Places that will soon lose the conjunction of Venus and Uranus

Rakim University's "Black Hole Theory" explains that twin fields in the universe create day and night, with antimatter affecting Earth's environment. Misaligned science has damaged the matter-antimatter balance, worsening global conditions.


Oxygen Nitrogen is the world of our animals and plants. Where the virus bacteria will survive in the creation of the organism. The theory to fix its alignment has been given by Rakim University Pranathpur Bangladesh. This theory is The Black Hole or The Rakim theory.

The Black hole surround all of the twin fields in the twin universes. There is no space anywhere. Everything that is created is created as twins from The Black Hole.

Everything that moves across the surface and through the sky flows in opposite spins creating beams of exactly the opposite charge. These are recorded on Rakim University Juboraj's doctrine and Facebook, X, website and are still running.

The twin surfaces of the earth and the twin opposite surfaces become day and night for certain periods in the sky. igniting each other with opposite charges which we see as the sun and the pole star. As there is a sky below the surface, the sun and the pole star are also forming there. That is, the vegetation, the atmosphere, and the river guard are all orbiting as anti-matter or dark matter. Since everything in the two worlds is moving through 16 fields.

Not all territories of the world see the standard sun and pole star. Because civilization has made the living environment of two worlds dangerous by applying wrong science. The matter anti-matter distribution system of the twin fields of our planetary system is almost destroyed.

By contrast, when we see the polestar in the night sky, it is either the daytime Earth or the Sun, which we see from our 30 km ionosphere up to the 600 km ionosphere. At night, when clouds form in the sky, the sky and surface from 30 to 600 km are divided into 16 fields, similar to how day and night come.Part of that cloud is the Earth, not the pole star at night, but the sun by day. Because there is another space in the night space, the cloud is the opposite world of the surface. At night, oxygen anti-field matter, nitrogen field matter changes to oxygen matter and nitrogen anti-matter, and the surface and sky are formed. Then, if the environment of the earth is day, the plants given oxygen during the day will produce a lot of oxygen and the remaining 15 fields will give inverted readings. The ionosphere will cause precipitation to be heavier than normal. As the metallic non-metallic magnetic field everywhere on Earth is absorbing the separate and additional field charges of the matter and anti-matter of the 70 degree 6 twin planets Europe North America, Japan, South Korea, Taiwan, Hong Kong Israel, China by the large twin parts.And by the twin surfaces of all the world's capitals, including port cities, industrial plants, all kinds of vehicle loads, and chemical fertilizers and pesticides used on crop fields. In these places, 6 twin planets of matter and anti matter have been created. 6 planets Mercury, Mars, Jupiter, Saturn, Neptune, Pluto. On those planets, the antimatter of those planets that was trapped in our mine was raised to the surface to form the mentioned territories. This dark matter must be removed.If we don't understand dark matter yet, the territory of the ranking university will disappear into The Black Hole.

Time is a matter. Understanding the present by looking at the past and correcting the future is the name of science. Observing future dark matter and past debris that created the science of current civilizations. All creation models are based on the Singularity Theory and an imaginary model from a vacuum. The situation caused by this fatal mistake is why the international community is delaying to declare an emergency. House, house furniture, soil, sky, environment, nothing is right. People are running after income per head.The economy, social policy is heading towards a catastrophic and dire environment.

Necessary sky clouds produce rain and produce fresh water in the human environment. Can't even hold it. Again, the demand is met by installing deep tube wells underground, which is coming from the anti-matter or dark matter of Uranus, the opposite arm of the Earth's magnet. But this Uranus field is supposed to be close to human habitation which will never run out or become redundant. The moon will not move away. Periodic flow of water will flow through the surface reservoir.

Planetary System Alignment Theory can be found only in Rakim University, Bangladesh. Read all using only internet data and create curriculum in all schools and higher education in the world.


