্যাগনেট কার্যকর করে।
ইলেক্ট্রন বিম এবং প্রোটন বিমের একুইরেট স্কেল নির্ধারন করা যায় না এজন্য। এখন ইলেক্ট্রনকে আমরা ইলেক্ট্রন বলতে পারিনা কেননা এটি টুইন এবং পজিট্রন বা প্রোটন দ্বারা আটকানো। ঠিক প্রোটনও তাই। ওর সাথে এন্টি প্রোটন বা ইলেক্ট্রনের স্পিন সংযুক্ত আছে।
যেহেতু কোনোটির বিমের কনসেন্ট্রেশন একই নয় একই সময়ে এজন্য ব্ল্যাক হোলের টুইন স্পিন কার্যকর আছে এবং অস্তিত্ব সম্পন্ন। পৃথিবীর দুই উদয়াচল দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্টের আগে এবং পরে ইলেক্ট্রন প্রোটন টুইনের বৃহৎ বিমের পার্থক্য থাকে বা এস্টরয়েড কমেটের টুইনের মধ্যে পার্থক্য থাকে। কিন্তু ডট পয়েন্টের বর্তমান কাল ব্ল্যাক হোল ছাড়া কিছুই নেই যেখানে, সেখানে ডট পয়েন্টের আগে পরের দিকের ম্যাগনেটিক ফিল্ড সমান হয় বলে আর স্পিন করে না। বা দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্টে কিছুই থাকে না।
যে সময়ে আকাশ পথে আয়নোস্ফেয়ার না থাকায় যাত্রীপরিহনে নিরাপদ সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। এই দুই উদয়াচল ও অস্তাচল দুই পৃথিবী ওর সারফেস প্রবাহিত হয়ে চলেছে। যা ব্ল্যাক হোলের সরাসরি ঠিকানা। এখানে যতো সৃষ্টি সব সৃষ্টি সেই ব্ল্যাক হোলের পথেই ছুটে যাচ্ছে।
পৃথিবী সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে যা ৬ টি কঙ্কাল গ্রহে জীবের বডি চলাচলের সাথে পানির প্রবাহ বা শুক্র ইউরেনাসের চলাচল দ্বারা পৃথিবীর সৃষ্টি। এবং পৃথিবীর সংজ্ঞা তৈরি করে আছে।
পাখি যখন ওর বাচ্চাদের খাওয়ায় তা ছোট বড় কীট পতঙ্গ ইত্যাদি তাদের পাকস্হলিতে প্রবেশ করায়। পরিবেশে অক্সিজেন নাইট্রোজেন সাপ্লাই দিচ্ছে বলে তা ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া করার জন্য অক্সিজেন নাইট্রোজেন শোষন করে। বলতে চাচ্ছি পৃথিবীর সারফেস তৈরি হলে ফিশন ফিউশন ক্রিয়া সম্পাদন করার জন্য অক্সিজেন নাইট্রোজেন প্রবেশ করার পথ থাকে। পাখির বাচ্চা ফিউশনে টুইন ম্যাটার মল হিসাবে বেড় করে দিচ্ছে। আর ফিশন হয়ে বৃদ্ধি হয় বাচ্চাদের বডি। এভাবে জীবজগতের জীবন চক্র যতোক্ষন আছে সারফেসে ততোদিন পৃথিবী নিয়ে গল্প করতে পারবেন। ব্ল্যাক হোল থিওরি আমাদের শিখিয়ে দিচ্ছে কোথায় কোন টুইন স্পেস কিভাবে রাখতে হবে।
ব্ল্যাক হোল থিওরি প্রমাণ করে দেখিয়েছে যে মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বহু দেশ, অগণিত শহর, বন্দর, ৬ টি গ্রহের টুইন ম্যাটার খনিজ আহরনের ফর্মূলায় যারা শেষ করেছেন তারা, এইরকম বিভিন্ন সূচকধারী আর্টিফিসিয়াল টেরিটোরি, ন্যাচারাল পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে ১৪০ ডিগ্রি ছিটকে পরেছে। এদের কক্ষপথ ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে টেনে ধরে পৃথিবীর প্লেটকে ফেটে ফেলে এন্টি ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিন চালিয়ে টিকে আছে। ওরা ডার্ক ম্যাটার পৃথিবীকে আর্থ হিসাবে না দেখে বহু জীবন্ত পৃথিবী দেখছে গ্যালাক্সিতে। যা সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞান শিক্ষার চরম অবনতি ও বিপদজনকভাবে তাদের নিজ নিজ সভ্যতাকে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হওয়ার শিক্ষা অব্যাহত রেখেছে। কেননা প্ল্যাঙ্ক,হকিং আইনস্টাইনের গল্পগুলো এখনও ডাস্টবিনে ফেলে দেয়নি।
দ্রুত প্ল্যাঙ্ক হকিং ও আইনস্টাইনের সভ্যতার স্পেসের চলাচলে কীট পতঙ্গ জীবাণু চলাচলের ব্যবস্হা করতে বলা হচ্ছে। এক কথায় পৃথিবীর সংজ্ঞা তৈরি করা যায় না যান্ত্রিক সভ্যতার কোনো টেরিটোরিতে। এই সংজ্ঞা তৈরি করুন এরপর বিশ্ববিদ্যালয় খুলুন। এসব সভ্যতায় যারা চলাচল করছে তারা ক্লাইমেট চেঞ্জে অবদান রাখার ক্ষমতা হারিয়েছে। বরং ক্লাইমেট ক্রাইসিস তৈরি করছে। ক্লাইমেট চেঞ্জ করতে হলে মাটি, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের সাথে থাকতে হবে। কে কতোজন এই মাটি ও মানুষের সাথে আছেন সংখ্যা গণনা করুন। মাটির সাথে সংযোগ নেই এমন পৃথিবীর সভ্যতার দুই স্পেস ১৪০ ডিগ্রি থেকে ১৮০ ডিগ্রির ন্যাচারাল পৃথিবীর বিপরীত দিকে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। সভ্যতার জন্য আবর্জনা না হয়ে ন্যাচারাল পৃথিবীতে আসুন এবং এর স্পেস বৃদ্ধি করুন। এই পৃথিবী ছাড়া এন্টি স্পেসের কোথাও বা ডার্ক ম্যাটার লেবেলে টিকে থাকার রাস্তা ও পথ তৈরি করা যায় না।
যে যেখানে আর্টিফিসিয়াল সভ্যতায় আছেন। খনিজ মিশ্রিত জৈব পৃথিবীর মাটি তৈরি করে ব্যালান্স উদ্ভিদ কীটপতঙ্গের পরিবেশ তৈরি করে পাখি ও প্রাণীজগতের সাথে বসবাস করতে শিখুন। এই ১৪০ ডিগ্রির তেজস্ক্রিয় ম্যাগনেটিক ফিল্ড অপসারণ করতে ব্ল্যাক হোল থিওরিতে সাজানো হয়েছে সভ্যতার টিকে থাকার প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরী সাজানো হয়েছে বাংলাদেশের প্রান্নাথপুরের প্রিন্স প্যালেসে।