অচিরেই ভেনাস ও ইউরেনাসের সংযোগ হারাবে যেসব স্হান

অক্সিজেন নাইট্রোজেনের পৃথিবী আমাদের প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের। যেখানে ভাইরাস ব‍্যাকটেরিয়া তৈরি হলে জীবজগত সৃষ্টিতে টিকে থাকবে।এর এলাইনমেন্ট ঠিক করার থিওরি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ দিয়েছে। এই থিওরি ব্ল‍্যাক হোল বা রাকীম থিওরি।

টুইন মহাবিশ্বের টুইন ফিল্ডের সব স্হান ব্ল‍্যাক হোলে ঘেরাও। কোথাও শূন‍্যস্হান নেই। যাকিছু সৃষ্টি হয় সব ব্ল‍্যাক হোল থেকে টুইন হয়ে সৃষ্টি হয়ে থাকে।

যা কিছু সারফেস দিয়ে এবং আকাশ দিয়ে চলছে সব হুবহু একে অপরের বিপরীত চার্জের বিম তৈরি করে পরস্পর বিপরীত স্পিনে প্রবাহিত হচ্ছে। এসব রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের যুবরাজের মতবাদ এবং ফেসবুক,X, ওয়েবসাইটে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে এবং এখনও চলমান আছে।

পৃথিবীর টুইন সারফেস ও টুইন বিপরীত সারফেস আকাশে নির্দিষ্ট সময়ের জন‍্য দিবস, রাত হয়ে আসছে। একে অপরকে বিপরীত চার্জ দিয়ে জ্বালানো হচ্ছে যা সূর্য ও পোল স্টার হয়ে আমরা দেখছি। সারফেসের নীচে আকাশ থাকায় সেখানেও সূর্য ও পোল স্টার তৈরি হচ্ছে।অর্থাৎ নদী পাহার উদ্ভিদ বায়ুমন্ডল সব কিছু এন্টি ম‍্যাটার বা ডার্ক ম‍্যাটার হয়ে পরিক্রমা করছে। যেহেতু দুই পৃথিবীর সকল কিছু ১৬ টি ফিল্ড হয়ে চলাচল করছে।

পৃথিবীর সব টেরিটোরি স্ট‍্যান্ডার্ড সূর্য ও পোল স্টার দেখছে না।কেননা সভ‍্যতা ভুল বিজ্ঞানের প্রয়োগে দুই পৃথিবীর বসবাসের পরিবেশ বিপদজনক করে ফেলেছে। আমাদের প্ল‍্যানেটারী সিস্টেমের টুইন ফিল্ডের ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে।

বিপরীত দিয়ে যখন রাতের আকাশে আমরা পোলস্টার দেখি তা হয় দিনের পৃথিবী বা সূর্য যা আমাদের ৩০ কিলোমিটার আয়নোস্ফেয়ার থেকে সর্বোচ্চ ৬০০ কিলোমিটার আয়নোস্ফেয়ারের বিপরীত দিয়ে আমরা দেখে থাকি। রাতে যখন আকাশে মেঘ তৈরি হয় দিবস রাত যেরকমভাবে আসে একইরকম ৩০ থেকে ৬০০ কিলোমিটারের আকাশ ও সারফেস ১৬ টি ফিল্ডে ভাগ হয়ে যায়। এর একভাগ যে মেঘ এটি রাতের বেলা পোল স্টার না হয়ে দিনের সূর্য হবে পৃথিবী। কেননা রাতের স্পেসে আর একটি স্পেস এসে থাকে বলে মেঘ হয় সারফেসের বিপরীত পৃথিবী। এটি। রাতে অক্সিজেন এন্টি ফিল্ড ম‍্যাটার, নাইট্রোজেন ফিল্ড ম‍্যাটার পরিবর্তন হয়ে অক্সিজেন ম‍্যাটার এবং নাইট্রোজেন এন্টি ম‍্যাটারের সারফেস ও আকাশ তৈরি করে থাকে। তাহলে দিনের পৃথিবীর পরিবেশ হলে দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদগুলো প্রচুর অক্সিজেন তৈরি করে এবং বাঁকি ১৫ টি ফিল্ডে উল্টা পাল্টা রিডিং দিবে। আয়নোস্ফেয়ার বৃষ্টিপাত স্বাভাবিকের চেয়ে ঢল আকারে ঘটাবে। যেহেতু পৃথিবীর সব স্হানের ধাতব অধাতব ধর্মী ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ৭০ ডিগ্রির ৬ টি টুইন গ্রহের ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটারের আলাদা এবং অতিরিক্ত ফিল্ড চার্জ শোষন করছে ইউরোপ উত্তর আমেরিকা,জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া,তাইওয়ান,হংকং ইসরাইল, চীনের বৃহৎ টুইন অংশের দ্বারা। আর বন্দর শহর, শিল্প কারখানা, সবধরনের যানবাহনের ভারসহ সকল পৃথিবীর রাজধানীর টুইন সারফেস দ্বারা ও শস‍্য ক্ষেতে ব‍্যবহৃত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক দ্বারা। এসব স্হানে ৬টি টুইন গ্রহের ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার তৈরি হয়ে আছে। ৬ টি গ্রহ বুধ, মঙ্গল,বৃহস্পতি,শনি, নেপচুন, প্লুটো। ঐসব গ্রহে ঐসব গ্রহের এন্টি ম‍্যাটার যা আমাদের খনিতে আটকে ছিলো তা সারফেসে তুলে উল্লেখিত টেরিটোরি তৈরি করা হয়েছে। এই ডার্ক ম‍্যাটার অপসারন করতে হবে। এখনও ডার্ক ম‍্যাটার সম্পর্কে না বুঝলে র‍্যাংকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের টেরিটোরি ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার পরিণতি সামনে অপেক্ষা করছে।

সময় একটি ম‍্যাটার। এর অতীত দেখে বর্তমান বুঝতে পারা এবং ভবিষ‍্যত সঠিক করার নামই সাইন্স। ভবিষ‍্যত ডার্ক ম‍্যাটার এবং অতীত ডেব্রিজ পরিলক্ষিত হচ্ছে যা বর্তমান সভ‍্যতার সাইন্স তৈরি করেছে। সব সৃষ্টির মডেল তৈরি হয়েছে সিঙ্গুলারিটি তত্ব ও ভ‍্যাকুয়াম থেকে কাল্পনিক একটি মডেল ধরে। এই মারাত্মক ভুলের কারণে সৃষ্ট পরিস্হিতি বিশ্ব সম্প্রদায় কেনো ইমার্জেন্সি ঘোষনা করতে দেরী করছে। ঘর বাড়ি, আসবাব, মাটি, আকাশ, পরিবেশ কোনো কিছু ঠিক নেই। মাথা পিছু আয়ের পিছনে ছুটছে মানুষ। অর্থনীতি সমাজনীতি দূর্যোগময় ভয়াবহ পরিবেশের দিকে ক্রমেই ছুটে চলেছে।

প্রয়োজনীয় আকাশের মেঘ বৃষ্টি তৈরি করে মিঠা পানি তৈরি করে মানুষের পরিবেশে। এসব ধরেও রাখতে পারছে না। আবার চাহিদা মেটাচ্ছে ভূগর্ভে গভীর নলকূপ বসিয়ে যা আসছে পৃথিবীর ম‍্যাগনেটের বিপরীত বাহু এন্টি ম‍্যাটার বা ডার্ক ম‍্যাটারের ইউরেনাস থেকে। অথচ এই ইউরেনাসের ফিল্ড থাকার কথা মানুষের বসবাসের কাছাকাছি যা ব‍্যবহারে কখনো ফুরাবে না বা অতিরিক্ত হবে না। চাঁদ দূরে সরবে না। সার্বক্ষনিকভাবে পানির প্রবাহ সারফেসের রিজার্ভার দিয়ে প্রবাহিত হবে।

প্ল‍্যানেটারী সিস্টেম এলাইনমেন্ট থিওরি পাবেন পৃথিবীতে শুধুই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়,বাংলাদেশে। পড়ুন সবাই শুধু ইন্টারনেট ডাটা খরচ করে আর ক‍্যারিকুলাম তৈরি করুন পৃথিবীর সকল বিদ‍্যালয়ে ও সর্বোচ্চ শিক্ষায়।